বাংলাদেশি

বিএসএফের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, “চোরাচালানীরা বিএসএফের দলকে ঘিরে ফেলে এবং বাঁশের লাঠি এবং দাঁয়ের মতো ধারালো অস্ত্র দিয়ে তাঁদের উপর নির্মমভাবে হামলা চালায়।"

দেশে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ রুখতে কড়া নজরদারি চলছে ভারতীয় সীমান্ত অঞ্চলগুলিতে। করোনা (Coronavirus) সতর্কতার খাতিরেই এবার বৈধ নথিপত্র থাকা সত্ত্বেও এক দল বাংলাদেশিকে আটকে দেওয়া হল ভারতীয় সীমান্তে। জানা গেছে, শুক্রবার ৪০ থেকে ৪৫ জনের একটি দল (Bangladeshi) বাংলাদেশ থেকে ভারতে প্রবেশের জন্যে সীমান্তে এসেছিল। কিন্তু সীমান্ত সুরক্ষা বাহিনীর আধিকারিকরা লক্ষ্য করেন তাঁদের মধ্যে অনেকেই জ্বর, কাশি এবং শ্বাসকষ্টের মতো সমস্যায় ভুগছেন। আগেই জানানো হয়েছিল, এই লক্ষণগুলি করোনা ভাইরাস সংক্রমণের (Coronavirus Outbreak) অন্যতম লক্ষণ। তাই কোনওভাবেই ঝুঁকি (Coronavirus In India) নেননি সীমান্ত সুরক্ষা আধিকারিকরা।

দিল্লির হিংসা নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকারকে আক্রমণ করে তিন‌ি বলেন, ‘‘ভুলে যাবেন না এটা বাংলা। দিল্লিতে যা হয়েছে, তা এখানে কখনও হতে দেওয়া হবে না।

‘সরকারবিরোধী কর্মকাণ্ডে’ (Anti-government activities) জড়িত থাকার অভিযোগে বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের (Visva Bharati University) এক ২০ বছর বয়সী বাংলাদেশি ছাত্রীকে ভারত ত্যাগ করার নির্দেশ দিল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। আফসারা আনিকা মীম কেন্দ্রীয় এই বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন স্নাতক পড়ুয়া। ১৪ ফেব্রুয়ারির একটি চিঠিতে কলকাতায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের বিদেশি আঞ্চলিক রেজিস্ট্রেশন অফিস (Foreigners' Regional Registration Office) থেকে “ভারত ছাড়ো বিজ্ঞপ্তি” পাঠানো হয়েছে।

ম্যাচের সময় ক্রিকেটপাগলদের বারেবারে চোখ গেছে বাংলাদেশি খেলোয়াড় জাহানারা আলমের (Jahanara Alam) দিকে। কেন?

দেশের সমস্ত শরণার্থীদেরই সংশোধিত নাগরিকত্ব আইনের (Citizenship Amendment Act) মাধ্যমে ভারতীয় নাগরিকত্ব দেওয়া হবে, জোর গলায় বললেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। এর আগে প্রজাতন্ত্র দিবসে নাগরিকত্ব নিয়ে এক নয়া বিতর্ক উস্কে দেন বিজেপি নেতা রাহুল সিনহা। তিনি বলেন “পার্ক সার্কাস ও শাহিনবাগে (Shaheen Bagh CAA Protests) যাঁরা আন্দোলন করছেন, তাঁরা সবাই বাংলাদেশি মুসলমান।” দলীয় নেতার এই মন্তব্যের পরেই সিএএ (CAA) নিয়ে ফের সওয়াল করলেন পশ্চিমবঙ্গ বিজেপির সভাপতি (Dilip Ghosh)।

এবার ঘুরিয়ে সংশোধিত নাগরিকত্ব আইনকেই (CAA) সমর্থন জানালো উদ্ধব ঠাকরের দল (Shiv Sena)। সম্প্রতি মহারাষ্ট্র নবনির্মাণ সেনার প্রধান রাজ ঠাকরে বাংলাদেশি এবং পাকিস্তানি অনুপ্রবেশকারীদের উচ্ছেদ নিয়ে মোদি সরকারের পদক্ষেপকে সমর্থন করার ঘোষণা করেন। ওই ঘোষণার দু'দিন পরে শিবসেনাও শনিবার বলে যে. ওই দুই দেশ যেকে ভারতে আসা মুসলিম অনুপ্রবেশকারীদের দেশের বাইরে বের করে দেওয়া উচিত।

তারা ওই জওয়ানদের বন্দুক ছিনিয়ে নেয়। ধাক্কাধাক্কিতে একজন জওয়ান আহত হয়েছেন। পুলিশ একথা জানিয়েছে। যে অস্ত্রগুলি ছিনতাই করা হয়েছিল পরে সেগুলি জঙ্গলে পাওয়া গিয়েছে।

এদিকে, সরকারি এক তথ্যে দাবি, রোহিঙ্গা ও বাংলাদেশি মিলিয়ে প্রায় ১৪ হাজার বিদেশি জম্মু ও সাম্বা সেক্টরে আছেন। এঁদের মধ্যে ২০০৮-২০১৬-এর হিসেবে রোহিঙ্গাদের জনসংখ্যা প্রায় ৬ হাজার বেড়েছে। এই জনসংখ্যা বৃদ্ধিতে উষ্মা প্রকাশ করে ইতিমধ্যেই বিজেপি, বিশ্ব হিন্দু পরিষদ, যত দ্রুত সম্ভব ওদের দেশে ফেরাতে আবেদন জানিয়েছে। 

Palghar জেলা থেকে বৈধ পরিচয়পত্র না থাকায় গ্রেফতার করা হল ১২ জন বাংলাদেশিকে। এঁদের মধ্যে ৯ জন মহিলা।

দুর্বৃত্তদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা না নেওয়ার জন্য মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সমালোচনা করে রাহুল সিনহা বলেন যে তিনি নিজেই নিজের বক্তব্যের মাধ্যমে জনতাকে উদ্বুদ্ধ করছেন। রাহুল সিনহা বলেন, “হিংসার পিছনে বাংলাদেশি মুসলিম অনুপ্রবেশকারীরা রয়েছেন, এখানকার শান্তিকামী মুসলিম সম্প্রদায় নয়। বাংলার মুসলিম সম্প্রদায়ের সতর্ক হওয়া উচিৎ যে তাদের নাম দাঙ্গাবাজরা যেন কলঙ্কিত না করে।”

বাংলাদেশের যুগ্ম কমিশনারের গাড়িতে ভাঙচুর চালানোর খবর প্রকাশ্যে আসার পরেই শেষ মুহুর্তে ভারত সফর বাতিল করেন দু'জন বাংলাদেশি নাগরিক।

বাংলাদেশ থেকে এ রাজ্যে (West Bengal) এসে অপহরণকারীদের খপ্পরে পড়ে ৫০ লক্ষ টাকা গচ্ছা দিতে হল এক ব্যবসায়ীকে। পুলিশ জানিয়েছে, ওই ব্যবসায়ী এন্টালি থানায় এসে অভিযোগ করেন যে, কিছু দুষ্কৃতি তাঁকে (Bangladeshi) অপহরণ করে, এবং প্রায় ৫০ হাজার টাকা মুক্তিপণ দিয়ে তাঁদের হাত থেকে রেহাই পান তিনি। বাংলাদেশের এক ব্যবসায়ী বশির মিঞা অভিযোগে করেন যে উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলার হাবড়া এলাকার কোনও একটি অজ্ঞাত স্থানে তাঁকে জোর করে আটকে রাখে (kidnap) অপহরণকারীরা, তারপর তিনি প্রায় ৫০ লক্ষ টাকা মুক্তিপণ দিয়ে তাঁদের হাত থেকে রেহাই পান।

বহুকাল ধরেই এশিয়া এবং মধ্য প্রাচ্যের মুসলিম সম্প্রদায় দাড়িতে এই রঙ ব্যবহার করে চলেছেন। আগে, মেহেন্দি পাতা পিষে এই রঙ তৈরি করে ব্যবহার করা হত। এটি কষ্টকর এবং সময়সাপেক্ষ বিষয় ছিল, যদিও আধুনিক মেহেন্দি গুঁড়ো ব্যবহার করা অনেক বেশি সহজ।

বাংলাদেশি এবং অন্যান্য 'বিদেশি'-দের শনাক্ত করে দেশ থেকে নির্বাসন দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হল পুলিশকে। নিজের রাজ্যের (Uttar Pradesh) পুলিশকে ওই নির্দেশ দিল উত্তরপ্রদেশের যোগী সরকার। উত্তর প্রদেশের পুলিশকে যেভাবে বাংলাদেশি (Bangladeshi) এবং "অন্যান্য বিদেশি" চিহ্নিত করতে বলা হয়েছে তাতে অনেকেই এর মধ্যে অসম এনআরসির (Assam NRC) ছায়া দেখছেন। রাজ্যের অভ্যন্তরীণ সুরক্ষার জন্য এই পদক্ষেপ "অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ", উত্তরপ্রদেশের পুলিশের মহানির্দেশক সমস্ত জেলা পুলিশ প্রধানকে চিঠি দিয়ে এ কথা বলেছেন।

