West Bengal School Education

করোনা ভাইরাস ও তার জেরে জারি হওয়া লকডাউন (Coronavirus Lockdown), সব মিলিয়ে পশ্চিমবঙ্গের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো (School) বহুদিন ধরেই বন্ধ রয়েছে। যদিও আগামী ৩০ জুনের পর থেকে কলকাতা (Kolkata) সহ রাজ্যের সরকারি স্কুলগুলো খোলার কথা। শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় (Partha Chatterjee) ইঙ্গিত দিয়েছেন যে, আপাতত ১ জুলাই থেকে রাজ্যের স্কুলগুলো খোলা হলেও বিকল্প দিন হিসাবে ক্লাসের সূচি তৈরি করে পঠনপাঠন চালানো হবে। অর্থাৎ ছাত্রছাত্রীদের নির্দিষ্ট ভাগে ভাগ করে একদিন অন্তর একদিন ক্লাসে যোগ দেওয়ার কথা বলা হবে। করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ এড়াতে সামাজিক দূরত্ব জারি রাখতেই ওই বিকল্প দিন হিসাবে ক্লাস চলার কথা ঘোষণা করেছেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়। 

করোনা ভাইরাসের (Coronavirus) সংক্রমণ থেকে বাঁচতে জারি লকডাউনের (Lockdown) কারণে আগামী ১০ জুন পর্যন্ত রাজ্যের (West Bengal) সমস্ত স্কুলগুলো বন্ধ রাখার ঘোষণা আগেই করা হয়েছিল, এবার স্কুল (West Bengal's School) বন্ধের মেয়াদ আরও বাড়ানো হল। বুধবার পশ্চিমবঙ্গের শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় জানিয়েছেন, ঘূর্ণিঝড় আমফানের কারণে রাজ্যের কমপক্ষে ৮টি জেলায় বহু স্কুল ভবন ক্ষতিগ্রস্থ হওয়ায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে যে আগামী ৩০ জুন পর্যন্ত বন্ধ রাখা হবে সব স্কুল। 

পশ্চিমবঙ্গ মাধ্যমিক শিক্ষা পর্ষদের সভাপতি কল্যাণময় গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, বোর্ড সবসময় চায় রাজ্যের (West Bengal) শিক্ষার্থীদের মধ্যে পরিবেশের জীব বৈচিত্র্যের সচেতনতা তৈরি করতে

অবশেষে রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে গ্রেড পে বৃদ্ধি ও ১৪ জন শিক্ষককে তাঁদের নিজের জেলাতেই পুনর্বহাল করার সিদ্ধান্ত নেওয়ার পরে অনশন তুলে নিলেন শিক্ষকরা।

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৩,000 টাকা, উচ্চ প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৭,000 টাকা এবং মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক স্কুলে ১0,000 টাকা করে দেওয়া হবে এই উদ্দেশ্যে

এই মর্মে  নোটিশও জারি করেছে  স্কুল শিক্ষা দপ্তর। বিভাগের কর্তারা বলছেন বছরের একদম গোড়া থেকে প্রতিদিন সিলেবাস চোখের সামনে দেখতে  পেলে পড়ুয়াদের মধ্যে  এ ব্যপারে সংশয়ের অবকাশ থাকবে না।

যৌন হেনস্থা বা শ্লীলতাহানির সঙ্গে মোকাবিলা করতে হবে কীভাবে, তার জন্য রাজ্যের প্রায় এক লক্ষ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কাউন্সেলর রাখার নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট

করোনা ভাইরাস ও তার জেরে জারি হওয়া লকডাউন (Coronavirus Lockdown), সব মিলিয়ে পশ্চিমবঙ্গের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো (School) বহুদিন ধরেই বন্ধ রয়েছে। যদিও আগামী ৩০ জুনের পর থেকে কলকাতা (Kolkata) সহ রাজ্যের সরকারি স্কুলগুলো খোলার কথা। শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় (Partha Chatterjee) ইঙ্গিত দিয়েছেন যে, আপাতত ১ জুলাই থেকে রাজ্যের স্কুলগুলো খোলা হলেও বিকল্প দিন হিসাবে ক্লাসের সূচি তৈরি করে পঠনপাঠন চালানো হবে। অর্থাৎ ছাত্রছাত্রীদের নির্দিষ্ট ভাগে ভাগ করে একদিন অন্তর একদিন ক্লাসে যোগ দেওয়ার কথা বলা হবে। করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ এড়াতে সামাজিক দূরত্ব জারি রাখতেই ওই বিকল্প দিন হিসাবে ক্লাস চলার কথা ঘোষণা করেছেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়। 

করোনা ভাইরাসের (Coronavirus) সংক্রমণ থেকে বাঁচতে জারি লকডাউনের (Lockdown) কারণে আগামী ১০ জুন পর্যন্ত রাজ্যের (West Bengal) সমস্ত স্কুলগুলো বন্ধ রাখার ঘোষণা আগেই করা হয়েছিল, এবার স্কুল (West Bengal's School) বন্ধের মেয়াদ আরও বাড়ানো হল। বুধবার পশ্চিমবঙ্গের শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় জানিয়েছেন, ঘূর্ণিঝড় আমফানের কারণে রাজ্যের কমপক্ষে ৮টি জেলায় বহু স্কুল ভবন ক্ষতিগ্রস্থ হওয়ায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে যে আগামী ৩০ জুন পর্যন্ত বন্ধ রাখা হবে সব স্কুল। 

পশ্চিমবঙ্গ মাধ্যমিক শিক্ষা পর্ষদের সভাপতি কল্যাণময় গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, বোর্ড সবসময় চায় রাজ্যের (West Bengal) শিক্ষার্থীদের মধ্যে পরিবেশের জীব বৈচিত্র্যের সচেতনতা তৈরি করতে

অবশেষে রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে গ্রেড পে বৃদ্ধি ও ১৪ জন শিক্ষককে তাঁদের নিজের জেলাতেই পুনর্বহাল করার সিদ্ধান্ত নেওয়ার পরে অনশন তুলে নিলেন শিক্ষকরা।

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৩,000 টাকা, উচ্চ প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৭,000 টাকা এবং মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক স্কুলে ১0,000 টাকা করে দেওয়া হবে এই উদ্দেশ্যে

এই মর্মে  নোটিশও জারি করেছে  স্কুল শিক্ষা দপ্তর। বিভাগের কর্তারা বলছেন বছরের একদম গোড়া থেকে প্রতিদিন সিলেবাস চোখের সামনে দেখতে  পেলে পড়ুয়াদের মধ্যে  এ ব্যপারে সংশয়ের অবকাশ থাকবে না।

যৌন হেনস্থা বা শ্লীলতাহানির সঙ্গে মোকাবিলা করতে হবে কীভাবে, তার জন্য রাজ্যের প্রায় এক লক্ষ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কাউন্সেলর রাখার নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট