Telangana Assembly Polls

দলের মুখপাত্র এবং রাজ্যসভার  সাংসদ সঞ্জয় রাউত সংসদে সাংবাদিকদের মঙ্গলবার বলেন, ফলাফল  থেকে  বোঝা যাচ্ছে  বিজেপির বিজয় রথ থমকে গিয়েছে। ভোটের ফল থেকে স্পষ্ট আমাদের আত্মচিন্তন  করার সময় এসে গিয়েছে।

সমীক্ষার প্রবণতাই যদি  বজায়  থাকে  তাহলে  আরও একবার মুখ্যমন্ত্রী হতে চলেছেন কেশবচন্দ্র শেখর রাও। এমতাবস্থায়  বিজেপি জানাল এআইএমআইএম বা কংগ্রেস  ছাড়া অন্য  কোনও দলের সঙ্গে নির্বাচনপরবর্তী জোট করতে তাঁদের আপত্তি নেই। কিন্তু  সেই প্রস্তাবে  রাজি নয় টিআরএস।

গত দুদশক ধরে একই দলকে পরপর দু’বার ভোটে জেতায়নি রাজস্থান। এই পরিসংখ্যান চাপে রেখেছে মুখ্যমন্ত্রী বসুন্ধরা রাজে সিন্ধিয়াকে। অন্যদিকে পাঁচ বছর বাদে আবার ক্ষমতায় ফেরার স্বপ্ন দেখছে কংগ্রেস। ১১৯ আসনের তেলেঙ্গানা বিধানসভায় লড়াইটা মূলত টিআরএস বনাম কংগ্রেস এবং টিডিপি জোটের। নির্বাচনে জোটের জয় হলে স্বভাবতই লোকসভা নির্বাচনের আগে বিরোধী শিবির নতুন করে অক্সিজেন পাবে।

তেলেঙ্গানায় আসন্ন বিধানসভা নির্বাচন উপলক্ষে নিজেদের ৬৫ জন প্রার্থীর নাম ঘোষণা করে দিল কংগ্রেস। তেলেঙ্গানার কংগ্রেস প্রধান উত্তম কুমার রেড্ডি লড়াই করবেন হুজুমনগর কেন্দ্র থেকে।

2014 সালে ভোটার তালিকায় নাম ছিল 2 কোটি 82 লাখ  ভোটারের। সেটা  এবার হয়েছে 2 কোটি  73 লাখ।  মোট 22  লাখ মানুষের নাম বাদ পড়েছে। যদিও নাম  তুলেছেন নতুন 12 লাখ ভোটার।  তবে নাম  বাদ যাওয়ার মধ্যে  অস্বাভাবিক কিছু দেখছেন না মুখ্য নির্বাচন কমিশনার ও পি রাওয়াত। তিনি জানান আধুনিক নিয়ম মেনেই নাম বাদ পড়েছে। তবে নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে প্রতিটি রাজনৈতিক দলকে তাদের অভাব অভিযোগ জানাবার  সুযোগ পাবেন। 

প্রস্তুতি দেখে সন্তোষ প্রকাশ করল নির্বাচন কমিশন। ডিসেম্বরে 7 তারিখ এক দফায় ভোট হবে তেলেঙ্গানায়। তার আগে প্রশাসনিক প্রস্তুতি খতিয়ে দেখে কমিশন। মুখ্য নির্বাচন কমিশনার ও পি রাওয়াতের নেতৃত্বে 11 জনের টিম গোটা  বিষয়টি খতিয়ে  দেখে।

শেষমেশ ‘সম্মানজনক’ শর্ত বেরিয়ে এসেছে  বলে  সূত্র মারফৎ জানতে  পেরেছে এনডিটিভি। রাজ্যের 40 টি লোকসভা আসনের মধ্যে মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমারের দল জেডিইউ লড়তে  পারে 16 টি আসনে। আর তার থেকে একটি  বেশি আসনে  লড়বে বিজেপি। এনডিএ-র আরও দুই শরিক নেতা রামবিলাস পাসওয়ান এবং উপেন্দ্র কুশওয়ার দল  যথাক্রমে পাঁচটি এবং  দুটি আসনে লড়াই করতে পারে।                                           

মধ্য প্রদেশ  ধরে রাখতে পারে বিজেপি। পরপর তিন বার মধ্যপ্রদেশে সরকার চালিয়ে আসা বিজেপির কাছে  চতুর্থবার মসনদে ফেরার সুযোগ রয়েছে। এই সমস্ত রাজ্যের ফলাফলের উপর লোকসভা নির্বাচনের প্রভাব ফেলবে।

 পাঁচ রাজ্যের বিধানসভা ভোটের দিন ঘোষণা করল জাতীয় নির্বাচন কমিশন। ছত্তিশগড়, মধ্যপ্রদেশ,রাজস্থান এবং মিজোরামে ভোটের দিন ঘোষণা হল।

কংগ্রেস, চন্দ্রবাবু নায়ড়ুর তেলুগু দেশম পার্টি এবং সিপিআই নির্বাচনে একসঙ্গে লড়ার জন্য জোট গড়ার সিদ্ধান্ত নিল তেলেঙ্গানা(Congress, CPI, TDP form an alliance in Telangana)।

তিনি জানিয়েছেন যে, এই কর্ণাটকে প্রচার অভিযানে তিনি অনেক কিছু শেখার সুযোগ লাভ করেছেন.

