Secular India

রাজ্যের সমস্ত সংস্কৃত টোল এবং রাজ্য সরকারি মাদ্রাসা বন্ধ করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে অসমের বিজেপি সরকার(Assam government), আগামী ৬ মাসের মধ্যে সেগুলিকে স্কুলে পরিণত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

গেরুয়া শিবিরের প্রতি যেন ক্রমশই বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠছেন চন্দ্র কুমার বসু (Chandra Kumar Bose) । পশ্চিমবঙ্গ বিজেপির সহ সভাপতি তথা নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসুর প্রপৌত্র দেশের সাম্প্রতিক পরিস্থিতি নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন যে তিনি নেতাজির আদর্শে চলা রাজনৈতিক পথে হাঁটতে পারছেন না। পাশাপাশি তিনি আরও বিস্ফোরক হয়ে বলেন যেভাবে ধর্মনিরপেক্ষতা নিয়ে তাঁর মনে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে তার সমাধান না হলে আদৌ বিজেপিতে তিনি থাকবেন কিনা সে বিষয়ে ভাববেন। এর আগেও নাগরিকত্ব আইনের বিরোধিতায় (Citizenship Amendment Act) সরব হতে দেখা যায় চন্দ্র বসুকে।

এনসিসি'র এক অনুষ্ঠানে (NCC) বক্তব্য রাখতে গিয়ে ওই মন্তব্য করেছেন রাজনাথ সিং। এদিন তিনি বলেন, "আমরা বলে থাকি ধর্মের মধ্যে বিভাজন করব না। কেনই বা করব। আমাদের পড়শি দেশ পাকিস্তান (Pakistan) নিজেকে ধর্মকেন্দ্রিক বলে ঘোষণা করেছে। কিন্তু আমরা তা করিনি।" তিনি যোগ করেছেন, আমেরিকাও (US) ধর্মকেন্দ্রিক রাষ্ট্র। কিন্তু ভারত না।

জাভেদ আরও বলেন, “কৃষকদের কথা বলা, কর্মসংস্থানের জন্য উদ্বেগ প্রকাশ করা, জনগণের স্বাস্থ্যের জন্য উদ্বেগ প্রকাশ হচ্ছে জাতীয়তাবাদ। দেশের মধ্যে বসবাসকারী প্রতিটা মানুষের তাঁর দেশের প্রতি চিন্তা ও ভালোবাসাটাই সত্যিকারের জাতীয়তাবাদ।” 

পদত্যাগের জন্য তিনি তৈরি বলে হুঁশিয়ারি দিলেন কর্ণাটকের মুখ্যমন্ত্রী সিদ্ধারামাইয়া,কংগ্রেস বিধায়কদের ওপর ক্ষোভ প্রকাশ করে তিনি বলেন, “তাঁদের মুখ্যমন্ত্রী সিদ্ধারামাইয়া”। কুমারস্বামী আরও বলেন, “সীমারেখা অতিক্রম করছেন” কংগ্রেস বিধায়করা, কংগ্রেসের উচিত, তাদের বিধায়কদের সংযত রাখা। সাংবাদিকদের কুমারস্বামী বলেন, “তারা সীমারেখা অতিক্রম করছে।এরকম যদি তাঁরা করতে থাকেন, আমি পদত্যাগের জন্য প্রস্তুত”।

দেশের সংবিধান এবং গণতন্ত্রকে বিজেপির হাত থেকে বাঁচানো সম্ভব হবে তখনই, যখন, আগামী লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির বিরুদ্ধে এককাট্টা হয়ে লড়াই করবে বিরোধীদের জোট।

কী করতে পারতেন তিনি কর্ণাটকের জন্য, তা নিয়ে বিদায়ী বক্তৃতা দিতে গিয়ে শেষে বললেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি যে সময়ে দেশ শাসন করছেন, ওই একই সময়ে দাঁড়িয়ে মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার স্বপ্ন ছিল আমার।।

