Saurabh Gupta

হঠাৎ করেই যেন সকলকে এক বিরাট বড় ধাক্কা দিয়ে জীবনের রঙ্গমঞ্চ থেকে চিরবিদায় নিলেন অভিনেতা সুশান্ত সিং রাজপুত। তাঁর (Sushant Singh Rajput) মৃত্যুর পরে যদিও নানা তথ্য উঠে আসছে অভিনেতার ব্যক্তিগত জীবন সম্পর্কে। এমন কথাও বলা হচ্ছে যে, আত্মহত্যা নয়, সুশান্তের মৃত্যুর (Sushant Singh Rajput Died) পিছনে লুকিয়ে থাকতে পারে অন্য কোনও রহস্য। তবে অভিনেতার যে ডায়রি পাওয়া গেছে তার থেকে কিছুটা হলেও তাঁর মানসিক গতিপ্রকৃতির কিছুটা হলেও আন্দাজ করতে পারা যায়।

সুশান্ত সিং রাজপুতের (Sushant Singh Rajput) মৃত্যুর পর তাঁর বান্ধবী রিয়া চক্রবর্তীয় (Rhea Chakraborty) বিরুদ্ধে একটি মামলা করেন অভিনেতার বাবা। সেই মামলার তদন্তে নেমে দু'দিন আগেই মুম্বইয়ে পৌঁছে যায় বিহার পুলিশের (Bihar Police) একটি তদন্তকারী দল। এর মধ্য়েই এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের চোখে ধরা পড়েছে যে সুশান্তের অ্যাকাউন্ট থেকে ১৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছিল।

দেশের বাণিজ্যনগরী মুম্বইয়ে (Mumbai) ফের বড়সড় জঙ্গি হানার ছক কষা হচ্ছে? সোমবার রাতে যে ধরণের হুমকি ফোন কল এসেছে দক্ষিণ মুম্বাইয়ের দুটি তাজ হোটেলের (Taj Hotel) ল্যান্ডলাইনে, তাতে এই আশঙ্কাই ফের মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে। সোমবার গভীর রাতে ওই হুমকি ফোন আসে যাতে বলা হয় ঠিক ২৬/১১ হামলার মতো আরেকটি জঙ্গিহানা চালানো হবে।

ইতিমধ্যে এই অভিনেতার আত্মহত্যার পর দেশব্যাপী শুরু হয়েছে হৈচৈ। নেপোটিজম বা স্বজনপোষণের অভিযোগ তুলে বলিউডের একাংশকে কাঠগড়ায় তোলা হয়েছে

বুধবার দুপুরের মধ্যেই মুম্বইয়ের (Mumbai) উপকূলবর্তী এলাকায় প্রবল বেগে আছড়ে পড়বে ঘূর্ণিঝড় নিসর্গ (Cyclone Nisarga), এমনই আশঙ্কার কথা শুনিয়েছে ভারতীয় আবহাওয়া দফতর। ইতিমধ্যেই মুম্বইয়ের সমুদ্র সৈকতে জারি করা হয়েছে হাই অ্যালার্ট। এই সময় কোনও মানুষ যাতে ঘরের বাইরে না বের হন সেই জন্যে মুম্বই পুলিশের তরফ থেকে বিভিন্ন জায়গায় ঘোষণা করে সকলকে সতর্ক করে দেওয়া হচ্ছে। আরব সাগরের উপর ঘনীভূত প্রবল নিম্নচাপই এই ঘূর্ণিঝড় নিসর্গের আকার নিয়েছে বলে জানা গেছে। ভয়ঙ্কর শক্তিশালী ওই ঘূর্ণিঝড়ের কারণে শুধু মহারাষ্ট্রই (Maharashtra) নয়, গুজরাট, দমন-দিউ এবং দাদ্রা ও নগর হাভেলিতেও জারি করা হয়েছে প্রবল সতর্কতা।

স্থানীয় এক নেতা দাবি করেন, "রাজেশ বার্মা বিজেপির কর্মী-সমর্থক নয়। সমাজকর্মী হিসেবে ওই পরিযায়ী শ্রমিকদের টিকিট জোগাড়ের দায়িত্ব নিয়েছিল।"

করোনা ভাইরাসের (Coronavirus) ছড়িয়ে পড়া রুখতে মধ্যরাত থেকেই আহমেদাবাদে (Gujarat's Ahmedabad) লকডাউন জারি করা হয়েছে, নব নিযুক্ত একদল আধিকারিক গুজরাটের দায়িত্ব নিয়েছেন। শহরে বাইরে যায় আধা সামরিক বাহিনী, নতুন ৫ কোম্পানি অতিরিক্ত বাহিনী সেখানে পৌঁছায় বুধবার।

