Supriyo Banerjee

তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি টুইটারে একটি ‘ফেক’ (Fake) ছবি শেয়ার করেছেন। যে ছবিতে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) ভাই কার্তিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Kartik Banerjee) সঙ্গে পানাহার করতে দেখা গিয়েছে রাজ্যের মুখ্য সচিব রাজীব সিনহাকে।

স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য বলেছেন, " রাজ্য কোনও তথ্য গোপন করছে না। এখানে ১০ লক্ষে ১৪ জন সংক্রমিত। আর মৃত প্রতি ২০ লক্ষে ৩ জন"

COVID-19 যখন মহামারী রূপে দেখা দিয়েছে গোটা দেশে তখনও পশ্চিমঙ্গে (West Bengal) চলছে রাজনৈতিক যুদ্ধ। আর এই রাজনৈতিক যুদ্ধ এখন হচ্ছে মূলত সামাজিক মাধ্যমগুলো ব্যবহার করেই। রাজ্য বিজেপির (BJP) আইটি সেল  সরকারকে (West Bengal government) ইচ্ছাকৃতভাবে আক্রমণ করতে অপপ্রচার চালাচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ায়, এমনই অভিযোগ করে ক্ষোভ উগরে দিলেন রাজ্যের মন্ত্রী তথা তৃণমূল মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায়। পাশাপাশি তিনি এই অভিযোগও করেন যে রাজ্যের দরিদ্রদের মুখের গ্রাস কেড়ে নিচ্ছে বিজেপি, রেশনে প্রাপ্য দ্রব্যাদি গোপনে মজুত করে রাখছে কেন্দ্রের শাসক দল।

সম্প্রতি একটি ভিডিও প্রকাশ্যে আসে যেখানে দেখা গিয়েছে একটি কোভিড-১৯ (COVID-19) ওয়ার্ডের মধ্যে দু’টি মৃতদেহ পাশাপাশি পড়ে রয়েছে। বিজেপির দাবি, এরপরই হাসপাতালের ভিতরে মোবাইলের ব্যবহার নিষিদ্ধ করেছে সরকার। 

ইতিমধ্যে করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধী ব্যবস্থা নিয়ে রাজ্য সরকারের ভুমিকার সমালোচনা করেছেন বাবুল সুপ্রিয়। একাধিক টুইটে অপর্যাপ্ত পিপিই কিট সরবরাহ, বেআইনি ভাবে রেশন সামগ্রি মজুতের মতো বিষয়ে সমালোচনা করেছেন।

করোনা ভাইরাসের (Coronavirus) সংক্রমণের জেরে রাজ্যে নতুন করে আর কোনও মৃত্যুর ঘটনা ঘটেনি, ফলে এখনও পর্যন্ত এ রাজ্যে ওই মারণ ভাইরাসের (Kolkata Coronavirus Cases) শিকার ৫ জনই। সোশ্যাল মিডিয়া ও স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলোতে চলা করোনা সংক্রান্ত জল্পনার মধ্যেই জানাল রাজ্য সরকার। গত ৭ এপ্রিল নবান্নে সাংবাদিক সম্মেলন করে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee) ঘোষণা করেন যে এখনও পর্যন্ত এ রাজ্যে ওই ভয়ঙ্কর রোগে মৃত্যু হয়েছে ৫ জনের। যদিও তারপর থেকে সেই পরিসংখ্যানের কোনও পরিবর্তন হয়নি।

মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে চড়া সুরে আক্রমণ করলেন বিজেপি সাংসদ তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বাবুল সুপ্রিয়। তাঁর (Babul Supriyo) মতে পুলিশের জোরেই তিনি (Mamata Banerjee) ক্ষমতায় রয়েছেন, পুলিশ নামক অস্ত্রটি তাঁর কাছ থেকে কেড়ে নেওয়া হলেই পড়ে যাবে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার।

সপ্তাহের গোড়া থেকে নিখোঁজ থাকার পর বৃহস্পতিবার মৃতদেহ মিলল এক পুরোহিতের। এই মৃত্যুকে কেন্দ্র করে বিজেপি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারকে নতুন করে কাঠগড়ায় তুলেছে প্রতিহিংসার অভিযোগ তুলে। ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক প্রতিহিংসার আবহ তৈরি হচ্ছে বলে অভিযোগ গেরুয়া শিবিরের। মৃত পুরোহিতের নাম সুপ্রিয় বন্দ্যোপাধ্যায়। ৪২ বছরের ওই পুরোহিতকে গত সোমবার থেকে পাওয়া যাচ্ছিল না। গত বৃহস্পতিবার নদীর তীরে তাঁর মৃতদেহ উদ্ধার হয়।

বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় অখিল ভারতীয় বিদ্যার্থীপরিষদের একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে গেলে, কেন্দ্রীয়মন্ত্রী বাবুল সুপ্রিয়কে(Babul Supriyo) হেনস্তার অভিযোগ ওঠে পড়ুয়াদের একাংশের বিরুদ্ধে। কেন্দ্রীয়মন্ত্রীকে বাইরে বের করে নিয়ে আসেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনকর, ঘটনার সঙ্গে সঙ্গেই সেখানে ছুটে যান তিনি। ঘটনাকে কেন্দ্র তৈরি করে বঙ্গ রাজনীতিতে তৈরি হয় বিতর্ক।

কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বাবুল সুপ্রিয়কে (Babul Supriyo) কালো পতাকা দেখানো ও নিগ্রহ করার অভিযোগ উঠল যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের (Jadavpur University) কয়েকজন পড়ুয়ার বিরুদ্ধে।

প্রাক্তন পুলিশ কমিশনার রাজীব কুমারকে যেভাবে আগলাচ্ছেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, তাই দেখে আসানসোলের সাংসদের ব্যঙ্গাত্মক মন্তব্য, খুব শিগগিরিই মুখ্যমন্ত্রীর দলের নেতাদের বাসস্থান হতে চলেছে কলকাতা আলিপুর জেল।

কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বাবুল সুপ্রিয় (Babul Supriyo) রবিবার তৃণমূল কংগ্রেসকে (TMC) হুঁশিয়ারি দিয়ে বললেন, বাংলার শাসক দল ২০২১ সালে বিধানসভায় ধুয়েমুছে যাবে। ব্যাঙ্গাত্মক একটি টুইটে বাবুল (Babul Supriyo) লেখেন— ‘‘১৯ মে হাফ হুয়ে, ২১ মে সাফ হো জায়েঙ্গে (তৃণমূল সমাবেশ)।'' অর্থাৎ তৃণমূলের শক্তি ২০১৯ সালে অর্ধেক হয়ে গিয়েছে। ২০২১ সালের মধ্যে তারা ধুয়েমুছে যাবে। এদিনই শহিদ দিবস উপলক্ষে তৃণমূল সমাবেশেই তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কার্যত ভোটের প্রচার শুরু করে দিলেন। তিনি মধ্য কলকাতার ওই সমাবেশের মঞ্চে দাঁড়িয়ে বিজেপিকে কালো টাকা ও নোটবন্দিসহ নানা ইস্যু তুলে আক্রমণ শানালেন।

“কাট মানি”(Cut Money) নিয়ে দলীয় সুপ্রিমো তথা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) হুঁশিয়ারি নিয়ে উত্তাল রাজ্য। সরকারি পরিষেবা সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছানোর বিনিময়ে নির্দিষ্ট অঙ্কের টাকা নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে দলেরই নেতা কর্মীদের একাংশের বিরুদ্ধে। তারই বিরুদ্ধে জেহাদ ঘোষণা করেছেন দলীয় নেত্রী(Mamata Banerjee)। মঙ্গলবার দলীয় বৈঠকে, দলের নেতাদের নেওয়া “কাট মানি” ”(Cut Money) ফেরৎ-এর নির্দেশ দিয়েছেন তিনি।

অন্য একটি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘বাংলার  সামগ্রিক পরিস্থিতির জন্য গোটা দেশ তথা বিশ্বের কাছে বাঙালির মাথা লজ্জায় নিচু হয়ে গিয়েছে।’

সাংবাদিকদের বাবুল বলেন, ‘যেভাবে জয় শ্রীরাম বলা হচ্ছে সেভাবেই যদি আল্লাহু আকবর বলা হত তাহলে কি মমতা দিদি গাড়ি থেকে নেমে যারা স্লোগান দিচ্ছে তাঁদের  ধাওয়া করতেন? আমরা তো মুখ্যমন্ত্রীকে ইফতারে অংশ নিতে দেখি। গোটা বিষয়টির নেপথ্যে আছে  তাঁর তোষণের রাজনীতির।

তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি টুইটারে একটি ‘ফেক’ (Fake) ছবি শেয়ার করেছেন। যে ছবিতে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) ভাই কার্তিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Kartik Banerjee) সঙ্গে পানাহার করতে দেখা গিয়েছে রাজ্যের মুখ্য সচিব রাজীব সিনহাকে।

স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য বলেছেন, " রাজ্য কোনও তথ্য গোপন করছে না। এখানে ১০ লক্ষে ১৪ জন সংক্রমিত। আর মৃত প্রতি ২০ লক্ষে ৩ জন"

COVID-19 যখন মহামারী রূপে দেখা দিয়েছে গোটা দেশে তখনও পশ্চিমঙ্গে (West Bengal) চলছে রাজনৈতিক যুদ্ধ। আর এই রাজনৈতিক যুদ্ধ এখন হচ্ছে মূলত সামাজিক মাধ্যমগুলো ব্যবহার করেই। রাজ্য বিজেপির (BJP) আইটি সেল  সরকারকে (West Bengal government) ইচ্ছাকৃতভাবে আক্রমণ করতে অপপ্রচার চালাচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ায়, এমনই অভিযোগ করে ক্ষোভ উগরে দিলেন রাজ্যের মন্ত্রী তথা তৃণমূল মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায়। পাশাপাশি তিনি এই অভিযোগও করেন যে রাজ্যের দরিদ্রদের মুখের গ্রাস কেড়ে নিচ্ছে বিজেপি, রেশনে প্রাপ্য দ্রব্যাদি গোপনে মজুত করে রাখছে কেন্দ্রের শাসক দল।

সম্প্রতি একটি ভিডিও প্রকাশ্যে আসে যেখানে দেখা গিয়েছে একটি কোভিড-১৯ (COVID-19) ওয়ার্ডের মধ্যে দু’টি মৃতদেহ পাশাপাশি পড়ে রয়েছে। বিজেপির দাবি, এরপরই হাসপাতালের ভিতরে মোবাইলের ব্যবহার নিষিদ্ধ করেছে সরকার। 

ইতিমধ্যে করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধী ব্যবস্থা নিয়ে রাজ্য সরকারের ভুমিকার সমালোচনা করেছেন বাবুল সুপ্রিয়। একাধিক টুইটে অপর্যাপ্ত পিপিই কিট সরবরাহ, বেআইনি ভাবে রেশন সামগ্রি মজুতের মতো বিষয়ে সমালোচনা করেছেন।

করোনা ভাইরাসের (Coronavirus) সংক্রমণের জেরে রাজ্যে নতুন করে আর কোনও মৃত্যুর ঘটনা ঘটেনি, ফলে এখনও পর্যন্ত এ রাজ্যে ওই মারণ ভাইরাসের (Kolkata Coronavirus Cases) শিকার ৫ জনই। সোশ্যাল মিডিয়া ও স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলোতে চলা করোনা সংক্রান্ত জল্পনার মধ্যেই জানাল রাজ্য সরকার। গত ৭ এপ্রিল নবান্নে সাংবাদিক সম্মেলন করে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee) ঘোষণা করেন যে এখনও পর্যন্ত এ রাজ্যে ওই ভয়ঙ্কর রোগে মৃত্যু হয়েছে ৫ জনের। যদিও তারপর থেকে সেই পরিসংখ্যানের কোনও পরিবর্তন হয়নি।

মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে চড়া সুরে আক্রমণ করলেন বিজেপি সাংসদ তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বাবুল সুপ্রিয়। তাঁর (Babul Supriyo) মতে পুলিশের জোরেই তিনি (Mamata Banerjee) ক্ষমতায় রয়েছেন, পুলিশ নামক অস্ত্রটি তাঁর কাছ থেকে কেড়ে নেওয়া হলেই পড়ে যাবে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার।

সপ্তাহের গোড়া থেকে নিখোঁজ থাকার পর বৃহস্পতিবার মৃতদেহ মিলল এক পুরোহিতের। এই মৃত্যুকে কেন্দ্র করে বিজেপি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারকে নতুন করে কাঠগড়ায় তুলেছে প্রতিহিংসার অভিযোগ তুলে। ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক প্রতিহিংসার আবহ তৈরি হচ্ছে বলে অভিযোগ গেরুয়া শিবিরের। মৃত পুরোহিতের নাম সুপ্রিয় বন্দ্যোপাধ্যায়। ৪২ বছরের ওই পুরোহিতকে গত সোমবার থেকে পাওয়া যাচ্ছিল না। গত বৃহস্পতিবার নদীর তীরে তাঁর মৃতদেহ উদ্ধার হয়।

বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় অখিল ভারতীয় বিদ্যার্থীপরিষদের একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে গেলে, কেন্দ্রীয়মন্ত্রী বাবুল সুপ্রিয়কে(Babul Supriyo) হেনস্তার অভিযোগ ওঠে পড়ুয়াদের একাংশের বিরুদ্ধে। কেন্দ্রীয়মন্ত্রীকে বাইরে বের করে নিয়ে আসেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনকর, ঘটনার সঙ্গে সঙ্গেই সেখানে ছুটে যান তিনি। ঘটনাকে কেন্দ্র তৈরি করে বঙ্গ রাজনীতিতে তৈরি হয় বিতর্ক।

কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বাবুল সুপ্রিয়কে (Babul Supriyo) কালো পতাকা দেখানো ও নিগ্রহ করার অভিযোগ উঠল যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের (Jadavpur University) কয়েকজন পড়ুয়ার বিরুদ্ধে।

প্রাক্তন পুলিশ কমিশনার রাজীব কুমারকে যেভাবে আগলাচ্ছেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, তাই দেখে আসানসোলের সাংসদের ব্যঙ্গাত্মক মন্তব্য, খুব শিগগিরিই মুখ্যমন্ত্রীর দলের নেতাদের বাসস্থান হতে চলেছে কলকাতা আলিপুর জেল।

কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বাবুল সুপ্রিয় (Babul Supriyo) রবিবার তৃণমূল কংগ্রেসকে (TMC) হুঁশিয়ারি দিয়ে বললেন, বাংলার শাসক দল ২০২১ সালে বিধানসভায় ধুয়েমুছে যাবে। ব্যাঙ্গাত্মক একটি টুইটে বাবুল (Babul Supriyo) লেখেন— ‘‘১৯ মে হাফ হুয়ে, ২১ মে সাফ হো জায়েঙ্গে (তৃণমূল সমাবেশ)।'' অর্থাৎ তৃণমূলের শক্তি ২০১৯ সালে অর্ধেক হয়ে গিয়েছে। ২০২১ সালের মধ্যে তারা ধুয়েমুছে যাবে। এদিনই শহিদ দিবস উপলক্ষে তৃণমূল সমাবেশেই তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কার্যত ভোটের প্রচার শুরু করে দিলেন। তিনি মধ্য কলকাতার ওই সমাবেশের মঞ্চে দাঁড়িয়ে বিজেপিকে কালো টাকা ও নোটবন্দিসহ নানা ইস্যু তুলে আক্রমণ শানালেন।

“কাট মানি”(Cut Money) নিয়ে দলীয় সুপ্রিমো তথা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) হুঁশিয়ারি নিয়ে উত্তাল রাজ্য। সরকারি পরিষেবা সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছানোর বিনিময়ে নির্দিষ্ট অঙ্কের টাকা নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে দলেরই নেতা কর্মীদের একাংশের বিরুদ্ধে। তারই বিরুদ্ধে জেহাদ ঘোষণা করেছেন দলীয় নেত্রী(Mamata Banerjee)। মঙ্গলবার দলীয় বৈঠকে, দলের নেতাদের নেওয়া “কাট মানি” ”(Cut Money) ফেরৎ-এর নির্দেশ দিয়েছেন তিনি।

অন্য একটি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘বাংলার  সামগ্রিক পরিস্থিতির জন্য গোটা দেশ তথা বিশ্বের কাছে বাঙালির মাথা লজ্জায় নিচু হয়ে গিয়েছে।’

সাংবাদিকদের বাবুল বলেন, ‘যেভাবে জয় শ্রীরাম বলা হচ্ছে সেভাবেই যদি আল্লাহু আকবর বলা হত তাহলে কি মমতা দিদি গাড়ি থেকে নেমে যারা স্লোগান দিচ্ছে তাঁদের  ধাওয়া করতেন? আমরা তো মুখ্যমন্ত্রীকে ইফতারে অংশ নিতে দেখি। গোটা বিষয়টির নেপথ্যে আছে  তাঁর তোষণের রাজনীতির।