রাজ্যের সমস্ত সংস্কৃত টোল এবং রাজ্য সরকারি মাদ্রাসা বন্ধ করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে অসমের বিজেপি সরকার(Assam government), আগামী ৬ মাসের মধ্যে সেগুলিকে স্কুলে পরিণত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

গেরুয়া শিবিরের প্রতি যেন ক্রমশই বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠছেন চন্দ্র কুমার বসু (Chandra Kumar Bose) । পশ্চিমবঙ্গ বিজেপির সহ সভাপতি তথা নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসুর প্রপৌত্র দেশের সাম্প্রতিক পরিস্থিতি নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন যে তিনি নেতাজির আদর্শে চলা রাজনৈতিক পথে হাঁটতে পারছেন না। পাশাপাশি তিনি আরও বিস্ফোরক হয়ে বলেন যেভাবে ধর্মনিরপেক্ষতা নিয়ে তাঁর মনে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে তার সমাধান না হলে আদৌ বিজেপিতে তিনি থাকবেন কিনা সে বিষয়ে ভাববেন। এর আগেও নাগরিকত্ব আইনের বিরোধিতায় (Citizenship Amendment Act) সরব হতে দেখা যায় চন্দ্র বসুকে।

এনসিসি'র এক অনুষ্ঠানে (NCC) বক্তব্য রাখতে গিয়ে ওই মন্তব্য করেছেন রাজনাথ সিং। এদিন তিনি বলেন, "আমরা বলে থাকি ধর্মের মধ্যে বিভাজন করব না। কেনই বা করব। আমাদের পড়শি দেশ পাকিস্তান (Pakistan) নিজেকে ধর্মকেন্দ্রিক বলে ঘোষণা করেছে। কিন্তু আমরা তা করিনি।" তিনি যোগ করেছেন, আমেরিকাও (US) ধর্মকেন্দ্রিক রাষ্ট্র। কিন্তু ভারত না।

জাভেদ আরও বলেন, “কৃষকদের কথা বলা, কর্মসংস্থানের জন্য উদ্বেগ প্রকাশ করা, জনগণের স্বাস্থ্যের জন্য উদ্বেগ প্রকাশ হচ্ছে জাতীয়তাবাদ। দেশের মধ্যে বসবাসকারী প্রতিটা মানুষের তাঁর দেশের প্রতি চিন্তা ও ভালোবাসাটাই সত্যিকারের জাতীয়তাবাদ।” 

পদত্যাগের জন্য তিনি তৈরি বলে হুঁশিয়ারি দিলেন কর্ণাটকের মুখ্যমন্ত্রী সিদ্ধারামাইয়া,কংগ্রেস বিধায়কদের ওপর ক্ষোভ প্রকাশ করে তিনি বলেন, “তাঁদের মুখ্যমন্ত্রী সিদ্ধারামাইয়া”। কুমারস্বামী আরও বলেন, “সীমারেখা অতিক্রম করছেন” কংগ্রেস বিধায়করা, কংগ্রেসের উচিত, তাদের বিধায়কদের সংযত রাখা। সাংবাদিকদের কুমারস্বামী বলেন, “তারা সীমারেখা অতিক্রম করছে।এরকম যদি তাঁরা করতে থাকেন, আমি পদত্যাগের জন্য প্রস্তুত”।

দেশের সংবিধান এবং গণতন্ত্রকে বিজেপির হাত থেকে বাঁচানো সম্ভব হবে তখনই, যখন, আগামী লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির বিরুদ্ধে এককাট্টা হয়ে লড়াই করবে বিরোধীদের জোট।

কী করতে পারতেন তিনি কর্ণাটকের জন্য, তা নিয়ে বিদায়ী বক্তৃতা দিতে গিয়ে শেষে বললেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি যে সময়ে দেশ শাসন করছেন, ওই একই সময়ে দাঁড়িয়ে মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার স্বপ্ন ছিল আমার।।