United States President Donald Trump

সোমবার তাঁর প্রথম সরকারি সফরে ভারতে (Trump's India Visit) পা রাখলেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। নভেম্বরে মার্কিন ভোট, তার আগে দুই দিনের এই রাষ্ট্রীয় সফরে এ দেশে এলেন তিনি। মার্কিন প্রেসিডেন্টকে বিমানবন্দরে স্বাগত জানান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। আলিঙ্গন করে তাঁকে অভ্যর্থনা জানান তিনি। ট্রাম্পই হলেন ভারত সফরে আসা অষ্টম মার্কিন প্রেসিডেন্ট (Donald Trump)। কয়েকমাস আগে যখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সফরে গেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, তখন ডোনাল্ড ট্রাম্পের তত্ত্বাবধানেই টেক্সাসে আয়োজন করা হয় "হাউডি, মোদি!" এক অভিনব অনুষ্ঠানের। ভারতীয়-মার্কিন সম্প্রদায়ের সামনে ওই অনুষ্ঠান হয়, যেখানে মোদির (Prime Minister Narendra Modi) পাশাপাশি উপস্থিত ছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট স্বয়ং। "হাউডি, মোদি!" অনুষ্ঠানের মাধ্যমে আসলে সুকৌশলে নিজের ভোট ব্যাংক বাড়িয়ে নেওয়ার কৌশল ছিল ডোনাল্ড ট্রাম্পের, মনে করেন অনেকেই। কেননা ভারতীয় মার্কিনিরা আমেরিকার নির্বাচনে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিতে পারেন। অনেকেই আবার বলছেন ভারতেই এই অর্থনৈতিক মন্দা কাটাতে আমেরিকাকে পাশে দরকার ভারতের, ট্রাম্পের (US President) এই সফর তাই এই দেশের পক্ষেও যথেষ্ট গুরুত্ব রাখে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের এই সফরের পর দু'দেশের মধ্যে বাণিজ্যিক চুক্তিও সম্পাদন হতে পারে বলে মনে করছেন অনেকেই। কেননা এর আগে দু'দেশের মধ্যে পারস্পরিক বাণিজ্য পরিস্থিতি জটিল হয়ে পড়ে। আমেরিকা ভারতকে বাণিজ্য ক্ষেত্রে বিশেষ সুবিধা দান বন্ধ করে দেওয়ায় পাল্টা ভারতের পক্ষ থেকেও ২৮টি মার্কিন দ্রব্যের পণ্য শুল্ক বাড়িয়ে দেওয়া হয়। ট্রাম্পের এই সফর ভারত-মার্কিন বাণিজ্য পরিস্থিতি স্বাভাবিক করার ক্ষেত্রে অনেকটাই উপযোগী হবে বলে মনে করা হচ্ছে।

ইমরানের খানের বক্তব্যে নতুন কিছু দেখছেন না রভীশ কুমার। তিনি বলেন, ‘‘তাঁর মন্তব্য থেকে বোঝা যাচ্ছে, তিনি মরিয়া এবং দ্রুত আশা হারাচ্ছেন।’’

জাপানের ওসাকায় জি২০ শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিয়েছেন দুই রাষ্ট্রনেতা। সম্মে‌লনের মধ্যেই এক দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে তাঁরা ব্যবসা, প্রতিরক্ষা ও ৫জি-র মতো নানা বিষয় নিয়ে আলোচনা করলেন। পাশাপাশি BRICS নেতাদের সঙ্গে একটি অনানুষ্ঠানিক বৈঠকে মোদি বলেন, ‘‘সন্ত্রাসবাদ মানবতার কাছে সবথেকে বড় বিপদ।’’ তিনি জানান, কেবল নিরীহ মানুষদের হত্যা করাই নয়, অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও সামাজিক স্থিতিশীলতাকেও প্রভাবিত করে। ব্যবসায়িক শুল্ক ও রাশিয়ার সঙ্গে অস্ত্র চুক্তির মতো বেশ কিছু বিষয়ে মতানৈক্য তৈরি হয়েছে ভারত ও আমেরিকার মধ্যে। সেই পরিস্থিতিতে মোদি-ট্রাম্প বৈঠক খুবই তাৎপর্যপূর্ণ ছিল। বৃহস্পতিবার মোদি ও জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবের মধ্যে একটি দ্বিপাক্ষিক বৈঠক হয়। সেখানেও বিবিধ বিষয়ে আলোচনা হয়। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য বুলেট ট্রেন প্রকল্প ও পলাতক অর্থনৈতিক অপরাধী প্রসঙ্গ। দু’দিনের জি২০ সম্মেলনে মোদি ট্রাম্প সহ ১০জন বিশ্বনেতার সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করবেন বলে জানা গিয়েছে। শুক্রবারই এই সম্মেলন শুরু হয়েছে।

