Sharad Pawar

বিতর্কিত নাগরিকত্ব সংশোধন আইন (CAA) এবং জাতীয় জনসংখ্যাপঞ্জী (NPR) নিয়ে মহারাষ্ট্রের শাসক জোটের পক্ষে তৈরি হয়েছে। মঙ্গলবার শিবসেনার তরফে বিতর্কিত এই আইনটি, এবং এনপিআর কে সমর্থনের কথা জানানো হয়েছে এবং মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরে (Uddhav Thackeray) জানিয়েছেন, নাগরিকত্ব আইন নিয়ে কোনও বিপদ নেই এবং সেরাজ্যে এনপিআর আটকাবেন না তিনি। মহারাষ্ট্রে সরকার গড়তে কংগ্রেস, শিবসেনা এবং এনসিপির মতো আদর্শগতভাবে ভিন্ন দলগুলিকে এক ছাতার তলায় আনতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন শরদ পাওয়ার। এদিন শিবসেনার অবস্থান খারিজ করে দিয়েছেন তিনি, মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরের সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে কথা বলে সহমতে পৌঁছানো হবে বলে জানিয়েছেন শরদ পাওয়ার (Sharad Pawar) ।

সে রাজ্যের মহা-অঘোরি জোট সরকার গঠনের সূত্র প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে শরদ পাওয়ার বলেন, "সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিরা আমদের বলেছিলেন, এনসিপি শিবসেনার সঙ্গে হাত মেলালে কোনও অসুবিধা নেই। শুধু যাতে বিজপি ক্ষমতার বাইরে থাকে।" এদিকে শিবসেনা-বিজেপি জোট গড়ে বিধানসভা ভোটে লড়লেও, মতবিরোধ বাঁধে সরকার গঠনের সময়। মুখ্যমন্ত্রিত্বের পদ ৫০:৫০ শেয়ারিং দাবি করতে থাকে শিবসেনা। অর্থাৎ আড়াই বছর বিজেপির মুখ্যমন্ত্রী, পরের আড়াই বছর শিবসেনার মুখ্যমন্ত্রী।

এনসিপি নেতা অজিত পাওয়ার(Ajit Pawar) বলেছেন তাঁর কাকা পার্টির সভাপতি শরদ পাওয়ার(Sharad Pawar) চারবার মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন। সেখানে তিনি তো কোনরকমে চারবার উপ মুখ্যমন্ত্রী হয়েছেন।

মহারাষ্ট্রের মহা-অঘোরী জোটে সবচেয়ে লাভবান শরিক এনসিপি (NCP)। মন্ত্রিত্বের দফতর বণ্টনের নিরিখে শরদ পাওয়ারের দলের পাল্লা বেশি। সে রাজ্যের বেশিরভাগ গুরুত্বপূর্ণ দফতর পেতে পারেন এনসিপি বিধায়করা

বুধবার বসন্তদাদা সুগার ইন্সিটিউট গিয়ে প্রবীণ রাজনীতিবিদ শরদ পাওয়ারের প্রশংসা করলেন মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরে। একমাস হল মহারাষ্ট্রে সরকার গড়েছে শিব সেনা, এনসিপি আর কংগ্রেস জোট।  সে রাজ্যে এখন বিরোধী দল বিজেপি। যদিও বিরোধী দলনেতা দেবেন্দ্র ফড়নবীশ দিন কয়েক আগে বিধানসভায় দাঁড়িয়ে খোঁচা দিয়েছিলেন, তারাই বিধানসভায় একক সংখ্যাগরিষ্ঠ দল।

রাজনীতিতে যে কখন কী হয় তা বলা মুশকিল। কে যে কখন ভোল বদলাবে তা বোধহয় অতি বড় রাজনীতিবিদও বলতে পারেন না। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) তাঁকে মন্ত্রিসভায় স্থান দেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছিলেন, এমন জল্পনার বিরুদ্ধে সেভাবে মুখ না খুলে একরকম বিষয়টিিকে স্বীকৃতিই দিয়েছিলেন এনসিপি প্রধান শরদ পাওয়ারের কন্যা সুপ্রিয়া সুলে। কিন্তু কন্যার (Supriya Sule) সম্পর্কে রটা খবরটিকে পুরোপুরি মিথ্যা বলে দাবি করে সেই জল্পনার আগুনে জল ঢেলে দিলেন এনসিপি প্রধান (Sharad Pawar) নিজে।

