পি চিদাম্বরম

পি চিদাম্বরমের জামিনের বিরোধিতা করে সিবিআইয়ের দায়ের আবেদন খারিজ করল সুপ্রিম কোর্ট

তাঁর দাবি, ২০ লক্ষ কোটির প্যাকেজ জিডিপির ১ শতাংশেরও কম পরিমাণকে উজ্জীবিত করবে। যদিও সরকারের দাবি, এতে জিডিপির ১০ শতাংশ উজ্জীবিত হবে।

কেন্দ্রীয় সরকারের ঘোষিত ২০ লক্ষ কোটি টাকার অর্থনৈতিক উদ্দীপনা প্যাকেজ (Coronavirus Economic Package) নিয়ে আরও একবার হুল বিঁধোতে ছাড়লেন না প্রবীণ কংগ্রেস নেতা তথা দেশের প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী পি চিদাম্বরম (P Chidambaram)। শুক্রবার সন্ধেবেলায় কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী (Nirmala Sitharaman) ঘোষণা করেন যে মৌমাছি পালনের জন্য ৫০০ কোটি টাকা এবং গবাদি পশুদের টিকা দেওয়ার জন্য ১৩,৩৪৩ কোটি টাকা দেবে সরকার। এই ঘোষণাটিকে হাতিয়ার করেই প্রশ্ন করেছেন চিদাম্বরম। তাঁর মতে, সরকার যখন ফেব্রুয়ারিতে কেন্দ্রীয় বাজেট পেশ করেছিল তাতেই নাকি ব্যয় বরাদ্দ হিসেবে ওই টাকার ঘোষণা ছিল।

করোনা ভাইরাসকে (Coronavirus) রুখতে দেশে জারি লকডাউনের মধ্যেই দেশের অতি ক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র ও মাঝারি মানের শিল্পগুলোকে (MSME) বাঁচানোর জন্যে বড় মাপের আর্থিক প্যাকেজ ঘোষণা করেন দেশের অর্থমন্ত্রী। কিন্তু নির্মলা সীতারামনের (Nirmala Sitharaman) ঘোষণার সঙ্গে পরস্পরবিরোধী কথা বলতে শোনা যায় আরেক কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নীতিন গডকড়িকে (Nitin Gadkari)। আর দুই কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর এই দু'রকম বক্তব্য নিয়েই কটাক্ষ করেন দেশের প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী তথা প্রবীণ কংগ্রেস নেতা পি চিদাম্বরম (P Chidambaram)। 

"শিরোনাম দিয়ে একটি ফাঁকা পৃষ্ঠা ধরিয়ে দিয়েছেন", এভাবেই প্রধানমন্ত্রী মোদির (PM Modi) ঘোষণা করা কেন্দ্রীয় অর্থনৈতিক প্যাকেজকে কটাক্ষ করলেন কংগ্রেসের প্রবীণ নেতা ও প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী পি চিদাম্বরম। তিনি (P Chidambaram) একথাও বলেন যে, এবার কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন কীভাবে ওই ফাঁকা পৃষ্ঠা পূরণ করেন তার অপেক্ষাই করছেন চিদাম্বরম। করোনা (Coronavirus) পরিস্থিতির সঙ্গে যুঝতে পাশে দাঁড়িয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। বুধবারই বিকেল ৪টের সময় কেন্দ্র ঘোষিত ২০ লক্ষ কোটি টাকার আর্থিক প্যাকেজ (Economic Package) নিয়ে বিস্তারিত ব্যাখ্যা দেবেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন।

মঙ্গলবার আরবিআই দেশের ৫০ জন ঋণখেলাপীদের নামের তালিকা প্রকাশ করে। তাঁদের মধ্যে মেহুল চোক্সি, ঝুনঝুনওয়ালা ভ্রাতৃদ্বয় ও বিজয় মাল্যের নাম রয়েছে।