দেশে যখন লাগাতার করোনা ভাইরাসের (Coronavirus) সংক্রমণ ছড়াচ্ছে, যখন সরকারের পক্ষ থেকে এই মারণ রোগের বিরুদ্ধে সবরকম সতর্কতা নেওয়ার কথা বলা হচ্ছে তখনই একটি হাসপাতালের (Mumbai Hospital) এমন এক ভিডিও সামনে এল যা দেখে আঁতকে উঠবেন সকলে। মুম্বইয়ের হাসপাতালে একটি মোবাইল ফোনে তোলা ওই ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে যেখানে হাসপাতালের শয্যায় করোনা আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসা চলছে, তারই আশেপাশে এখানে ওখানে ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে রয়েছে বেশ কয়েকটি মৃতদেহ (Coronavirus Death)। ব্যাগের মধ্যে কোনও রকমে জড়ানো অবস্থায় ফেলে রাখা দেহগুলো সবই করোনা আক্রান্ত মানুষজনের।

এক পরিযায়ী শ্রমিক জানাচ্ছেন, ‘‘আমাদের ৭২৫ টাকা দিতে হয়েছে টিকিট বাবদ। অথচ এর দাম ৭১০ টাকা। আমাদের অতিরিক্ত দাম দিতে হচ্ছে।’’

মহারাষ্ট্র থেকে একদিনে ২৫ জনের মৃত্যুর খবর মিলেছে। এই মৃত্যু ধরে রাজ্যে মোট মৃতের সংখ্যা ৯৭। পাশাপাশি গত ৩৬ ঘণ্টায় সংক্রমণ ধরা পড়েছে ২২৯ জনের দেহে।

মুম্বই পুরসভার উদ্যোগে এলাকাকে স্যানিটাইজ করে ‘সিল’ করে দেওয়ার পদক্ষেপ করা হয়েছে। জীবাণুনাশকও স্প্রে করা হয়েছে এলাকায়।

রাকেশের দাবি ছিল, পিটারের ঘনিষ্ঠ ছিলেন আহমেদ জাভেদ। সেই দাবিকে নস্যাৎ করে জাভেদের পাল্টা দাবি, এই দাবির মধ্যে কোনও সত্যতা নেই।

বিতর্কিত নাগরিকত্ব সংশোধন আইন (CAA) এবং জাতীয় জনসংখ্যাপঞ্জী (NPR) নিয়ে মহারাষ্ট্রের শাসক জোটের পক্ষে তৈরি হয়েছে। মঙ্গলবার শিবসেনার তরফে বিতর্কিত এই আইনটি, এবং এনপিআর কে সমর্থনের কথা জানানো হয়েছে এবং মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরে (Uddhav Thackeray) জানিয়েছেন, নাগরিকত্ব আইন নিয়ে কোনও বিপদ নেই এবং সেরাজ্যে এনপিআর আটকাবেন না তিনি। মহারাষ্ট্রে সরকার গড়তে কংগ্রেস, শিবসেনা এবং এনসিপির মতো আদর্শগতভাবে ভিন্ন দলগুলিকে এক ছাতার তলায় আনতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন শরদ পাওয়ার। এদিন শিবসেনার অবস্থান খারিজ করে দিয়েছেন তিনি, মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরের সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে কথা বলে সহমতে পৌঁছানো হবে বলে জানিয়েছেন শরদ পাওয়ার (Sharad Pawar) ।

প্রকাশিত স্মৃতিকথা ‘লেট মি সে ইট নাউ'-তে রাকেশ লেখেন, খবরটা জানার পর সেই রাতে তিনি চোখের পাতা এক করতে পারেননি।

তাঁর দল-সহ এনসিপির নেতাদের প্রাক্তন ওই সাংসদের আবেদন, 'ব্যবহার ঠিক করুন। অভিযোগ করা বন্ধ করুন। নয়তো উদ্ধব ঠাকরে পদত্যাগ করবেন।' তিনি যুক্তি দিয়েছেন, উদ্ধব ঠাকরে পোড় খাওয়া রাজনীতিবিদ নয়। তাঁর মধ্যে একটা শিল্পীসত্তা আছে। এদিকে শাসক শিবিরের এই অসন্তোষকে কাজে লাগিয়ে মাঠে নেমে পড়েছে বিজেপিও। তাদের দাবি, 'খুব শীঘ্র এই সরকারের পতন হবে। দফতর বণ্টন নিয়ে শরিকদের মধ্যে একটা অসন্তোষ রয়েছে।

