Up Elections

সবচেয়ে বেশি ট্রেন ছেড়েছে গুজরাত থেকে। তারপর মহারাষ্ট্র, তারপর পাঞ্জাব, তারপর তামিলনাড়ু, তেলেঙ্গানা এবং বিহার রয়েছে তালিকায়। জানা গিয়েছে, সেই ট্রেনে চেপে সবচেয়ে বেশি শ্রমিক ঢুকেছে উত্তর প্রদেশে, বিহার, ঝাড়খণ্ড আর পশ্চিমবঙ্গে

সে রাজ্যের মহা-অঘোরি জোট সরকার গঠনের সূত্র প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে শরদ পাওয়ার বলেন, "সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিরা আমদের বলেছিলেন, এনসিপি শিবসেনার সঙ্গে হাত মেলালে কোনও অসুবিধা নেই। শুধু যাতে বিজপি ক্ষমতার বাইরে থাকে।" এদিকে শিবসেনা-বিজেপি জোট গড়ে বিধানসভা ভোটে লড়লেও, মতবিরোধ বাঁধে সরকার গঠনের সময়। মুখ্যমন্ত্রিত্বের পদ ৫০:৫০ শেয়ারিং দাবি করতে থাকে শিবসেনা। অর্থাৎ আড়াই বছর বিজেপির মুখ্যমন্ত্রী, পরের আড়াই বছর শিবসেনার মুখ্যমন্ত্রী।

Viral: সরকারি অফিসে বসে এই কর্মীদের হেলমেট পরে কাজ করার ছবি ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। কিন্তু কারণ কী এমন আজব কাণ্ড করার?

এ রাজ্যে এখনও দু’দফায় ভোট হবে। গত ৫টি দফায় রাজ্যের ২৫টি কেন্দ্রে ভোট হয়েছে। বাকি দুটি দফায় আরও ১৭টি আসনে নির্বাচন হবে। তার আগেই ক্রমশ রাজনৈতিক পারদ চড়ছে।

রাহুলের কথায়, আমি আমার বোন আর জ্যোতির (জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া)-কে বলে দিয়েছি যে, উত্তরপ্রদেশে আমাদের মূল লক্ষ্য হল, বিজেপিকে হারানো।

উত্তর প্রদেশ ৮টি এবং পশ্চিমবঙ্গের ৩টি কেন্দ্রে ভোট হচ্ছে ভোট হবে পণ্ডিতের একটি আসন এবং ছত্রিশগড়ের তিনটি আসনে হবে ভোট গ্রহণ।

ছেলে বরুণ গান্ধীর (Varun Gandhi) জন্য পিলিভিট লোকসভা আসন ছেড়ে দিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী মেনকা গান্ধী (Union Minister Maneka Gandhi)! বরুণ কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধীর আমেথি লোকসভা আসনের পাশেই সুলতানপুরের লোকসভা সাংসদ। সুলতানপুর থেকে এবার লড়বেন মেনকা গান্ধী।

উত্তরপ্রদেশের উপমুখ্যমন্ত্রী তথা ওই রাজ্যের বিজেপি নেতা দীনেশ শর্মা সম্প্রতি বলেছিলেন প্রিয়াঙ্কা গান্ধী ও রাহুল গান্ধী ‘পিকনিক’ করতে এসেছেন। তাঁর দাবি, রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা র্নিবাচন শেষ হওয়ার পরই অদৃশ্য হয়ে যাবেন।

 কাশ্মীরে জঙ্গি হানার পর বিভিন্ন রাজ্যে আঞ্চলিক দলগুলির সঙ্গে জোট করার প্রক্রিয়া শুরু করে কংগ্রেস।  দিল্লি এবং পশ্চিমবঙ্গে তা বাস্তবায়িত হয়নি।  উল্টে পশ্চিমবঙ্গে  তৃণমূলের  চির প্রতিদ্বন্দ্বী বামেদের সঙ্গে জোটের পথে কংগ্রেস।  আর আসন সমঝোতা না হওয়ায়  দিল্লিতেও  হচ্ছে না জোট।  

 এই ঘোষণার সঙ্গেই স্পষ্ট হয়ে গেল দেশের সবচেয়ে  বড় রাজ্যে লড়াইটা  হবে  তিন  পক্ষের মধ্যে।  প্রিয়াঙ্কা  গান্ধীকে   সংগঠনে নিয়ে এসে   উত্তরপ্রদেশের কংগ্রেস কর্মীদের মধ্যে  নতুন করে  আশার সঞ্চার করেছে কংগ্রেস।  

