বাংলা বনধ

তৃণমূল অশান্তি পাকানোর চেষ্টা করায় কয়েকটি ঘটনা ঘটেছে। এর বাইরে বনধ ছিল শান্তিপূর্ণ। পুজোর কেনাকাটার কথা মাথায় রেখে বিকেল 4 টে নাগাদ উঠে যায় বনধ। তিনি বলেন। মানুষ নিজে থেকে আমাদের বনধকে  সমর্থন করেছে। তৃণমূল আশ্রিত গুণ্ডারা ঝামেলা পাকিয়েছে। আর প্রশাসন আমাদের নামে দোষ দিয়ে দিচ্ছে।

সরকারি অফিস থেকে  শুরু করে সমস্ত কিছুই সম্পূর্ণ স্বাভাবিক ছিল। বনধ  প্রসঙ্গে  ইউরোপ সফরে থাকা মুখ্যমন্ত্রী প্রতিক্রিয়া দিলেন এভাবেই। আরও একবার তাঁকে বলতে শোনা গেল ইসলামপুরে ছাত্র মৃত্যুর নেপথ্যে আছে বিজেপি। আর এখন রাজনৈতিক ফয়দা তুলতে বনধ ডাকছে। পাশাপাশি জনজীবন স্বাভাবিক রাখতে প্রশাসনের ভূমিকার প্রশংসা করেন মমতা। তিনি জানান বনধ অবরোধের কারণে পশ্চিমবঙ্গের অনেক ক্ষতি হয়েছে। বিজেপি রাজ্যকে ফের সেই দিকে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছিল। কিন্তু রাজ্যের মানুষ তা হতে দেয়নি।

West Bengal Bandh: বিজেপির ডাকা বারো ঘন্টা বনধের কয়েক ঘন্টা পেরিয়ে গেল। এর মধ্যেই বনধ সমর্থকদের বেশ কিছু কার্যকলাপে কার্যত অবরুদ্ধ হয়ে পড়ল রাজ্যের একটি বড় অংশের মানুষ।

কলকাতায় বনধের (West Bengal Bandh) আঁচ তেমনভাবে এখনও পর্যন্ত না এসে পড়লেও, জেলায় এর প্রভাব পড়েছে বলে জানা গিয়েছে। উত্তর চব্বিশ পরগণার হাসনাবাদ ও গুমাতে বনধ সমর্থকদের সঙ্গে সংঘর্ষে লাঠি চালাতে বাধ্য হয় পুলিশ।

ইসলামপুরে ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষের জেরে দুজনের মৃত্যুর প্রতিবাদে আজ বিজেপির ডাকা বারো ঘন্টার বনধ নিয়ে উত্তেজনার পারদ প্রথম থেকেই ছিল তুঙ্গে(Bangla Bandh)। বনধ রুখতে মরিয়া রাজ্য সরকার।

Bangla Bandh: সকলে কাজে বেরোন। কাজ থামাবেন না। সচল রাখুন বাংলাকে। বললেন রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী তথা তৃণমূল কংগ্রেসের মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায়।  মঙ্গলবার তিনি রাজ্যের সমস্ত সরকারি ও বেসরকারি স্কুলগুলিকে খোলা রাখার নির্দেশ দেন।

আগামীকাল রাজ্যে বারো ঘন্টা বনধ ডেকেছে বিজেপি। সেই বনধকে কেন্দ্র করেই বনধের সমর্থনে শহরে একটি মিছিল বের করল। উল্টোদিকে আরও একটি মিছিল বের করল রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেস।

আগামীকাল বিজেপির ডাকা বারো ঘন্টার বাংলা বনধের বিরুদ্ধে একটি পিআইএল (পাবলিক ইন্টারেস্ট লিটিগেশন) ফাইল করল রাজ্যের সংখ্যালঘু ফোরাম।

