দুর্গাপুজো

দুর্গাপুজো (Durga Puja) আর কলকাতা (Kolkata), এ যেন একে অপরের পরিপূরক। কিন্তু এখন তো গোটা বিশ্বের বাতাসে সংক্রমণের আশঙ্কা, সব জায়গার মতো এদেশেও এখন শুধুই ধাওয়া করে বেড়াচ্ছে মৃত্যুভয়। করোনা ভাইরাস, এই একটি মারণ ভাইরাস যেন বদলে দিয়েছে সারা বিশ্বের ছবি। তাই জুলাইয়ের মাঝামাঝিতেও কলকাতায় নেই পুজো প্রস্তুতির তৎপরতা, সব জায়গাতেই যেন ভয়ঙ্কর অসুখের মোড়কে এক অনিশ্চয়তা ঘুরে বেড়াচ্ছে। তবে কলকাতার দুর্গাপুজো আয়োজক কমিটিগুলো চায়, করোনা সংক্রান্ত সবরকম সতর্কতা অবলম্বন করে মায়ের আরাধনার আয়োজন করতে।

রেড রোড দুর্গাপুজো কার্নিভাল দিয়ে শারদীয়া শেষ হতেই বৃহস্পতিবার সন্ধেয় নবান্ন-য় পুজো কমিটিদের সম্মানিত করলেন মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

রাজ্যপাল জগদীপ ধনখর (Jagdeep Dhankhar) জানান, তিনি গত সপ্তাহে কার্নিভালে গিয়ে ‘‘অপমানিত, গভীর ভাবে ব্যথিত ও বিরক্ত'' হয়েছেন।

সূত্রের খবর, জগদীপ ধনখর এই কার্নিভালে বসার ব্যবস্থা নিয়ে মোটেও খুশি ছিলেন না। গত শুক্রবার তৃণমূল সরকার আয়োজিত কার্নিভালে ৭২ টি বড় পুজো অংশ নেয়। এই পুজোর প্রদর্শনে যে আসনে বসে রাজ্যপালকে কার্নিভাল দেখতে দেওয়া হয় তা নিয়ে বেজায় ক্ষুব্ধ তিনি।

বিজেপির অভিযোগ, এমন এক সময় এই কার্নিভাল (Durga Puja Carnival 2019) আয়োজন করছে রাজ্য সরকার, যখন রাজ্যজুড়ে বহু বিজেপি কর্মীর হত্যার ঘটনা ঘটছে।

Durga Puja Carnival: রেড রোডে ‘দুর্গাপুজো কার্নিভাল’। সে কারণেই দুপুর দুটো থেকে রেড রোড সংযোগকারী রাস্তাগুলি বন্ধ রাখা হবে।

Kolkata's Durga Puja: কয়েকমাস আগেই ব্যবসায়ী নিখিল জৈনের সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন তৃণমূল সাংসদ তথা অভিনেত্রী নুসরৎ, দেবী বরণে মাতলেন তিনি

নেতা ও ক্যাডারদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল উৎসবের মঞ্চকে ব্যবহার করে যত বেশি করে সম্ভব মানুষের কাছে বিজেপির (BJP) আদর্শ ও নীতিকে তুলে ধরতে হবে।

দুর্গাপুজো মণ্ডপে গিয়ে ঢাক বাজানোর পাশাপাশি স্বা্মীর সঙ্গে অঞ্জলি দিয়েছিলেন অভিনেত্রী সাংসদ নুসরত জাহান। তাঁর এই পদক্ষেপের সমালোচনা করেছিলে উত্তরপ্রদেশের এক মুসলিম ধর্মগুরু।  তারপরেই, এবার নুসরত জাহানকে সমর্থন জানালেন কেন্দ্রীয়মন্ত্রী এবং বিজেপি নেত্রী দেবশ্রী চৌধুরী, পাশাপাশি পুরো ঘটনা নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নীরবতা নিয়েও প্রশ্ন তুললেন তিনি।

প্রতি বছরের মতো এবছরও পুজোয় ছিল থিমের রমরমা,বেশ কিছু  বড় পুজো তো রীতিমত  নজরকাড়া থিম করে তাক লাগিয়ে দিয়েছে।তবে হাজারো ভিড়ের মাঝে কিছু ছোটো পুজোও নজর কাড়ল। সচেতনতা ও সাহসিকতার বার্তা দিল তারা। যেমন মহাতীর্থম দুর্গোৎসব, এখানে থিম এক  দূষণমুক্ত দেশ মানে স্বপ্নের দেশ। বেশিরভাগ মানুষই এখন অবসাদের শিকার হয়ে পড়ছে।সারাক্ষণ দুশ্চিন্তা, জীবনে চলার পথে কেবলই টেনশন।এইসব কিছু থেকে মূক্তি দিতে মহাতীর্থম দুর্গোৎসব তৈরি করেছিল এক টুকরো স্বপ্নের দেশ।যেখানে নেই কোনও দূষণ।এক রঙিন পৃথিবী,যেখানে কেবলই আনন্দ।

