Tej Pratap Yadav

বিহারের (Bihar) মুখ্যমন্ত্রী লালুপ্রসাদ যাদবের (Lalu Yadav) পুত্রবধূ ঐশ্বর্য রায় (Aishwarya Roy) রবিবার তাঁর শ্বশুরবাড়ি সম্পর্কে ক্ষোভ উগরে দিয়েছিলেন।

বিরতির পর আবার রাজনীতিতে  সক্রিয় হয়েছেন তেজ। দলের কর্মীদের সঙ্গে বৈঠকও করছেন কয়েকদিন ধরে।

বিবাহ বিচ্ছেদ নিয়ে পৈতৃক বাড়িতে অশান্তির জেরে শেষপর্যন্ত নতুন ঠিকানায় লালুপুত্র তেজপ্রতাপ। নতুন বাড়ি পেতে তাঁকে সাহায্য করেছেন বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতিশ কুমার। যদিও লালুপ্রসাদের মতামত না জেনে কোনও সিদ্ধান্ত নেন নি তিনি।

নিজের স্ত্রী'র সঙ্গে বিবাহ-বিচ্ছেদের জন্য আদালত চত্বরে ঘুরে বেড়ানো তেজপ্রতাপ যাদব একটি টুইট করেন৷ যে টুইট থেকে এই কথাটি স্পষ্ট যে, উনি নিজের সিদ্ধান্ত থেকে কোনওভাবেই পিছু হঠবেন না।

লালুপ্রসাদ যাদবের ছেলে তেজপ্রতাপ যাদব শুক্রবার জানান যে তিনি আপাতত হরিদ্বারে রয়েছেন। যতক্ষণ না তাঁর নেওয়া ডিভোর্সের সিদ্ধান্তকে সমর্থন জানাবে তাঁর পরিবার, ততক্ষণ তিনি আর বাড়ি ফিরে যাবেন না।

চিতে লালুর সঙ্গে  দেখা  করার পর আর পাটনা  ফেরেননি তেজ। পশুখাদ্য সংক্রান্ত  দুর্নীতির অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় জেলে আছেন লালু। কিন্তু শারীরিক সমস্যার জন্য  আপাতত তাঁর ঠিকানা রাজেন্দ্র ইন্সটিটিউট অফ মেডিক্যাল সায়েন্স। সেখানেই ছেলে তেজের সঙ্গে দেখা করেন প্রাক্তন রেলমন্ত্রী তথা আরজেডি প্রধান। দু’জনের মধ্যে  ঘণ্টা দুয়েক কথাও হয়েছে  বলে খবর। জানা গিয়েছে  সোমবার  দুপুরে রাঁচির একটি হোটেল থেকে বেরিয়ে  যান তেজপ্রতাপ। পরিবার জানত  তিনি পাটনা ফিরছেন কিন্তু তেজ ফেরেননি।                       

জেলবন্দি  বাবা থেকে  শুরু করে মা  বা বাড়ির অন্য কেউ পাশে না  থাকলেও নিজের সিদ্ধান্ত থেকে  সরে  আসবেন না বলে  সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছেন তেজ। বিয়ে ভাঙতে  দিন কয়েক আগে আদালতের  দ্বারস্থ হন বিহারের এই প্রাক্তন মন্ত্রী

তাঁর ছ'মাসের বিবাহিত জীবন কাটানোর পর স্ত্রী ঐশ্বর্য রায়ের সম্বন্ধে বিহারের প্রাক্তন মন্ত্রী তথা লালুপ্রসাদ যাদবের ছেলে তেজ প্রতাপ যাদব বললেন, "ওর সঙ্গে আমি আর থাকতে পারছি না"।

আজ পাটনা আদালতে বিহারের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী লালুপ্রসাদ যাদবের বড় ছেলে তেজপ্রতাপ যাদব বিবাহ বিচ্ছেদের মামলা করলেন। ছ’মাস আগেই অতি ধুমধাম করে তাঁর সঙ্গে বিয়ে হয়েছিল বিহারের আরেক প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর মেয়ে ঐশ্বর্য রাইয়ের।

