Saamana

মহারাষ্ট্রের প্রধান শাসক দলের আরও পরামর্শ, "রাহুলজির বক্তব্য শুনে আমরা মনে করি প্রধানমন্ত্রীর অন্তত একবার তাঁর সঙ্গে সরাসরি কথা বলা উচিত। শাসক-বিরোধী সবাইকে দেশের হিতে এগিয়ে আসা উচিত"

বুধবার রাজ্যসভায় নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল (Citizenship Amendment Bill) নিয়ে ভোটাভুটি থেকে বিরত থাকল শিবসেনা (Shiv Sena), দুদিন আগে সেটিকে জাতীয় স্বার্থের কথা চিন্তা করে এই মন্তব্য করে বিলের পক্ষে ভোট দেয় তারা। সংসদের একটি কক্ষ থেকে অন্যটিতে তাদের এই উল্টো পথে হাঁটা, লোকসভায় তাদের অবস্থান নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করে কংগ্রেস। শিবসেনার তিনজন সদস্যের ওয়াকআউট সংখ্যা কমিয়ে দেয়, ফলে সরকারের সুবিধা হয়, রাজ্যসভায় সংখ্যালঘু সরকার পক্ষ।

শিবসেনা আরবিআইয়ের প্রাক্তন গভর্নর রঘুরাম রাজনের (RBI governor Raghuram Rajan) উদ্বেগকেও সমর্থন করেছে। রঘুরাম সম্প্রতি বলেছিলেন যে প্রধানমন্ত্রী ও  পিএমও'র মধ্যে ক্ষমতার কেন্দ্রীকরণ এবং ক্ষমতাহীন মন্ত্রীদের কারণেই দেশের অর্থনীতি তলানিতে।

দলীয় মুখপত্রের সম্পাদকীয়তে লেখা হয়েছে, “মোদি যখন প্রধানমন্ত্রী ছিলেন না, তিনিও পেঁয়াজের দাম বাড়ার বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছিলেন। গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী থাকাকালীন তিনি বলেছিলেন যে পেঁয়াজ একটি অত্যাবশ্যকীয় আনাজ এবং পেঁয়াজ লকারে রাখা উচিত। আজ, তার নীতি বদলে গেছে। মোদি এখন প্রধানমন্ত্রী এবং দেশের অর্থনীতি একেবারে ভগ্নপ্রায়।"

Shiv Sena on Citizenship (Amendment) Bill: শিবসেনা (Shiv Sena) মুখপত্র ‘Saamana'তে জোর গলায় জানিয়েছিল নাগরিকত্ব (সংশোধনী) বিল (Citizenship (Amendment) Bill) ভারতে হিন্দু মুসলিমে ‘অদৃশ্য বিভাজন' তৈরি করে দেবে! এমন কড়া সমালোচনা করার কয়েক ঘন্টা পরেই অবশ্য পালটে গেল দলের ভাবধারা! উদ্ধব ঠাকরের (Uddhav Thackeray) নেতৃত্বে দল নিজের অবস্থন ১৮০ ডিগ্রি বদলে লোকসভায় নাগরিকত্ব বিল পাসে সরকারকেই সমর্থন জানাল। শিবসেনা সাংসদ অরবিন্দ সাওয়ান্ত (Arvind Sawant) NDTV-কে জানিয়েছেন, “আমরা দেশের স্বার্থের কারণেই এই বিলটিকে সমর্থন করেছি। CMP (common minimum programme) কেবল মহারাষ্ট্রে প্রযোজ্য।”

আবারও শিবসেনার মুখপত্র ‘সামনা’-তে আক্রমণ করা হল বিজেপিকে। মহারাষ্ট্রে বিজেপির সঙ্গে জোট থেকে বেরিয়ে এসে কার্যত রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বীদের সঙ্গে মিলেই সরকার গড়ার চেষ্টা করছে শিবসেনা। এই পরিস্থিতিতে নিজেদের মুখপত্রতে আরও একবার আক্রমণ করা হল গেরুয়া শিবিরকে। শিবসেনার সাংসদদের বিরোধীদের আসনে বসতে বাধ্য করার পর এনডিএ থেকে তাদের বহিষ্কার করার কথাও ঘোষণা করেছে বিজেপি। কোনও আলোচনা না করেই তারা ঘোষণা করেছে বলে জানিয়েছে শিবসেনা।