বিজেপির শক্তঘাঁটি লখনউ তে রোড শোর মধ্য দিয়ে লোকসভা নির্বাচনের প্রচারাভিযান শুরু করলেন প্রিয়াঙ্কা গান্ধী বঢ়রা।হিলারি ক্লিনটনের মতোই হাসিমুখে দলীয় কর্মীদের উচ্ছ্বাসে ভেসে গেলেন তিনি।

সক্রিয়  রাজনীতিতে প্রবেশ করছেন প্রিয়াঙ্কা গান্ধী। সেই ঘোষণা হয়েছে ইতিমধ্যেই। এবার দাবি উঠল  সরাসরি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর বিরুদ্ধে ভোটে লড়ুন প্রিয়াঙ্কা।

শনিবার যৌথ সাংবাদিক সম্মেলন ডেকেছেন বিএসপি নেত্রী মায়াবতী এবং সপা নেতা অখিলেশ যাদব। লখনউ-এর একটি পাঁচতারা হোটেলে সাংবাদিক সম্মেলন হবে। সেখান থেকেই ২০১৯ লোকসভা নির্বাচনে তাঁরা জোট বেঁধে লড়ার কথা ঘোষণা করবেন বলে মনে করা হচ্ছে।

গত বছর, 2017 সালে, বিজেপির তহবিলে সরকারি হিসাব অনুযায়ী জমা পড়েছিল 1.3 বিলিয়ন টাকা। কংগ্রেসের তহবিলে জমা পড়েছিল তার চার ভাগের এক ভাগ।

সূত্রের খবর অনুযায়ী, প্রতিটি মন্ত্রককে গত চার বছরের কাজের পূর্ণাঙ্গ খতিয়ান, ওই দফতরের মাধ্যমে তৈরি হওয়া কর্মসংস্থানের বিস্তারিত বিবরণ রিপোর্ট আকারে প্রধানমন্ত্রীর দফতরে জমা করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে

সবচেয়ে বেশি ট্রেন ছেড়েছে গুজরাত থেকে। তারপর মহারাষ্ট্র, তারপর পাঞ্জাব, তারপর তামিলনাড়ু, তেলেঙ্গানা এবং বিহার রয়েছে তালিকায়। জানা গিয়েছে, সেই ট্রেনে চেপে সবচেয়ে বেশি শ্রমিক ঢুকেছে উত্তর প্রদেশে, বিহার, ঝাড়খণ্ড আর পশ্চিমবঙ্গে

সে রাজ্যের মহা-অঘোরি জোট সরকার গঠনের সূত্র প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে শরদ পাওয়ার বলেন, "সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিরা আমদের বলেছিলেন, এনসিপি শিবসেনার সঙ্গে হাত মেলালে কোনও অসুবিধা নেই। শুধু যাতে বিজপি ক্ষমতার বাইরে থাকে।" এদিকে শিবসেনা-বিজেপি জোট গড়ে বিধানসভা ভোটে লড়লেও, মতবিরোধ বাঁধে সরকার গঠনের সময়। মুখ্যমন্ত্রিত্বের পদ ৫০:৫০ শেয়ারিং দাবি করতে থাকে শিবসেনা। অর্থাৎ আড়াই বছর বিজেপির মুখ্যমন্ত্রী, পরের আড়াই বছর শিবসেনার মুখ্যমন্ত্রী।

Viral: সরকারি অফিসে বসে এই কর্মীদের হেলমেট পরে কাজ করার ছবি ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। কিন্তু কারণ কী এমন আজব কাণ্ড করার?