নবান্নে সোমবার সাংবাদিকদের তিনি বলেন, বুধবারের বনধের প্রভাব পড়বে না। তার জন্য পরিবহণ ব্যবস্থা থেকে শুরু করে সব কিছু যাতে স্বাভাবিক থাকে সেই চেষ্টা করা হচ্ছে। সরকারি পরিবহণের মতো বেসরকারি পরিবহণ যাতে স্বাভাবিক থাকে তা দেখা হচ্ছে। এদিন এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিতে বৈঠকে বসে মন্ত্রিগোষ্ঠী। এই প্রথম নয় এর আগেও বনধ রুখতে কড়া ব্যবস্থা নিয়েছে রাজ্য প্রশাসন। আর তাই কংগ্রেসের ডাকা ভারত বনধের দিনও রাজ্য স্বাভাবিক ছিল।         

এই মর্মে কলকাতা হাইকোর্টে জনস্বার্থ মামলাও দায়ের করা হয়েছে। তৃণমূল  সাংসদ ইদ্রিশ আলি হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি জ্যোর্তিময় ভট্টাচার্যের এজলাসে এই বিষয়টি উত্থাপন করেন এবং দ্রুত শুনানির জন্য আবেদন জানান। তাঁর দাবি বনধ ডেকে এভাবে কাউকে নিজের কাজে যোগ দেওয়া থেকে আটকানো যায় না।

বিজেপির জেলা সভাপতি শঙ্কর চক্রবর্তী বিজেপির প্রতিনিধিদলের সদস্য হিসেবে দাড়িভিটে গিয়েছিলেন নিহতদের পরিবারের সঙ্গে দেখা করার জন্য। সেখানেই বক্তব্য পেশ করতে গিয়ে তিনি ‘পুলিশ পেটানোর’ নিদান নিয়ে বসেন।

উত্তর দিনাজপুরের ইসলামপুরে ছাত্র ও পুলিশের মধ্যে সংঘর্ষে দু’জনের মৃত্যুকে কেন্দ্র উত্তপ্ত হয়ে রয়েছে গোটা বাংলা। তার মাঝেই আগামী বুধবার বারো ঘন্টা ব্যাপী বনধ ডাকার সিদ্ধান্ত নিল বিজেপি।

তৃণমূল অশান্তি পাকানোর চেষ্টা করায় কয়েকটি ঘটনা ঘটেছে। এর বাইরে বনধ ছিল শান্তিপূর্ণ। পুজোর কেনাকাটার কথা মাথায় রেখে বিকেল 4 টে নাগাদ উঠে যায় বনধ। তিনি বলেন। মানুষ নিজে থেকে আমাদের বনধকে  সমর্থন করেছে। তৃণমূল আশ্রিত গুণ্ডারা ঝামেলা পাকিয়েছে। আর প্রশাসন আমাদের নামে দোষ দিয়ে দিচ্ছে।

সরকারি অফিস থেকে  শুরু করে সমস্ত কিছুই সম্পূর্ণ স্বাভাবিক ছিল। বনধ  প্রসঙ্গে  ইউরোপ সফরে থাকা মুখ্যমন্ত্রী প্রতিক্রিয়া দিলেন এভাবেই। আরও একবার তাঁকে বলতে শোনা গেল ইসলামপুরে ছাত্র মৃত্যুর নেপথ্যে আছে বিজেপি। আর এখন রাজনৈতিক ফয়দা তুলতে বনধ ডাকছে। পাশাপাশি জনজীবন স্বাভাবিক রাখতে প্রশাসনের ভূমিকার প্রশংসা করেন মমতা। তিনি জানান বনধ অবরোধের কারণে পশ্চিমবঙ্গের অনেক ক্ষতি হয়েছে। বিজেপি রাজ্যকে ফের সেই দিকে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছিল। কিন্তু রাজ্যের মানুষ তা হতে দেয়নি।

West Bengal Bandh: বিজেপির ডাকা বারো ঘন্টা বনধের কয়েক ঘন্টা পেরিয়ে গেল। এর মধ্যেই বনধ সমর্থকদের বেশ কিছু কার্যকলাপে কার্যত অবরুদ্ধ হয়ে পড়ল রাজ্যের একটি বড় অংশের মানুষ।