কিছুদিন আগেও হাতে হাত ধরে মহারাষ্ট্র বিধানসভা নির্বাচনে জোটবদ্ধ হয়ে লড়েছিল বিজেপি এবং শিবসেনা। কিন্তু ক্ষমতার দ্বন্দ্বের কারণে জোট ভেঙে গেছে দুই শরিকের। এবার সেই বিজেপির বিরুদ্ধেই তীক্ষ্ণ আক্রমণ শানাল শিবসেনা। উদ্ধব ঠাকরের দল (Shiv Sena) নিজেদের সম্পাদকীয়তে অভিযোগ তুলেছে যে রাষ্ট্রপতি শাসনের আড়ালে আসলে ঘোড়া কেনাবেচার কাজ করে নিজেদের শক্তি বাড়াতে চেয়েছিল ভারতীয় জনতা পার্টি (BJP)।

২৮৮টি আসনের মধ্যে বিজেপি পেয়েছে ১০৫টি আসন। ২০১৪ সালের তুলনায় ১৭টি আসন বেশি হেরেছে তারা।

পোল অফ পোলস বলছে ৩০২টি  আসন পাবে এনডিএ। এমতাবস্থায় নতুন সরকার গঠন নিয়ে পদ্ম শিবিরে আত্মবিশ্বাস চোখে পড়েছে। বিজেপি সভাপতি অমিত শাহ মঙ্গলবার এনডিএ-র শরিকদের নৈশভোজে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন।

দলের মুখপত্র 'সামনা'-তে স্পষ্টভাবে উদ্ধব ঠাকরের দল জানিয়ে দেয়, পাকিস্তানকে বিশ্বের মানচিত্র থেকে মুছে না দিলে কোনদিন এই বিশ্বে শান্তি আসবে না।

মহারাষ্ট্রের প্রধান শাসক দলের আরও পরামর্শ, "রাহুলজির বক্তব্য শুনে আমরা মনে করি প্রধানমন্ত্রীর অন্তত একবার তাঁর সঙ্গে সরাসরি কথা বলা উচিত। শাসক-বিরোধী সবাইকে দেশের হিতে এগিয়ে আসা উচিত"

বুধবার রাজ্যসভায় নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল (Citizenship Amendment Bill) নিয়ে ভোটাভুটি থেকে বিরত থাকল শিবসেনা (Shiv Sena), দুদিন আগে সেটিকে জাতীয় স্বার্থের কথা চিন্তা করে এই মন্তব্য করে বিলের পক্ষে ভোট দেয় তারা। সংসদের একটি কক্ষ থেকে অন্যটিতে তাদের এই উল্টো পথে হাঁটা, লোকসভায় তাদের অবস্থান নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করে কংগ্রেস। শিবসেনার তিনজন সদস্যের ওয়াকআউট সংখ্যা কমিয়ে দেয়, ফলে সরকারের সুবিধা হয়, রাজ্যসভায় সংখ্যালঘু সরকার পক্ষ।

শিবসেনা আরবিআইয়ের প্রাক্তন গভর্নর রঘুরাম রাজনের (RBI governor Raghuram Rajan) উদ্বেগকেও সমর্থন করেছে। রঘুরাম সম্প্রতি বলেছিলেন যে প্রধানমন্ত্রী ও  পিএমও'র মধ্যে ক্ষমতার কেন্দ্রীকরণ এবং ক্ষমতাহীন মন্ত্রীদের কারণেই দেশের অর্থনীতি তলানিতে।

দলীয় মুখপত্রের সম্পাদকীয়তে লেখা হয়েছে, “মোদি যখন প্রধানমন্ত্রী ছিলেন না, তিনিও পেঁয়াজের দাম বাড়ার বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছিলেন। গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী থাকাকালীন তিনি বলেছিলেন যে পেঁয়াজ একটি অত্যাবশ্যকীয় আনাজ এবং পেঁয়াজ লকারে রাখা উচিত। আজ, তার নীতি বদলে গেছে। মোদি এখন প্রধানমন্ত্রী এবং দেশের অর্থনীতি একেবারে ভগ্নপ্রায়।"

