অযোধ্যা মামলা

অযোধ্যার বিতর্কিত জমি মামলা (Ayodhya land dispute case) নিয়ে রায়ের পুনর্বিবেচনার আর্জি জানিয়ে করা ১৮টি মামলাই খারিজ করে দিল সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court) । সাধারণ রীতি অনুযায়ী, চেম্বারে, খোলা আদালতে নয়, এই মামলার শুনানি হয় প্রধানবিচারপতি এস এ বোবদের বেঞ্চে। মামলাকারীদের মধ্যে রয়েছে অল ইন্ডিয়া মুসলিম পার্সোনেল ল বোর্ড এবং নির্মোহি আখরা।

বিস্ফোরক অভিযোগ করলেন অযোধ্যা মামলায় মুসলিম আবেদনকারীদের পক্ষে আদালতে সওয়াল করা আইনজীবী রাজীব ধাওয়ান। তিনি (Rajeev Dhavan) আজ (মঙ্গলবার) ফেসবুক পোস্টে অভিযোগ করেন যে "অযৌক্তিক ভাবে" জামিয়াৎ-উলেমা-ই-হিন্দ (Jamiat Ulema-e-Hind) নামে মুসলিম সংগঠনটি তাঁকে মামলা (Ayodhya Case) থেকে "সরিয়ে দিয়েছে"। সোমবারই কয়েক দশক পুরনো রাম জন্মভূমি-বাবরি মসজিদ বিরোধের সমাধানে গত মাসে দেওয়া সুপ্রিম কোর্টের রায় পর্যালোচনা করার জন্য আবেদন জানায় ওই মুসলিম সংগঠনটি।

রবি শঙ্কর বলেন, “এটি দেশে শান্তি বয়ে আনবে এবং দুই সম্প্রদায়ের মধ্যেই ভ্রাতৃত্ব প্রতিষ্ঠা করবে। দীর্ঘদিন ধরে এই দেশ বিশাল রাম মন্দিরের যে স্বপ্ন দেখেছে তা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে কাজ শুরু হয়েছে।”

অযোধ্যায় মন্দির-মসজিদ (Ayodhya Temple-Mosque Dispute Case) নিয়ে ঐতিহাসিক রায় পুনর্বিবেচনার জন্য সুপ্রিম কোর্টে আবেদন জানানো হবে, রবিবার এমনটাই জানাল মুসলিম পার্সোনেল ল বোর্ড (Muslim Personal Law Board), একমাসের মধ্যে তাদের তরফে রিভিউ পিটিশনন দাখিল করা হবে বলেও জানিয়েছে তারা।

অযোধ্যা মামলার রায়ে সুপ্রিম কোর্ট মন্দির নির্মাণের নির্দেশ দিয়েছে। পাশাপাশি মসজিদ নির্মাণের জন্য ৫ একর জমি দেওয়ার নির্দেশও দিয়েছে শীর্ষ আদালত।

অযোধ্যা মামলার রায়দানের (Ayodhya verdict) ছদিন পরেও, কয়েকদশকের পুরানো এই মামলার রায় নিয়ে কোনও মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকলেন মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee) । সাইক্লোন বুলবুলের ত্রাণকাজ নিয়ে তিনি খুবই ব্যস্ত বলে জানালেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী।

সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈকে (Ranjan Gogoi) অযোধ্যা মামলা (Ayodhya Case) নিয়ে চিঠি লিখেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi), বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যমে প্রচারিত এই খবরের তীব্র নিন্দা করল ভারতীয় বিদেশ মন্ত্রক। এই সংক্রান্ত একটি জাল চিঠিও প্রচার করা হয় ওই সংবাদমাধ্য়মগুলিতে।

জাভেদ আখতার অযোধ্যা মন্দির-মসজিদ বিতর্কিত মামলায় সুপ্রিম কোর্টের রায়ের বিষয়ে নিজের মতামত প্রকাশ করে লিখেছেন, “খুব ভালো হবে যদি বরাদ্দ করা ৫ একর জমিতে একটি বিশাল দাতব্য হাসপাতাল নির্মাণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, সমস্ত সম্প্রদায়ের মানুষ এই বিষয়ে সহায়তা করুন এবং সঙ্গে থাকুন।”

শীর্ষ আদালত শনিবার তাদের রায়ে জানিয়েছে একটি ট্রাস্ট গঠন করে রাম মন্দির নির্মাণ করা হবে অযোধ্যার বিতর্কিত জমিতে। এবং মসজিদ নির্মাণের জন্য বিকল্প পাঁচ একর জমি দেওয়া হবে মুসলিমদের।

