Rath Yatras

গুণ্ডিচায় মামার বাড়ির আদর খেয়ে বুধবার ভগবান জগন্নাথ (Lord Jagannath), বলরাম, সুভদ্রা ফিরলেন আবার নিজের বাড়িতে। তবে এবার উল্টোরথের (Ulto Rath) দিনেও পথঘাট ভক্তশূন্য দেখে হয়তো ফের মন খারাপ হয়ে গেল তাদের! ভগবানেরও কি মনখারাপ হয়? জানা নেই এপ্রশ্নের উত্তর। তবে এবার করোনা দৈত্যের দাপটে রথের (Rath Yatra) আনন্দ যে একেবারে মাটি হয়ে গেল তা বলাই বাহুল্য। শুধু পুরীর রথই নয়, ইস্কনের পরিচালনায় মায়াপুরের রথযাত্রা বা হুগলির বিখ্যাত মাহেশের রথযাত্রা, সব জায়গাতেই সেই একই দৃশ্য। ভগবান ফিরছেন, চলছে তাঁর রথ, কিন্তু তাঁদের প্রণাম জানানোর জন্যে নেই ভক্তের ভিড়।

মঙ্গলবার রাজ্য সরকারি দফতর, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, নগরনিগম, গ্রাম পঞ্চায়েত, সরকার অধিগৃহীত, অনূদিত প্রতিষ্ঠান মঙ্গলবার বন্ধ থাকবে

পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে রথযাত্রা আয়োজনে উদ্যোগ নেবে ওড়িশা সরকার। পরিস্থিতি উদ্বেগজনক হলে উৎসব আয়োজনে নিয়ন্ত্রণ চাপানোর অধিকার রাজ্যের হাতে ছেড়েছে আদালত। মঙ্গলবার থেকে রথযাত্রা উপলক্ষে সাতদিনের উৎসব শুরু হচ্ছে সৈকত শহর পুরীতে

করোনা ভাইরাস (Coronavirus) দেশে যেভাবে দ্রুতহারে ছড়াচ্ছে সেই পরিস্থিতি বিবেচনা করেই এবছরে পুরীর রথযাত্রা (Lord Jagannath rath yatra) আয়োজনে স্থগিতাদেশ জারি করে সুপ্রিম কোর্ট। কিন্তু ভগবান জগন্নাথের রথযাত্রা (Puri Rath Yatra) স্থগিতের বিরুদ্ধে দেশের সর্বোচ্চ আদালতে জমা পড়ে আবেদন। সোমবার সেই আবেদনের শুনানিতে রাজি হয়েছে আদালত (Supreme Court)।

সেই মামলার শুনানি এদিন ছিল প্রধান বিচারপতি এসএ বোবদের বেঞ্চে। শুনানিতে প্রধান বিচারপতি বলেছেন, "ভক্তদের নিরাপত্তার কথা চিন্তা করে এই সিদ্ধান্ত।"

দেবী গঙ্গা নামছেন মর্ত্যে। এবারের দুর্গাপুজোয়। বাঘাযতীন তরুণ সংঘের সৌজন্যে। পতিতপাবণী গঙ্গা নয়, গঙ্গা-দূষণও নয়, একেবারেই ভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে গঙ্গাকে থিম করে ৭০ তম দুর্গোৎসব পালন করতে চলেছে দক্ষিণ কলকাতার এই ক্লাব। ৬৭ বছর ধরে সাবেকি বারোয়ারি পুজোর মাধ্যমে দেবী বন্দনা করত বাঘাযতীন তরুণ সংঘ। গত তিন বছর ধরে অর্থাৎ ২০১৭ থেকে থিম পুজোয় মাতৃ আরাধনা করছেন সদস্যবৃন্দ। এবং গত তিন বছর ধরে পুজোর ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর অভিনেত্রী প্রিয়াঙ্কা সরকার।

পুরীর রথাযাত্রার কথা বেশির ভাগ মানুষ জানেন। আজ তাই মাহেশের রথযাত্রার কথা। কথিত আছে, পুরীতে জগন্নাথ দেবের স্নানযাত্রার দিন মাহেশের মন্দিরের চুড়োয় নাকি  'নীলকন্ঠ' পাখি বসে থাকে। মাহেশের রথযাত্রার পেছনে কল্প কাহিনিও আছে।

প্রতিবছরের মতো এবারেও ওড়িশায় রথের শোভাযাত্রায় অংশ নিয়েছিলেন লক্ষ লক্ষ ভক্ত। তার থেকেও বড় খবর, রথযাত্রার স্বেচ্ছ্বাসেবকেরা লক্ষ লোকের ভিড় সরিয়ে মানব পথ বা করিডোর তৈরি করে যাওয়ার সুযোগ করে দিল অ্যাম্বুলেন্সকে। যাতে রথযাত্রা উপলক্ষে কোনও মুমূর্ষুর প্রাণ না যায়! 

