Ration

ছট পুজো পর্যন্ত দেশের মানুষকে বিনামূল্যে রেশন দেওয়ার ঘোষণা করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এদিকে, তার কিছুক্ষণ পরেই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ঘোষণা করলেন, আগামী বছরের জুন পর্যন্ত রাজ্যের গরীব মানুষদের বিনামূল্যে রেশন দেওয়া হবে।

অমিতাভ বচ্চনের ঘনিষ্ঠ কয়েকটি সূত্র পুণে মিররকে জানিয়েছেন, “হাজি আলি ট্রস্ট এবং পীর মখদুম সাহাব ট্রস্টের সঙ্গে মিলে অমিতাভ বচ্চন দৈনিক প্রায় ৪৫০০ প্যাকেট রান্না করা খাবারের বন্দোবস্ত করেছেন।

রাজ্যে (West Bengal) যখন লকডাউনের জেরে মানুষের হাতে রেশন সামগ্রী (Ration Supplies) তুলে দেওয়া একান্ত প্রয়োজনীয় হয়ে উঠেছে, ঠিক সেই সময় এই খাদ্য সামগ্রী নিয়েই যুযুধান শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেস (TMC) ও বিরোধী দল বিজেপি (BJP)। করোনা পরিস্থিতিতে রাজ্যে ত্রাণ হিসাবে যে খাদ্যশস্য পাঠাচ্ছে কেন্দ্রীয় সরকার, সেই সামগ্রীই ট্রাক থেকে ‘চুরি’ করে নিচ্ছে তৃণমূল কংগ্রেস, এমন অভিযোগে নদিয়ার রানাঘাটে শুক্রবার কয়েক ঘণ্টা ধরে বিক্ষোভ দেখাল বিজেপি। যদিও শাসক দলের পাল্টা অভিযোগ, বিজেপিই রেশন সামগ্রী সরিয়ে নিজেদের দলীয় অফিসে মজুত করে রাখছে।

করোনা অতিমারির (Coronavirus Pandemic) প্রকোপ রুখতে দেশব্যাপী লকডাউন (Lockdown) চলছে। এরই মধ্যে উত্তর ২৪ পরগনার বাদুড়িয়ায় রেশন বিতরণ (Distribution of Ration) নিয়ে পুলিশের সঙ্গে স্থানীয় জনতার সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। জনতার অভিযোগ, রেশন বিতরণে পক্ষপাতিত্ব দেখানো হচ্ছে। তারা রাস্তা অবরোধ করে। পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছলে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ শুরু হয় জনতার। পুলিশ বলপ্রয়োগ করে ক্ষুব্ধ জনতাকে সরিয়ে দেয়। এএনআই-এর এক ভিডিওয় পুলিশকে এক মহিলার উপরে বলপ্রয়োগ করতে দেখা গিয়েছে।

মমতার ঘোষণা, আগামী সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ২ টাকা দরের কেজি চাল এবং আটা বিনামূল্যে দেওয়া হবে। পরিবার পিছু এই চাল-আটা পাওয়া যাবে ৫ কিলো।

কেন্দ্রের সঙ্গে মতপার্থক্যের কথা জানিয়ে খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক জানান, রাজ্য এৱ মধ্যেই ডিজিটাল রেশন কার্ডের জন্য ২০০ কোটি টাকা খরচ করেছে।

“এই দফতর সমস্ত রাজ্য/কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের সরকারকে বারবার জানিয়েছে যাতে কেবল আধারকার্ড না থাকার কারণে রেশন কার্ডের ডাটাবেস থেকে পরিবারের নাম মুছে দেওয়া বা খাদ্যদ্রব্য দিতে অস্বীকার করার কোনও একটাও ঘটনা যেন না ঘটে,” লিখিত জবাবে জানিয়েছেন রাম বিলাস।

বাংলাবাসীদের জন্য সুখবর। আজ অর্থাৎ সোমবার থেকে ৫৯ টাকায় পেঁয়াজ মিলবে পশ্চিমবঙ্গে। সৌজন্যে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

গণবণ্টনের সুবিধা এবং পরিচয়পত্রের নথি, ব্যবহার অনুযায়ী, রেশনকার্ডের (Ration Cards) শ্রেণীবিন্যাস করা হবে বলে জানালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। বিষয়টি নিয়ে মতামত জানতে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার জন্য রাজ্যের খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিককে নির্দেশ দিলেন তিনি। বিধানসভা সূত্রের খবর, রেশনকার্ডের ইস্যুটি নিয়ে শুক্রবার সর্বদলীয় বৈঠক হতে পারে।

নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবার যাতে  উৎসবের সময় পছন্দমতো খাওয়া  দাওয়া  করতে পারে তাই এমন সিদ্ধান্ত। এর আগ ইদ এবং  গত বছর দুর্গা পুজোর সময়ও সস্তায় রেশন বিলি করেছিল রাজ্য প্রশাসন।  এবারও থাকছে একই ব্যবস্থা। প্রশাসনের কর্তাদের অনুমান প্রায়  তিন কোটি মানুষের কাছে এই প্রকল্পের সুবিধা পৌঁছতে চলেছে। প্রথম দফায় অক্টোবরের 9  থেকে  23  তারিখ এবং দ্বিতীয় দফায় 30 অক্টোবর থেকে 13 নভেম্বরের মধ্যে চিনি থেকে শুরুর করে খাদ্য  দ্রব্য দেওয়া হবে।

