Reported By Sneha Mary Koshy

আতঙ্ককে আরও একধাপ বাড়িয়ে কেরলেও মৃত্যু হল এক করোনা (Coronavirus) আক্রান্তের। এতদিন পর্যন্ত সেই রাজ্যে বেশ বড় সংখ্যক মানুষ ওই মারণ ভাইরাসে আক্রান্ত হলেও প্রাণহানি ঘটেনি কারোরই।  কিন্তু এবার দক্ষিণের রাজ্যেও মৃত্যুদূত করোনার থাবা প্রাণ কাড়ল ৬৯ বছরের এক ব্যক্তির। এই প্রথম কেরলে মৃত্যু হল কোনও করোনা আক্রান্তের। ফলে ভয়ের ঠান্ডা স্রোত এখন কেরলবাসীর (Kerala) মেরুদণ্ড দিয়ে নামছে। জানা গেছে, কিছুদিন আগে ওই ব্যক্তি সৌদি আরবের দুবাই (Dubai) থেকে দেশে ফেরেন। তারপরেই তাঁর শরীরে করোনা সংক্রমণের লক্ষণ দেখা দেওয়ায় গত ২২ মার্চ হাসপাতালে ভর্তি করা হয় তাঁকে। এর পাশাপাশি হার্টের সমস্যাও ছিল তাঁর। উচ্চ রক্তচাপেও ভুগছিলেন তিনি। কিছুদিন আগে তাঁর বাইপাস সার্জারিও হয় বলে জানা গেছে। ফলে সব মিলিয়ে জটিল ছিল তাঁর অবস্থা। কেরলের এর্নাকুলামের বাসিন্দা এই রোগী শনিবার সকাল আটটায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। 

শুক্রবারই বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বা হু, একে বিপর্যয় ঘোষণা করে অনিয়ন্ত্রিত আখ্যা দিয়েছে। কারণ সাহারা মরুভুমি এলাকাতেও ছড়িয়েছে এই ভাইরাস। বিশ্বব্যাপী মন্দা বাজারের নেপথ্যেও এই ভাইরাস। একমাত্র মেরু অঞ্চল ছাড়া এই গ্রহের প্রায় সব মহাদেশে করোনা আক্রান্ত রোগীর সন্ধান মিলেছে। উত্তর কোরিয়াতে আবার এই ভাইরাসের সংক্রমণ রুখতে, ভাইরাস আক্রান্তদের গুলি করে মারার নিদান দিয়েছেন সে দেশের প্রশাসক কিম জং উন।

উপকূলীয় শহরের ৩৫০টি ফ্ল্যাট ভাঙার নির্দেশ পেয়েছে কেরল সরকার। ওই ফ্ল্যাটগুলি নাকি জলাশয়ের ওপর নির্মিত হয়েছিল।

২৬ জানুয়ারি প্রজাতন্ত্র দিবসের প্যারেড (Republic Day Parade) থেকে বাদ পড়েছে পশ্চিমবঙ্গ (West Bengal), মহারাষ্ট্র ও কেরলের ট্যাবলো (Tableaux)— যে তিনটি রাজ্যে বিজেপি শাসক দল নয়। সরকার জানিয়েছে, ৩২টি রাজ্যের মধ্যে মাত্র ১৬টির ট্যাবলো ওইদিনের প্যারেডে দেখা যাবে। সময়ের অভাবেই এই সিদ্ধান্ত বলে জানিয়েছে নরেন্দ্র মোদির সরকার। এই সিদ্ধান্তে বৈষম্যের অভিযোগ জানিয়েছে বাদ পড়া রাজ্যের শাসক দলগুলি। তাদের দাবি, ওই দিনের ইভেন্টে সব রাজ্যের প্রতিনিধিত্ব করার অধিকার রয়েছে।

তিনি তাঁর পোস্টের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করেন এবং পোস্টটি ডিলিট করে দেন। সোমবার তিনি ওই পোস্ট করেছিলেন।

১৫ টি জায়গায় নাগরিক সংবর্ধনা ব্যবস্থা হয়েছে বলে রাহুল জানিয়েছেন। গোটা দেশে কংগ্রেসের ফল অত্যন্ত খারাপ হয়েছে। তবে কেরালা কিছুটা ব্যতিক্রম। এ রাজ্যে বেশ কয়েকটি আসনে জয়ী হয়েছে কংগ্রেস। তাই কেরালায় কয়েকটি সংবর্ধনার আয়োজন করা হয়েছে।

আঘাত লাগা মাত্রই শশী থারুরকে নিকটবর্তী হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে তাঁর কপালে ছয়টি সেলাই পড়ে।

শবরীমালা নিয়ে উত্তপ্ত কেরালায় এবার বোমা ছুঁড়ে রেষারেষি বাড়িয়ে তুলল দুই যুযুধান সিপিএম ও বিজেপি। বামপন্থী বিধায়কের বাড়িতে বোমা মারার কয়েকঘন্টা বাদেই বোমা পড়ল বিজেপির সাংসদের বাড়িতে।