রথযাত্রার উদ্বোধনে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় হাজির হতেই “জয় শ্রীরাম” স্লোগান দিলেন বিজেপি সমর্থকরা। বৃহস্পতিবার হুগলির শ্রীরামপুরে ৬২৩ বছরের পুরানো রথযাত্রার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যান মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মাইকে “জয় জগন্নাথ” স্লোগান ওঠে, তখনই জয়শ্রীরাম স্লোগান দেন কয়েকজন। মাহেশ এলাকাটি শ্রীরামপুর লোকসভা কেন্দ্রের মধ্যে রয়েছে। সেখানকার সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। অনুষ্ঠান শুরু হওয়ার আগে থেকেই বিজেপি সমর্থকদের ঘিরে রাখে পুলিশ। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে ঘিরে রেখেছিল, সেই সময় গাড়িতে উঠতে গেলে তাঁকে লক্ষ্য করে শ্রীরাম স্লোগান দিতে থাকেন বিজেপি সমর্থকরা।

আপনার-আমার কাছে এই তিনটে মাস অ-নে-ক। কিন্তু বেশির ভাগ বনেদি বাড়িতে রথের দিনই যে রীতি মেনে কাঠামো পুজো শুরু হয়। সকালে পুরোহিত মশাইয়ের মন্ত্র উচ্চারণের মধ্যে দিয়ে ঠাকুরের কাঠামো বাঁধা হয়। আজ। এরপর তাতে খড় দিয়ে প্রাথমিক আদল আনা হবে দেবী, তাঁর বাহন এবং চার ছেলেমেয়ে লক্ষ্মী-সরস্বতী-কার্তিক-গণেশের।

মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘‘ধর্ম মানে সর্বজনীন। পৃথিবীর সব মানুষকে যে ভালবেসে গ্রহণ করে সেটাই আসল ধর্ম। সেটাই মানব ধর্ম। সেই ধর্মের জয় হোক।’’

প্রথমে মুসলিম হয়ে জৈনকে বিয়ে। তারপর সিঁথিতে সিঁদুর, গলায় মঙ্গলসূত্র, হাতে চুড়া পরে সংসদে শপথবাক্যপাঠ। একের পর এক বিতর্কিত পদক্ষেপ করে একদল মুসলিম ধর্মগুরুর ফতোয়া-র মুখে পড়তে হয়েছিল নতুন নির্বাচিত সাংসদ নুসরত জাহানকে। তখনই তিনি বলেছিলেন, তাঁর সাজ-পোশাক নিয়ে কথা বলার অধিকার কারোর নেই। রাজনীতির সঙ্গে ধর্মকে মেলানো উচিত নয়।

Rath yatra 2019: সেদিনই সেই অহঙ্কারি ব্যক্তি ধনসম্পদের গর্ব ছেড়ে ভগবানের সেবায় নিজেকে নিয়োজিত করলেন। পরে তিনিই পরিচিত হন জগন্নাথের একনিষ্ঠ ভক্তে। জানেন, কী তাঁর নাম? তিনি হায়দ্রাবাদবাসী যশোবন্ত মেহেতা। আজও মেহেতা পরিবার ভগবান জগন্নাথের সেবায় উৎসর্গীকৃত।

Rath Yatra 2019: কলকাতার গলি থেকে রাজপথ, শহরতলি এমনকি গ্রামেও আজ ছোট-বড় সবাই মাতবেন আজকের এই উৎসবে। ছোট-ছেলেমেয়েরা বের করবে খেলনা রথ। ফুল, ধুপ, দিয়ে সাজিয়ে। তাতে থাকে তিন দেব-দেবীর মূর্তি। প্রসাদ হিসেবে দেওয়া হয় মিষ্টি। পথচলতি বয়স্ক লোকেরাও সেই রথের রশি একবার স্পর্শ করেন। কেন রথ টানতে না পারলেও রশি স্পপর্শ করার জন্য ব্যাকুল সাধারণ মানুষ? আসুন জেনে নিই জগন্নাথের রথের রশি স্পর্শের মহিমা।

রথযাত্রা নিয়ে টালবাহানা চলছে অনেক দিন ধরে। শেষমেশ ১৫ জানুয়ারি সুপ্রিম কোর্ট রথযাত্রার অনুমতি বাতিল করেছে।