কংগ্রেসের দ্বিতীয় জুম কল (Congress Zoom Call) বৈঠকে আলোচনা হল করোনা ভাইরাসের (Coronavirus) পরীক্ষা এবং পরিযায়ী শ্রমিকদের পরিস্থিতি নিয়ে। দ্বিতীয় জুম কল বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন রাহুল গান্ধি, পি চিদাম্বরম, এবং প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং এর মতো শীর্ষ কংগ্রেস নেতারা। বিশ্বজুড়ে অতিমারী ছড়িয়ে পড়ার কারণে, এই দুটিই এখন অন্যতম ইস্যু হয়ে দাঁড়িয়েছে।

সম্প্রতি দেশের প্রাচীন সম্পদ বিনিয়োগ সংংস্থা ফ্র্যাঙ্কলিন টেমপ্লেটন ছয়টি তহবিল বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এর জেরে আশঙ্কার কালো মেঘ বিনিয়োগকারীদের অন্দরে। সেই পরিস্থিতি বিচার করে শনিবার বিবৃতি দিলেন চিদাম্বরম

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামনকে ট্যাগ করে দু’টি ‘অর্থনৈতিক ও নীতিগত’ প্রশ্ন করেন চিদাম্বরম।

বুধবার চিদম্বরম বলেছেন, প্রান্তিক কৃষক ও ভাগ কৃষকদের, প্রধানমন্ত্রী কিষাণ প্রকল্পের আওতায় আয় দ্বিগুণ করুক কেন্দ্র। মনরেগাতে নথিভুক্ত শ্রমিকদের ব্যাঙ্কে ৩ হাজার টাকা হস্তান্তর করা হোক। শহরের দারিদ্রসীমার নীচে বসবাসকারী নাগরিকদের ব্যাঙ্কে জনধন প্রকল্পে এককালীন ৬ হাজার হস্তান্তর করুক কেন্দ্র।

সেই কটাক্ষের জবাবে এদিন পি চিদাম্বরম বলেন, "মাঝে মাঝে আমি যখন অর্থমন্ত্রীর কথা শুনি, ভাবি এখনও ইউপিএ ক্ষমতায় আছে। আমি এখনও অর্থমন্ত্রী আর উনি বিরোধী বেঞ্চে।" তাঁর দাবি, এটা অব্যবস্থা। একটা সঙ্কট ঢাকতে, ভবিষ্যতের জন্য আর একটা সঙ্কটের পথ খুলে দেওয়া

নাম না করে এদিন তিনি প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী পি চিদাম্বরম আর কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধিকে দুষেছেন অর্থমন্ত্রী। তিনি বলেন, "ওরা বলছে ইয়েস ব্যাঙ্ক এখন নো ব্যাঙ্ক। ওদের হাতে ইউনাইটেড ওয়েস্টার্ন ব্যাঙ্ক ছিল। সেটাকে আইডিবিআইয়ের সঙ্গে জোর করে সংযুক্তি করল। তারপর থেকে আইডিবিআই বাঙ্কে সঙ্কট শুরু হল।"

চিদাম্বরম বলেন, ‘‘১৯৫৫ সাল থেকে ভারত নাগরিকত্ব আইনের সংশোধনী ছাড়াই থেকেছে। কেন এই সংশোধনীর প্রয়োজন পড়ল? এই সংশোধনীকে অবিলম্বে পরিত্যাগ করা উচিত।’’

Delhi Election Result 2020: দিল্লি নির্বাচনে কংগ্রেস একটি আসনেও জিততে পারেনি। কেবল তাই-ই নয়, ৬৩টি কেন্দ্রে জমানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে কংগ্রেস প্রার্থীদের।

"১০-এ দুটি সংখ্যা আছে। এক আর শূন্য। আপনি যেটা খুশি বেছে নিন।" কেন্দ্রীয় বাজেট ২০২০-এর রেটিং দিতে গিয়ে এমন জবাব দিলেন প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী পি চিদাম্বরম (P Chidambaram)।

