Terror Camp

পাকিস্তানের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি পারভেজ মুশারফ এক সাক্ষাৎকারে মেনে নিলেন কাশ্মীরিদের পাকিস্তানে প্রশিক্ষণ দেওয়া হত মুজাহিদিন হিসেবে জম্মু ও কাশ্মীরে ভারতীয় সেনার সঙ্গে লড়াইয়ের জন্য।

বালাকোটে ফের সক্রিয় হচ্ছে জঙ্গি শিবিরগুলি, বললেন সেনাপ্রধান বিপীন রাওয়াত। এর আগে ফেব্রয়ারিতে ভারতীয় বায়ুসেনার বিমান বালাকোটে (Balakot) বোমাবর্ষণ করে ধ্বংস করে জয়েশ-ই-মহম্মদ জঙ্গি গোষ্ঠীর (Jaish-e-Mohammed) বেশ কিছু শিবির। জেনারেল রাওয়াত (Bipin Rawat) বলেন, "বালাকোটকে পাকিস্তান আবারও সক্রিয় করে তুলেছে। এই ঘটনাই প্রমাণ করে যে বালাকোট ভারতীয় বায়ুসেনার বিমানহানায় সেইসময় ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছিল, এই ঘটনা এই বাস্তবও তুলে ধরে যে বালাকোটে ভারতীয় বিমানবাহিনী কিছু পদক্ষেপ করেছিল কিন্তু এখন ওই জঙ্গিরা আবার সেখানে ফিরে এসেছে"।

এরই মধ্যে বিরোধীদের পাল্টা কোন করে মোদির দাবি তাদের কেউ কেউ এমন কথা বলছেন যাতে পাকিস্তানের সুবিধা হচ্ছে,  দেশের ক্ষতি হচ্ছে। গোটা দেশের মানুষ জওয়ানদের নিয়ে গর্ব করেন আর  বিরোধীরা তাদের নিয়েই সমালোচনা করে।               

'শান্তি স্থাপনের উদ্দেশ্যে' পাকিস্তানের সরকার শুক্রবার ভারতীয় পাইলট অভিনন্দন বর্তমান (Abhinandan Varthaman) রেহাই দেবে বলে জানিয়েছে। তবে ইতিমধ্যে ভারতীয় বায়ুসেনার উইং কমান্ডার অভিনন্দন যেভাবে শত্রু শিবিরেও নিজের সাহসের প্রদর্শন করেছেন, তাতে করে সারা দেশ তাকে নিয়ে মুগ্দ্ধ। পাকিস্তান সেনা (Pakistan Army)-দের তরফ থেকে যে ভিডিও ভাইরাল হয়েছে বলে মনও করা হচ্ছে, তাতে পরিষ্কার দেখা যাচ্ছে যে, তার মুখ থেকে রক্ত গড়িয়ে পড়ছে এবং চোখে কাপড় বাঁধা

IAF Air Strikes: পাকিস্তানের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশের বালাকোট শহর ২০০৫ সালে এক ভয়ঙ্কর ভূমিকম্পের ফলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞের মুখোমুখি হয়েছিল এবং সৌদি আরবের সহায়তায় শরহরটি পুনর্গঠিত হয়েছিল। 

২০০৪ সালের ৩১ শে জানুয়ারির  ওই ফাইলে দেখা যাচ্ছে জন্মসূত্রে   পাকিস্তানের নাগরিক হাফিজ  কে রহমান বালাকোটের ওই ঘাঁটিতে প প্রশিক্ষণ নিয়েছে। 

আজ সকালে পাকিস্তানের বালাকোটে জঙ্গি ঘাঁটিতে যুদ্ধ বিমানের হামলার কয়েকঘন্টা পরেই সর্বদল বৈঠক হয়, নিজেদের রাজনৈতিক মতাদর্শকে দুরে সরিয়ে রেখে ভারতীয় বায়ুসেনার প্রশংসা করেছে সবাই, কিন্তু উল্লেখ করে দিয়েছে, এই অভিযানকে উগ্র দেশাত্মবোধের আবেগকে যেন উস্কে না দেয়, যাতে কাশ্মীরীদের ওপর আবার হামলা হয়।

পুলওয়ামা হামলার পর পাক অধিকৃত কাশ্মীর থেকে পাহাড়ের চূড়ার জঙ্গলে একটি পাঁচতারা হোটেল, রিসর্টে ছিল জইশ-ই-মহম্মদের জঙ্গি এবং তাদের প্রশিক্ষকরা, মঙ্গলবার ভোররাতে নিয়ন্ত্রণরেখার সেই জায়গাতেই হামলা চালায় ভারতীয় বায়ুসেনা।