রাষ্ট্রীয় জনতা দলের প্রধান লালু যাদবের জ্যেষ্ঠ পুত্র তেজ প্রতাপ যাদব, ইনস্টাগ্রামে একটি ভিডিও ভাগ করেছেন যেখানে তাঁকে কৃষ্ণ সেজে বাঁশি বাজাতে দেখা যাচ্ছে

তেজস্বীর উঠে আসাটাই নাকি সমস্ত গোলমালের মূল কারণ। বিহারের রাজনীতি এ ধরনের কথা  শোনা যায় মাঝে মধ্যেই। মাত্র কয়েকদিন লালু পত্নী তথা বিহারের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী রাবরি দেবীর বাড়িতে বৈঠক বসেন  আরজেডির প্রায় সমস্ত শীর্ষ নেতা। সেখানেও গড়হাজির ছিলেন তেজপ্রতাপ। তারপর তাঁকে নিয়ে   জল্পনা আরও বাড়ে।

ঘটনাটি ঘটেছে বিহারে। পাটনায়। আরজেডি প্রধান লালুপ্রসাদ যাদবের বড় ছেলে তেজপ্রতাপ যাদব পাটনার একটি মন্দিরে শিব সেজে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করলেন।

"‘চাই পে চর্চা’র জন্য চা যোগাড় করে ফেলবেন? কোথায় থেকে যোগাড় করবেন উনি? আমরা তো ওঁকে দুধ দেব না"! বলেন তেজ প্রতাপ যাদব।

তাঁকে ‘তেজ ভাইয়া’ বলে সম্বোধন করছিলেন তাঁরা। একজন মন্তব্য করেন যে, ছবির এই বাইসাইকেলটি দেখে বোঝা যায় যে, তেজপ্রতাপ হলেন ‘গরীবের মসিহা’

বিশৃঙ্খলা দেখা গেলো লালু যাদবের পুত্র তেজ প্রতাপ যাদবের বিয়েতে যখন একদল বিশৃঙ্খল জনতা, VIP ও সাংবাদিকদের জন্য সংরক্ষীত প্যান্ডেলে ঢুকে পড়েন এবং খাবার লুঠ করতে শুরু করেন।

বিহারের (Bihar) মুখ্যমন্ত্রী লালুপ্রসাদ যাদবের (Lalu Yadav) পুত্রবধূ ঐশ্বর্য রায় (Aishwarya Roy) রবিবার তাঁর শ্বশুরবাড়ি সম্পর্কে ক্ষোভ উগরে দিয়েছিলেন।

বিরতির পর আবার রাজনীতিতে  সক্রিয় হয়েছেন তেজ। দলের কর্মীদের সঙ্গে বৈঠকও করছেন কয়েকদিন ধরে।

বিবাহ বিচ্ছেদ নিয়ে পৈতৃক বাড়িতে অশান্তির জেরে শেষপর্যন্ত নতুন ঠিকানায় লালুপুত্র তেজপ্রতাপ। নতুন বাড়ি পেতে তাঁকে সাহায্য করেছেন বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতিশ কুমার। যদিও লালুপ্রসাদের মতামত না জেনে কোনও সিদ্ধান্ত নেন নি তিনি।

নিজের স্ত্রী'র সঙ্গে বিবাহ-বিচ্ছেদের জন্য আদালত চত্বরে ঘুরে বেড়ানো তেজপ্রতাপ যাদব একটি টুইট করেন৷ যে টুইট থেকে এই কথাটি স্পষ্ট যে, উনি নিজের সিদ্ধান্ত থেকে কোনওভাবেই পিছু হঠবেন না।

লালুপ্রসাদ যাদবের ছেলে তেজপ্রতাপ যাদব শুক্রবার জানান যে তিনি আপাতত হরিদ্বারে রয়েছেন। যতক্ষণ না তাঁর নেওয়া ডিভোর্সের সিদ্ধান্তকে সমর্থন জানাবে তাঁর পরিবার, ততক্ষণ তিনি আর বাড়ি ফিরে যাবেন না।

