Telangana Assembly Elections 2018

দলের মুখপাত্র এবং রাজ্যসভার  সাংসদ সঞ্জয় রাউত সংসদে সাংবাদিকদের মঙ্গলবার বলেন, ফলাফল  থেকে  বোঝা যাচ্ছে  বিজেপির বিজয় রথ থমকে গিয়েছে। ভোটের ফল থেকে স্পষ্ট আমাদের আত্মচিন্তন  করার সময় এসে গিয়েছে।

তাঁর দল তেলেঙ্গানা রাষ্ট্রীয় সমিতি  তেলেঙ্গানা  বিধানসভা নির্বাচনে কংগ্রেস-চন্দ্রবাবু নাইডু জোটকে বড়  ব্যবধানে পরাজিত করে সরকার গড়তে  চলেছে ।

বিজেপির দখলে থাকা তিন রাজ্যেই এগিয়ে আছে কংগ্রেস। তবে মধ্যপ্রদেশে কিছুটা লড়াইয়ে আছে বিজেপি। অন্যদিকে মিজোরামে পিছিয়ে আছে কংগ্রেস। তেলেঙ্গানায় অনেকটাই এগিয়ে আছে টিআরএস। প্রায় সরকার গড়ার জায়গায় চলে গিয়েছে কেসিআরের দল। এই পাঁচ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনকে একদম প্রথম থেকেই লোকসভার সেমিফাইনাল হিসেবে দেখা হচ্ছে। এখানে ভাল ফল করলে তা কংগ্রেসের কাছে বাড়তি অক্সিজেন।

অল ইন্ডিয়া মজলিশ-ই-ইত্তেহাদুল মুসলিমিন বা এআইএমআইএম সভাপতি আসাদউদ্দিন ওয়াইসি আজ বললেন, তেলেঙ্গানা রাষ্ট্র সমিতি এককভাবেই সরকার গঠন করবে ভারতের নবীনতম রাজ্য তেলেঙ্গানায়।

আজ ভোটগণনা শুরু হবে সকাল আটটা নাগাদ।

যে যে রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন হয়েছে সেই রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ, তেলেঙ্গানা, ছত্তিশগড় ও মিজোরাম জুড়ে মোট ৬৭০'টি স্ট্রংরুমে রাখা আছে ওই ইভিএমগুলি।

সমীক্ষার প্রবণতাই যদি  বজায়  থাকে  তাহলে  আরও একবার মুখ্যমন্ত্রী হতে চলেছেন কেশবচন্দ্র শেখর রাও। এমতাবস্থায়  বিজেপি জানাল এআইএমআইএম বা কংগ্রেস  ছাড়া অন্য  কোনও দলের সঙ্গে নির্বাচনপরবর্তী জোট করতে তাঁদের আপত্তি নেই। কিন্তু  সেই প্রস্তাবে  রাজি নয় টিআরএস।

তেলেঙ্গানার   মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক রজত কুমার। তিনি বলেন, আমরা বার বার বিজ্ঞাপন দিয়ে  রাজ্যবাসীকে জানিয়েছিলাম, সাত নম্বর ফর্ম পূরণ করে নাম তুলতে হবে। কিন্তু অনেকেই সেটা করতে পারেননি।

গত দুদশক ধরে একই দলকে পরপর দু’বার ভোটে জেতায়নি রাজস্থান। এই পরিসংখ্যান চাপে রেখেছে মুখ্যমন্ত্রী বসুন্ধরা রাজে সিন্ধিয়াকে। অন্যদিকে পাঁচ বছর বাদে আবার ক্ষমতায় ফেরার স্বপ্ন দেখছে কংগ্রেস। ১১৯ আসনের তেলেঙ্গানা বিধানসভায় লড়াইটা মূলত টিআরএস বনাম কংগ্রেস এবং টিডিপি জোটের। নির্বাচনে জোটের জয় হলে স্বভাবতই লোকসভা নির্বাচনের আগে বিরোধী শিবির নতুন করে অক্সিজেন পাবে।

দেশের মধ্যে সবচেয়ে নতুন এই  রাজ্যে আগামী সপ্তাহে ভোট হবে। তথ্য বলছে  মাত্র ২ শতাংশ ভোটের উপর নির্ভর করবে ফলাফল কোন দিকে যাবে। নির্বাচনে চন্দ্রবাবু নায়ডুর দল টিডিপির সঙ্গে জোট হয়েছে কংগ্রেসের। বিপরীতে আছে কে চন্দ্রশেখর রাওয়ের দল টিআরএস।           