বিএসএফের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, “চোরাচালানীরা বিএসএফের দলকে ঘিরে ফেলে এবং বাঁশের লাঠি এবং দাঁয়ের মতো ধারালো অস্ত্র দিয়ে তাঁদের উপর নির্মমভাবে হামলা চালায়।"

দেশে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ রুখতে কড়া নজরদারি চলছে ভারতীয় সীমান্ত অঞ্চলগুলিতে। করোনা (Coronavirus) সতর্কতার খাতিরেই এবার বৈধ নথিপত্র থাকা সত্ত্বেও এক দল বাংলাদেশিকে আটকে দেওয়া হল ভারতীয় সীমান্তে। জানা গেছে, শুক্রবার ৪০ থেকে ৪৫ জনের একটি দল (Bangladeshi) বাংলাদেশ থেকে ভারতে প্রবেশের জন্যে সীমান্তে এসেছিল। কিন্তু সীমান্ত সুরক্ষা বাহিনীর আধিকারিকরা লক্ষ্য করেন তাঁদের মধ্যে অনেকেই জ্বর, কাশি এবং শ্বাসকষ্টের মতো সমস্যায় ভুগছেন। আগেই জানানো হয়েছিল, এই লক্ষণগুলি করোনা ভাইরাস সংক্রমণের (Coronavirus Outbreak) অন্যতম লক্ষণ। তাই কোনওভাবেই ঝুঁকি (Coronavirus In India) নেননি সীমান্ত সুরক্ষা আধিকারিকরা।

দিল্লির হিংসা নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকারকে আক্রমণ করে তিন‌ি বলেন, ‘‘ভুলে যাবেন না এটা বাংলা। দিল্লিতে যা হয়েছে, তা এখানে কখনও হতে দেওয়া হবে না।

‘সরকারবিরোধী কর্মকাণ্ডে’ (Anti-government activities) জড়িত থাকার অভিযোগে বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের (Visva Bharati University) এক ২০ বছর বয়সী বাংলাদেশি ছাত্রীকে ভারত ত্যাগ করার নির্দেশ দিল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। আফসারা আনিকা মীম কেন্দ্রীয় এই বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন স্নাতক পড়ুয়া। ১৪ ফেব্রুয়ারির একটি চিঠিতে কলকাতায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের বিদেশি আঞ্চলিক রেজিস্ট্রেশন অফিস (Foreigners' Regional Registration Office) থেকে “ভারত ছাড়ো বিজ্ঞপ্তি” পাঠানো হয়েছে।

ম্যাচের সময় ক্রিকেটপাগলদের বারেবারে চোখ গেছে বাংলাদেশি খেলোয়াড় জাহানারা আলমের (Jahanara Alam) দিকে। কেন?

দেশের সমস্ত শরণার্থীদেরই সংশোধিত নাগরিকত্ব আইনের (Citizenship Amendment Act) মাধ্যমে ভারতীয় নাগরিকত্ব দেওয়া হবে, জোর গলায় বললেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। এর আগে প্রজাতন্ত্র দিবসে নাগরিকত্ব নিয়ে এক নয়া বিতর্ক উস্কে দেন বিজেপি নেতা রাহুল সিনহা। তিনি বলেন “পার্ক সার্কাস ও শাহিনবাগে (Shaheen Bagh CAA Protests) যাঁরা আন্দোলন করছেন, তাঁরা সবাই বাংলাদেশি মুসলমান।” দলীয় নেতার এই মন্তব্যের পরেই সিএএ (CAA) নিয়ে ফের সওয়াল করলেন পশ্চিমবঙ্গ বিজেপির সভাপতি (Dilip Ghosh)।

এবার ঘুরিয়ে সংশোধিত নাগরিকত্ব আইনকেই (CAA) সমর্থন জানালো উদ্ধব ঠাকরের দল (Shiv Sena)। সম্প্রতি মহারাষ্ট্র নবনির্মাণ সেনার প্রধান রাজ ঠাকরে বাংলাদেশি এবং পাকিস্তানি অনুপ্রবেশকারীদের উচ্ছেদ নিয়ে মোদি সরকারের পদক্ষেপকে সমর্থন করার ঘোষণা করেন। ওই ঘোষণার দু'দিন পরে শিবসেনাও শনিবার বলে যে. ওই দুই দেশ যেকে ভারতে আসা মুসলিম অনুপ্রবেশকারীদের দেশের বাইরে বের করে দেওয়া উচিত।

তারা ওই জওয়ানদের বন্দুক ছিনিয়ে নেয়। ধাক্কাধাক্কিতে একজন জওয়ান আহত হয়েছেন। পুলিশ একথা জানিয়েছে। যে অস্ত্রগুলি ছিনতাই করা হয়েছিল পরে সেগুলি জঙ্গলে পাওয়া গিয়েছে।

