কেসিআর

কংগ্রেসের সোনিয়া গান্ধি, সমাজবাদী পার্টির মুলায়ম সিং এবং অখিলেশ যাদব, তৃণমূল কংগ্রেস প্রধান ও পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, উড়িষ্যা নবীন পট্টনায়েক, দক্ষিণের নেতা কেসিআর, এমকে স্টালিন এবং জোটসঙ্গী প্রকাশ সিং বাদলকেও ফোন করে আলোচনা করেন মোদি।

বিজেপি-পন্থী না বিজেপি-বিরোধী? এই প্রশ্নে সমতা বজায় রেখে চলতে চাইছেন কে চন্দ্রশেখর রাও (কেসিআর)  আর জগন্মোহন রেড্ডি। তেলেঙ্গানা এবং অন্ধ্রপ্রদেশ; পড়শি এই দুই রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী, তাঁদের রাজ্যে এনআরসি আর সিএএ লাগু করার ব্যাপারে জল মেপে এগোতে চাইছেন। কেন্দ্র এবং মুসলিম সম্প্রদায়; এই দুটো ফ্যাক্টরের ওপর থাকা রাজনৈতিক বাধ্যবাধকতার হিসেবে কষেই সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন তাঁরা, জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। 

দেশ জুড়ে গণক্ষোভের মধ্যেই এমন ঘৃণ্য ঘটনা নিয়ে মুখ খুললেন তেলেঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রী কে চন্দ্রশেখর রাও (K Chandrashekar Rao)। জানালেন, মহিলা পরিবহনকর্মীদের জন্য নিরাপদ নয় নাইট শিফট।   

পুরুলিয়া মঙ্গলবার রাহুল এবং মমতা দুজনেরই দুটি আলাদা জায়গায় সভা ছিল। কিন্তু এ দফায় রাজ্যে এসে মমতা প্রসঙ্গে কিছুটা হলেও নরম দেখাল কংগ্রেস সভাপতিকে। পুরুলিয়ার সভা থেকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সম্পর্কে তেমন একটা আক্রমণ করতে দেখা যায়নি রাহুল গান্ধীকে।

রাজ্য বিধানসভায় চন্দ্রবাবু বলেন, “পুরো দেশকে নষ্ট করে দিচ্ছেন নরেন্দ্র মোদী।মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে যখন টার্গেট করছে কেন্দ্র, তখন দুটি দল, ওয়াইএসআরপি এবং টিআরসে কেন্দ্রের বিরোধিতা করছে না।এই থেকে এটাই পরিস্কার হয়, এই দুটি দল বিজেপির সঙ্গে আঁতাত করে চলছে।তিন মোদী(নরেন্দ্র মোদী, মেজো মোদী কেসিআর, এবং ছোটো মোদী জগনমোহন) রাজ্যের বিরোধী”।

সেবারও কলকাতায় এসছিলেন চন্দ্রশেখর। তবে  এই বৈঠককে বড় করে দেখাতে চাইছে না তৃণমূল।

তাঁর রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন শেষ হওয়ার আগেই তিনি বলেছিলেন ভোট মিটলে  জাতীয় রাজনীতিতে  মন  দেবেন। সেই মতো তেলেঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে দ্বিতীয়বার  শপথ নেওয়ার কয়েকদিনের মধ্যেই দেশের বিভিন্ন অংশে গিয়ে অ-কংগ্রেসি এবং  অ- বিজেপি জোট গঠনের  চেষ্টা  শুরু করলেন  কে চন্দ্রশেখর রাও।

তেলেঙ্গানার  মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নিলেন কে চন্দ্রশেখর রাও।

শাসকগোষ্ঠীকে পরাস্ত করতে কংগ্রেস ও অন্ধ্রপ্রদেশের তেলেগু দেশম পার্টির (টিডিপি) মুখ্যমন্ত্রী এন চন্দ্রবাবু নাইডু তাঁদের প্রাগৈতিহাসিক দ্বন্দ্ব ভুলে একত্রিত হয়ে প্রচার অভিযানে অংশগ্রহণ করেছিল।

 এ ব্যাপারে  ইতিমধ্যেই পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধায়ের সঙ্গে  তাঁর আলোচনা হয়েছে। তাঁর কথায়,  প্রধানমন্ত্রী হওয়ার  জন্য কিছু করছি না , শুধুই দেশে পরিবর্তন চাইছি। আমি  ভিক্ষুক নই, যোদ্ধা তাই দেশের রাজনীতিতে   বদল চাই।  