পি চিদাম্বরমের জামিনের বিরোধিতা করে সিবিআইয়ের দায়ের আবেদন খারিজ করল সুপ্রিম কোর্ট

তাঁর দাবি, ২০ লক্ষ কোটির প্যাকেজ জিডিপির ১ শতাংশেরও কম পরিমাণকে উজ্জীবিত করবে। যদিও সরকারের দাবি, এতে জিডিপির ১০ শতাংশ উজ্জীবিত হবে।

কেন্দ্রীয় সরকারের ঘোষিত ২০ লক্ষ কোটি টাকার অর্থনৈতিক উদ্দীপনা প্যাকেজ (Coronavirus Economic Package) নিয়ে আরও একবার হুল বিঁধোতে ছাড়লেন না প্রবীণ কংগ্রেস নেতা তথা দেশের প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী পি চিদাম্বরম (P Chidambaram)। শুক্রবার সন্ধেবেলায় কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী (Nirmala Sitharaman) ঘোষণা করেন যে মৌমাছি পালনের জন্য ৫০০ কোটি টাকা এবং গবাদি পশুদের টিকা দেওয়ার জন্য ১৩,৩৪৩ কোটি টাকা দেবে সরকার। এই ঘোষণাটিকে হাতিয়ার করেই প্রশ্ন করেছেন চিদাম্বরম। তাঁর মতে, সরকার যখন ফেব্রুয়ারিতে কেন্দ্রীয় বাজেট পেশ করেছিল তাতেই নাকি ব্যয় বরাদ্দ হিসেবে ওই টাকার ঘোষণা ছিল।

করোনা ভাইরাসকে (Coronavirus) রুখতে দেশে জারি লকডাউনের মধ্যেই দেশের অতি ক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র ও মাঝারি মানের শিল্পগুলোকে (MSME) বাঁচানোর জন্যে বড় মাপের আর্থিক প্যাকেজ ঘোষণা করেন দেশের অর্থমন্ত্রী। কিন্তু নির্মলা সীতারামনের (Nirmala Sitharaman) ঘোষণার সঙ্গে পরস্পরবিরোধী কথা বলতে শোনা যায় আরেক কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নীতিন গডকড়িকে (Nitin Gadkari)। আর দুই কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর এই দু'রকম বক্তব্য নিয়েই কটাক্ষ করেন দেশের প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী তথা প্রবীণ কংগ্রেস নেতা পি চিদাম্বরম (P Chidambaram)। 

"শিরোনাম দিয়ে একটি ফাঁকা পৃষ্ঠা ধরিয়ে দিয়েছেন", এভাবেই প্রধানমন্ত্রী মোদির (PM Modi) ঘোষণা করা কেন্দ্রীয় অর্থনৈতিক প্যাকেজকে কটাক্ষ করলেন কংগ্রেসের প্রবীণ নেতা ও প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী পি চিদাম্বরম। তিনি (P Chidambaram) একথাও বলেন যে, এবার কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন কীভাবে ওই ফাঁকা পৃষ্ঠা পূরণ করেন তার অপেক্ষাই করছেন চিদাম্বরম। করোনা (Coronavirus) পরিস্থিতির সঙ্গে যুঝতে পাশে দাঁড়িয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। বুধবারই বিকেল ৪টের সময় কেন্দ্র ঘোষিত ২০ লক্ষ কোটি টাকার আর্থিক প্যাকেজ (Economic Package) নিয়ে বিস্তারিত ব্যাখ্যা দেবেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন।

মঙ্গলবার আরবিআই দেশের ৫০ জন ঋণখেলাপীদের নামের তালিকা প্রকাশ করে। তাঁদের মধ্যে মেহুল চোক্সি, ঝুনঝুনওয়ালা ভ্রাতৃদ্বয় ও বিজয় মাল্যের নাম রয়েছে।