সোমবার তাঁর প্রথম সরকারি সফরে ভারতে (Trump's India Visit) পা রাখলেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। নভেম্বরে মার্কিন ভোট, তার আগে দুই দিনের এই রাষ্ট্রীয় সফরে এ দেশে এলেন তিনি। মার্কিন প্রেসিডেন্টকে বিমানবন্দরে স্বাগত জানান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। আলিঙ্গন করে তাঁকে অভ্যর্থনা জানান তিনি। ট্রাম্পই হলেন ভারত সফরে আসা অষ্টম মার্কিন প্রেসিডেন্ট (Donald Trump)। কয়েকমাস আগে যখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সফরে গেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, তখন ডোনাল্ড ট্রাম্পের তত্ত্বাবধানেই টেক্সাসে আয়োজন করা হয় "হাউডি, মোদি!" এক অভিনব অনুষ্ঠানের। ভারতীয়-মার্কিন সম্প্রদায়ের সামনে ওই অনুষ্ঠান হয়, যেখানে মোদির (Prime Minister Narendra Modi) পাশাপাশি উপস্থিত ছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট স্বয়ং। "হাউডি, মোদি!" অনুষ্ঠানের মাধ্যমে আসলে সুকৌশলে নিজের ভোট ব্যাংক বাড়িয়ে নেওয়ার কৌশল ছিল ডোনাল্ড ট্রাম্পের, মনে করেন অনেকেই। কেননা ভারতীয় মার্কিনিরা আমেরিকার নির্বাচনে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিতে পারেন। অনেকেই আবার বলছেন ভারতেই এই অর্থনৈতিক মন্দা কাটাতে আমেরিকাকে পাশে দরকার ভারতের, ট্রাম্পের (US President) এই সফর তাই এই দেশের পক্ষেও যথেষ্ট গুরুত্ব রাখে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের এই সফরের পর দু'দেশের মধ্যে বাণিজ্যিক চুক্তিও সম্পাদন হতে পারে বলে মনে করছেন অনেকেই। কেননা এর আগে দু'দেশের মধ্যে পারস্পরিক বাণিজ্য পরিস্থিতি জটিল হয়ে পড়ে। আমেরিকা ভারতকে বাণিজ্য ক্ষেত্রে বিশেষ সুবিধা দান বন্ধ করে দেওয়ায় পাল্টা ভারতের পক্ষ থেকেও ২৮টি মার্কিন দ্রব্যের পণ্য শুল্ক বাড়িয়ে দেওয়া হয়। ট্রাম্পের এই সফর ভারত-মার্কিন বাণিজ্য পরিস্থিতি স্বাভাবিক করার ক্ষেত্রে অনেকটাই উপযোগী হবে বলে মনে করা হচ্ছে।

ইমরানের খানের বক্তব্যে নতুন কিছু দেখছেন না রভীশ কুমার। তিনি বলেন, ‘‘তাঁর মন্তব্য থেকে বোঝা যাচ্ছে, তিনি মরিয়া এবং দ্রুত আশা হারাচ্ছেন।’’

জাপানের ওসাকায় জি২০ শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিয়েছেন দুই রাষ্ট্রনেতা। সম্মে‌লনের মধ্যেই এক দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে তাঁরা ব্যবসা, প্রতিরক্ষা ও ৫জি-র মতো নানা বিষয় নিয়ে আলোচনা করলেন। পাশাপাশি BRICS নেতাদের সঙ্গে একটি অনানুষ্ঠানিক বৈঠকে মোদি বলেন, ‘‘সন্ত্রাসবাদ মানবতার কাছে সবথেকে বড় বিপদ।’’ তিনি জানান, কেবল নিরীহ মানুষদের হত্যা করাই নয়, অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও সামাজিক স্থিতিশীলতাকেও প্রভাবিত করে। ব্যবসায়িক শুল্ক ও রাশিয়ার সঙ্গে অস্ত্র চুক্তির মতো বেশ কিছু বিষয়ে মতানৈক্য তৈরি হয়েছে ভারত ও আমেরিকার মধ্যে। সেই পরিস্থিতিতে মোদি-ট্রাম্প বৈঠক খুবই তাৎপর্যপূর্ণ ছিল। বৃহস্পতিবার মোদি ও জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবের মধ্যে একটি দ্বিপাক্ষিক বৈঠক হয়। সেখানেও বিবিধ বিষয়ে আলোচনা হয়। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য বুলেট ট্রেন প্রকল্প ও পলাতক অর্থনৈতিক অপরাধী প্রসঙ্গ। দু’দিনের জি২০ সম্মেলনে মোদি ট্রাম্প সহ ১০জন বিশ্বনেতার সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করবেন বলে জানা গিয়েছে। শুক্রবারই এই সম্মেলন শুরু হয়েছে।