 এ ব্যাপারে  ইতিমধ্যেই পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধায়ের সঙ্গে  তাঁর আলোচনা হয়েছে। তাঁর কথায়,  প্রধানমন্ত্রী হওয়ার  জন্য কিছু করছি না , শুধুই দেশে পরিবর্তন চাইছি। আমি  ভিক্ষুক নই, যোদ্ধা তাই দেশের রাজনীতিতে   বদল চাই।  

পুলিশের এক কর্মকর্তা জানান, তাঁর পরিচয় লুকোতে তিনি মুখ ঢেকে রেখেছিলেন। নিখোঁজ এই প্রার্থীকে চিহ্নিত করার জন্য ১০ টি দল গঠন করে পুলিশ

অন্ধ্রপদেশের মুখ্যমন্ত্রী  চন্দ্রবাবু নায়ডুর সঙ্গে তাঁর ব্যক্তিগত সম্পর্কের  রসায়ন খুবই ভাল। তেলেঙ্গানা বিধানসভা নির্বাচনের প্রচার করতে  বুধবার হায়দরাবাদ এসেছেন রাহুল। এখানে এনডিটিভিকে তিনি বলেন,  আমি  আর চন্দ্রবাবু, একে অপরকে পছন্দ করি।

দেভারকোন্ডার একটি জনসভা থেকে তিনি জানিয়ে দেন তেলেঙ্গানার  ভোট  মিটলে জাতীয় রাজনীতির দিকে মন দেবেন। এই  সভা থেকেই প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি উত্তমকুমার রেড্ডি এবং প্রবীণ নেতা জানা রেড্ডির বিরুদ্ধে  প্রতারণার অভিযোগও তোলেন তিনি।

এমনিতেই ধর্মীয়  রীতিনীতি  পালনের ব্যাপারে অনেকের থেকেই এগিয়ে রয়েছেন চন্দ্রশেখর। সেই মতো রবিবার  পুজোয়  বসলেন তিনি। পরিবারের সদস্য ছাড়াও দলের নেতা  কর্মীরা পুজোয় অংশ নেন। আর  যজ্ঞ শেষ করেই নির্বাচনী  প্রচারে  ঝাঁপিয়ে  পড়েন তেলেঙ্গানা রাষ্ট্রীয় সমিতির প্রধান।

দলের মুখপাত্র এবং রাজ্যসভার  সাংসদ সঞ্জয় রাউত সংসদে সাংবাদিকদের মঙ্গলবার বলেন, ফলাফল  থেকে  বোঝা যাচ্ছে  বিজেপির বিজয় রথ থমকে গিয়েছে। ভোটের ফল থেকে স্পষ্ট আমাদের আত্মচিন্তন  করার সময় এসে গিয়েছে।

তাঁর দল তেলেঙ্গানা রাষ্ট্রীয় সমিতি  তেলেঙ্গানা  বিধানসভা নির্বাচনে কংগ্রেস-চন্দ্রবাবু নাইডু জোটকে বড়  ব্যবধানে পরাজিত করে সরকার গড়তে  চলেছে ।

বিজেপির দখলে থাকা তিন রাজ্যেই এগিয়ে আছে কংগ্রেস। তবে মধ্যপ্রদেশে কিছুটা লড়াইয়ে আছে বিজেপি। অন্যদিকে মিজোরামে পিছিয়ে আছে কংগ্রেস। তেলেঙ্গানায় অনেকটাই এগিয়ে আছে টিআরএস। প্রায় সরকার গড়ার জায়গায় চলে গিয়েছে কেসিআরের দল। এই পাঁচ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনকে একদম প্রথম থেকেই লোকসভার সেমিফাইনাল হিসেবে দেখা হচ্ছে। এখানে ভাল ফল করলে তা কংগ্রেসের কাছে বাড়তি অক্সিজেন।

অল ইন্ডিয়া মজলিশ-ই-ইত্তেহাদুল মুসলিমিন বা এআইএমআইএম সভাপতি আসাদউদ্দিন ওয়াইসি আজ বললেন, তেলেঙ্গানা রাষ্ট্র সমিতি এককভাবেই সরকার গঠন করবে ভারতের নবীনতম রাজ্য তেলেঙ্গানায়।

আজ ভোটগণনা শুরু হবে সকাল আটটা নাগাদ।

যে যে রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন হয়েছে সেই রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ, তেলেঙ্গানা, ছত্তিশগড় ও মিজোরাম জুড়ে মোট ৬৭০'টি স্ট্রংরুমে রাখা আছে ওই ইভিএমগুলি।