দলের মুখপাত্র এবং রাজ্যসভার  সাংসদ সঞ্জয় রাউত সংসদে সাংবাদিকদের মঙ্গলবার বলেন, ফলাফল  থেকে  বোঝা যাচ্ছে  বিজেপির বিজয় রথ থমকে গিয়েছে। ভোটের ফল থেকে স্পষ্ট আমাদের আত্মচিন্তন  করার সময় এসে গিয়েছে।

সমীক্ষার প্রবণতাই যদি  বজায়  থাকে  তাহলে  আরও একবার মুখ্যমন্ত্রী হতে চলেছেন কেশবচন্দ্র শেখর রাও। এমতাবস্থায়  বিজেপি জানাল এআইএমআইএম বা কংগ্রেস  ছাড়া অন্য  কোনও দলের সঙ্গে নির্বাচনপরবর্তী জোট করতে তাঁদের আপত্তি নেই। কিন্তু  সেই প্রস্তাবে  রাজি নয় টিআরএস।

গত দুদশক ধরে একই দলকে পরপর দু’বার ভোটে জেতায়নি রাজস্থান। এই পরিসংখ্যান চাপে রেখেছে মুখ্যমন্ত্রী বসুন্ধরা রাজে সিন্ধিয়াকে। অন্যদিকে পাঁচ বছর বাদে আবার ক্ষমতায় ফেরার স্বপ্ন দেখছে কংগ্রেস। ১১৯ আসনের তেলেঙ্গানা বিধানসভায় লড়াইটা মূলত টিআরএস বনাম কংগ্রেস এবং টিডিপি জোটের। নির্বাচনে জোটের জয় হলে স্বভাবতই লোকসভা নির্বাচনের আগে বিরোধী শিবির নতুন করে অক্সিজেন পাবে।

তেলেঙ্গানায় আসন্ন বিধানসভা নির্বাচন উপলক্ষে নিজেদের ৬৫ জন প্রার্থীর নাম ঘোষণা করে দিল কংগ্রেস। তেলেঙ্গানার কংগ্রেস প্রধান উত্তম কুমার রেড্ডি লড়াই করবেন হুজুমনগর কেন্দ্র থেকে।

2014 সালে ভোটার তালিকায় নাম ছিল 2 কোটি 82 লাখ  ভোটারের। সেটা  এবার হয়েছে 2 কোটি  73 লাখ।  মোট 22  লাখ মানুষের নাম বাদ পড়েছে। যদিও নাম  তুলেছেন নতুন 12 লাখ ভোটার।  তবে নাম  বাদ যাওয়ার মধ্যে  অস্বাভাবিক কিছু দেখছেন না মুখ্য নির্বাচন কমিশনার ও পি রাওয়াত। তিনি জানান আধুনিক নিয়ম মেনেই নাম বাদ পড়েছে। তবে নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে প্রতিটি রাজনৈতিক দলকে তাদের অভাব অভিযোগ জানাবার  সুযোগ পাবেন। 

প্রস্তুতি দেখে সন্তোষ প্রকাশ করল নির্বাচন কমিশন। ডিসেম্বরে 7 তারিখ এক দফায় ভোট হবে তেলেঙ্গানায়। তার আগে প্রশাসনিক প্রস্তুতি খতিয়ে দেখে কমিশন। মুখ্য নির্বাচন কমিশনার ও পি রাওয়াতের নেতৃত্বে 11 জনের টিম গোটা  বিষয়টি খতিয়ে  দেখে।

শেষমেশ ‘সম্মানজনক’ শর্ত বেরিয়ে এসেছে  বলে  সূত্র মারফৎ জানতে  পেরেছে এনডিটিভি। রাজ্যের 40 টি লোকসভা আসনের মধ্যে মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমারের দল জেডিইউ লড়তে  পারে 16 টি আসনে। আর তার থেকে একটি  বেশি আসনে  লড়বে বিজেপি। এনডিএ-র আরও দুই শরিক নেতা রামবিলাস পাসওয়ান এবং উপেন্দ্র কুশওয়ার দল  যথাক্রমে পাঁচটি এবং  দুটি আসনে লড়াই করতে পারে।                                           

মধ্য প্রদেশ  ধরে রাখতে পারে বিজেপি। পরপর তিন বার মধ্যপ্রদেশে সরকার চালিয়ে আসা বিজেপির কাছে  চতুর্থবার মসনদে ফেরার সুযোগ রয়েছে। এই সমস্ত রাজ্যের ফলাফলের উপর লোকসভা নির্বাচনের প্রভাব ফেলবে।

 পাঁচ রাজ্যের বিধানসভা ভোটের দিন ঘোষণা করল জাতীয় নির্বাচন কমিশন। ছত্তিশগড়, মধ্যপ্রদেশ,রাজস্থান এবং মিজোরামে ভোটের দিন ঘোষণা হল।

কংগ্রেস, চন্দ্রবাবু নায়ড়ুর তেলুগু দেশম পার্টি এবং সিপিআই নির্বাচনে একসঙ্গে লড়ার জন্য জোট গড়ার সিদ্ধান্ত নিল তেলেঙ্গানা(Congress, CPI, TDP form an alliance in Telangana)।

তিনি জানিয়েছেন যে, এই কর্ণাটকে প্রচার অভিযানে তিনি অনেক কিছু শেখার সুযোগ লাভ করেছেন.