গুণ্ডিচায় মামার বাড়ির আদর খেয়ে বুধবার ভগবান জগন্নাথ (Lord Jagannath), বলরাম, সুভদ্রা ফিরলেন আবার নিজের বাড়িতে। তবে এবার উল্টোরথের (Ulto Rath) দিনেও পথঘাট ভক্তশূন্য দেখে হয়তো ফের মন খারাপ হয়ে গেল তাদের! ভগবানেরও কি মনখারাপ হয়? জানা নেই এপ্রশ্নের উত্তর। তবে এবার করোনা দৈত্যের দাপটে রথের (Rath Yatra) আনন্দ যে একেবারে মাটি হয়ে গেল তা বলাই বাহুল্য। শুধু পুরীর রথই নয়, ইস্কনের পরিচালনায় মায়াপুরের রথযাত্রা বা হুগলির বিখ্যাত মাহেশের রথযাত্রা, সব জায়গাতেই সেই একই দৃশ্য। ভগবান ফিরছেন, চলছে তাঁর রথ, কিন্তু তাঁদের প্রণাম জানানোর জন্যে নেই ভক্তের ভিড়।

মঙ্গলবার রাজ্য সরকারি দফতর, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, নগরনিগম, গ্রাম পঞ্চায়েত, সরকার অধিগৃহীত, অনূদিত প্রতিষ্ঠান মঙ্গলবার বন্ধ থাকবে

পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে রথযাত্রা আয়োজনে উদ্যোগ নেবে ওড়িশা সরকার। পরিস্থিতি উদ্বেগজনক হলে উৎসব আয়োজনে নিয়ন্ত্রণ চাপানোর অধিকার রাজ্যের হাতে ছেড়েছে আদালত। মঙ্গলবার থেকে রথযাত্রা উপলক্ষে সাতদিনের উৎসব শুরু হচ্ছে সৈকত শহর পুরীতে

করোনা ভাইরাস (Coronavirus) দেশে যেভাবে দ্রুতহারে ছড়াচ্ছে সেই পরিস্থিতি বিবেচনা করেই এবছরে পুরীর রথযাত্রা (Lord Jagannath rath yatra) আয়োজনে স্থগিতাদেশ জারি করে সুপ্রিম কোর্ট। কিন্তু ভগবান জগন্নাথের রথযাত্রা (Puri Rath Yatra) স্থগিতের বিরুদ্ধে দেশের সর্বোচ্চ আদালতে জমা পড়ে আবেদন। সোমবার সেই আবেদনের শুনানিতে রাজি হয়েছে আদালত (Supreme Court)।

সেই মামলার শুনানি এদিন ছিল প্রধান বিচারপতি এসএ বোবদের বেঞ্চে। শুনানিতে প্রধান বিচারপতি বলেছেন, "ভক্তদের নিরাপত্তার কথা চিন্তা করে এই সিদ্ধান্ত।"

দেবী গঙ্গা নামছেন মর্ত্যে। এবারের দুর্গাপুজোয়। বাঘাযতীন তরুণ সংঘের সৌজন্যে। পতিতপাবণী গঙ্গা নয়, গঙ্গা-দূষণও নয়, একেবারেই ভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে গঙ্গাকে থিম করে ৭০ তম দুর্গোৎসব পালন করতে চলেছে দক্ষিণ কলকাতার এই ক্লাব। ৬৭ বছর ধরে সাবেকি বারোয়ারি পুজোর মাধ্যমে দেবী বন্দনা করত বাঘাযতীন তরুণ সংঘ। গত তিন বছর ধরে অর্থাৎ ২০১৭ থেকে থিম পুজোয় মাতৃ আরাধনা করছেন সদস্যবৃন্দ। এবং গত তিন বছর ধরে পুজোর ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর অভিনেত্রী প্রিয়াঙ্কা সরকার।

পুরীর রথাযাত্রার কথা বেশির ভাগ মানুষ জানেন। আজ তাই মাহেশের রথযাত্রার কথা। কথিত আছে, পুরীতে জগন্নাথ দেবের স্নানযাত্রার দিন মাহেশের মন্দিরের চুড়োয় নাকি  'নীলকন্ঠ' পাখি বসে থাকে। মাহেশের রথযাত্রার পেছনে কল্প কাহিনিও আছে।

প্রতিবছরের মতো এবারেও ওড়িশায় রথের শোভাযাত্রায় অংশ নিয়েছিলেন লক্ষ লক্ষ ভক্ত। তার থেকেও বড় খবর, রথযাত্রার স্বেচ্ছ্বাসেবকেরা লক্ষ লোকের ভিড় সরিয়ে মানব পথ বা করিডোর তৈরি করে যাওয়ার সুযোগ করে দিল অ্যাম্বুলেন্সকে। যাতে রথযাত্রা উপলক্ষে কোনও মুমূর্ষুর প্রাণ না যায়! 