Shiv Sena on Citizenship (Amendment) Bill: শিবসেনা (Shiv Sena) মুখপত্র ‘Saamana'তে জোর গলায় জানিয়েছিল নাগরিকত্ব (সংশোধনী) বিল (Citizenship (Amendment) Bill) ভারতে হিন্দু মুসলিমে ‘অদৃশ্য বিভাজন' তৈরি করে দেবে! এমন কড়া সমালোচনা করার কয়েক ঘন্টা পরেই অবশ্য পালটে গেল দলের ভাবধারা! উদ্ধব ঠাকরের (Uddhav Thackeray) নেতৃত্বে দল নিজের অবস্থন ১৮০ ডিগ্রি বদলে লোকসভায় নাগরিকত্ব বিল পাসে সরকারকেই সমর্থন জানাল। শিবসেনা সাংসদ অরবিন্দ সাওয়ান্ত (Arvind Sawant) NDTV-কে জানিয়েছেন, “আমরা দেশের স্বার্থের কারণেই এই বিলটিকে সমর্থন করেছি। CMP (common minimum programme) কেবল মহারাষ্ট্রে প্রযোজ্য।”

আবারও শিবসেনার মুখপত্র ‘সামনা’-তে আক্রমণ করা হল বিজেপিকে। মহারাষ্ট্রে বিজেপির সঙ্গে জোট থেকে বেরিয়ে এসে কার্যত রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বীদের সঙ্গে মিলেই সরকার গড়ার চেষ্টা করছে শিবসেনা। এই পরিস্থিতিতে নিজেদের মুখপত্রতে আরও একবার আক্রমণ করা হল গেরুয়া শিবিরকে। শিবসেনার সাংসদদের বিরোধীদের আসনে বসতে বাধ্য করার পর এনডিএ থেকে তাদের বহিষ্কার করার কথাও ঘোষণা করেছে বিজেপি। কোনও আলোচনা না করেই তারা ঘোষণা করেছে বলে জানিয়েছে শিবসেনা।

কিছুদিন আগেও হাতে হাত ধরে মহারাষ্ট্র বিধানসভা নির্বাচনে জোটবদ্ধ হয়ে লড়েছিল বিজেপি এবং শিবসেনা। কিন্তু ক্ষমতার দ্বন্দ্বের কারণে জোট ভেঙে গেছে দুই শরিকের। এবার সেই বিজেপির বিরুদ্ধেই তীক্ষ্ণ আক্রমণ শানাল শিবসেনা। উদ্ধব ঠাকরের দল (Shiv Sena) নিজেদের সম্পাদকীয়তে অভিযোগ তুলেছে যে রাষ্ট্রপতি শাসনের আড়ালে আসলে ঘোড়া কেনাবেচার কাজ করে নিজেদের শক্তি বাড়াতে চেয়েছিল ভারতীয় জনতা পার্টি (BJP)।

২৮৮টি আসনের মধ্যে বিজেপি পেয়েছে ১০৫টি আসন। ২০১৪ সালের তুলনায় ১৭টি আসন বেশি হেরেছে তারা।

পোল অফ পোলস বলছে ৩০২টি  আসন পাবে এনডিএ। এমতাবস্থায় নতুন সরকার গঠন নিয়ে পদ্ম শিবিরে আত্মবিশ্বাস চোখে পড়েছে। বিজেপি সভাপতি অমিত শাহ মঙ্গলবার এনডিএ-র শরিকদের নৈশভোজে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন।

দলের মুখপত্র 'সামনা'-তে স্পষ্টভাবে উদ্ধব ঠাকরের দল জানিয়ে দেয়, পাকিস্তানকে বিশ্বের মানচিত্র থেকে মুছে না দিলে কোনদিন এই বিশ্বে শান্তি আসবে না।