১৯৯২ সালে, উগ্র ডানপন্থীরা বাবরি মসজিদটি ভেঙে ফেলেন। তাঁদের বিশ্বাস ছিল যে, রামের ওই জন্মস্থানে একটি প্রাচীন মন্দিরের ধ্বংসাবশেষের উপর মসজিদ নির্মিত হয়েছিল। এর পরেই সাম্প্রদায়িক দাঙ্গায় ২ হাজারেরও বেশি মানুষ মারা যান।

বিজেপি এই ইস্যুতে কোনও রাজনৈতিক লভ্যাংশ পাবে কি না সেই বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে দিলীপ ঘোষ বলেন, গেরুয়া শিবির দীর্ঘদিন ধরে এই আন্দোলনের নেতৃত্ব দিচ্ছে, তবে কোনও রাজনৈতিক লাভের জন্যে নয়। “তবে এতে যদি কোনও লাভ যদি হয়ে থাকে তবে তাতে অবশ্যই আমাদের উপকার হবে,” বলেন দিলীপ ঘোষ।

অযোধ্যা মামলা (Ayodhya Sitle Suit) নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের রায়ে অসন্তুষ্ট মামলার অন্যতম পক্ষ উত্তরপ্রদেশের সুন্নি ওয়াকফ বোর্ড (Sunni Central Waqf Board) । শনিবার অযোধ্যা মামলার রায়ে সুপ্রিম কোর্ট জানায়, রামলালার বিতর্কিত ২.৭৭ একর জমিতে মন্দির নির্মাণ হবে, এবং বিকল্প ৫ একর জমি দেওয়া হবে মসজিদ নির্মাণের জন্য। বোর্ডের তরফে বলা হয়েছে, তারা একটি বৈঠক করবে এবং পুনর্বিবেচনার আবেদন করা হবে কিনা, তা নিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

টুইটে শান্তির বাণী প্রচার করে অনুপম লিখেছেন, 'আল্লাহ তেরো নাম, ঈশ্বর তেরা নাম...। সবকো সম্মতি দে ভগবান।'

Ayodhya Verdict: টুইটে তিনি (Farhan Akhtar) দেশবাসীর কাছে আন্তরিক আবেদন করেন, সুপ্রিম রায়কেই সর্বান্তঃকরণে মেনে নেয়া উচিত। এতে দেশের শান্তি, মঙ্গল।

Ayodhya Case Judgement: ভগবান রামের জন্মস্থান ছিল এই যুক্তি দিয়ে অযোধ্যায় রাম মন্দির তৈরির দাবি করা হয়, সেই জমি বিবাদ নিয়েই অযোধ্যা মামলা

অযোধ্যার বিতর্কিত জমি মামলা (Ayodhya land dispute case) নিয়ে রায়ের পুনর্বিবেচনার আর্জি জানিয়ে করা ১৮টি মামলাই খারিজ করে দিল সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court) । সাধারণ রীতি অনুযায়ী, চেম্বারে, খোলা আদালতে নয়, এই মামলার শুনানি হয় প্রধানবিচারপতি এস এ বোবদের বেঞ্চে। মামলাকারীদের মধ্যে রয়েছে অল ইন্ডিয়া মুসলিম পার্সোনেল ল বোর্ড এবং নির্মোহি আখরা।

বিস্ফোরক অভিযোগ করলেন অযোধ্যা মামলায় মুসলিম আবেদনকারীদের পক্ষে আদালতে সওয়াল করা আইনজীবী রাজীব ধাওয়ান। তিনি (Rajeev Dhavan) আজ (মঙ্গলবার) ফেসবুক পোস্টে অভিযোগ করেন যে "অযৌক্তিক ভাবে" জামিয়াৎ-উলেমা-ই-হিন্দ (Jamiat Ulema-e-Hind) নামে মুসলিম সংগঠনটি তাঁকে মামলা (Ayodhya Case) থেকে "সরিয়ে দিয়েছে"। সোমবারই কয়েক দশক পুরনো রাম জন্মভূমি-বাবরি মসজিদ বিরোধের সমাধানে গত মাসে দেওয়া সুপ্রিম কোর্টের রায় পর্যালোচনা করার জন্য আবেদন জানায় ওই মুসলিম সংগঠনটি।

রবি শঙ্কর বলেন, “এটি দেশে শান্তি বয়ে আনবে এবং দুই সম্প্রদায়ের মধ্যেই ভ্রাতৃত্ব প্রতিষ্ঠা করবে। দীর্ঘদিন ধরে এই দেশ বিশাল রাম মন্দিরের যে স্বপ্ন দেখেছে তা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে কাজ শুরু হয়েছে।”

অযোধ্যায় মন্দির-মসজিদ (Ayodhya Temple-Mosque Dispute Case) নিয়ে ঐতিহাসিক রায় পুনর্বিবেচনার জন্য সুপ্রিম কোর্টে আবেদন জানানো হবে, রবিবার এমনটাই জানাল মুসলিম পার্সোনেল ল বোর্ড (Muslim Personal Law Board), একমাসের মধ্যে তাদের তরফে রিভিউ পিটিশনন দাখিল করা হবে বলেও জানিয়েছে তারা।