ছট পুজো পর্যন্ত দেশের মানুষকে বিনামূল্যে রেশন দেওয়ার ঘোষণা করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এদিকে, তার কিছুক্ষণ পরেই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ঘোষণা করলেন, আগামী বছরের জুন পর্যন্ত রাজ্যের গরীব মানুষদের বিনামূল্যে রেশন দেওয়া হবে।

অমিতাভ বচ্চনের ঘনিষ্ঠ কয়েকটি সূত্র পুণে মিররকে জানিয়েছেন, “হাজি আলি ট্রস্ট এবং পীর মখদুম সাহাব ট্রস্টের সঙ্গে মিলে অমিতাভ বচ্চন দৈনিক প্রায় ৪৫০০ প্যাকেট রান্না করা খাবারের বন্দোবস্ত করেছেন।

রাজ্যে (West Bengal) যখন লকডাউনের জেরে মানুষের হাতে রেশন সামগ্রী (Ration Supplies) তুলে দেওয়া একান্ত প্রয়োজনীয় হয়ে উঠেছে, ঠিক সেই সময় এই খাদ্য সামগ্রী নিয়েই যুযুধান শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেস (TMC) ও বিরোধী দল বিজেপি (BJP)। করোনা পরিস্থিতিতে রাজ্যে ত্রাণ হিসাবে যে খাদ্যশস্য পাঠাচ্ছে কেন্দ্রীয় সরকার, সেই সামগ্রীই ট্রাক থেকে ‘চুরি’ করে নিচ্ছে তৃণমূল কংগ্রেস, এমন অভিযোগে নদিয়ার রানাঘাটে শুক্রবার কয়েক ঘণ্টা ধরে বিক্ষোভ দেখাল বিজেপি। যদিও শাসক দলের পাল্টা অভিযোগ, বিজেপিই রেশন সামগ্রী সরিয়ে নিজেদের দলীয় অফিসে মজুত করে রাখছে।

করোনা অতিমারির (Coronavirus Pandemic) প্রকোপ রুখতে দেশব্যাপী লকডাউন (Lockdown) চলছে। এরই মধ্যে উত্তর ২৪ পরগনার বাদুড়িয়ায় রেশন বিতরণ (Distribution of Ration) নিয়ে পুলিশের সঙ্গে স্থানীয় জনতার সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। জনতার অভিযোগ, রেশন বিতরণে পক্ষপাতিত্ব দেখানো হচ্ছে। তারা রাস্তা অবরোধ করে। পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছলে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ শুরু হয় জনতার। পুলিশ বলপ্রয়োগ করে ক্ষুব্ধ জনতাকে সরিয়ে দেয়। এএনআই-এর এক ভিডিওয় পুলিশকে এক মহিলার উপরে বলপ্রয়োগ করতে দেখা গিয়েছে।

মমতার ঘোষণা, আগামী সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ২ টাকা দরের কেজি চাল এবং আটা বিনামূল্যে দেওয়া হবে। পরিবার পিছু এই চাল-আটা পাওয়া যাবে ৫ কিলো।

কেন্দ্রের সঙ্গে মতপার্থক্যের কথা জানিয়ে খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক জানান, রাজ্য এৱ মধ্যেই ডিজিটাল রেশন কার্ডের জন্য ২০০ কোটি টাকা খরচ করেছে।

“এই দফতর সমস্ত রাজ্য/কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের সরকারকে বারবার জানিয়েছে যাতে কেবল আধারকার্ড না থাকার কারণে রেশন কার্ডের ডাটাবেস থেকে পরিবারের নাম মুছে দেওয়া বা খাদ্যদ্রব্য দিতে অস্বীকার করার কোনও একটাও ঘটনা যেন না ঘটে,” লিখিত জবাবে জানিয়েছেন রাম বিলাস।

বাংলাবাসীদের জন্য সুখবর। আজ অর্থাৎ সোমবার থেকে ৫৯ টাকায় পেঁয়াজ মিলবে পশ্চিমবঙ্গে। সৌজন্যে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

গণবণ্টনের সুবিধা এবং পরিচয়পত্রের নথি, ব্যবহার অনুযায়ী, রেশনকার্ডের (Ration Cards) শ্রেণীবিন্যাস করা হবে বলে জানালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। বিষয়টি নিয়ে মতামত জানতে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার জন্য রাজ্যের খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিককে নির্দেশ দিলেন তিনি। বিধানসভা সূত্রের খবর, রেশনকার্ডের ইস্যুটি নিয়ে শুক্রবার সর্বদলীয় বৈঠক হতে পারে।

নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবার যাতে  উৎসবের সময় পছন্দমতো খাওয়া  দাওয়া  করতে পারে তাই এমন সিদ্ধান্ত। এর আগ ইদ এবং  গত বছর দুর্গা পুজোর সময়ও সস্তায় রেশন বিলি করেছিল রাজ্য প্রশাসন।  এবারও থাকছে একই ব্যবস্থা। প্রশাসনের কর্তাদের অনুমান প্রায়  তিন কোটি মানুষের কাছে এই প্রকল্পের সুবিধা পৌঁছতে চলেছে। প্রথম দফায় অক্টোবরের 9  থেকে  23  তারিখ এবং দ্বিতীয় দফায় 30 অক্টোবর থেকে 13 নভেম্বরের মধ্যে চিনি থেকে শুরুর করে খাদ্য  দ্রব্য দেওয়া হবে।