Wuhan China

তার মালিক হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার পাঁচ দিনের মধ্যে মারা যান। কিন্তু সে খবর আজও জানে না জায়ো-বায়ো।

সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছে মারণ ভাইরাস করোনা (Coronavirus In America)। দিনের পর দিন অসংখ্য মানুষের প্রাণ কাড়ছে ওই মারণ রোগ (Coronavirus)। দুনিয়া জুড়ে মহামারীর আকার নিয়েছে এই COVID- 19। তবে কোনও দেশ যদি এই ভাইরাসের ফলে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হয় তা হল আমেরিকা। এখনও পর্যন্ত সেদেশে ১০ লক্ষেরও বেশি মানুষ করোনা রোগে সংক্রমিত হয়েছেন এবং প্রায় ৬১ হাজার মানুষের প্রাণ কেড়েছে রাক্ষুসে ভাইরাসটি। খুব স্বাভাবিকভাবেই মার্কিন মুলুকের করোনা পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বিগ্ন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প (Donald Trump)। এই ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার জন্যে তিনি বারেবারেই চিনকে দায়ী করেছেন।

চিনের উহান (China's Wuhan) শহরের হাসপাতালে ভর্তি থাকা করোনা আক্রান্তের সংখ্যা প্রথমবার কমে দাঁড়াল শূন্যতে। বিশ্বজুড়ে করোনা ভাইরাস (COVID-19)অতিমারী ছড়িয়ে পড়ার আগে প্রথম চিনের উহান শহরেই ছড়িয়ে পড়েছিল করোনা ভাইরাস বা কোভিড ১৯। ৭৬দিন লকডাউন থাকার পর, শহরের স্বাভাবিক ছন্দে গতি আসে ৮ এপ্রিল।

রীতিমতো রাতারাতি নিজেদের দেশে করোনা (Coronavirus) আক্রান্ত ও মৃতের পরিসংখ্যানে বিরাট বদল আনলো চিন। নয়া ওই পরিসংখ্যানে উহানে করোনা (COVID- 19) আক্রান্তের সংখ্যা হঠাৎ করেই ৫০ শতাংশ বেড়ে গেছে। গত ডিসেম্বর মাসে এখান (China) থেকেই বিশ্ব জুড়ে ছড়িয়ে পড়ে করোনা সংক্রমণ। এই সংখ্যাবৃদ্ধি নিয়ে চিনের সাফাই, এর আগে তারা মৃত্যুর পরিসংখ্য়ান ঠিকভাবে দিতে পারেনি।

ইচ্ছাকৃতভাবে করোনা ভাইরাস (COVID-19) তৈরি করে বিশ্বে ছড়িয়ে দিয়েছে চিন, এই ধরণের সমস্ত অভিযোগ নস্যাৎ করে দিলেন ভারতে অবস্থিত চিনা দূতাবাসের মুখপাত্র জি রং। "চাইনিজ ভাইরাস" বা "উহান ভাইরাস" এই রকম কিছু নামেও ডাকা হচ্ছে ওই মারণ ভাইরাসটিকে (Coronavirus) । এই ধরণের সম্বোধনেও তীব্র আপত্তি জানালেন তিনি। ইচ্ছাকৃতভাবেই চিনের (China) সঙ্গে ওই ভাইরাসের যোগ তৈরি করা হচ্ছে বলেই অভিযোগ তাঁর। বেশ ক্ষুব্ধ স্বরেই তিনি বলেন, বিশ্বের উচিত "চিনের মানুষজনকে দোষারোপ" না করে মহামারীর বিরুদ্ধে লড়তে "দ্রুত ব্যবস্থা" নেওয়া।

১০৪টি দেশ, প্রায় ৫ হাজার মৃত্যু, লক্ষাধিক সংক্রমণ আর হু-এর বিশ্ব সংক্রমণের বার্তা ( Covid-19 Pandemic)। এই পরিস্থিতিতে করোনা ভাইরাস (Coronavirus) ডালপালা মেলে এই গ্রহে চোখ রাঙাচ্ছে।

কতটা ভয়ঙ্কর করোনা ভাইরাস? আশিস জানাচ্ছেন, ‘‘করোনা ভাইরাসের মৃত্যুহার ১৫ বছর আগে চিনে ছড়িয়ে পড়া সার্স ভাইরাসের থেকে অনেক কম।’’

চিনের স্বাস্থ্য দফতর সকলকে করমর্দন, চুম্বন কিংবা আলিঙ্গন থেকে বিরত থাকতে বলেছে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ থেকে বাঁচতে। পাশাপাশি সকলকে ঘনঘন হাত ধুতেও বলা হয়েছে।