অজিত পাওয়ারের (Ajit Pawar) সঙ্গে দেবেন্দ্র ফড়নবিশের আলোচনার কথা তিনি জানতেন বলে জানালেন এনসিপি সুপ্রিমো শরদ পাওয়ার (Sharad Pawar), তবে তাঁরা যে এতদূর যেতে পারে, তা বুঝতে পারেননি বলেই দাবি করলেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রীর মুখের উপর নাকি "না" বলে দিয়েছেন তিনি, অন্তত এমনটাই দাবি করছেন এনসিপি প্রধান শরদ পাওয়ার। ন্যাশনালিস্ট কংগ্রেস পার্টির (এনসিপি) সর্বেসর্বা (Sharad Pawar) বলেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি "একসঙ্গে কাজ করার" প্রস্তাব দেন, কিন্তু তিনি সেই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে দিয়েছেন। গত সপ্তাহে মহারাষ্ট্রে ক্ষমতায় আসা শিবসেনা-এনসিপি-কংগ্রেস জোট (Shiv Sena-NCP-Congress alliance) তৈরিতে এনসিপি প্রধানের বড় ভূমিকা ছিল। শরদ পাওয়ার আরও বলেন যে তাঁর কন্যা সুপ্রিয়া সুলেকে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভায় স্থান দেওয়ার প্রস্তাবও দেন প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi), কিন্তু নরেন্দ্র মোদির সেই প্রস্তাবও ফিরিয়ে দেন তিনি।

উদ্ধব ঠাকরের (Uddhav Thackeray) মন্ত্রিসভায় গুরুত্বপূর্ণ দফতর পেতে পারে এনসিপি, সূত্রের খবর, ৪৩টি দফতরের মধ্যে ১৬টি দফতর পেতে পারে শরদ পাওয়ারের দল।

বিজেপি-র সাথে হাত মেলাতে রাজি ছিলেন এনসিপি প্রধান শরদ পাওয়ার (Sharad Pawar) কিন্তু তার জন্য তিনি রেখেছিলেন দুটি শর্ত। প্রথম শর্ত ছিল, কেন্দ্রীয় রাজনীতিতে অংশ গ্রহণ, তিনি চেয়েছিলেন তাঁর কন্যা সুপ্রিয়া সুলেকে কৃষি মন্ত্রণা বিভাগের দায়িত্ব দেওয়া হোক, সেই সাথে দেবেন্দ্র ফড়নবিশের পরিবর্তে অন্য কাউকে মুখ্যমন্ত্রীর পদে বসাতে চেয়েছিলেন পাওয়ার।

ওই সম্পাদকীয়তে আরও বলা হয়, ‘‘রাজ্যে এই মুহূর্তে যে খুশির আবহ তাকে ১৯৪৭ সালের ১৫ আগস্টের পর দেশজুড়ে তৈরি হওয়া আবহের সঙ্গে তুলনা করা যায়।’’

পরিষদীয় দলনেতার পদ ফিরে পেতে পারেন অজিত পাওয়ার, মহারাষ্ট্রের রাজনীতিতে এখন এই জল্পনাই ঘুরে বেড়াচ্ছে। মনে করা হচ্ছে বিজেপির কাছ থেকে এনসিপির কাছে ফিরে আসার পুরস্কার স্বরূপই তাঁকে (Ajit Pawar) ওই পদে ফের বসানোর ভাবনাচিন্তা করা হচ্ছে দলের পক্ষ থেকে। গত সপ্তাহেই অজিত পাওয়ারকে দেখা যায় ভোল বদলে দেবেন্দ্র ফড়নবিশ তথা বিজেপির হাত ধরতে। একরকম তাঁর ভরসাতেই সাত তাড়াতাড়ি সরকার (Maharashtra) গঠন করে ফেলে ফড়নবিশ সরকার। কিন্তু সুপ্রিম নির্দেশের জেরে এখন বিজেপির পাল থেকে হাওয়া ঘুরে যাওয়ায় ফের ঘরে ফিরে এসেছেন শরদ পাওয়ারের (Sharad Pawar) ভাইপো এনসিপি নেতা অজিত পাওয়ার।

