Written By Alok Pandey

বৃহস্পতিবার উত্তরপ্রদেশের (Uttar Pradesh) হাপুর (Hapur) জেলায় একটি ৬ বছরের মেয়েকে অপহরণ করে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ (Six Year Old Girl Raped) করা হয়। সেই ঘটনার (UP) পর কেটে গেছে ৪ দিন। এখনও অভিযুক্তদের টিকির সন্ধান পায়নি পুলিশ। এবার তাই ৩ অভিযুক্তকে ধরতে স্কেচ প্রকাশ করলো তাঁরা। জানা গেছে. শিশুটির বাবা-মায়ের সঙ্গে কথা বলে সেই অনুযায়ী অভিযুক্তদের ছবি আঁকা হয়। বর্তমানে আশঙ্কাজনক অবস্থায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন মেয়েটি।

ঠিক তার ত্রিশ সেকেন্ড পরেই কয়েকজনকে তাঁর পিছনে দৌড়তে দেখা গিয়েছে

এবিষয়ে এসি টেকনিশিয়ান মহম্মদ আবাদের দাবি, "সরকার এখানে প্রতিশ্রুতি দিলেও সেই প্রকল্প আমাদের অবধি পৌঁছয় না। তাছাড়া মুম্বইতে টাকা বেশি। এখানে থেকে সেটা পাব না। তাই খানিকটা বেকারের মতো থাকা। যেখানেই যাবেন আপনাকে শুনতে হবে কাজ নেই।"

সম্প্রতি ভাইরাল একটা ভিডিওয় দেখা গিয়েছে, পুলিশের উপস্থিতিতে সেই মৃতদেহ প্লাস্টিকে মুড়ে তোলা হচ্ছে আবর্জনার গাড়িতে। সেই অবস্থায় শব হয়ে আনা হয় স্থানীয় থানায়

এরপরেই প্রায় দু'সপ্তাহ প্রেমপর্ব চলার পর বাড়ি থেকে কয়েকলাখ টাকা নগদ ও ২৫ লক্ষ টাকার গয়না নিয়ে পালায়  একতা। শাকিবের সঙ্গে মিরাট  চলে আসেন। এবং থাকতে শুরু করেন

রাতে বেশ কয়েকজন লোক ওই ব্যক্তির বাড়িতে ঢুকে পড়ে তাঁকে বাড়ি থেকে টেনে বের করে নিয়ে গিয়ে একটি গাছে বেঁধে দেয়, তারপর তাঁর গায়ে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। এই হামলার পরে পুলিশের একটি দল গ্রামে এলে সংঘর্ষ বাধে।

“ডিজে (ডিস্ক জকি) কেবল নাচ-গানের জন্য নয়... এগুলি পঙ্গপালের বাহিনীকে ভয় দেখাতেও কাযে লাগে... আপনারা থালা বাটিও বাজাতে পারেন বা পঙ্গপালদের ভয় দেখানোর জন্য শব্দ করতে পারেন,” হিন্দিতে লেখা হয়েছে টুইটে।

“আরও কিছু রাজ্য যদি এই জনশক্তি চায়, তবে আমরা তাদের বীমা এবং সামাজিক সুরক্ষা দেব। তবে অন্য রাজ্যগুলিতে আমাদের জনগণের সঙ্গে যেভাবে আচরণ করা হয়েছে, সে কারণে ওই রাজ্যগুলি আমাদের অনুমতি ছাড়া এখান থেকে শ্রমিকদের নিতে পারবে না,” বলেন যোগী আদিত্যনাথ।

শ্রমিক স্পেশাল ট্রেনে'(Shramik special') উত্তরপ্রদেশ ও বিহারে বাড়ি রওনা হওয়া শ্রমিকরা (Migrant workers) ট্রেনের অস্বাভাবিক দেরীর অভিযোগ তুললেন, পাশাপাশি ট্রেনে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশের অভিযোগ তুলে রেললাইনে নেমে বিক্ষোভ করে যথাযথ ব্যবস্থারও দাবি তুললেন।