কংগ্রেসের সোনিয়া গান্ধি, সমাজবাদী পার্টির মুলায়ম সিং এবং অখিলেশ যাদব, তৃণমূল কংগ্রেস প্রধান ও পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, উড়িষ্যা নবীন পট্টনায়েক, দক্ষিণের নেতা কেসিআর, এমকে স্টালিন এবং জোটসঙ্গী প্রকাশ সিং বাদলকেও ফোন করে আলোচনা করেন মোদি।

বিজেপি-পন্থী না বিজেপি-বিরোধী? এই প্রশ্নে সমতা বজায় রেখে চলতে চাইছেন কে চন্দ্রশেখর রাও (কেসিআর)  আর জগন্মোহন রেড্ডি। তেলেঙ্গানা এবং অন্ধ্রপ্রদেশ; পড়শি এই দুই রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী, তাঁদের রাজ্যে এনআরসি আর সিএএ লাগু করার ব্যাপারে জল মেপে এগোতে চাইছেন। কেন্দ্র এবং মুসলিম সম্প্রদায়; এই দুটো ফ্যাক্টরের ওপর থাকা রাজনৈতিক বাধ্যবাধকতার হিসেবে কষেই সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন তাঁরা, জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। 

দেশ জুড়ে গণক্ষোভের মধ্যেই এমন ঘৃণ্য ঘটনা নিয়ে মুখ খুললেন তেলেঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রী কে চন্দ্রশেখর রাও (K Chandrashekar Rao)। জানালেন, মহিলা পরিবহনকর্মীদের জন্য নিরাপদ নয় নাইট শিফট।   

পুরুলিয়া মঙ্গলবার রাহুল এবং মমতা দুজনেরই দুটি আলাদা জায়গায় সভা ছিল। কিন্তু এ দফায় রাজ্যে এসে মমতা প্রসঙ্গে কিছুটা হলেও নরম দেখাল কংগ্রেস সভাপতিকে। পুরুলিয়ার সভা থেকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সম্পর্কে তেমন একটা আক্রমণ করতে দেখা যায়নি রাহুল গান্ধীকে।

রাজ্য বিধানসভায় চন্দ্রবাবু বলেন, “পুরো দেশকে নষ্ট করে দিচ্ছেন নরেন্দ্র মোদী।মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে যখন টার্গেট করছে কেন্দ্র, তখন দুটি দল, ওয়াইএসআরপি এবং টিআরসে কেন্দ্রের বিরোধিতা করছে না।এই থেকে এটাই পরিস্কার হয়, এই দুটি দল বিজেপির সঙ্গে আঁতাত করে চলছে।তিন মোদী(নরেন্দ্র মোদী, মেজো মোদী কেসিআর, এবং ছোটো মোদী জগনমোহন) রাজ্যের বিরোধী”।

সেবারও কলকাতায় এসছিলেন চন্দ্রশেখর। তবে  এই বৈঠককে বড় করে দেখাতে চাইছে না তৃণমূল।

তাঁর রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন শেষ হওয়ার আগেই তিনি বলেছিলেন ভোট মিটলে  জাতীয় রাজনীতিতে  মন  দেবেন। সেই মতো তেলেঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে দ্বিতীয়বার  শপথ নেওয়ার কয়েকদিনের মধ্যেই দেশের বিভিন্ন অংশে গিয়ে অ-কংগ্রেসি এবং  অ- বিজেপি জোট গঠনের  চেষ্টা  শুরু করলেন  কে চন্দ্রশেখর রাও।

তেলেঙ্গানার  মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নিলেন কে চন্দ্রশেখর রাও।

শাসকগোষ্ঠীকে পরাস্ত করতে কংগ্রেস ও অন্ধ্রপ্রদেশের তেলেগু দেশম পার্টির (টিডিপি) মুখ্যমন্ত্রী এন চন্দ্রবাবু নাইডু তাঁদের প্রাগৈতিহাসিক দ্বন্দ্ব ভুলে একত্রিত হয়ে প্রচার অভিযানে অংশগ্রহণ করেছিল।

 এ ব্যাপারে  ইতিমধ্যেই পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধায়ের সঙ্গে  তাঁর আলোচনা হয়েছে। তাঁর কথায়,  প্রধানমন্ত্রী হওয়ার  জন্য কিছু করছি না , শুধুই দেশে পরিবর্তন চাইছি। আমি  ভিক্ষুক নই, যোদ্ধা তাই দেশের রাজনীতিতে   বদল চাই।