"বহিনীর তরফ থেকে ৫ বছরের স্মরণীয় সময়কালের জন্য ধন্যবাদ মহা(  Maharastra)!"লিখেছেন অম্রুতা।

মুখ্যমন্ত্রী পদে দ্বিতীয়বার ৮০ ঘন্টা নাটকীয় সময় কাটানোর পর, আস্থা ভোটে সংখ্যাগরিষ্ঠতার পরীক্ষার একদিন আগে, পদত্যাগ করলেন দেবেন্দ্র ফড়নবিশ। উপমুখ্যমন্ত্রী পদে অজিত পাওয়ারের পদত্যাগের কিছুক্ষণ পরেই পদত্যাগ করেন দেবেন্দ্র ফড়নবিশও। অজিত পাওয়ারের মেরু বদল হতবাক করে দিয়েছিল বিজেপি বিরোধী জোটকে, এদিন সন্ধ্যাতেই তাঁর দলে ফেরার কথা। এনসিপির উচ্চ মহলের সূত্রের খবর, তিনি “ঘরে ফিরেছেন” এবং সরকার গঠনের জন্য মুম্বইয়ের ট্রিডেন্ট হোটেলে এনসিপি, কংগ্রেস ও শিবসেনার বৈঠকে যোগ দেবেন।

মঙ্গলবার সকালে মুম্বইয়ে ট্রিডেন্ড হোটেলে এনসিপি সুপ্রিমো শরদ পাওয়ার (Sharad Pawar) এবং তাঁর ভাইপো অজিত পাওয়ারের (Ajit Pawar) বৈঠকই, দেবেন্দ্র ফড়নবিশের (Devendra Fadnavis) চারদিনের সরকারে শেষ পেরেক পুঁতে দেয়।

বিতর্কিত নাগরিকত্ব সংশোধন আইন (CAA) এবং জাতীয় জনসংখ্যাপঞ্জী (NPR) নিয়ে মহারাষ্ট্রের শাসক জোটের পক্ষে তৈরি হয়েছে। মঙ্গলবার শিবসেনার তরফে বিতর্কিত এই আইনটি, এবং এনপিআর কে সমর্থনের কথা জানানো হয়েছে এবং মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরে (Uddhav Thackeray) জানিয়েছেন, নাগরিকত্ব আইন নিয়ে কোনও বিপদ নেই এবং সেরাজ্যে এনপিআর আটকাবেন না তিনি। মহারাষ্ট্রে সরকার গড়তে কংগ্রেস, শিবসেনা এবং এনসিপির মতো আদর্শগতভাবে ভিন্ন দলগুলিকে এক ছাতার তলায় আনতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন শরদ পাওয়ার। এদিন শিবসেনার অবস্থান খারিজ করে দিয়েছেন তিনি, মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরের সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে কথা বলে সহমতে পৌঁছানো হবে বলে জানিয়েছেন শরদ পাওয়ার (Sharad Pawar) ।

সে রাজ্যের মহা-অঘোরি জোট সরকার গঠনের সূত্র প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে শরদ পাওয়ার বলেন, "সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিরা আমদের বলেছিলেন, এনসিপি শিবসেনার সঙ্গে হাত মেলালে কোনও অসুবিধা নেই। শুধু যাতে বিজপি ক্ষমতার বাইরে থাকে।" এদিকে শিবসেনা-বিজেপি জোট গড়ে বিধানসভা ভোটে লড়লেও, মতবিরোধ বাঁধে সরকার গঠনের সময়। মুখ্যমন্ত্রিত্বের পদ ৫০:৫০ শেয়ারিং দাবি করতে থাকে শিবসেনা। অর্থাৎ আড়াই বছর বিজেপির মুখ্যমন্ত্রী, পরের আড়াই বছর শিবসেনার মুখ্যমন্ত্রী।