কলকাতায় বনধের (West Bengal Bandh) আঁচ তেমনভাবে এখনও পর্যন্ত না এসে পড়লেও, জেলায় এর প্রভাব পড়েছে বলে জানা গিয়েছে। উত্তর চব্বিশ পরগণার হাসনাবাদ ও গুমাতে বনধ সমর্থকদের সঙ্গে সংঘর্ষে লাঠি চালাতে বাধ্য হয় পুলিশ।

ইসলামপুরে ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষের জেরে দুজনের মৃত্যুর প্রতিবাদে আজ বিজেপির ডাকা বারো ঘন্টার বনধ নিয়ে উত্তেজনার পারদ প্রথম থেকেই ছিল তুঙ্গে(Bangla Bandh)। বনধ রুখতে মরিয়া রাজ্য সরকার।

Bangla Bandh: সকলে কাজে বেরোন। কাজ থামাবেন না। সচল রাখুন বাংলাকে। বললেন রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী তথা তৃণমূল কংগ্রেসের মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায়।  মঙ্গলবার তিনি রাজ্যের সমস্ত সরকারি ও বেসরকারি স্কুলগুলিকে খোলা রাখার নির্দেশ দেন।

আগামীকাল রাজ্যে বারো ঘন্টা বনধ ডেকেছে বিজেপি। সেই বনধকে কেন্দ্র করেই বনধের সমর্থনে শহরে একটি মিছিল বের করল। উল্টোদিকে আরও একটি মিছিল বের করল রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেস।

আগামীকাল বিজেপির ডাকা বারো ঘন্টার বাংলা বনধের বিরুদ্ধে একটি পিআইএল (পাবলিক ইন্টারেস্ট লিটিগেশন) ফাইল করল রাজ্যের সংখ্যালঘু ফোরাম।

নবান্নে সোমবার সাংবাদিকদের তিনি বলেন, বুধবারের বনধের প্রভাব পড়বে না। তার জন্য পরিবহণ ব্যবস্থা থেকে শুরু করে সব কিছু যাতে স্বাভাবিক থাকে সেই চেষ্টা করা হচ্ছে। সরকারি পরিবহণের মতো বেসরকারি পরিবহণ যাতে স্বাভাবিক থাকে তা দেখা হচ্ছে। এদিন এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিতে বৈঠকে বসে মন্ত্রিগোষ্ঠী। এই প্রথম নয় এর আগেও বনধ রুখতে কড়া ব্যবস্থা নিয়েছে রাজ্য প্রশাসন। আর তাই কংগ্রেসের ডাকা ভারত বনধের দিনও রাজ্য স্বাভাবিক ছিল।         

এই মর্মে কলকাতা হাইকোর্টে জনস্বার্থ মামলাও দায়ের করা হয়েছে। তৃণমূল  সাংসদ ইদ্রিশ আলি হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি জ্যোর্তিময় ভট্টাচার্যের এজলাসে এই বিষয়টি উত্থাপন করেন এবং দ্রুত শুনানির জন্য আবেদন জানান। তাঁর দাবি বনধ ডেকে এভাবে কাউকে নিজের কাজে যোগ দেওয়া থেকে আটকানো যায় না।

বিজেপির জেলা সভাপতি শঙ্কর চক্রবর্তী বিজেপির প্রতিনিধিদলের সদস্য হিসেবে দাড়িভিটে গিয়েছিলেন নিহতদের পরিবারের সঙ্গে দেখা করার জন্য। সেখানেই বক্তব্য পেশ করতে গিয়ে তিনি ‘পুলিশ পেটানোর’ নিদান নিয়ে বসেন।

উত্তর দিনাজপুরের ইসলামপুরে ছাত্র ও পুলিশের মধ্যে সংঘর্ষে দু’জনের মৃত্যুকে কেন্দ্র উত্তপ্ত হয়ে রয়েছে গোটা বাংলা। তার মাঝেই আগামী বুধবার বারো ঘন্টা ব্যাপী বনধ ডাকার সিদ্ধান্ত নিল বিজেপি।