Smuggled Gold

শিলিগুড়ি থেকে কলকাতা যাবার বাস থেকে মিলল আট কেজি সোনা, ৭৪ কেজি রুপোর গয়না ও তিন কেজি মাদক। ডিরেক্টরেট অফ রেভিনিউ ইন্টেনিজেন্স (DRI) ধরে ফেলল এক চোরাচালান সিন্ডিকেটকে।

গ্রীন চ্যানেলের মধ্যে দিয়ে যাওয়ার সময় বিমানবন্দরের নিরাপত্তারক্ষীরা তাঁকে আটক করে। 

প্রায় সাড়ে ১৬ কেজির ওপর সোনা রাজ্যের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে বাজেয়াপ্ত করল ডিআরআই। যার মূল্য প্রায় ৫ কোটি ৩৭ লক্ষ টাকা। শনিবার এই কথা জানান এক ডিআরআই কর্তা।

কেন্দ্রীয় শিল্প নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা ১০০ গ্রাম ওজনের পাঁচটি সোনার বিস্কুট সহ বিমানবন্দর থেকে আটক করে ওই দুই অভিযুক্তকে

সাদুওয়ানি স্বীকার করেছিলেন যে তিনি তাঁর মলদ্বারে প্রায় 1 কেজি ওজনের ছয়টি সোনার টুকরো লুকিয়ে রেখেছিলেন

প্রায় ৬৬ কিলোগ্রাম বিদেশি সোনা বাজেয়াপ্ত করা হল দুটি ভিন্ন জায়গায় তল্লাশি চালিয়ে। গ্রেফতার করা হল চারজনকে। এই সোনার মোট মূল্য ২১ কোটি টাকার বেশি।

সীমান্ত দিয়ে সোনা পাচারের Gold Smuggling) ঘটনায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন মুখ্যমন্ত্রী। তারপরই এই পাঁচ জনকে গ্রেপ্তার করা হল।             

ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে 4.7 কোটি মূল্যের সোনার বাঁট সহ এক ভারতীয় নাগরিককে গ্রেফতার করল শুল্ক দফতরের কর্মকর্তারা। ধৃত ব্যক্তির নাম আর্শাদ আয়াজ আহমেদ।

এক ব্যক্তি শিলিগুড়ি থেকে বাসে করে কলকাতা আসছিল। ওই ব্যক্তির সঙ্গে ছিল দুটি ট্রলি ব্যাগ। সেখান থেকেই উদ্ধার হল মোট ছত্রিশটি সোনার বিস্কুট, পাঁচ কেজি ন’শো নব্বই গ্রাম ওজন সব মিলিয়ে।

সোশ্যাল মিডিয়ায়া ভাইরাল হওয়া একটা ছবি সকলকেই অবাক করে দিচ্ছে। গত 22শে জুলাই এএনআই-এর তরফে শেয়ার করা একটা ছবিতে বাদামী রঙের একটা পেস্ট দেখা যাচ্ছে, যা সোনার পেস্ট হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছে।

প্রতিটি বাঁটের ওজন এক কেজি। সব মিলিয়ে কোরিয়ান মুদ্রায় বাজারে যার মূল্য ৩৫০ মিলিয়ন ওয়ান। ভারতীয় মুদ্রায় যার মূল্য প্রায় ২ কোটি টাকার কাছাকাছি।

শিলিগুড়ি থেকে কলকাতা যাবার বাস থেকে মিলল আট কেজি সোনা, ৭৪ কেজি রুপোর গয়না ও তিন কেজি মাদক। ডিরেক্টরেট অফ রেভিনিউ ইন্টেনিজেন্স (DRI) ধরে ফেলল এক চোরাচালান সিন্ডিকেটকে।

গ্রীন চ্যানেলের মধ্যে দিয়ে যাওয়ার সময় বিমানবন্দরের নিরাপত্তারক্ষীরা তাঁকে আটক করে। 

প্রায় সাড়ে ১৬ কেজির ওপর সোনা রাজ্যের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে বাজেয়াপ্ত করল ডিআরআই। যার মূল্য প্রায় ৫ কোটি ৩৭ লক্ষ টাকা। শনিবার এই কথা জানান এক ডিআরআই কর্তা।

কেন্দ্রীয় শিল্প নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা ১০০ গ্রাম ওজনের পাঁচটি সোনার বিস্কুট সহ বিমানবন্দর থেকে আটক করে ওই দুই অভিযুক্তকে

সাদুওয়ানি স্বীকার করেছিলেন যে তিনি তাঁর মলদ্বারে প্রায় 1 কেজি ওজনের ছয়টি সোনার টুকরো লুকিয়ে রেখেছিলেন

প্রায় ৬৬ কিলোগ্রাম বিদেশি সোনা বাজেয়াপ্ত করা হল দুটি ভিন্ন জায়গায় তল্লাশি চালিয়ে। গ্রেফতার করা হল চারজনকে। এই সোনার মোট মূল্য ২১ কোটি টাকার বেশি।

সীমান্ত দিয়ে সোনা পাচারের Gold Smuggling) ঘটনায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন মুখ্যমন্ত্রী। তারপরই এই পাঁচ জনকে গ্রেপ্তার করা হল।             

ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে 4.7 কোটি মূল্যের সোনার বাঁট সহ এক ভারতীয় নাগরিককে গ্রেফতার করল শুল্ক দফতরের কর্মকর্তারা। ধৃত ব্যক্তির নাম আর্শাদ আয়াজ আহমেদ।

এক ব্যক্তি শিলিগুড়ি থেকে বাসে করে কলকাতা আসছিল। ওই ব্যক্তির সঙ্গে ছিল দুটি ট্রলি ব্যাগ। সেখান থেকেই উদ্ধার হল মোট ছত্রিশটি সোনার বিস্কুট, পাঁচ কেজি ন’শো নব্বই গ্রাম ওজন সব মিলিয়ে।

সোশ্যাল মিডিয়ায়া ভাইরাল হওয়া একটা ছবি সকলকেই অবাক করে দিচ্ছে। গত 22শে জুলাই এএনআই-এর তরফে শেয়ার করা একটা ছবিতে বাদামী রঙের একটা পেস্ট দেখা যাচ্ছে, যা সোনার পেস্ট হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছে।

প্রতিটি বাঁটের ওজন এক কেজি। সব মিলিয়ে কোরিয়ান মুদ্রায় বাজারে যার মূল্য ৩৫০ মিলিয়ন ওয়ান। ভারতীয় মুদ্রায় যার মূল্য প্রায় ২ কোটি টাকার কাছাকাছি।