এনসিপি নেতা অজিত পাওয়ার(Ajit Pawar) বলেছেন তাঁর কাকা পার্টির সভাপতি শরদ পাওয়ার(Sharad Pawar) চারবার মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন। সেখানে তিনি তো কোনরকমে চারবার উপ মুখ্যমন্ত্রী হয়েছেন।

মহারাষ্ট্রের মহা-অঘোরী জোটে সবচেয়ে লাভবান শরিক এনসিপি (NCP)। মন্ত্রিত্বের দফতর বণ্টনের নিরিখে শরদ পাওয়ারের দলের পাল্লা বেশি। সে রাজ্যের বেশিরভাগ গুরুত্বপূর্ণ দফতর পেতে পারেন এনসিপি বিধায়করা

বুধবার বসন্তদাদা সুগার ইন্সিটিউট গিয়ে প্রবীণ রাজনীতিবিদ শরদ পাওয়ারের প্রশংসা করলেন মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরে। একমাস হল মহারাষ্ট্রে সরকার গড়েছে শিব সেনা, এনসিপি আর কংগ্রেস জোট।  সে রাজ্যে এখন বিরোধী দল বিজেপি। যদিও বিরোধী দলনেতা দেবেন্দ্র ফড়নবীশ দিন কয়েক আগে বিধানসভায় দাঁড়িয়ে খোঁচা দিয়েছিলেন, তারাই বিধানসভায় একক সংখ্যাগরিষ্ঠ দল।

রাজনীতিতে যে কখন কী হয় তা বলা মুশকিল। কে যে কখন ভোল বদলাবে তা বোধহয় অতি বড় রাজনীতিবিদও বলতে পারেন না। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) তাঁকে মন্ত্রিসভায় স্থান দেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছিলেন, এমন জল্পনার বিরুদ্ধে সেভাবে মুখ না খুলে একরকম বিষয়টিিকে স্বীকৃতিই দিয়েছিলেন এনসিপি প্রধান শরদ পাওয়ারের কন্যা সুপ্রিয়া সুলে। কিন্তু কন্যার (Supriya Sule) সম্পর্কে রটা খবরটিকে পুরোপুরি মিথ্যা বলে দাবি করে সেই জল্পনার আগুনে জল ঢেলে দিলেন এনসিপি প্রধান (Sharad Pawar) নিজে।

অজিত পাওয়ারের (Ajit Pawar) সঙ্গে দেবেন্দ্র ফড়নবিশের আলোচনার কথা তিনি জানতেন বলে জানালেন এনসিপি সুপ্রিমো শরদ পাওয়ার (Sharad Pawar), তবে তাঁরা যে এতদূর যেতে পারে, তা বুঝতে পারেননি বলেই দাবি করলেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রীর মুখের উপর নাকি "না" বলে দিয়েছেন তিনি, অন্তত এমনটাই দাবি করছেন এনসিপি প্রধান শরদ পাওয়ার। ন্যাশনালিস্ট কংগ্রেস পার্টির (এনসিপি) সর্বেসর্বা (Sharad Pawar) বলেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি "একসঙ্গে কাজ করার" প্রস্তাব দেন, কিন্তু তিনি সেই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে দিয়েছেন। গত সপ্তাহে মহারাষ্ট্রে ক্ষমতায় আসা শিবসেনা-এনসিপি-কংগ্রেস জোট (Shiv Sena-NCP-Congress alliance) তৈরিতে এনসিপি প্রধানের বড় ভূমিকা ছিল। শরদ পাওয়ার আরও বলেন যে তাঁর কন্যা সুপ্রিয়া সুলেকে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভায় স্থান দেওয়ার প্রস্তাবও দেন প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi), কিন্তু নরেন্দ্র মোদির সেই প্রস্তাবও ফিরিয়ে দেন তিনি।

উদ্ধব ঠাকরের (Uddhav Thackeray) মন্ত্রিসভায় গুরুত্বপূর্ণ দফতর পেতে পারে এনসিপি, সূত্রের খবর, ৪৩টি দফতরের মধ্যে ১৬টি দফতর পেতে পারে শরদ পাওয়ারের দল।