আমাদের বহুতল আবাসনে আর কেউ নেই । পর্যাপ্ত খাওয়ার জল নেই। প্রশাসনের সরবরাহ করা খাবার খেয়ে দিন কাটাচ্ছি। প্রধানমন্ত্রী অনুগ্রহ করে আমাদের উদ্ধার করুন । উহান থেকে এমন জরুরি বার্তা পাঠিয়ে বিদেশ মন্ত্রকের কাছে তদ্বির করলেন উত্তরপ্রদেশের এক দম্পতি।

করোনা ভাইরাসকে (Coronavirus) সোমবার “রাজ্য বিপর্যয়” ঘোষণা করেছিল কেরল সরকার (Kerala Government), শুক্রবার সেই ঘোষণা প্রত্যাহার করল রাজ্য সরকার, তিনজন পড়ুয়ার শরীরে করোনা ভাইরাস মেলায় ওই ঘোষণা করেছিল সরকার। তিনজন পড়ুয়াই চিনের উহান (Wuhan in China) শহর থেকে ফিরে এসেছেন এবং তাঁরা একে অপরের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছেন।

কেরলের স্বাস্থ্যমন্ত্রী কে কে শৈলজা জানিয়েছেন,করোনাভাইরাসে (Coronavirus) আক্রান্তদের সংখ্যা ৩ এবং এটিকে রাজ্য বিপর্যয় হিসেবে ঘোষণা করছে কেরল সরকার।

পুলিশ সূত্রে খবর ওই ব্যক্তি ২৫ বছরের শাও। যে গত শুক্রবার ওই মহিলার শোওয়ার ঘরে ঢুকে যায়।

বরের এই সিদ্ধান্তকে সর্বান্তকরণে সমর্থন জানিয়েছেন স্ত্রী ইয়ু হোংগ্যান। বিয়ের ছবিতে নবদম্পতিকে দেখা যাচ্ছে মুখে মাস্ক পরিহিত অবস্থায়।

করোনা ভাইরাসে (Coronavirus) আক্রান্ত হয়ে এখনও পর্যন্ত ৩০০ জনেরও বেশী মানুষের মৃত্যু হয়েছে , আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় ১৪,৫৬২ জন, এছাড়াও এই মারণ ভাইরাস ছড়িয়ে পড়েছে ভারত, আমেরিকা ও ইংল্যান্ডে। তারমধ্যেই রবিবার, চিনে বসবাসকারী বিদেশি ও চিনা নাগরিকদের জন্য অনলাইন ভিসা পরিষেবা (E-Visa Facility) সাময়িক বন্ধ করল ভারত।

চিনে মারণ করোনা ভাইরাস (Coronavirus) ছড়িয়ে পড়া পরিবেশের মধ্যে দিয়েই প্রাণের ঝুঁকি নিয়ে সেখানে আটকে পড়া ভারতীয় শিক্ষার্থীদের একটি বিশেষ বিমানে দেশে ফিরিয়ে এনেছে এয়ার ইন্ডিয়া। দেশীয় বিমান সংস্থাটির (Air India) বোয়িং ৭৪৭ বিমানেই চিনের উহান (Wuhan) থেকে ফিরেছেন আতঙ্কগ্রস্ত ওই পড়ুয়ারা, আর তাতে যেন অনেকটাই হাঁফ ছেড়ে বেঁচেছেন তাঁদের অভিভাবকরাও। দিল্লির রাম মনোহর লোহিয়া হাসপাতাল ও এয়ার ইন্ডিয়ার প্যারামেডিকের পাঁচজন চিকিৎসককে সঙ্গে নিয়ে ওই বিমানটি চিনে পৌঁছয়। সেখানেই প্রাথমিক চিকিৎসার পর আটক ভারতীয়দের বিমানে করে ফিরিয়ে এনে স্বজনদের হাতে তুলে দিয়েছেন এয়ার ইন্ডিয়ার পাইলট, আর সেই জন্যেই কৃতজ্ঞতায় মন ভরে গেছেন ওই পড়ুুয়াদের বাবা-মায়ের। যেখানে বিশ্বের প্রায় সব দেশই চিনের সঙ্গে আকাশপথে যোগাযোগ স্থগিত রেখেছে সেই পরিস্থিতিতে নিজের জীবনের ঝুঁকি নিয়েও যেভাবে সে দেশে (China) বিমান নিয়ে গেছেন পাইলট, তার জন্যে তাঁকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানিয়েছেন তাঁরা।