দুর্গাপুজো শাস্ত্রমতে মহাপুজো। জগদ্ধাত্রীপুজোও চারদিনব্যাপিই হয়, তবুও কেবলমাত্র দুর্গাপুজোই একমাত্র মহাপুজো বলে গণ্য হয়। বাঙালীর কাছে দুর্গাদেবী নন, তিনি ঘরের মেয়ে উমা। চারদিনের দুর্গাপুজোয় আমাপর বাঙালী শুধুমাত্র শক্তির অধিষ্ঠাত্রী দেবী দুর্গার আরাধনা করতেই মেতে ওঠে না, ঘরের মেয়েকে চারদিন রাজকীয়ভাবে আদরযত্নটাই মুখ্য হয়ে ওঠে এখানে। আবার বিজয়া দশমীর দিনে বেজে ওঠে বিষাদের সুর।

অনেকে যখন মুম্বই তারকাদের পুজোর ছবি, সাজগোজ, হাসি-আনন্দ দেখতে ব্যস্ত তখন সারা ছুঁয়ে গেলেন তিলোত্তমাকে।

ঢাকের বোল সকাল থেকেই যেন আস্তে বাজছে। প্যান্ডেলের ভিড় সপ্তমীর মতোই। কিন্তু ছোট থেকে বড় সবার মুখে বিষাদের ছাপ। মঙ্গলবার বিজয়া দশমী থেকে আবার ক্যালেন্ডারের পাতা উল্টানো। দিন গোনা। কবে মা আসবেন?

পুজো কমিটির প্রধান পৃষ্ঠপোষক তথা তৃণমূল কংগ্রেসের বিধায়ক পরেশ পাল বলেন, “পুজোর মূল প্রতিপাদ্য হ'ল “আমরা এক, একা নই”। আজানের পাশাপাশি ‘ওম’ মন্ত্রটিও বাজানো হচ্ছে।”

Durga Puja: বাবা-ছেলে মা দুর্গার আশীর্বাদ নিতে দু’জনে উপস্থিত হলেন বর্ষীয়ান অভিনেতার বাড়ির পুজোয়। জিন্স ও টি-শার্টের উপরে খয়েরি শার্ট পরেছিলেন হৃতিক।

দুর্গাপুজো (Durga Puja) আর কলকাতা (Kolkata), এ যেন একে অপরের পরিপূরক। কিন্তু এখন তো গোটা বিশ্বের বাতাসে সংক্রমণের আশঙ্কা, সব জায়গার মতো এদেশেও এখন শুধুই ধাওয়া করে বেড়াচ্ছে মৃত্যুভয়। করোনা ভাইরাস, এই একটি মারণ ভাইরাস যেন বদলে দিয়েছে সারা বিশ্বের ছবি। তাই জুলাইয়ের মাঝামাঝিতেও কলকাতায় নেই পুজো প্রস্তুতির তৎপরতা, সব জায়গাতেই যেন ভয়ঙ্কর অসুখের মোড়কে এক অনিশ্চয়তা ঘুরে বেড়াচ্ছে। তবে কলকাতার দুর্গাপুজো আয়োজক কমিটিগুলো চায়, করোনা সংক্রান্ত সবরকম সতর্কতা অবলম্বন করে মায়ের আরাধনার আয়োজন করতে।

রেড রোড দুর্গাপুজো কার্নিভাল দিয়ে শারদীয়া শেষ হতেই বৃহস্পতিবার সন্ধেয় নবান্ন-য় পুজো কমিটিদের সম্মানিত করলেন মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

রাজ্যপাল জগদীপ ধনখর (Jagdeep Dhankhar) জানান, তিনি গত সপ্তাহে কার্নিভালে গিয়ে ‘‘অপমানিত, গভীর ভাবে ব্যথিত ও বিরক্ত'' হয়েছেন।

সূত্রের খবর, জগদীপ ধনখর এই কার্নিভালে বসার ব্যবস্থা নিয়ে মোটেও খুশি ছিলেন না। গত শুক্রবার তৃণমূল সরকার আয়োজিত কার্নিভালে ৭২ টি বড় পুজো অংশ নেয়। এই পুজোর প্রদর্শনে যে আসনে বসে রাজ্যপালকে কার্নিভাল দেখতে দেওয়া হয় তা নিয়ে বেজায় ক্ষুব্ধ তিনি।

বিজেপির অভিযোগ, এমন এক সময় এই কার্নিভাল (Durga Puja Carnival 2019) আয়োজন করছে রাজ্য সরকার, যখন রাজ্যজুড়ে বহু বিজেপি কর্মীর হত্যার ঘটনা ঘটছে।

