পঞ্চায়েত নির্বাচন

জম্মু ও কাশ্মীরে (Jammu and Kashmir) আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির কারণে, স্থগিত করা হয়েছে পঞ্চায়েত নির্বাচন (Panchayat polls), আগামিমাসে সেখানে নির্বাচন হওয়াক কথা ছিল। বিরোধী দলগুলি তরফে আগে বলা হয়, তাঁদের সমস্ত নেতানেত্রী আটক থাকায় ভোটে লড়তে পারবে না তারা।

আগামী মার্চেই জম্মু ও কাশ্মীরে স্থানীয় নির্বাচন সম্পন্ন হবে বলে ঘোষণা করল নির্বাচন কমিশন। উপত্যকার (Jammu and Kashmir) বিশেষ মর্যাদা রদের প্রায় ৭ মাস পর এই প্রথম সেখানে কোনও রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড হতে চলেছে। জানা গেছে, জম্মু ও কাশ্মীরে প্রায় ১৩,০০০ পঞ্চায়েত আসনের জন্য ওই নির্বাচন (Jammu And Kashmir Panchayat Bypolls) হবে। এর আগে গত ৫ অগাস্ট উপত্যকা থেকে বিশেষ রাজ্যের মর্যাদা তুলে নিয়ে দুটি কেন্দ্র শাসিত অঞ্চলে বিভক্ত করার ঘোষণা করে কেন্দ্রীয় সরকার। জম্মু ও কাশ্মীরের প্রধান নির্বাচনী আধিকারিক শালিন্দর কুমার জানিয়েছেন, "জম্মু ও কাশ্মীরে নির্বাচনী আচরণবিধি কার্যকর হয়েছে"। আগামী মার্চে মোট ৮ দফায় পঞ্চায়েতের আসনগুলিতে উপনির্বাচন (Panchayat Bypolls) হবে।

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি শুক্রবার ত্রিপুরায় পঞ্চায়েত ভোটে বিজেপির জয়কে ব্যাখ্যা করলেন ‘‘উন্নয়নমূলক রাজনীতির শক্তি’’ বলে।

গতবছর এই রাজ্যের পঞ্চায়েত নির্বাচনের সময়, উত্তরবঙ্গের রায়গঞ্জের রেললাইনের ধারে উদ্ধার হয় নির্বাচনী কর্মকর্তা রাজকুমার রায়ের দেহ! তাঁর মৃত্যুর রাজ্যের ভোটকর্মীরা জানান নিজেদের নিরাপত্তা নিয়ে আতঙ্কে রয়েছেন তাঁরা।

মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে আক্রমণ করে  অর্জুন বলেন, আপনি যদি উন্নয়ন করে থাকেন তাহলে পঞ্চায়েত নির্বাচনে আপনার দলের কর্মীদের ভোট লুঠ করার প্রয়োজন কেন পড়ল? আমাদের নির্দেশ দেওয়া  হয়েছিল পঞ্চায়েত নির্বাচনে যেন কাউকে ভোট দিতে দেওয়া না  হয়। আমাদের বলা হয়েছিল  পুলিশ কোনও ব্যবস্থাই নেবে না।   

প্রথমে  সিঙ্গুর তারপর নন্দীগ্রাম- কাছাকাছি সময়ের দুটি  জমি আন্দোলন বাংলার রাজনীতিতে প্রভাব ফেলেছিল। কৃষকদের পাশে দাঁড়িয়ে  দুটি আন্দোলনেই সামনে থেকে নেতৃত্ব দেন মমতা। ২০০৮ সাল পঞ্চায়েত নির্বাচন থেকে সুবিধা পেতে শুরু করে তৃণমূল

৫ ডিসেম্বর ও ৭ ডিসেম্বর হয় অসমের পঞ্চায়েত নির্বাচন। মোট ভোট পড়েছিল ৮২ শতাংশ। ৭৮,৫৭১ জন প্রার্থী নির্বাচনে দাঁড়িয়েছিলেন। ৭৩৪ জন প্রার্থী জিতে যান বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায়।

দিলসাদা বেগম ও  আরিফা বেগম নামে ওই  দুই  মহিলা পাক  অধিকৃত কাশ্মীরের বাসিন্দা।

সংখ্যাটাই এত বেশি যে কার্যত মিনি পঞ্চায়েত নির্বাচন করতে হচ্ছে ত্রিপুরায়। এ মাসের 30 তারিখ গ্রাম পঞ্চায়েতের 3207 টি আসনে ভোট হচ্ছে।  একই সঙ্গে পঞ্চায়েত সমিতির 161টি আসন এবং জেলা পরিষদের 18টি আসনে ভোট নেওয়া হবে।

বাংলার পঞ্চায়েত নির্বাচন নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের রায়কে ‘গণতন্ত্র ও মানুষের জয়’ বলে অভিহিত করলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

প্রশ্নচিহ্নের মুখে পড়া 20,000-এর বেশি আসনে পঞ্চায়েত নির্বাচন আর করতে হবে না বলে রায় দিয়ে দিল শীর্ষ আদালত।

সুপ্রিম কোর্ট আজ রায় দিতে চলেছে যে, চলতি বছরের মে মাসে রাজ্যে যে পঞ্চায়েত নির্বাচন হল সেখানে 20,178’টি আসনে তৃণমূল কংগ্রেস বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতাতেই জিতে গিয়েছিল কি না।

সুপ্রিম কোর্ট গতকাল জানিয়ে দিল যে, তারা বাংলার পঞ্চায়েত নির্বাচনের সম্বন্ধে যে ভুরিভুরি অভিযোগ পেয়েছিল তা বিবেচনা করে দেখবে।

বিনা যুদ্ধে 34 শতাংশ আসন লাভ এই কথাই প্রমান করে দিচ্ছে যে, পঞ্চায়েত ভোটের সময় সংবিধানের নবম অধ্যায়ের কথাটা বোধহয় বঙ্গ নির্বাচন কমিশন ভুলেই গেছিল

রাজ্যে সাম্প্রতিক পঞ্চায়েত নির্বাচন ও উপনির্বাচনের ফল দেখে বোঝা যাচ্ছে, রাজ্য রাজনীতির প্রেক্ষিতে একটি পালাবদল ঘটে গিয়েছে

জম্মু ও কাশ্মীরে (Jammu and Kashmir) আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির কারণে, স্থগিত করা হয়েছে পঞ্চায়েত নির্বাচন (Panchayat polls), আগামিমাসে সেখানে নির্বাচন হওয়াক কথা ছিল। বিরোধী দলগুলি তরফে আগে বলা হয়, তাঁদের সমস্ত নেতানেত্রী আটক থাকায় ভোটে লড়তে পারবে না তারা।

আগামী মার্চেই জম্মু ও কাশ্মীরে স্থানীয় নির্বাচন সম্পন্ন হবে বলে ঘোষণা করল নির্বাচন কমিশন। উপত্যকার (Jammu and Kashmir) বিশেষ মর্যাদা রদের প্রায় ৭ মাস পর এই প্রথম সেখানে কোনও রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড হতে চলেছে। জানা গেছে, জম্মু ও কাশ্মীরে প্রায় ১৩,০০০ পঞ্চায়েত আসনের জন্য ওই নির্বাচন (Jammu And Kashmir Panchayat Bypolls) হবে। এর আগে গত ৫ অগাস্ট উপত্যকা থেকে বিশেষ রাজ্যের মর্যাদা তুলে নিয়ে দুটি কেন্দ্র শাসিত অঞ্চলে বিভক্ত করার ঘোষণা করে কেন্দ্রীয় সরকার। জম্মু ও কাশ্মীরের প্রধান নির্বাচনী আধিকারিক শালিন্দর কুমার জানিয়েছেন, "জম্মু ও কাশ্মীরে নির্বাচনী আচরণবিধি কার্যকর হয়েছে"। আগামী মার্চে মোট ৮ দফায় পঞ্চায়েতের আসনগুলিতে উপনির্বাচন (Panchayat Bypolls) হবে।

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি শুক্রবার ত্রিপুরায় পঞ্চায়েত ভোটে বিজেপির জয়কে ব্যাখ্যা করলেন ‘‘উন্নয়নমূলক রাজনীতির শক্তি’’ বলে।