হঠাৎ করেই যেন সকলকে এক বিরাট বড় ধাক্কা দিয়ে জীবনের রঙ্গমঞ্চ থেকে চিরবিদায় নিলেন অভিনেতা সুশান্ত সিং রাজপুত। তাঁর (Sushant Singh Rajput) মৃত্যুর পরে যদিও নানা তথ্য উঠে আসছে অভিনেতার ব্যক্তিগত জীবন সম্পর্কে। এমন কথাও বলা হচ্ছে যে, আত্মহত্যা নয়, সুশান্তের মৃত্যুর (Sushant Singh Rajput Died) পিছনে লুকিয়ে থাকতে পারে অন্য কোনও রহস্য। তবে অভিনেতার যে ডায়রি পাওয়া গেছে তার থেকে কিছুটা হলেও তাঁর মানসিক গতিপ্রকৃতির কিছুটা হলেও আন্দাজ করতে পারা যায়।

সুশান্ত সিং রাজপুতের (Sushant Singh Rajput) মৃত্যুর পর তাঁর বান্ধবী রিয়া চক্রবর্তীয় (Rhea Chakraborty) বিরুদ্ধে একটি মামলা করেন অভিনেতার বাবা। সেই মামলার তদন্তে নেমে দু'দিন আগেই মুম্বইয়ে পৌঁছে যায় বিহার পুলিশের (Bihar Police) একটি তদন্তকারী দল। এর মধ্য়েই এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের চোখে ধরা পড়েছে যে সুশান্তের অ্যাকাউন্ট থেকে ১৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছিল।

দেশের বাণিজ্যনগরী মুম্বইয়ে (Mumbai) ফের বড়সড় জঙ্গি হানার ছক কষা হচ্ছে? সোমবার রাতে যে ধরণের হুমকি ফোন কল এসেছে দক্ষিণ মুম্বাইয়ের দুটি তাজ হোটেলের (Taj Hotel) ল্যান্ডলাইনে, তাতে এই আশঙ্কাই ফের মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে। সোমবার গভীর রাতে ওই হুমকি ফোন আসে যাতে বলা হয় ঠিক ২৬/১১ হামলার মতো আরেকটি জঙ্গিহানা চালানো হবে।

ইতিমধ্যে এই অভিনেতার আত্মহত্যার পর দেশব্যাপী শুরু হয়েছে হৈচৈ। নেপোটিজম বা স্বজনপোষণের অভিযোগ তুলে বলিউডের একাংশকে কাঠগড়ায় তোলা হয়েছে

বুধবার দুপুরের মধ্যেই মুম্বইয়ের (Mumbai) উপকূলবর্তী এলাকায় প্রবল বেগে আছড়ে পড়বে ঘূর্ণিঝড় নিসর্গ (Cyclone Nisarga), এমনই আশঙ্কার কথা শুনিয়েছে ভারতীয় আবহাওয়া দফতর। ইতিমধ্যেই মুম্বইয়ের সমুদ্র সৈকতে জারি করা হয়েছে হাই অ্যালার্ট। এই সময় কোনও মানুষ যাতে ঘরের বাইরে না বের হন সেই জন্যে মুম্বই পুলিশের তরফ থেকে বিভিন্ন জায়গায় ঘোষণা করে সকলকে সতর্ক করে দেওয়া হচ্ছে। আরব সাগরের উপর ঘনীভূত প্রবল নিম্নচাপই এই ঘূর্ণিঝড় নিসর্গের আকার নিয়েছে বলে জানা গেছে। ভয়ঙ্কর শক্তিশালী ওই ঘূর্ণিঝড়ের কারণে শুধু মহারাষ্ট্রই (Maharashtra) নয়, গুজরাট, দমন-দিউ এবং দাদ্রা ও নগর হাভেলিতেও জারি করা হয়েছে প্রবল সতর্কতা।

স্থানীয় এক নেতা দাবি করেন, "রাজেশ বার্মা বিজেপির কর্মী-সমর্থক নয়। সমাজকর্মী হিসেবে ওই পরিযায়ী শ্রমিকদের টিকিট জোগাড়ের দায়িত্ব নিয়েছিল।"

করোনা ভাইরাসের (Coronavirus) ছড়িয়ে পড়া রুখতে মধ্যরাত থেকেই আহমেদাবাদে (Gujarat's Ahmedabad) লকডাউন জারি করা হয়েছে, নব নিযুক্ত একদল আধিকারিক গুজরাটের দায়িত্ব নিয়েছেন। শহরে বাইরে যায় আধা সামরিক বাহিনী, নতুন ৫ কোম্পানি অতিরিক্ত বাহিনী সেখানে পৌঁছায় বুধবার।