রথযাত্রার উদ্বোধনে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় হাজির হতেই “জয় শ্রীরাম” স্লোগান দিলেন বিজেপি সমর্থকরা। বৃহস্পতিবার হুগলির শ্রীরামপুরে ৬২৩ বছরের পুরানো রথযাত্রার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যান মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মাইকে “জয় জগন্নাথ” স্লোগান ওঠে, তখনই জয়শ্রীরাম স্লোগান দেন কয়েকজন। মাহেশ এলাকাটি শ্রীরামপুর লোকসভা কেন্দ্রের মধ্যে রয়েছে। সেখানকার সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। অনুষ্ঠান শুরু হওয়ার আগে থেকেই বিজেপি সমর্থকদের ঘিরে রাখে পুলিশ। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে ঘিরে রেখেছিল, সেই সময় গাড়িতে উঠতে গেলে তাঁকে লক্ষ্য করে শ্রীরাম স্লোগান দিতে থাকেন বিজেপি সমর্থকরা।

আপনার-আমার কাছে এই তিনটে মাস অ-নে-ক। কিন্তু বেশির ভাগ বনেদি বাড়িতে রথের দিনই যে রীতি মেনে কাঠামো পুজো শুরু হয়। সকালে পুরোহিত মশাইয়ের মন্ত্র উচ্চারণের মধ্যে দিয়ে ঠাকুরের কাঠামো বাঁধা হয়। আজ। এরপর তাতে খড় দিয়ে প্রাথমিক আদল আনা হবে দেবী, তাঁর বাহন এবং চার ছেলেমেয়ে লক্ষ্মী-সরস্বতী-কার্তিক-গণেশের।

মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘‘ধর্ম মানে সর্বজনীন। পৃথিবীর সব মানুষকে যে ভালবেসে গ্রহণ করে সেটাই আসল ধর্ম। সেটাই মানব ধর্ম। সেই ধর্মের জয় হোক।’’

প্রথমে মুসলিম হয়ে জৈনকে বিয়ে। তারপর সিঁথিতে সিঁদুর, গলায় মঙ্গলসূত্র, হাতে চুড়া পরে সংসদে শপথবাক্যপাঠ। একের পর এক বিতর্কিত পদক্ষেপ করে একদল মুসলিম ধর্মগুরুর ফতোয়া-র মুখে পড়তে হয়েছিল নতুন নির্বাচিত সাংসদ নুসরত জাহানকে। তখনই তিনি বলেছিলেন, তাঁর সাজ-পোশাক নিয়ে কথা বলার অধিকার কারোর নেই। রাজনীতির সঙ্গে ধর্মকে মেলানো উচিত নয়।

Rath yatra 2019: সেদিনই সেই অহঙ্কারি ব্যক্তি ধনসম্পদের গর্ব ছেড়ে ভগবানের সেবায় নিজেকে নিয়োজিত করলেন। পরে তিনিই পরিচিত হন জগন্নাথের একনিষ্ঠ ভক্তে। জানেন, কী তাঁর নাম? তিনি হায়দ্রাবাদবাসী যশোবন্ত মেহেতা। আজও মেহেতা পরিবার ভগবান জগন্নাথের সেবায় উৎসর্গীকৃত।

Rath Yatra 2019: কলকাতার গলি থেকে রাজপথ, শহরতলি এমনকি গ্রামেও আজ ছোট-বড় সবাই মাতবেন আজকের এই উৎসবে। ছোট-ছেলেমেয়েরা বের করবে খেলনা রথ। ফুল, ধুপ, দিয়ে সাজিয়ে। তাতে থাকে তিন দেব-দেবীর মূর্তি। প্রসাদ হিসেবে দেওয়া হয় মিষ্টি। পথচলতি বয়স্ক লোকেরাও সেই রথের রশি একবার স্পর্শ করেন। কেন রথ টানতে না পারলেও রশি স্পপর্শ করার জন্য ব্যাকুল সাধারণ মানুষ? আসুন জেনে নিই জগন্নাথের রথের রশি স্পর্শের মহিমা।

রথযাত্রা নিয়ে টালবাহানা চলছে অনেক দিন ধরে। শেষমেশ ১৫ জানুয়ারি সুপ্রিম কোর্ট রথযাত্রার অনুমতি বাতিল করেছে।