জঙ্গিদের বিরুদ্ধে বড় ধরনের হামলা চালাল ভারতীয় বায়ু সেনা বাহিনী। তবে অন্য কেউ নয় শুধু জঙ্গিদের খতম করতেই অভিযান চলে। জঙ্গিদের বেশ কয়েকটি ক্যাম্পে হামলা চলে। তার মধ্যে বালাকোটের ক্যাম্পটি চালাত জইশ- ই- মহম্মদের প্রধান মৌলানা মাসুদ আজাহারের শ্যালক ইউসুফ আজাহার। হামলায় তার মৃত্যু হয়েছে। তবে ভারতীয় বাহিনীর কারও কোনও আঘাত লাগেনি।

২০১৯-এর ১৪ ফেব্রুয়ারি পাকিস্তানের জঙ্গি সংগঠন জইশ-ই-মহম্মদ জঙ্গিরা সিআরপিএফের আত্মঘাতী হামলা চালায়, ঘটনায় শহিদ হন ৪০ জন জওয়ান।গত দু দশক ধরে পাকিস্তানে নিজেদের কার্যকলাপ চালিয়ে যাচ্ছে জইশ-ই-মহম্মদ, তাদের প্রধান মাসুদ আজাহার, এবং এর সদর দফতর ভাওয়ালপুর।

সীমান্ত পেরিয়ে হামলার জন্য অভিন্দনন্দ জানিয়েছেন কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধী

Air Strike: সীমান্ত পেরিয়ে সন্ত্রাসবাদীদের ঘাঁটিতে আক্রমণ চালিয়ে থাকতে পারে ভারতীয় সেনা: রিপোর্ট

Indian Air Force Cross LoC Strike Live Updates:জানা গিয়েছে  ১২ টি যুদ্ধ বিমান এই  অপারেশনে  অংশ নেয়। মোট ১ হাজার  কেজি  বোমা ফেলে  সন্ত্রাসবাদীদের ক্যাম্প  গুঁড়িয়ে দেওয়া  হয়েছে

পাকিস্তানের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি পারভেজ মুশারফ এক সাক্ষাৎকারে মেনে নিলেন কাশ্মীরিদের পাকিস্তানে প্রশিক্ষণ দেওয়া হত মুজাহিদিন হিসেবে জম্মু ও কাশ্মীরে ভারতীয় সেনার সঙ্গে লড়াইয়ের জন্য।

বালাকোটে ফের সক্রিয় হচ্ছে জঙ্গি শিবিরগুলি, বললেন সেনাপ্রধান বিপীন রাওয়াত। এর আগে ফেব্রয়ারিতে ভারতীয় বায়ুসেনার বিমান বালাকোটে (Balakot) বোমাবর্ষণ করে ধ্বংস করে জয়েশ-ই-মহম্মদ জঙ্গি গোষ্ঠীর (Jaish-e-Mohammed) বেশ কিছু শিবির। জেনারেল রাওয়াত (Bipin Rawat) বলেন, "বালাকোটকে পাকিস্তান আবারও সক্রিয় করে তুলেছে। এই ঘটনাই প্রমাণ করে যে বালাকোট ভারতীয় বায়ুসেনার বিমানহানায় সেইসময় ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছিল, এই ঘটনা এই বাস্তবও তুলে ধরে যে বালাকোটে ভারতীয় বিমানবাহিনী কিছু পদক্ষেপ করেছিল কিন্তু এখন ওই জঙ্গিরা আবার সেখানে ফিরে এসেছে"।

এরই মধ্যে বিরোধীদের পাল্টা কোন করে মোদির দাবি তাদের কেউ কেউ এমন কথা বলছেন যাতে পাকিস্তানের সুবিধা হচ্ছে,  দেশের ক্ষতি হচ্ছে। গোটা দেশের মানুষ জওয়ানদের নিয়ে গর্ব করেন আর  বিরোধীরা তাদের নিয়েই সমালোচনা করে।               