আতঙ্ককে আরও একধাপ বাড়িয়ে কেরলেও মৃত্যু হল এক করোনা (Coronavirus) আক্রান্তের। এতদিন পর্যন্ত সেই রাজ্যে বেশ বড় সংখ্যক মানুষ ওই মারণ ভাইরাসে আক্রান্ত হলেও প্রাণহানি ঘটেনি কারোরই।  কিন্তু এবার দক্ষিণের রাজ্যেও মৃত্যুদূত করোনার থাবা প্রাণ কাড়ল ৬৯ বছরের এক ব্যক্তির। এই প্রথম কেরলে মৃত্যু হল কোনও করোনা আক্রান্তের। ফলে ভয়ের ঠান্ডা স্রোত এখন কেরলবাসীর (Kerala) মেরুদণ্ড দিয়ে নামছে। জানা গেছে, কিছুদিন আগে ওই ব্যক্তি সৌদি আরবের দুবাই (Dubai) থেকে দেশে ফেরেন। তারপরেই তাঁর শরীরে করোনা সংক্রমণের লক্ষণ দেখা দেওয়ায় গত ২২ মার্চ হাসপাতালে ভর্তি করা হয় তাঁকে। এর পাশাপাশি হার্টের সমস্যাও ছিল তাঁর। উচ্চ রক্তচাপেও ভুগছিলেন তিনি। কিছুদিন আগে তাঁর বাইপাস সার্জারিও হয় বলে জানা গেছে। ফলে সব মিলিয়ে জটিল ছিল তাঁর অবস্থা। কেরলের এর্নাকুলামের বাসিন্দা এই রোগী শনিবার সকাল আটটায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। 

শুক্রবারই বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বা হু, একে বিপর্যয় ঘোষণা করে অনিয়ন্ত্রিত আখ্যা দিয়েছে। কারণ সাহারা মরুভুমি এলাকাতেও ছড়িয়েছে এই ভাইরাস। বিশ্বব্যাপী মন্দা বাজারের নেপথ্যেও এই ভাইরাস। একমাত্র মেরু অঞ্চল ছাড়া এই গ্রহের প্রায় সব মহাদেশে করোনা আক্রান্ত রোগীর সন্ধান মিলেছে। উত্তর কোরিয়াতে আবার এই ভাইরাসের সংক্রমণ রুখতে, ভাইরাস আক্রান্তদের গুলি করে মারার নিদান দিয়েছেন সে দেশের প্রশাসক কিম জং উন।

উপকূলীয় শহরের ৩৫০টি ফ্ল্যাট ভাঙার নির্দেশ পেয়েছে কেরল সরকার। ওই ফ্ল্যাটগুলি নাকি জলাশয়ের ওপর নির্মিত হয়েছিল।

২৬ জানুয়ারি প্রজাতন্ত্র দিবসের প্যারেড (Republic Day Parade) থেকে বাদ পড়েছে পশ্চিমবঙ্গ (West Bengal), মহারাষ্ট্র ও কেরলের ট্যাবলো (Tableaux)— যে তিনটি রাজ্যে বিজেপি শাসক দল নয়। সরকার জানিয়েছে, ৩২টি রাজ্যের মধ্যে মাত্র ১৬টির ট্যাবলো ওইদিনের প্যারেডে দেখা যাবে। সময়ের অভাবেই এই সিদ্ধান্ত বলে জানিয়েছে নরেন্দ্র মোদির সরকার। এই সিদ্ধান্তে বৈষম্যের অভিযোগ জানিয়েছে বাদ পড়া রাজ্যের শাসক দলগুলি। তাদের দাবি, ওই দিনের ইভেন্টে সব রাজ্যের প্রতিনিধিত্ব করার অধিকার রয়েছে।

তিনি তাঁর পোস্টের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করেন এবং পোস্টটি ডিলিট করে দেন। সোমবার তিনি ওই পোস্ট করেছিলেন।

১৫ টি জায়গায় নাগরিক সংবর্ধনা ব্যবস্থা হয়েছে বলে রাহুল জানিয়েছেন। গোটা দেশে কংগ্রেসের ফল অত্যন্ত খারাপ হয়েছে। তবে কেরালা কিছুটা ব্যতিক্রম। এ রাজ্যে বেশ কয়েকটি আসনে জয়ী হয়েছে কংগ্রেস। তাই কেরালায় কয়েকটি সংবর্ধনার আয়োজন করা হয়েছে।

আঘাত লাগা মাত্রই শশী থারুরকে নিকটবর্তী হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে তাঁর কপালে ছয়টি সেলাই পড়ে।

শবরীমালা নিয়ে উত্তপ্ত কেরালায় এবার বোমা ছুঁড়ে রেষারেষি বাড়িয়ে তুলল দুই যুযুধান সিপিএম ও বিজেপি। বামপন্থী বিধায়কের বাড়িতে বোমা মারার কয়েকঘন্টা বাদেই বোমা পড়ল বিজেপির সাংসদের বাড়িতে।