সমীক্ষার প্রবণতাই যদি  বজায়  থাকে  তাহলে  আরও একবার মুখ্যমন্ত্রী হতে চলেছেন কেশবচন্দ্র শেখর রাও। এমতাবস্থায়  বিজেপি জানাল এআইএমআইএম বা কংগ্রেস  ছাড়া অন্য  কোনও দলের সঙ্গে নির্বাচনপরবর্তী জোট করতে তাঁদের আপত্তি নেই। কিন্তু  সেই প্রস্তাবে  রাজি নয় টিআরএস।

তেলেঙ্গানার   মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক রজত কুমার। তিনি বলেন, আমরা বার বার বিজ্ঞাপন দিয়ে  রাজ্যবাসীকে জানিয়েছিলাম, সাত নম্বর ফর্ম পূরণ করে নাম তুলতে হবে। কিন্তু অনেকেই সেটা করতে পারেননি।

গত দুদশক ধরে একই দলকে পরপর দু’বার ভোটে জেতায়নি রাজস্থান। এই পরিসংখ্যান চাপে রেখেছে মুখ্যমন্ত্রী বসুন্ধরা রাজে সিন্ধিয়াকে। অন্যদিকে পাঁচ বছর বাদে আবার ক্ষমতায় ফেরার স্বপ্ন দেখছে কংগ্রেস। ১১৯ আসনের তেলেঙ্গানা বিধানসভায় লড়াইটা মূলত টিআরএস বনাম কংগ্রেস এবং টিডিপি জোটের। নির্বাচনে জোটের জয় হলে স্বভাবতই লোকসভা নির্বাচনের আগে বিরোধী শিবির নতুন করে অক্সিজেন পাবে।

দেশের মধ্যে সবচেয়ে নতুন এই  রাজ্যে আগামী সপ্তাহে ভোট হবে। তথ্য বলছে  মাত্র ২ শতাংশ ভোটের উপর নির্ভর করবে ফলাফল কোন দিকে যাবে। নির্বাচনে চন্দ্রবাবু নায়ডুর দল টিডিপির সঙ্গে জোট হয়েছে কংগ্রেসের। বিপরীতে আছে কে চন্দ্রশেখর রাওয়ের দল টিআরএস।           

 এ ব্যাপারে  ইতিমধ্যেই পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধায়ের সঙ্গে  তাঁর আলোচনা হয়েছে। তাঁর কথায়,  প্রধানমন্ত্রী হওয়ার  জন্য কিছু করছি না , শুধুই দেশে পরিবর্তন চাইছি। আমি  ভিক্ষুক নই, যোদ্ধা তাই দেশের রাজনীতিতে   বদল চাই।  

পুলিশের এক কর্মকর্তা জানান, তাঁর পরিচয় লুকোতে তিনি মুখ ঢেকে রেখেছিলেন। নিখোঁজ এই প্রার্থীকে চিহ্নিত করার জন্য ১০ টি দল গঠন করে পুলিশ

অন্ধ্রপদেশের মুখ্যমন্ত্রী  চন্দ্রবাবু নায়ডুর সঙ্গে তাঁর ব্যক্তিগত সম্পর্কের  রসায়ন খুবই ভাল। তেলেঙ্গানা বিধানসভা নির্বাচনের প্রচার করতে  বুধবার হায়দরাবাদ এসেছেন রাহুল। এখানে এনডিটিভিকে তিনি বলেন,  আমি  আর চন্দ্রবাবু, একে অপরকে পছন্দ করি।

দেভারকোন্ডার একটি জনসভা থেকে তিনি জানিয়ে দেন তেলেঙ্গানার  ভোট  মিটলে জাতীয় রাজনীতির দিকে মন দেবেন। এই  সভা থেকেই প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি উত্তমকুমার রেড্ডি এবং প্রবীণ নেতা জানা রেড্ডির বিরুদ্ধে  প্রতারণার অভিযোগও তোলেন তিনি।

এমনিতেই ধর্মীয়  রীতিনীতি  পালনের ব্যাপারে অনেকের থেকেই এগিয়ে রয়েছেন চন্দ্রশেখর। সেই মতো রবিবার  পুজোয়  বসলেন তিনি। পরিবারের সদস্য ছাড়াও দলের নেতা  কর্মীরা পুজোয় অংশ নেন। আর  যজ্ঞ শেষ করেই নির্বাচনী  প্রচারে  ঝাঁপিয়ে  পড়েন তেলেঙ্গানা রাষ্ট্রীয় সমিতির প্রধান।