কলকাতা প্রশাসন

আজ শনিবার গোটা পশ্চিমবঙ্গ জুড়ে চলছে পূর্ণ লকডাউন (Coronavirus Lockdown)। ফলে রাজ্যের জনজীবন প্রায় স্তব্ধ, রাস্তায় নেই কোনও গণপরিবহণ। রাজ্যে (West Bengal) যাতে এই লকডাউন যথাযথভাবে পালন করা হয় তার জন্য সক্রিয় পুলিশ প্রশাসন। অত্যাবশ্যকীয় পরিষেবা বাদ দিয়ে রাজ্যের সমস্ত অফিস, দোকানপাট সব বন্ধ রাখা হয়েছে রাজ্যে। বন্ধ রাখা হয়েছে বিমান পরিষেবাও। করোনা ভাইরাসের (Coronavirus) গোষ্ঠী সংক্রমণ রুখতে গত ২৩  জুলাই থেকে রাজ্যে সপ্তাহে দু'বার করে সম্পূর্ণ লকডাউনের ঘোষণা করে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার।

এদিকে আবহাওয়াবিদদের দাবি, ৫ টা নাগাদ স্থলভূমিতে আছড়ে পড়লে এর তেজ থাকবে আগামী ১২ ঘণ্টা। দুই মেদিনীপুর, হাওড়া, কলকাতা, নদিয়া হয়ে উত্তর-পূর্ব বাংলাদেশে প্রবেশের কথা এই ঘূর্ণিঝড়ের। তাই ২১ তারিখ দুপুর পর্যন্ত প্রয়োজন ছাড়া গভীর সমুদ্র ও বাড়ির বাইরে বেরোতে মানা করেছে প্রশাসন

কলকাতা পুলিশ এবং এর আশেপাশের পুলিশ প্রশাসন ইতিমধ্যে মহিলাদের সুরক্ষার জন্য নানান সুরক্ষাব্যবস্থার পরিকল্পনা করেছে। কলকাতা পুলিশ বিভিন্ন স্থানে সিসিটিভি ক্যামেরা বসিয়েছে এবং মহিলাদের জন্য মোবাইল টয়লেটেরও পরিকল্পনা করা হয়েছে।

রাফালে ইস্যু নিয়ে শনিবার কলকাতায় বিজেপির দলীয় অফিসের সামনে পাল্টা বিক্ষোভ দেখানোর সময় পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ল একদল কংগ্রেস কর্মী।

শহরের উত্তর এবং দক্ষিণ কলকাতার কয়েকটি জায়গার বায়ু দূষণ ‘ভয়াবহ’ হয়ে উঠেছে বলে  দেখা  গিয়েছে।  উত্তর কলকাতার রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়  এবং ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল থেকে  তিলোত্তমার দূষণ পরিমাপের কাজ হয়ে থাকে। এই দুই কেন্দ্র থেকেই শনিবার যে  তথ্য দূষণ নিয়ন্ত্রণ  পর্ষদের কাছে গিয়ে  পৌঁছেছে  তা  তাঁদের চিন্তা বাড়িয়েছে  বেশ খানিকটা।

পরিস্থিতি যা তাতে  বিজেপির এই  কর্মসূচি  আদৌ হবে  কিনা  সেটা এখন আদাললের উপরেই নির্ভর করছে। কারণ রাজ্য প্রশাসন যাত্রার অনুমতি না দেওয়ার  কথা  গত সপ্তাহেই জানিয়েছেন।            

বিজেপির দাবি শুধু অশান্তির আশঙ্কা থেকেই যাত্রা বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে। এটা অনুচিত।                              

ইতিমধ্যে বিজেপিকে রথযাত্রার অনুমতি না দেওয়ার কথা জানিয়েছে রাজ্য প্রশাসন। এ প্রসঙ্গে সিদ্ধান্ত নিতে রবিবার সকালে বৈঠকে বসেন বিজেপি নেতারা। সেখানেই সিদ্ধান্ত হয়েছে ফের কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হবে বিজেপি।

প্রশাসনের তরফ থেকে শনিবার রাতে চিঠি দিয়ে নিজেদের সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে দেওয়া হয়। কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে বৃহস্পতিবার পুলিশ ও প্রশাসনের কর্তাদের সঙ্গে বৈঠকে বসে বিজেপি।

কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে  বৃহস্পতিবার পুলিশ ও প্রশাসনের কর্তাদের সঙ্গে  বৈঠকে  বসে  বিজেপি। দলের তিন প্রতিনিধি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ, কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক কৈলাশ বিজয়বর্গীয় এবং মুকুল রায় বিকেলের দিকে  লালবাজারে যান।

কলকাতা হাইকোর্টের ডিভিশ বেঞ্চের শুক্রবারের নির্দেশে স্পষ্ট হয়েছে এখন যা হওয়ার সবটাই হবে  রাজ্য প্রশাসন এবং বিজেপির বৈঠকে। আদালতের নির্দেশ ছিল বুধবারের মধ্যে এই বৈঠক করতে হবে। আর তাতে কি আলোচনা হল সেটা  শুক্রবারের মধ্যে আদালতকে  জানাতে হবে।

টেন্ডারও  ডাকা হয়েছে বলে খবর। তবে এমন কোনও পদক্ষেপের কথা মানতে চায়নি কলকাতা পুলিশ। টুইট করে পুলিশের তরফে জানানো হয়েছে এমন কোনও পদক্ষেপ করা হচ্ছে না।

সিদ্ধান্ত প্রত্যাহারের দাবিতে কলকাতা হাইকোর্টে মামলা হয়।

আজ শনিবার গোটা পশ্চিমবঙ্গ জুড়ে চলছে পূর্ণ লকডাউন (Coronavirus Lockdown)। ফলে রাজ্যের জনজীবন প্রায় স্তব্ধ, রাস্তায় নেই কোনও গণপরিবহণ। রাজ্যে (West Bengal) যাতে এই লকডাউন যথাযথভাবে পালন করা হয় তার জন্য সক্রিয় পুলিশ প্রশাসন। অত্যাবশ্যকীয় পরিষেবা বাদ দিয়ে রাজ্যের সমস্ত অফিস, দোকানপাট সব বন্ধ রাখা হয়েছে রাজ্যে। বন্ধ রাখা হয়েছে বিমান পরিষেবাও। করোনা ভাইরাসের (Coronavirus) গোষ্ঠী সংক্রমণ রুখতে গত ২৩  জুলাই থেকে রাজ্যে সপ্তাহে দু'বার করে সম্পূর্ণ লকডাউনের ঘোষণা করে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার।

এদিকে আবহাওয়াবিদদের দাবি, ৫ টা নাগাদ স্থলভূমিতে আছড়ে পড়লে এর তেজ থাকবে আগামী ১২ ঘণ্টা। দুই মেদিনীপুর, হাওড়া, কলকাতা, নদিয়া হয়ে উত্তর-পূর্ব বাংলাদেশে প্রবেশের কথা এই ঘূর্ণিঝড়ের। তাই ২১ তারিখ দুপুর পর্যন্ত প্রয়োজন ছাড়া গভীর সমুদ্র ও বাড়ির বাইরে বেরোতে মানা করেছে প্রশাসন

কলকাতা পুলিশ এবং এর আশেপাশের পুলিশ প্রশাসন ইতিমধ্যে মহিলাদের সুরক্ষার জন্য নানান সুরক্ষাব্যবস্থার পরিকল্পনা করেছে। কলকাতা পুলিশ বিভিন্ন স্থানে সিসিটিভি ক্যামেরা বসিয়েছে এবং মহিলাদের জন্য মোবাইল টয়লেটেরও পরিকল্পনা করা হয়েছে।

রাফালে ইস্যু নিয়ে শনিবার কলকাতায় বিজেপির দলীয় অফিসের সামনে পাল্টা বিক্ষোভ দেখানোর সময় পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ল একদল কংগ্রেস কর্মী।

শহরের উত্তর এবং দক্ষিণ কলকাতার কয়েকটি জায়গার বায়ু দূষণ ‘ভয়াবহ’ হয়ে উঠেছে বলে  দেখা  গিয়েছে।  উত্তর কলকাতার রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়  এবং ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল থেকে  তিলোত্তমার দূষণ পরিমাপের কাজ হয়ে থাকে। এই দুই কেন্দ্র থেকেই শনিবার যে  তথ্য দূষণ নিয়ন্ত্রণ  পর্ষদের কাছে গিয়ে  পৌঁছেছে  তা  তাঁদের চিন্তা বাড়িয়েছে  বেশ খানিকটা।

পরিস্থিতি যা তাতে  বিজেপির এই  কর্মসূচি  আদৌ হবে  কিনা  সেটা এখন আদাললের উপরেই নির্ভর করছে। কারণ রাজ্য প্রশাসন যাত্রার অনুমতি না দেওয়ার  কথা  গত সপ্তাহেই জানিয়েছেন।            

বিজেপির দাবি শুধু অশান্তির আশঙ্কা থেকেই যাত্রা বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে। এটা অনুচিত।                              

ইতিমধ্যে বিজেপিকে রথযাত্রার অনুমতি না দেওয়ার কথা জানিয়েছে রাজ্য প্রশাসন। এ প্রসঙ্গে সিদ্ধান্ত নিতে রবিবার সকালে বৈঠকে বসেন বিজেপি নেতারা। সেখানেই সিদ্ধান্ত হয়েছে ফের কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হবে বিজেপি।

প্রশাসনের তরফ থেকে শনিবার রাতে চিঠি দিয়ে নিজেদের সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে দেওয়া হয়। কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে বৃহস্পতিবার পুলিশ ও প্রশাসনের কর্তাদের সঙ্গে বৈঠকে বসে বিজেপি।

কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে  বৃহস্পতিবার পুলিশ ও প্রশাসনের কর্তাদের সঙ্গে  বৈঠকে  বসে  বিজেপি। দলের তিন প্রতিনিধি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ, কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক কৈলাশ বিজয়বর্গীয় এবং মুকুল রায় বিকেলের দিকে  লালবাজারে যান।

কলকাতা হাইকোর্টের ডিভিশ বেঞ্চের শুক্রবারের নির্দেশে স্পষ্ট হয়েছে এখন যা হওয়ার সবটাই হবে  রাজ্য প্রশাসন এবং বিজেপির বৈঠকে। আদালতের নির্দেশ ছিল বুধবারের মধ্যে এই বৈঠক করতে হবে। আর তাতে কি আলোচনা হল সেটা  শুক্রবারের মধ্যে আদালতকে  জানাতে হবে।

টেন্ডারও  ডাকা হয়েছে বলে খবর। তবে এমন কোনও পদক্ষেপের কথা মানতে চায়নি কলকাতা পুলিশ। টুইট করে পুলিশের তরফে জানানো হয়েছে এমন কোনও পদক্ষেপ করা হচ্ছে না।

সিদ্ধান্ত প্রত্যাহারের দাবিতে কলকাতা হাইকোর্টে মামলা হয়।