বিজেপি-র সাথে হাত মেলাতে রাজি ছিলেন এনসিপি প্রধান শরদ পাওয়ার (Sharad Pawar) কিন্তু তার জন্য তিনি রেখেছিলেন দুটি শর্ত। প্রথম শর্ত ছিল, কেন্দ্রীয় রাজনীতিতে অংশ গ্রহণ, তিনি চেয়েছিলেন তাঁর কন্যা সুপ্রিয়া সুলেকে কৃষি মন্ত্রণা বিভাগের দায়িত্ব দেওয়া হোক, সেই সাথে দেবেন্দ্র ফড়নবিশের পরিবর্তে অন্য কাউকে মুখ্যমন্ত্রীর পদে বসাতে চেয়েছিলেন পাওয়ার।

ওই সম্পাদকীয়তে আরও বলা হয়, ‘‘রাজ্যে এই মুহূর্তে যে খুশির আবহ তাকে ১৯৪৭ সালের ১৫ আগস্টের পর দেশজুড়ে তৈরি হওয়া আবহের সঙ্গে তুলনা করা যায়।’’

পরিষদীয় দলনেতার পদ ফিরে পেতে পারেন অজিত পাওয়ার, মহারাষ্ট্রের রাজনীতিতে এখন এই জল্পনাই ঘুরে বেড়াচ্ছে। মনে করা হচ্ছে বিজেপির কাছ থেকে এনসিপির কাছে ফিরে আসার পুরস্কার স্বরূপই তাঁকে (Ajit Pawar) ওই পদে ফের বসানোর ভাবনাচিন্তা করা হচ্ছে দলের পক্ষ থেকে। গত সপ্তাহেই অজিত পাওয়ারকে দেখা যায় ভোল বদলে দেবেন্দ্র ফড়নবিশ তথা বিজেপির হাত ধরতে। একরকম তাঁর ভরসাতেই সাত তাড়াতাড়ি সরকার (Maharashtra) গঠন করে ফেলে ফড়নবিশ সরকার। কিন্তু সুপ্রিম নির্দেশের জেরে এখন বিজেপির পাল থেকে হাওয়া ঘুরে যাওয়ায় ফের ঘরে ফিরে এসেছেন শরদ পাওয়ারের (Sharad Pawar) ভাইপো এনসিপি নেতা অজিত পাওয়ার।

"বহিনীর তরফ থেকে ৫ বছরের স্মরণীয় সময়কালের জন্য ধন্যবাদ মহা(  Maharastra)!"লিখেছেন অম্রুতা।

মুখ্যমন্ত্রী পদে দ্বিতীয়বার ৮০ ঘন্টা নাটকীয় সময় কাটানোর পর, আস্থা ভোটে সংখ্যাগরিষ্ঠতার পরীক্ষার একদিন আগে, পদত্যাগ করলেন দেবেন্দ্র ফড়নবিশ। উপমুখ্যমন্ত্রী পদে অজিত পাওয়ারের পদত্যাগের কিছুক্ষণ পরেই পদত্যাগ করেন দেবেন্দ্র ফড়নবিশও। অজিত পাওয়ারের মেরু বদল হতবাক করে দিয়েছিল বিজেপি বিরোধী জোটকে, এদিন সন্ধ্যাতেই তাঁর দলে ফেরার কথা। এনসিপির উচ্চ মহলের সূত্রের খবর, তিনি “ঘরে ফিরেছেন” এবং সরকার গঠনের জন্য মুম্বইয়ের ট্রিডেন্ট হোটেলে এনসিপি, কংগ্রেস ও শিবসেনার বৈঠকে যোগ দেবেন।

মঙ্গলবার সকালে মুম্বইয়ে ট্রিডেন্ড হোটেলে এনসিপি সুপ্রিমো শরদ পাওয়ার (Sharad Pawar) এবং তাঁর ভাইপো অজিত পাওয়ারের (Ajit Pawar) বৈঠকই, দেবেন্দ্র ফড়নবিশের (Devendra Fadnavis) চারদিনের সরকারে শেষ পেরেক পুঁতে দেয়।