গতবছর এই রাজ্যের পঞ্চায়েত নির্বাচনের সময়, উত্তরবঙ্গের রায়গঞ্জের রেললাইনের ধারে উদ্ধার হয় নির্বাচনী কর্মকর্তা রাজকুমার রায়ের দেহ! তাঁর মৃত্যুর রাজ্যের ভোটকর্মীরা জানান নিজেদের নিরাপত্তা নিয়ে আতঙ্কে রয়েছেন তাঁরা।

মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে আক্রমণ করে  অর্জুন বলেন, আপনি যদি উন্নয়ন করে থাকেন তাহলে পঞ্চায়েত নির্বাচনে আপনার দলের কর্মীদের ভোট লুঠ করার প্রয়োজন কেন পড়ল? আমাদের নির্দেশ দেওয়া  হয়েছিল পঞ্চায়েত নির্বাচনে যেন কাউকে ভোট দিতে দেওয়া না  হয়। আমাদের বলা হয়েছিল  পুলিশ কোনও ব্যবস্থাই নেবে না।   

প্রথমে  সিঙ্গুর তারপর নন্দীগ্রাম- কাছাকাছি সময়ের দুটি  জমি আন্দোলন বাংলার রাজনীতিতে প্রভাব ফেলেছিল। কৃষকদের পাশে দাঁড়িয়ে  দুটি আন্দোলনেই সামনে থেকে নেতৃত্ব দেন মমতা। ২০০৮ সাল পঞ্চায়েত নির্বাচন থেকে সুবিধা পেতে শুরু করে তৃণমূল

৫ ডিসেম্বর ও ৭ ডিসেম্বর হয় অসমের পঞ্চায়েত নির্বাচন। মোট ভোট পড়েছিল ৮২ শতাংশ। ৭৮,৫৭১ জন প্রার্থী নির্বাচনে দাঁড়িয়েছিলেন। ৭৩৪ জন প্রার্থী জিতে যান বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায়।

দিলসাদা বেগম ও  আরিফা বেগম নামে ওই  দুই  মহিলা পাক  অধিকৃত কাশ্মীরের বাসিন্দা।

সংখ্যাটাই এত বেশি যে কার্যত মিনি পঞ্চায়েত নির্বাচন করতে হচ্ছে ত্রিপুরায়। এ মাসের 30 তারিখ গ্রাম পঞ্চায়েতের 3207 টি আসনে ভোট হচ্ছে।  একই সঙ্গে পঞ্চায়েত সমিতির 161টি আসন এবং জেলা পরিষদের 18টি আসনে ভোট নেওয়া হবে।

বাংলার পঞ্চায়েত নির্বাচন নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের রায়কে ‘গণতন্ত্র ও মানুষের জয়’ বলে অভিহিত করলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

প্রশ্নচিহ্নের মুখে পড়া 20,000-এর বেশি আসনে পঞ্চায়েত নির্বাচন আর করতে হবে না বলে রায় দিয়ে দিল শীর্ষ আদালত।

সুপ্রিম কোর্ট আজ রায় দিতে চলেছে যে, চলতি বছরের মে মাসে রাজ্যে যে পঞ্চায়েত নির্বাচন হল সেখানে 20,178’টি আসনে তৃণমূল কংগ্রেস বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতাতেই জিতে গিয়েছিল কি না।

সুপ্রিম কোর্ট গতকাল জানিয়ে দিল যে, তারা বাংলার পঞ্চায়েত নির্বাচনের সম্বন্ধে যে ভুরিভুরি অভিযোগ পেয়েছিল তা বিবেচনা করে দেখবে।

বিনা যুদ্ধে 34 শতাংশ আসন লাভ এই কথাই প্রমান করে দিচ্ছে যে, পঞ্চায়েত ভোটের সময় সংবিধানের নবম অধ্যায়ের কথাটা বোধহয় বঙ্গ নির্বাচন কমিশন ভুলেই গেছিল

রাজ্যে সাম্প্রতিক পঞ্চায়েত নির্বাচন ও উপনির্বাচনের ফল দেখে বোঝা যাচ্ছে, রাজ্য রাজনীতির প্রেক্ষিতে একটি পালাবদল ঘটে গিয়েছে