ভিডিওটি তোলা হয়েছে একটি ঘনবসতিপূর্ণ এলাকার বাড়ির ছাদ থেকে। ৪০ সেকেন্ডের ভিডিওটি ভাইরাল হওয়ার পর সিনিয়র পুলিশ আধিকারিকরা তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।

পরিযায়ী শ্রমিক এবং তাঁদের পরিবারের পাশে দাঁড়ানোর জন্যে রাজ্যের আধিকারিকদের নির্দেশ দিলেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী, যদিও যুবক থেকে প্রবীণ বহু শ্রমিকই পায়ে হেঁটে বাড়ির উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন

গত ২৪ মার্চ থেকে দেশব্যাপী লকডাউনের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। মাত্র চার ঘণ্টার নোটিশে ওই লকডাউন শুরু হয়ে যাওয়ায় আতান্তরে পড়তে হয় বহু পরিযায়ী শ্রমিককে।

ওই ব্যক্তি অনেক কাকুতি মিনতি করলেও দুই পুলিশকর্মীর আচরণে কোনও হেলদোল দেখা যায়নি। দু’মিনিট দৈর্ঘ্যের ওই ভিডিওটি তোলা হয়েছে পাশের কোনও বাড়ির ছাদ থেকে।

ওই ভিডিওতে ৭৪ বছর বয়সী এক বিজেপি নেতাকে মুসলিম সম্প্রদায়ের সবজি বিক্রেতাদের লক্ষ্যবস্তু করে হিন্দিতে বলতে শোনা গেছে: “একটা বিষয় মাথায় রাখুন। আমি সবাইকে খোলাখুলি বলছি ‘মিঞাদের’ (মুসলিম) থেকে সবজি কেনার দরকার নেই।”

ভিডিওয় ওই রোগীকে বলতে শোনা যায়, ‘‘মনে হচ্ছে আমাদের মেরে ফেলতেই এখানে রাখা হয়েছে। ৪০ জন রোগীর জন্য মাত্র দু’টি শৌচাগার। শৌচাগারগুলি খুবই নোংরা।’’

বৃহস্পতিবার উত্তরপ্রদেশের (Uttar Pradesh) হাপুর (Hapur) জেলায় একটি ৬ বছরের মেয়েকে অপহরণ করে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ (Six Year Old Girl Raped) করা হয়। সেই ঘটনার (UP) পর কেটে গেছে ৪ দিন। এখনও অভিযুক্তদের টিকির সন্ধান পায়নি পুলিশ। এবার তাই ৩ অভিযুক্তকে ধরতে স্কেচ প্রকাশ করলো তাঁরা। জানা গেছে. শিশুটির বাবা-মায়ের সঙ্গে কথা বলে সেই অনুযায়ী অভিযুক্তদের ছবি আঁকা হয়। বর্তমানে আশঙ্কাজনক অবস্থায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন মেয়েটি।

ঠিক তার ত্রিশ সেকেন্ড পরেই কয়েকজনকে তাঁর পিছনে দৌড়তে দেখা গিয়েছে

এবিষয়ে এসি টেকনিশিয়ান মহম্মদ আবাদের দাবি, "সরকার এখানে প্রতিশ্রুতি দিলেও সেই প্রকল্প আমাদের অবধি পৌঁছয় না। তাছাড়া মুম্বইতে টাকা বেশি। এখানে থেকে সেটা পাব না। তাই খানিকটা বেকারের মতো থাকা। যেখানেই যাবেন আপনাকে শুনতে হবে কাজ নেই।"

সম্প্রতি ভাইরাল একটা ভিডিওয় দেখা গিয়েছে, পুলিশের উপস্থিতিতে সেই মৃতদেহ প্লাস্টিকে মুড়ে তোলা হচ্ছে আবর্জনার গাড়িতে। সেই অবস্থায় শব হয়ে আনা হয় স্থানীয় থানায়

এরপরেই প্রায় দু'সপ্তাহ প্রেমপর্ব চলার পর বাড়ি থেকে কয়েকলাখ টাকা নগদ ও ২৫ লক্ষ টাকার গয়না নিয়ে পালায়  একতা। শাকিবের সঙ্গে মিরাট  চলে আসেন। এবং থাকতে শুরু করেন