তার মালিক হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার পাঁচ দিনের মধ্যে মারা যান। কিন্তু সে খবর আজও জানে না জায়ো-বায়ো।

সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছে মারণ ভাইরাস করোনা (Coronavirus In America)। দিনের পর দিন অসংখ্য মানুষের প্রাণ কাড়ছে ওই মারণ রোগ (Coronavirus)। দুনিয়া জুড়ে মহামারীর আকার নিয়েছে এই COVID- 19। তবে কোনও দেশ যদি এই ভাইরাসের ফলে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হয় তা হল আমেরিকা। এখনও পর্যন্ত সেদেশে ১০ লক্ষেরও বেশি মানুষ করোনা রোগে সংক্রমিত হয়েছেন এবং প্রায় ৬১ হাজার মানুষের প্রাণ কেড়েছে রাক্ষুসে ভাইরাসটি। খুব স্বাভাবিকভাবেই মার্কিন মুলুকের করোনা পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বিগ্ন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প (Donald Trump)। এই ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার জন্যে তিনি বারেবারেই চিনকে দায়ী করেছেন।

চিনের উহান (China's Wuhan) শহরের হাসপাতালে ভর্তি থাকা করোনা আক্রান্তের সংখ্যা প্রথমবার কমে দাঁড়াল শূন্যতে। বিশ্বজুড়ে করোনা ভাইরাস (COVID-19)অতিমারী ছড়িয়ে পড়ার আগে প্রথম চিনের উহান শহরেই ছড়িয়ে পড়েছিল করোনা ভাইরাস বা কোভিড ১৯। ৭৬দিন লকডাউন থাকার পর, শহরের স্বাভাবিক ছন্দে গতি আসে ৮ এপ্রিল।

রীতিমতো রাতারাতি নিজেদের দেশে করোনা (Coronavirus) আক্রান্ত ও মৃতের পরিসংখ্যানে বিরাট বদল আনলো চিন। নয়া ওই পরিসংখ্যানে উহানে করোনা (COVID- 19) আক্রান্তের সংখ্যা হঠাৎ করেই ৫০ শতাংশ বেড়ে গেছে। গত ডিসেম্বর মাসে এখান (China) থেকেই বিশ্ব জুড়ে ছড়িয়ে পড়ে করোনা সংক্রমণ। এই সংখ্যাবৃদ্ধি নিয়ে চিনের সাফাই, এর আগে তারা মৃত্যুর পরিসংখ্য়ান ঠিকভাবে দিতে পারেনি।

ইচ্ছাকৃতভাবে করোনা ভাইরাস (COVID-19) তৈরি করে বিশ্বে ছড়িয়ে দিয়েছে চিন, এই ধরণের সমস্ত অভিযোগ নস্যাৎ করে দিলেন ভারতে অবস্থিত চিনা দূতাবাসের মুখপাত্র জি রং। "চাইনিজ ভাইরাস" বা "উহান ভাইরাস" এই রকম কিছু নামেও ডাকা হচ্ছে ওই মারণ ভাইরাসটিকে (Coronavirus) । এই ধরণের সম্বোধনেও তীব্র আপত্তি জানালেন তিনি। ইচ্ছাকৃতভাবেই চিনের (China) সঙ্গে ওই ভাইরাসের যোগ তৈরি করা হচ্ছে বলেই অভিযোগ তাঁর। বেশ ক্ষুব্ধ স্বরেই তিনি বলেন, বিশ্বের উচিত "চিনের মানুষজনকে দোষারোপ" না করে মহামারীর বিরুদ্ধে লড়তে "দ্রুত ব্যবস্থা" নেওয়া।

১০৪টি দেশ, প্রায় ৫ হাজার মৃত্যু, লক্ষাধিক সংক্রমণ আর হু-এর বিশ্ব সংক্রমণের বার্তা ( Covid-19 Pandemic)। এই পরিস্থিতিতে করোনা ভাইরাস (Coronavirus) ডালপালা মেলে এই গ্রহে চোখ রাঙাচ্ছে।

কতটা ভয়ঙ্কর করোনা ভাইরাস? আশিস জানাচ্ছেন, ‘‘করোনা ভাইরাসের মৃত্যুহার ১৫ বছর আগে চিনে ছড়িয়ে পড়া সার্স ভাইরাসের থেকে অনেক কম।’’

চিনের স্বাস্থ্য দফতর সকলকে করমর্দন, চুম্বন কিংবা আলিঙ্গন থেকে বিরত থাকতে বলেছে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ থেকে বাঁচতে। পাশাপাশি সকলকে ঘনঘন হাত ধুতেও বলা হয়েছে।