চিতে লালুর সঙ্গে  দেখা  করার পর আর পাটনা  ফেরেননি তেজ। পশুখাদ্য সংক্রান্ত  দুর্নীতির অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় জেলে আছেন লালু। কিন্তু শারীরিক সমস্যার জন্য  আপাতত তাঁর ঠিকানা রাজেন্দ্র ইন্সটিটিউট অফ মেডিক্যাল সায়েন্স। সেখানেই ছেলে তেজের সঙ্গে দেখা করেন প্রাক্তন রেলমন্ত্রী তথা আরজেডি প্রধান। দু’জনের মধ্যে  ঘণ্টা দুয়েক কথাও হয়েছে  বলে খবর। জানা গিয়েছে  সোমবার  দুপুরে রাঁচির একটি হোটেল থেকে বেরিয়ে  যান তেজপ্রতাপ। পরিবার জানত  তিনি পাটনা ফিরছেন কিন্তু তেজ ফেরেননি।                       

জেলবন্দি  বাবা থেকে  শুরু করে মা  বা বাড়ির অন্য কেউ পাশে না  থাকলেও নিজের সিদ্ধান্ত থেকে  সরে  আসবেন না বলে  সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছেন তেজ। বিয়ে ভাঙতে  দিন কয়েক আগে আদালতের  দ্বারস্থ হন বিহারের এই প্রাক্তন মন্ত্রী

তাঁর ছ'মাসের বিবাহিত জীবন কাটানোর পর স্ত্রী ঐশ্বর্য রায়ের সম্বন্ধে বিহারের প্রাক্তন মন্ত্রী তথা লালুপ্রসাদ যাদবের ছেলে তেজ প্রতাপ যাদব বললেন, "ওর সঙ্গে আমি আর থাকতে পারছি না"।

আজ পাটনা আদালতে বিহারের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী লালুপ্রসাদ যাদবের বড় ছেলে তেজপ্রতাপ যাদব বিবাহ বিচ্ছেদের মামলা করলেন। ছ’মাস আগেই অতি ধুমধাম করে তাঁর সঙ্গে বিয়ে হয়েছিল বিহারের আরেক প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর মেয়ে ঐশ্বর্য রাইয়ের।

রাষ্ট্রীয় জনতা দলের প্রধান লালু যাদবের জ্যেষ্ঠ পুত্র তেজ প্রতাপ যাদব, ইনস্টাগ্রামে একটি ভিডিও ভাগ করেছেন যেখানে তাঁকে কৃষ্ণ সেজে বাঁশি বাজাতে দেখা যাচ্ছে

তেজস্বীর উঠে আসাটাই নাকি সমস্ত গোলমালের মূল কারণ। বিহারের রাজনীতি এ ধরনের কথা  শোনা যায় মাঝে মধ্যেই। মাত্র কয়েকদিন লালু পত্নী তথা বিহারের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী রাবরি দেবীর বাড়িতে বৈঠক বসেন  আরজেডির প্রায় সমস্ত শীর্ষ নেতা। সেখানেও গড়হাজির ছিলেন তেজপ্রতাপ। তারপর তাঁকে নিয়ে   জল্পনা আরও বাড়ে।

ঘটনাটি ঘটেছে বিহারে। পাটনায়। আরজেডি প্রধান লালুপ্রসাদ যাদবের বড় ছেলে তেজপ্রতাপ যাদব পাটনার একটি মন্দিরে শিব সেজে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করলেন।

"‘চাই পে চর্চা’র জন্য চা যোগাড় করে ফেলবেন? কোথায় থেকে যোগাড় করবেন উনি? আমরা তো ওঁকে দুধ দেব না"! বলেন তেজ প্রতাপ যাদব।

তাঁকে ‘তেজ ভাইয়া’ বলে সম্বোধন করছিলেন তাঁরা। একজন মন্তব্য করেন যে, ছবির এই বাইসাইকেলটি দেখে বোঝা যায় যে, তেজপ্রতাপ হলেন ‘গরীবের মসিহা’

বিশৃঙ্খলা দেখা গেলো লালু যাদবের পুত্র তেজ প্রতাপ যাদবের বিয়েতে যখন একদল বিশৃঙ্খল জনতা, VIP ও সাংবাদিকদের জন্য সংরক্ষীত প্যান্ডেলে ঢুকে পড়েন এবং খাবার লুঠ করতে শুরু করেন।