অযোধ্যা মামলার রায়ে সুপ্রিম কোর্ট মন্দির নির্মাণের নির্দেশ দিয়েছে। পাশাপাশি মসজিদ নির্মাণের জন্য ৫ একর জমি দেওয়ার নির্দেশও দিয়েছে শীর্ষ আদালত।

অযোধ্যা মামলার রায়দানের (Ayodhya verdict) ছদিন পরেও, কয়েকদশকের পুরানো এই মামলার রায় নিয়ে কোনও মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকলেন মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee) । সাইক্লোন বুলবুলের ত্রাণকাজ নিয়ে তিনি খুবই ব্যস্ত বলে জানালেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী।

সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈকে (Ranjan Gogoi) অযোধ্যা মামলা (Ayodhya Case) নিয়ে চিঠি লিখেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi), বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যমে প্রচারিত এই খবরের তীব্র নিন্দা করল ভারতীয় বিদেশ মন্ত্রক। এই সংক্রান্ত একটি জাল চিঠিও প্রচার করা হয় ওই সংবাদমাধ্য়মগুলিতে।

জাভেদ আখতার অযোধ্যা মন্দির-মসজিদ বিতর্কিত মামলায় সুপ্রিম কোর্টের রায়ের বিষয়ে নিজের মতামত প্রকাশ করে লিখেছেন, “খুব ভালো হবে যদি বরাদ্দ করা ৫ একর জমিতে একটি বিশাল দাতব্য হাসপাতাল নির্মাণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, সমস্ত সম্প্রদায়ের মানুষ এই বিষয়ে সহায়তা করুন এবং সঙ্গে থাকুন।”

শীর্ষ আদালত শনিবার তাদের রায়ে জানিয়েছে একটি ট্রাস্ট গঠন করে রাম মন্দির নির্মাণ করা হবে অযোধ্যার বিতর্কিত জমিতে। এবং মসজিদ নির্মাণের জন্য বিকল্প পাঁচ একর জমি দেওয়া হবে মুসলিমদের।

১৯৯২ সালে, উগ্র ডানপন্থীরা বাবরি মসজিদটি ভেঙে ফেলেন। তাঁদের বিশ্বাস ছিল যে, রামের ওই জন্মস্থানে একটি প্রাচীন মন্দিরের ধ্বংসাবশেষের উপর মসজিদ নির্মিত হয়েছিল। এর পরেই সাম্প্রদায়িক দাঙ্গায় ২ হাজারেরও বেশি মানুষ মারা যান।

বিজেপি এই ইস্যুতে কোনও রাজনৈতিক লভ্যাংশ পাবে কি না সেই বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে দিলীপ ঘোষ বলেন, গেরুয়া শিবির দীর্ঘদিন ধরে এই আন্দোলনের নেতৃত্ব দিচ্ছে, তবে কোনও রাজনৈতিক লাভের জন্যে নয়। “তবে এতে যদি কোনও লাভ যদি হয়ে থাকে তবে তাতে অবশ্যই আমাদের উপকার হবে,” বলেন দিলীপ ঘোষ।

অযোধ্যা মামলা (Ayodhya Sitle Suit) নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের রায়ে অসন্তুষ্ট মামলার অন্যতম পক্ষ উত্তরপ্রদেশের সুন্নি ওয়াকফ বোর্ড (Sunni Central Waqf Board) । শনিবার অযোধ্যা মামলার রায়ে সুপ্রিম কোর্ট জানায়, রামলালার বিতর্কিত ২.৭৭ একর জমিতে মন্দির নির্মাণ হবে, এবং বিকল্প ৫ একর জমি দেওয়া হবে মসজিদ নির্মাণের জন্য। বোর্ডের তরফে বলা হয়েছে, তারা একটি বৈঠক করবে এবং পুনর্বিবেচনার আবেদন করা হবে কিনা, তা নিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

টুইটে শান্তির বাণী প্রচার করে অনুপম লিখেছেন, 'আল্লাহ তেরো নাম, ঈশ্বর তেরা নাম...। সবকো সম্মতি দে ভগবান।'

Ayodhya Verdict: টুইটে তিনি (Farhan Akhtar) দেশবাসীর কাছে আন্তরিক আবেদন করেন, সুপ্রিম রায়কেই সর্বান্তঃকরণে মেনে নেয়া উচিত। এতে দেশের শান্তি, মঙ্গল।

Ayodhya Case Judgement: ভগবান রামের জন্মস্থান ছিল এই যুক্তি দিয়ে অযোধ্যায় রাম মন্দির তৈরির দাবি করা হয়, সেই জমি বিবাদ নিয়েই অযোধ্যা মামলা