আমাদের বহুতল আবাসনে আর কেউ নেই । পর্যাপ্ত খাওয়ার জল নেই। প্রশাসনের সরবরাহ করা খাবার খেয়ে দিন কাটাচ্ছি। প্রধানমন্ত্রী অনুগ্রহ করে আমাদের উদ্ধার করুন । উহান থেকে এমন জরুরি বার্তা পাঠিয়ে বিদেশ মন্ত্রকের কাছে তদ্বির করলেন উত্তরপ্রদেশের এক দম্পতি।

করোনা ভাইরাসকে (Coronavirus) সোমবার “রাজ্য বিপর্যয়” ঘোষণা করেছিল কেরল সরকার (Kerala Government), শুক্রবার সেই ঘোষণা প্রত্যাহার করল রাজ্য সরকার, তিনজন পড়ুয়ার শরীরে করোনা ভাইরাস মেলায় ওই ঘোষণা করেছিল সরকার। তিনজন পড়ুয়াই চিনের উহান (Wuhan in China) শহর থেকে ফিরে এসেছেন এবং তাঁরা একে অপরের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছেন।

কেরলের স্বাস্থ্যমন্ত্রী কে কে শৈলজা জানিয়েছেন,করোনাভাইরাসে (Coronavirus) আক্রান্তদের সংখ্যা ৩ এবং এটিকে রাজ্য বিপর্যয় হিসেবে ঘোষণা করছে কেরল সরকার।

পুলিশ সূত্রে খবর ওই ব্যক্তি ২৫ বছরের শাও। যে গত শুক্রবার ওই মহিলার শোওয়ার ঘরে ঢুকে যায়।

বরের এই সিদ্ধান্তকে সর্বান্তকরণে সমর্থন জানিয়েছেন স্ত্রী ইয়ু হোংগ্যান। বিয়ের ছবিতে নবদম্পতিকে দেখা যাচ্ছে মুখে মাস্ক পরিহিত অবস্থায়।

করোনা ভাইরাসে (Coronavirus) আক্রান্ত হয়ে এখনও পর্যন্ত ৩০০ জনেরও বেশী মানুষের মৃত্যু হয়েছে , আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় ১৪,৫৬২ জন, এছাড়াও এই মারণ ভাইরাস ছড়িয়ে পড়েছে ভারত, আমেরিকা ও ইংল্যান্ডে। তারমধ্যেই রবিবার, চিনে বসবাসকারী বিদেশি ও চিনা নাগরিকদের জন্য অনলাইন ভিসা পরিষেবা (E-Visa Facility) সাময়িক বন্ধ করল ভারত।

চিনে মারণ করোনা ভাইরাস (Coronavirus) ছড়িয়ে পড়া পরিবেশের মধ্যে দিয়েই প্রাণের ঝুঁকি নিয়ে সেখানে আটকে পড়া ভারতীয় শিক্ষার্থীদের একটি বিশেষ বিমানে দেশে ফিরিয়ে এনেছে এয়ার ইন্ডিয়া। দেশীয় বিমান সংস্থাটির (Air India) বোয়িং ৭৪৭ বিমানেই চিনের উহান (Wuhan) থেকে ফিরেছেন আতঙ্কগ্রস্ত ওই পড়ুয়ারা, আর তাতে যেন অনেকটাই হাঁফ ছেড়ে বেঁচেছেন তাঁদের অভিভাবকরাও। দিল্লির রাম মনোহর লোহিয়া হাসপাতাল ও এয়ার ইন্ডিয়ার প্যারামেডিকের পাঁচজন চিকিৎসককে সঙ্গে নিয়ে ওই বিমানটি চিনে পৌঁছয়। সেখানেই প্রাথমিক চিকিৎসার পর আটক ভারতীয়দের বিমানে করে ফিরিয়ে এনে স্বজনদের হাতে তুলে দিয়েছেন এয়ার ইন্ডিয়ার পাইলট, আর সেই জন্যেই কৃতজ্ঞতায় মন ভরে গেছেন ওই পড়ুুয়াদের বাবা-মায়ের। যেখানে বিশ্বের প্রায় সব দেশই চিনের সঙ্গে আকাশপথে যোগাযোগ স্থগিত রেখেছে সেই পরিস্থিতিতে নিজের জীবনের ঝুঁকি নিয়েও যেভাবে সে দেশে (China) বিমান নিয়ে গেছেন পাইলট, তার জন্যে তাঁকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানিয়েছেন তাঁরা।