কংগ্রেসের দ্বিতীয় জুম কল (Congress Zoom Call) বৈঠকে আলোচনা হল করোনা ভাইরাসের (Coronavirus) পরীক্ষা এবং পরিযায়ী শ্রমিকদের পরিস্থিতি নিয়ে। দ্বিতীয় জুম কল বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন রাহুল গান্ধি, পি চিদাম্বরম, এবং প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং এর মতো শীর্ষ কংগ্রেস নেতারা। বিশ্বজুড়ে অতিমারী ছড়িয়ে পড়ার কারণে, এই দুটিই এখন অন্যতম ইস্যু হয়ে দাঁড়িয়েছে।

সম্প্রতি দেশের প্রাচীন সম্পদ বিনিয়োগ সংংস্থা ফ্র্যাঙ্কলিন টেমপ্লেটন ছয়টি তহবিল বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এর জেরে আশঙ্কার কালো মেঘ বিনিয়োগকারীদের অন্দরে। সেই পরিস্থিতি বিচার করে শনিবার বিবৃতি দিলেন চিদাম্বরম

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামনকে ট্যাগ করে দু’টি ‘অর্থনৈতিক ও নীতিগত’ প্রশ্ন করেন চিদাম্বরম।

বুধবার চিদম্বরম বলেছেন, প্রান্তিক কৃষক ও ভাগ কৃষকদের, প্রধানমন্ত্রী কিষাণ প্রকল্পের আওতায় আয় দ্বিগুণ করুক কেন্দ্র। মনরেগাতে নথিভুক্ত শ্রমিকদের ব্যাঙ্কে ৩ হাজার টাকা হস্তান্তর করা হোক। শহরের দারিদ্রসীমার নীচে বসবাসকারী নাগরিকদের ব্যাঙ্কে জনধন প্রকল্পে এককালীন ৬ হাজার হস্তান্তর করুক কেন্দ্র।

সেই কটাক্ষের জবাবে এদিন পি চিদাম্বরম বলেন, "মাঝে মাঝে আমি যখন অর্থমন্ত্রীর কথা শুনি, ভাবি এখনও ইউপিএ ক্ষমতায় আছে। আমি এখনও অর্থমন্ত্রী আর উনি বিরোধী বেঞ্চে।" তাঁর দাবি, এটা অব্যবস্থা। একটা সঙ্কট ঢাকতে, ভবিষ্যতের জন্য আর একটা সঙ্কটের পথ খুলে দেওয়া

নাম না করে এদিন তিনি প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী পি চিদাম্বরম আর কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধিকে দুষেছেন অর্থমন্ত্রী। তিনি বলেন, "ওরা বলছে ইয়েস ব্যাঙ্ক এখন নো ব্যাঙ্ক। ওদের হাতে ইউনাইটেড ওয়েস্টার্ন ব্যাঙ্ক ছিল। সেটাকে আইডিবিআইয়ের সঙ্গে জোর করে সংযুক্তি করল। তারপর থেকে আইডিবিআই বাঙ্কে সঙ্কট শুরু হল।"

চিদাম্বরম বলেন, ‘‘১৯৫৫ সাল থেকে ভারত নাগরিকত্ব আইনের সংশোধনী ছাড়াই থেকেছে। কেন এই সংশোধনীর প্রয়োজন পড়ল? এই সংশোধনীকে অবিলম্বে পরিত্যাগ করা উচিত।’’

Delhi Election Result 2020: দিল্লি নির্বাচনে কংগ্রেস একটি আসনেও জিততে পারেনি। কেবল তাই-ই নয়, ৬৩টি কেন্দ্রে জমানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে কংগ্রেস প্রার্থীদের।

"১০-এ দুটি সংখ্যা আছে। এক আর শূন্য। আপনি যেটা খুশি বেছে নিন।" কেন্দ্রীয় বাজেট ২০২০-এর রেটিং দিতে গিয়ে এমন জবাব দিলেন প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী পি চিদাম্বরম (P Chidambaram)।