রাতে বেশ কয়েকজন লোক ওই ব্যক্তির বাড়িতে ঢুকে পড়ে তাঁকে বাড়ি থেকে টেনে বের করে নিয়ে গিয়ে একটি গাছে বেঁধে দেয়, তারপর তাঁর গায়ে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। এই হামলার পরে পুলিশের একটি দল গ্রামে এলে সংঘর্ষ বাধে।

“ডিজে (ডিস্ক জকি) কেবল নাচ-গানের জন্য নয়... এগুলি পঙ্গপালের বাহিনীকে ভয় দেখাতেও কাযে লাগে... আপনারা থালা বাটিও বাজাতে পারেন বা পঙ্গপালদের ভয় দেখানোর জন্য শব্দ করতে পারেন,” হিন্দিতে লেখা হয়েছে টুইটে।

“আরও কিছু রাজ্য যদি এই জনশক্তি চায়, তবে আমরা তাদের বীমা এবং সামাজিক সুরক্ষা দেব। তবে অন্য রাজ্যগুলিতে আমাদের জনগণের সঙ্গে যেভাবে আচরণ করা হয়েছে, সে কারণে ওই রাজ্যগুলি আমাদের অনুমতি ছাড়া এখান থেকে শ্রমিকদের নিতে পারবে না,” বলেন যোগী আদিত্যনাথ।

শ্রমিক স্পেশাল ট্রেনে'(Shramik special') উত্তরপ্রদেশ ও বিহারে বাড়ি রওনা হওয়া শ্রমিকরা (Migrant workers) ট্রেনের অস্বাভাবিক দেরীর অভিযোগ তুললেন, পাশাপাশি ট্রেনে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশের অভিযোগ তুলে রেললাইনে নেমে বিক্ষোভ করে যথাযথ ব্যবস্থারও দাবি তুললেন।

ভিডিওটি তোলা হয়েছে একটি ঘনবসতিপূর্ণ এলাকার বাড়ির ছাদ থেকে। ৪০ সেকেন্ডের ভিডিওটি ভাইরাল হওয়ার পর সিনিয়র পুলিশ আধিকারিকরা তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।

পরিযায়ী শ্রমিক এবং তাঁদের পরিবারের পাশে দাঁড়ানোর জন্যে রাজ্যের আধিকারিকদের নির্দেশ দিলেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী, যদিও যুবক থেকে প্রবীণ বহু শ্রমিকই পায়ে হেঁটে বাড়ির উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন

গত ২৪ মার্চ থেকে দেশব্যাপী লকডাউনের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। মাত্র চার ঘণ্টার নোটিশে ওই লকডাউন শুরু হয়ে যাওয়ায় আতান্তরে পড়তে হয় বহু পরিযায়ী শ্রমিককে।

ওই ব্যক্তি অনেক কাকুতি মিনতি করলেও দুই পুলিশকর্মীর আচরণে কোনও হেলদোল দেখা যায়নি। দু’মিনিট দৈর্ঘ্যের ওই ভিডিওটি তোলা হয়েছে পাশের কোনও বাড়ির ছাদ থেকে।

ওই ভিডিওতে ৭৪ বছর বয়সী এক বিজেপি নেতাকে মুসলিম সম্প্রদায়ের সবজি বিক্রেতাদের লক্ষ্যবস্তু করে হিন্দিতে বলতে শোনা গেছে: “একটা বিষয় মাথায় রাখুন। আমি সবাইকে খোলাখুলি বলছি ‘মিঞাদের’ (মুসলিম) থেকে সবজি কেনার দরকার নেই।”

ভিডিওয় ওই রোগীকে বলতে শোনা যায়, ‘‘মনে হচ্ছে আমাদের মেরে ফেলতেই এখানে রাখা হয়েছে। ৪০ জন রোগীর জন্য মাত্র দু’টি শৌচাগার। শৌচাগারগুলি খুবই নোংরা।’’