Durga Puja Carnival: রেড রোডে ‘দুর্গাপুজো কার্নিভাল’। সে কারণেই দুপুর দুটো থেকে রেড রোড সংযোগকারী রাস্তাগুলি বন্ধ রাখা হবে।

Kolkata's Durga Puja: কয়েকমাস আগেই ব্যবসায়ী নিখিল জৈনের সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন তৃণমূল সাংসদ তথা অভিনেত্রী নুসরৎ, দেবী বরণে মাতলেন তিনি

নেতা ও ক্যাডারদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল উৎসবের মঞ্চকে ব্যবহার করে যত বেশি করে সম্ভব মানুষের কাছে বিজেপির (BJP) আদর্শ ও নীতিকে তুলে ধরতে হবে।

দুর্গাপুজো মণ্ডপে গিয়ে ঢাক বাজানোর পাশাপাশি স্বা্মীর সঙ্গে অঞ্জলি দিয়েছিলেন অভিনেত্রী সাংসদ নুসরত জাহান। তাঁর এই পদক্ষেপের সমালোচনা করেছিলে উত্তরপ্রদেশের এক মুসলিম ধর্মগুরু।  তারপরেই, এবার নুসরত জাহানকে সমর্থন জানালেন কেন্দ্রীয়মন্ত্রী এবং বিজেপি নেত্রী দেবশ্রী চৌধুরী, পাশাপাশি পুরো ঘটনা নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নীরবতা নিয়েও প্রশ্ন তুললেন তিনি।

প্রতি বছরের মতো এবছরও পুজোয় ছিল থিমের রমরমা,বেশ কিছু  বড় পুজো তো রীতিমত  নজরকাড়া থিম করে তাক লাগিয়ে দিয়েছে।তবে হাজারো ভিড়ের মাঝে কিছু ছোটো পুজোও নজর কাড়ল। সচেতনতা ও সাহসিকতার বার্তা দিল তারা। যেমন মহাতীর্থম দুর্গোৎসব, এখানে থিম এক  দূষণমুক্ত দেশ মানে স্বপ্নের দেশ। বেশিরভাগ মানুষই এখন অবসাদের শিকার হয়ে পড়ছে।সারাক্ষণ দুশ্চিন্তা, জীবনে চলার পথে কেবলই টেনশন।এইসব কিছু থেকে মূক্তি দিতে মহাতীর্থম দুর্গোৎসব তৈরি করেছিল এক টুকরো স্বপ্নের দেশ।যেখানে নেই কোনও দূষণ।এক রঙিন পৃথিবী,যেখানে কেবলই আনন্দ।

দুর্গাপুজো শাস্ত্রমতে মহাপুজো। জগদ্ধাত্রীপুজোও চারদিনব্যাপিই হয়, তবুও কেবলমাত্র দুর্গাপুজোই একমাত্র মহাপুজো বলে গণ্য হয়। বাঙালীর কাছে দুর্গাদেবী নন, তিনি ঘরের মেয়ে উমা। চারদিনের দুর্গাপুজোয় আমাপর বাঙালী শুধুমাত্র শক্তির অধিষ্ঠাত্রী দেবী দুর্গার আরাধনা করতেই মেতে ওঠে না, ঘরের মেয়েকে চারদিন রাজকীয়ভাবে আদরযত্নটাই মুখ্য হয়ে ওঠে এখানে। আবার বিজয়া দশমীর দিনে বেজে ওঠে বিষাদের সুর।

অনেকে যখন মুম্বই তারকাদের পুজোর ছবি, সাজগোজ, হাসি-আনন্দ দেখতে ব্যস্ত তখন সারা ছুঁয়ে গেলেন তিলোত্তমাকে।

ঢাকের বোল সকাল থেকেই যেন আস্তে বাজছে। প্যান্ডেলের ভিড় সপ্তমীর মতোই। কিন্তু ছোট থেকে বড় সবার মুখে বিষাদের ছাপ। মঙ্গলবার বিজয়া দশমী থেকে আবার ক্যালেন্ডারের পাতা উল্টানো। দিন গোনা। কবে মা আসবেন?

পুজো কমিটির প্রধান পৃষ্ঠপোষক তথা তৃণমূল কংগ্রেসের বিধায়ক পরেশ পাল বলেন, “পুজোর মূল প্রতিপাদ্য হ'ল “আমরা এক, একা নই”। আজানের পাশাপাশি ‘ওম’ মন্ত্রটিও বাজানো হচ্ছে।”

Durga Puja: বাবা-ছেলে মা দুর্গার আশীর্বাদ নিতে দু’জনে উপস্থিত হলেন বর্ষীয়ান অভিনেতার বাড়ির পুজোয়। জিন্স ও টি-শার্টের উপরে খয়েরি শার্ট পরেছিলেন হৃতিক।