দেশে যখন লাগাতার করোনা ভাইরাসের (Coronavirus) সংক্রমণ ছড়াচ্ছে, যখন সরকারের পক্ষ থেকে এই মারণ রোগের বিরুদ্ধে সবরকম সতর্কতা নেওয়ার কথা বলা হচ্ছে তখনই একটি হাসপাতালের (Mumbai Hospital) এমন এক ভিডিও সামনে এল যা দেখে আঁতকে উঠবেন সকলে। মুম্বইয়ের হাসপাতালে একটি মোবাইল ফোনে তোলা ওই ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে যেখানে হাসপাতালের শয্যায় করোনা আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসা চলছে, তারই আশেপাশে এখানে ওখানে ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে রয়েছে বেশ কয়েকটি মৃতদেহ (Coronavirus Death)। ব্যাগের মধ্যে কোনও রকমে জড়ানো অবস্থায় ফেলে রাখা দেহগুলো সবই করোনা আক্রান্ত মানুষজনের।

এক পরিযায়ী শ্রমিক জানাচ্ছেন, ‘‘আমাদের ৭২৫ টাকা দিতে হয়েছে টিকিট বাবদ। অথচ এর দাম ৭১০ টাকা। আমাদের অতিরিক্ত দাম দিতে হচ্ছে।’’

মহারাষ্ট্র থেকে একদিনে ২৫ জনের মৃত্যুর খবর মিলেছে। এই মৃত্যু ধরে রাজ্যে মোট মৃতের সংখ্যা ৯৭। পাশাপাশি গত ৩৬ ঘণ্টায় সংক্রমণ ধরা পড়েছে ২২৯ জনের দেহে।

মুম্বই পুরসভার উদ্যোগে এলাকাকে স্যানিটাইজ করে ‘সিল’ করে দেওয়ার পদক্ষেপ করা হয়েছে। জীবাণুনাশকও স্প্রে করা হয়েছে এলাকায়।

রাকেশের দাবি ছিল, পিটারের ঘনিষ্ঠ ছিলেন আহমেদ জাভেদ। সেই দাবিকে নস্যাৎ করে জাভেদের পাল্টা দাবি, এই দাবির মধ্যে কোনও সত্যতা নেই।

বিতর্কিত নাগরিকত্ব সংশোধন আইন (CAA) এবং জাতীয় জনসংখ্যাপঞ্জী (NPR) নিয়ে মহারাষ্ট্রের শাসক জোটের পক্ষে তৈরি হয়েছে। মঙ্গলবার শিবসেনার তরফে বিতর্কিত এই আইনটি, এবং এনপিআর কে সমর্থনের কথা জানানো হয়েছে এবং মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরে (Uddhav Thackeray) জানিয়েছেন, নাগরিকত্ব আইন নিয়ে কোনও বিপদ নেই এবং সেরাজ্যে এনপিআর আটকাবেন না তিনি। মহারাষ্ট্রে সরকার গড়তে কংগ্রেস, শিবসেনা এবং এনসিপির মতো আদর্শগতভাবে ভিন্ন দলগুলিকে এক ছাতার তলায় আনতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন শরদ পাওয়ার। এদিন শিবসেনার অবস্থান খারিজ করে দিয়েছেন তিনি, মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরের সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে কথা বলে সহমতে পৌঁছানো হবে বলে জানিয়েছেন শরদ পাওয়ার (Sharad Pawar) ।

প্রকাশিত স্মৃতিকথা ‘লেট মি সে ইট নাউ'-তে রাকেশ লেখেন, খবরটা জানার পর সেই রাতে তিনি চোখের পাতা এক করতে পারেননি।

তাঁর দল-সহ এনসিপির নেতাদের প্রাক্তন ওই সাংসদের আবেদন, 'ব্যবহার ঠিক করুন। অভিযোগ করা বন্ধ করুন। নয়তো উদ্ধব ঠাকরে পদত্যাগ করবেন।' তিনি যুক্তি দিয়েছেন, উদ্ধব ঠাকরে পোড় খাওয়া রাজনীতিবিদ নয়। তাঁর মধ্যে একটা শিল্পীসত্তা আছে। এদিকে শাসক শিবিরের এই অসন্তোষকে কাজে লাগিয়ে মাঠে নেমে পড়েছে বিজেপিও। তাদের দাবি, 'খুব শীঘ্র এই সরকারের পতন হবে। দফতর বণ্টন নিয়ে শরিকদের মধ্যে একটা অসন্তোষ রয়েছে।