'শান্তি স্থাপনের উদ্দেশ্যে' পাকিস্তানের সরকার শুক্রবার ভারতীয় পাইলট অভিনন্দন বর্তমান (Abhinandan Varthaman) রেহাই দেবে বলে জানিয়েছে। তবে ইতিমধ্যে ভারতীয় বায়ুসেনার উইং কমান্ডার অভিনন্দন যেভাবে শত্রু শিবিরেও নিজের সাহসের প্রদর্শন করেছেন, তাতে করে সারা দেশ তাকে নিয়ে মুগ্দ্ধ। পাকিস্তান সেনা (Pakistan Army)-দের তরফ থেকে যে ভিডিও ভাইরাল হয়েছে বলে মনও করা হচ্ছে, তাতে পরিষ্কার দেখা যাচ্ছে যে, তার মুখ থেকে রক্ত গড়িয়ে পড়ছে এবং চোখে কাপড় বাঁধা

IAF Air Strikes: পাকিস্তানের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশের বালাকোট শহর ২০০৫ সালে এক ভয়ঙ্কর ভূমিকম্পের ফলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞের মুখোমুখি হয়েছিল এবং সৌদি আরবের সহায়তায় শরহরটি পুনর্গঠিত হয়েছিল। 

২০০৪ সালের ৩১ শে জানুয়ারির  ওই ফাইলে দেখা যাচ্ছে জন্মসূত্রে   পাকিস্তানের নাগরিক হাফিজ  কে রহমান বালাকোটের ওই ঘাঁটিতে প প্রশিক্ষণ নিয়েছে। 

আজ সকালে পাকিস্তানের বালাকোটে জঙ্গি ঘাঁটিতে যুদ্ধ বিমানের হামলার কয়েকঘন্টা পরেই সর্বদল বৈঠক হয়, নিজেদের রাজনৈতিক মতাদর্শকে দুরে সরিয়ে রেখে ভারতীয় বায়ুসেনার প্রশংসা করেছে সবাই, কিন্তু উল্লেখ করে দিয়েছে, এই অভিযানকে উগ্র দেশাত্মবোধের আবেগকে যেন উস্কে না দেয়, যাতে কাশ্মীরীদের ওপর আবার হামলা হয়।

পুলওয়ামা হামলার পর পাক অধিকৃত কাশ্মীর থেকে পাহাড়ের চূড়ার জঙ্গলে একটি পাঁচতারা হোটেল, রিসর্টে ছিল জইশ-ই-মহম্মদের জঙ্গি এবং তাদের প্রশিক্ষকরা, মঙ্গলবার ভোররাতে নিয়ন্ত্রণরেখার সেই জায়গাতেই হামলা চালায় ভারতীয় বায়ুসেনা।

জঙ্গিদের বিরুদ্ধে বড় ধরনের হামলা চালাল ভারতীয় বায়ু সেনা বাহিনী। তবে অন্য কেউ নয় শুধু জঙ্গিদের খতম করতেই অভিযান চলে। জঙ্গিদের বেশ কয়েকটি ক্যাম্পে হামলা চলে। তার মধ্যে বালাকোটের ক্যাম্পটি চালাত জইশ- ই- মহম্মদের প্রধান মৌলানা মাসুদ আজাহারের শ্যালক ইউসুফ আজাহার। হামলায় তার মৃত্যু হয়েছে। তবে ভারতীয় বাহিনীর কারও কোনও আঘাত লাগেনি।

২০১৯-এর ১৪ ফেব্রুয়ারি পাকিস্তানের জঙ্গি সংগঠন জইশ-ই-মহম্মদ জঙ্গিরা সিআরপিএফের আত্মঘাতী হামলা চালায়, ঘটনায় শহিদ হন ৪০ জন জওয়ান।গত দু দশক ধরে পাকিস্তানে নিজেদের কার্যকলাপ চালিয়ে যাচ্ছে জইশ-ই-মহম্মদ, তাদের প্রধান মাসুদ আজাহার, এবং এর সদর দফতর ভাওয়ালপুর।

সীমান্ত পেরিয়ে হামলার জন্য অভিন্দনন্দ জানিয়েছেন কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধী

Air Strike: সীমান্ত পেরিয়ে সন্ত্রাসবাদীদের ঘাঁটিতে আক্রমণ চালিয়ে থাকতে পারে ভারতীয় সেনা: রিপোর্ট

Indian Air Force Cross LoC Strike Live Updates:জানা গিয়েছে  ১২ টি যুদ্ধ বিমান এই  অপারেশনে  অংশ নেয়। মোট ১ হাজার  কেজি  বোমা ফেলে  সন্ত্রাসবাদীদের ক্যাম্প  গুঁড়িয়ে দেওয়া  হয়েছে