Teacher Recruitment

পশ্চিমবঙ্গ প্রাথমিক প্রশিক্ষিত শিক্ষক সমিতির (West Bengal Primary Trained Teachers' Association) সাধারণ সম্পাদক পিন্টু পাড়ুই বলেন, শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় গত ফেব্রুয়ারিতে এ বিষয়ে নজর দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, তবে বেতন বাড়ানোর জন্য সরকার এখনও পর্যন্ত কোনও পদক্ষেপ করেনি

এসএসসি যুব-ছাত্র অধিকার মঞ্চের (SSC Yuva-Chhatra Adhikar Manch) ব্যানারের অধীনে ২৮ ফেব্রুয়ারি থেকে মেয়ো রোডে ধরণা চালিয়ে যাওয়ায় অনেকেই অসুস্থ হয়ে পড়েছেন।

স্নাতক পাস করার পর পড়ুয়াদের দু’ বছরের জন্য স্কুলের শিক্ষক হিসেবে  নিয়োগ করতে চাইছে রাজ্য। প্রাথমকি এবং সেকেন্ডারি  দুটি স্তরেই হবে  শিক্ষক নিয়োগ। আর তার জন্য মাসে দু’হাজার এবং আড়াই হাজার করে টাকাও পাবেন এই শিক্ষকরা। দুবছর বাদে তাঁদের সার্টিফিকেটও দিয়ে দেবে  প্রশাসন। শিক্ষামন্ত্রীকে পাশে নিয়েই এই ঘোষণা করেন মুখ্যমন্ত্রী।

তৃণমূল অনুমোদিত প্রাথমিক শিক্ষক সংগঠনের সভা থেকে  পার্থ রবিবার বলেন। ‘ সদস্যদের কাছে  আমাদের আবেদন  প্রতিদিন ক্লাস হচ্ছে  কিনা সেটা আপনারা খেয়াল করুন। ছাত্রদের উপস্থিতি কেমন সেটাও নজর করুন। এই  কাজটা আমাদের সকলের জন্য করা দরকার। প্রাথমিক শিক্ষকদের  নিয়োগের ক্ষেত্রে সাম্প্রতিক কালে একাধিক জটিলতা তৈরি হয়েছে। কখন হাইকোর্ট আবার কখনও সুপ্রিম  কোর্টে দায়ের হয়েছে মামলাও।

পশ্চিমবঙ্গের মতো ত্রিপুরাতেও প্রাথমিক স্তরে   শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে বিস্তর জলঘোলা হয়েছে।    2009 সাল থেকে লাগু হওয়া এনসিটিই গাইডলাইন মেনে শিক্ষক নিয়োগ হয়নি বলে কয়েক বছর আগে গোটা প্রক্রিয়াটাই বাতিল করে দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট। এ বছরের বিধানসভা ভোটের অন্যতম ইস্যুই ছিল  এ ব্যাপারটা। বিজেপি প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল তাদের সরকার তৈরি হলে উদ্যোগ নেওয়া  হবে। আর সে মতোই কাজ শুরু করল বিপ্লব দেবের সরকার।

পশ্চিমবঙ্গ প্রাথমিক প্রশিক্ষিত শিক্ষক সমিতির (West Bengal Primary Trained Teachers' Association) সাধারণ সম্পাদক পিন্টু পাড়ুই বলেন, শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় গত ফেব্রুয়ারিতে এ বিষয়ে নজর দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, তবে বেতন বাড়ানোর জন্য সরকার এখনও পর্যন্ত কোনও পদক্ষেপ করেনি

এসএসসি যুব-ছাত্র অধিকার মঞ্চের (SSC Yuva-Chhatra Adhikar Manch) ব্যানারের অধীনে ২৮ ফেব্রুয়ারি থেকে মেয়ো রোডে ধরণা চালিয়ে যাওয়ায় অনেকেই অসুস্থ হয়ে পড়েছেন।

স্নাতক পাস করার পর পড়ুয়াদের দু’ বছরের জন্য স্কুলের শিক্ষক হিসেবে  নিয়োগ করতে চাইছে রাজ্য। প্রাথমকি এবং সেকেন্ডারি  দুটি স্তরেই হবে  শিক্ষক নিয়োগ। আর তার জন্য মাসে দু’হাজার এবং আড়াই হাজার করে টাকাও পাবেন এই শিক্ষকরা। দুবছর বাদে তাঁদের সার্টিফিকেটও দিয়ে দেবে  প্রশাসন। শিক্ষামন্ত্রীকে পাশে নিয়েই এই ঘোষণা করেন মুখ্যমন্ত্রী।

তৃণমূল অনুমোদিত প্রাথমিক শিক্ষক সংগঠনের সভা থেকে  পার্থ রবিবার বলেন। ‘ সদস্যদের কাছে  আমাদের আবেদন  প্রতিদিন ক্লাস হচ্ছে  কিনা সেটা আপনারা খেয়াল করুন। ছাত্রদের উপস্থিতি কেমন সেটাও নজর করুন। এই  কাজটা আমাদের সকলের জন্য করা দরকার। প্রাথমিক শিক্ষকদের  নিয়োগের ক্ষেত্রে সাম্প্রতিক কালে একাধিক জটিলতা তৈরি হয়েছে। কখন হাইকোর্ট আবার কখনও সুপ্রিম  কোর্টে দায়ের হয়েছে মামলাও।

পশ্চিমবঙ্গের মতো ত্রিপুরাতেও প্রাথমিক স্তরে   শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে বিস্তর জলঘোলা হয়েছে।    2009 সাল থেকে লাগু হওয়া এনসিটিই গাইডলাইন মেনে শিক্ষক নিয়োগ হয়নি বলে কয়েক বছর আগে গোটা প্রক্রিয়াটাই বাতিল করে দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট। এ বছরের বিধানসভা ভোটের অন্যতম ইস্যুই ছিল  এ ব্যাপারটা। বিজেপি প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল তাদের সরকার তৈরি হলে উদ্যোগ নেওয়া  হবে। আর সে মতোই কাজ শুরু করল বিপ্লব দেবের সরকার।