এদিকে, সরকারি এক তথ্যে দাবি, রোহিঙ্গা ও বাংলাদেশি মিলিয়ে প্রায় ১৪ হাজার বিদেশি জম্মু ও সাম্বা সেক্টরে আছেন। এঁদের মধ্যে ২০০৮-২০১৬-এর হিসেবে রোহিঙ্গাদের জনসংখ্যা প্রায় ৬ হাজার বেড়েছে। এই জনসংখ্যা বৃদ্ধিতে উষ্মা প্রকাশ করে ইতিমধ্যেই বিজেপি, বিশ্ব হিন্দু পরিষদ, যত দ্রুত সম্ভব ওদের দেশে ফেরাতে আবেদন জানিয়েছে। 

Palghar জেলা থেকে বৈধ পরিচয়পত্র না থাকায় গ্রেফতার করা হল ১২ জন বাংলাদেশিকে। এঁদের মধ্যে ৯ জন মহিলা।

দুর্বৃত্তদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা না নেওয়ার জন্য মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সমালোচনা করে রাহুল সিনহা বলেন যে তিনি নিজেই নিজের বক্তব্যের মাধ্যমে জনতাকে উদ্বুদ্ধ করছেন। রাহুল সিনহা বলেন, “হিংসার পিছনে বাংলাদেশি মুসলিম অনুপ্রবেশকারীরা রয়েছেন, এখানকার শান্তিকামী মুসলিম সম্প্রদায় নয়। বাংলার মুসলিম সম্প্রদায়ের সতর্ক হওয়া উচিৎ যে তাদের নাম দাঙ্গাবাজরা যেন কলঙ্কিত না করে।”

বাংলাদেশের যুগ্ম কমিশনারের গাড়িতে ভাঙচুর চালানোর খবর প্রকাশ্যে আসার পরেই শেষ মুহুর্তে ভারত সফর বাতিল করেন দু'জন বাংলাদেশি নাগরিক।

বাংলাদেশ থেকে এ রাজ্যে (West Bengal) এসে অপহরণকারীদের খপ্পরে পড়ে ৫০ লক্ষ টাকা গচ্ছা দিতে হল এক ব্যবসায়ীকে। পুলিশ জানিয়েছে, ওই ব্যবসায়ী এন্টালি থানায় এসে অভিযোগ করেন যে, কিছু দুষ্কৃতি তাঁকে (Bangladeshi) অপহরণ করে, এবং প্রায় ৫০ হাজার টাকা মুক্তিপণ দিয়ে তাঁদের হাত থেকে রেহাই পান তিনি। বাংলাদেশের এক ব্যবসায়ী বশির মিঞা অভিযোগে করেন যে উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলার হাবড়া এলাকার কোনও একটি অজ্ঞাত স্থানে তাঁকে জোর করে আটকে রাখে (kidnap) অপহরণকারীরা, তারপর তিনি প্রায় ৫০ লক্ষ টাকা মুক্তিপণ দিয়ে তাঁদের হাত থেকে রেহাই পান।

বহুকাল ধরেই এশিয়া এবং মধ্য প্রাচ্যের মুসলিম সম্প্রদায় দাড়িতে এই রঙ ব্যবহার করে চলেছেন। আগে, মেহেন্দি পাতা পিষে এই রঙ তৈরি করে ব্যবহার করা হত। এটি কষ্টকর এবং সময়সাপেক্ষ বিষয় ছিল, যদিও আধুনিক মেহেন্দি গুঁড়ো ব্যবহার করা অনেক বেশি সহজ।

বাংলাদেশি এবং অন্যান্য 'বিদেশি'-দের শনাক্ত করে দেশ থেকে নির্বাসন দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হল পুলিশকে। নিজের রাজ্যের (Uttar Pradesh) পুলিশকে ওই নির্দেশ দিল উত্তরপ্রদেশের যোগী সরকার। উত্তর প্রদেশের পুলিশকে যেভাবে বাংলাদেশি (Bangladeshi) এবং "অন্যান্য বিদেশি" চিহ্নিত করতে বলা হয়েছে তাতে অনেকেই এর মধ্যে অসম এনআরসির (Assam NRC) ছায়া দেখছেন। রাজ্যের অভ্যন্তরীণ সুরক্ষার জন্য এই পদক্ষেপ "অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ", উত্তরপ্রদেশের পুলিশের মহানির্দেশক সমস্ত জেলা পুলিশ প্রধানকে চিঠি দিয়ে এ কথা বলেছেন।