এ রাজ্যে এখনও দু’দফায় ভোট হবে। গত ৫টি দফায় রাজ্যের ২৫টি কেন্দ্রে ভোট হয়েছে। বাকি দুটি দফায় আরও ১৭টি আসনে নির্বাচন হবে। তার আগেই ক্রমশ রাজনৈতিক পারদ চড়ছে।

রাহুলের কথায়, আমি আমার বোন আর জ্যোতির (জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া)-কে বলে দিয়েছি যে, উত্তরপ্রদেশে আমাদের মূল লক্ষ্য হল, বিজেপিকে হারানো।

উত্তর প্রদেশ ৮টি এবং পশ্চিমবঙ্গের ৩টি কেন্দ্রে ভোট হচ্ছে ভোট হবে পণ্ডিতের একটি আসন এবং ছত্রিশগড়ের তিনটি আসনে হবে ভোট গ্রহণ।

ছেলে বরুণ গান্ধীর (Varun Gandhi) জন্য পিলিভিট লোকসভা আসন ছেড়ে দিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী মেনকা গান্ধী (Union Minister Maneka Gandhi)! বরুণ কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধীর আমেথি লোকসভা আসনের পাশেই সুলতানপুরের লোকসভা সাংসদ। সুলতানপুর থেকে এবার লড়বেন মেনকা গান্ধী।

উত্তরপ্রদেশের উপমুখ্যমন্ত্রী তথা ওই রাজ্যের বিজেপি নেতা দীনেশ শর্মা সম্প্রতি বলেছিলেন প্রিয়াঙ্কা গান্ধী ও রাহুল গান্ধী ‘পিকনিক’ করতে এসেছেন। তাঁর দাবি, রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা র্নিবাচন শেষ হওয়ার পরই অদৃশ্য হয়ে যাবেন।

 কাশ্মীরে জঙ্গি হানার পর বিভিন্ন রাজ্যে আঞ্চলিক দলগুলির সঙ্গে জোট করার প্রক্রিয়া শুরু করে কংগ্রেস।  দিল্লি এবং পশ্চিমবঙ্গে তা বাস্তবায়িত হয়নি।  উল্টে পশ্চিমবঙ্গে  তৃণমূলের  চির প্রতিদ্বন্দ্বী বামেদের সঙ্গে জোটের পথে কংগ্রেস।  আর আসন সমঝোতা না হওয়ায়  দিল্লিতেও  হচ্ছে না জোট।  

 এই ঘোষণার সঙ্গেই স্পষ্ট হয়ে গেল দেশের সবচেয়ে  বড় রাজ্যে লড়াইটা  হবে  তিন  পক্ষের মধ্যে।  প্রিয়াঙ্কা  গান্ধীকে   সংগঠনে নিয়ে এসে   উত্তরপ্রদেশের কংগ্রেস কর্মীদের মধ্যে  নতুন করে  আশার সঞ্চার করেছে কংগ্রেস।  

বিজেপির শক্তঘাঁটি লখনউ তে রোড শোর মধ্য দিয়ে লোকসভা নির্বাচনের প্রচারাভিযান শুরু করলেন প্রিয়াঙ্কা গান্ধী বঢ়রা।হিলারি ক্লিনটনের মতোই হাসিমুখে দলীয় কর্মীদের উচ্ছ্বাসে ভেসে গেলেন তিনি।

সক্রিয়  রাজনীতিতে প্রবেশ করছেন প্রিয়াঙ্কা গান্ধী। সেই ঘোষণা হয়েছে ইতিমধ্যেই। এবার দাবি উঠল  সরাসরি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর বিরুদ্ধে ভোটে লড়ুন প্রিয়াঙ্কা।

শনিবার যৌথ সাংবাদিক সম্মেলন ডেকেছেন বিএসপি নেত্রী মায়াবতী এবং সপা নেতা অখিলেশ যাদব। লখনউ-এর একটি পাঁচতারা হোটেলে সাংবাদিক সম্মেলন হবে। সেখান থেকেই ২০১৯ লোকসভা নির্বাচনে তাঁরা জোট বেঁধে লড়ার কথা ঘোষণা করবেন বলে মনে করা হচ্ছে।

গত বছর, 2017 সালে, বিজেপির তহবিলে সরকারি হিসাব অনুযায়ী জমা পড়েছিল 1.3 বিলিয়ন টাকা। কংগ্রেসের তহবিলে জমা পড়েছিল তার চার ভাগের এক ভাগ।

সূত্রের খবর অনুযায়ী, প্রতিটি মন্ত্রককে গত চার বছরের কাজের পূর্ণাঙ্গ খতিয়ান, ওই দফতরের মাধ্যমে তৈরি হওয়া কর্মসংস্থানের বিস্তারিত বিবরণ রিপোর্ট আকারে প্রধানমন্ত্রীর দফতরে জমা করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে