বিক্ষোভ

কে পতাকা তুলবে? সে নিয়ে বচসা, বচসা থেকে হাতাহাতি ও সঙ্ঘর্ষ উত্তপ্ত হয় হুগলির খানাকুল। এই সংঘর্ষের বলি সুদর্শন প্রামাণিক বলে এই প্রৌঢ়

এনইপি'র বিরুদ্ধে স্লোগান তুলে কলকাতার একাধিক কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় ১৫০ জন এসএফআই সমর্থক সুবোধ মল্লিক স্কোয়ার থেকে প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত পদযাত্রা করেন

স্কুলছাত্রীর মৃত্যুকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত হয়ে উঠল শিলিগুড়ির ৩১ নম্বর জাতীয় সড়ক, রবিবার বিকেলে পথ অবরোধ করে বিক্ষোভে ফেটে পড়েন স্থানীয়রা। চোপরাতেও বিক্ষোভ দেখান স্থানীয় বাসিন্দারা। প্রায় দুঘণ্টা ধরে বিক্ষোভ থামানোর চেষ্টা করে পুলিশ, যদিও তাতে বিক্ষোভ থামেনি, ফলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে লাঠিচার্জ এবং কাঁদানে গ্যাস ছুঁড়তে বাধ্য হয় পুলিশ।

উত্তর দিনাজপুরের হেমতাবাদের (Hemtabad) দলীয় বিধায়ক দেবেন্দ্রনাথ রায়ের (Debendra Nath Roy) মৃত্যুর ঘটনায় সিবিআই তদন্তের দাবিতে রাজ্যজুড়ে থানার সামনে বিক্ষোভ প্রদর্শন করল বিজেপি।

সম্প্রতি পেট্রোপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি (Fuel Price Hike) এবং কেন্দ্রীয় সরকারের রেলের বেসরকারিকরণের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে মঙ্গলবার রাজ্যের বিভিন্নপ্রান্তে প্রতিবাদ, বিক্ষোভের ঝড় তুলল তৃণমূল কংগ্রেস (Trinamool Congress)। কেন্দ্রের বিরুদ্ধে জনবিরোধী নীতি গ্রহণ করার অভিযোগ তুলে বিভিন্ন রেলস্টেশনে সামনে পথসভার আয়োজন করা হয় রাজ্যের শাসদলের তরফে। বিজেপি নেতৃত্বাধীন কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে স্লোগান তুলে রাজ্যে বিভিন্ন জেলা ও ব্লকস্তরে বিক্ষোভ হয়।

বাংলাদেশ (Bangladesh) থেকে কোনও পণ্য ভারতে আমদানি না করা হলে, ভারত (India) থেকেও কোনও পণ্য সেদেশ রফতানি করা যাবে না, এই যুক্তিতে পেট্রাপোল সীমান্তে (Petrapole Border) ট্রাক আটকে দিয়ে দীর্ঘক্ষণ বিক্ষোভ দেখালেন হাসিনার দেশের ব্যবসায়ীরা। পরে দুই দেশের স্টেকহোল্ডালদের মধ্যে আলোচনার পর শেষপর্যন্ত সন্ধের দিকে পশ্চিমবঙ্গের (West Bengal) কিছু ট্রাক বেনাপোল সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করে।

মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের (Amit Shah) দিল্লি থেকে করা এ রাজ্যবাসীর উদ্দেশে জনসভার প্রতিবাদে রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় বিক্ষোভ করল সিপিআইএম(CPIM)। যখন রাজ্যের মানুষের ভোগান্তি চরমে, সেই সময় রাজনীতি করা হচ্ছে বলে অভিযোগ তুলে অমিত শাহের সভার প্রতিবাদে বিক্ষোভ করে তারা। সিপিআইএমের পলিটব্যুরো সদস্য মহম্মদ সেলিম (Mohammad Salim) বলেন, করোনা ভাইরাসের কারণে রাজ্যের মানুষ যখন অসহায় অবস্থায়, অর্থনীতিতে সঙ্কট, সঙ্গে রয়েছে আমফানের বিপর্যয়, সেই সময় ভোট চাইছেন অমিত শাহ।

বিশেষজ্ঞদের দাবি, "করোনা সংক্রমণ, লকডাউনের জেরে ধুঁকতে থাকা অর্থব্যবস্থার জোড়া ফলার মধ্যেই ফের একবার শ্রমিক আন্দোলন সামলাতে কোমর বাঁধতে হবে কেন্দ্রের মোদি সরকারকে।"

লাগাতার বিক্ষোভ-আন্দোলনে রীতিমতো যেন আগুন (US Protest) জ্বলছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে। সেদেশে কিছুদিন আগেই শ্বেতাঙ্গ পুলিশের অত্যাচারে মারা যান কৃষ্ণাঙ্গ যুবক জর্জ ফ্লয়েড। তাঁর (George Floyd) মৃত্যুর পর গত ৬ দিন ধরে একটানা বিক্ষোভ চলছে। রবিবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের (Donald Trump) বাসভবন হোয়াইট হাউজের (White House) সামনে বিপুল সংখ্যক বিক্ষোভকারী জড়ো হয়েছিল। তখন তাঁদের থামানোর চেষ্টা করে পুলিশ। সেই সময়েই বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে পুলিশের রীতিমতো সংঘর্ষ শুরু হয়।

তবে কি ভয় পেলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প (Donald Trump)? মানুষের রোষ থেকে বাঁচতেই কি তাঁকে আশ্রয় নিতে হলো হোয়াইট হাউজের (White House) মাটির তলায়? করোনা ভাইরাসের সংক্রমণের কারণে এমনতিই নাজেহাল আমেরিকা, এরপর আবার মরার উপর খাঁড়ার ঘা শ্বেতাঙ্গ-কৃষ্ণাঙ্গ দ্বন্দ্ব। কিছুদিন আগেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের শ্বেতাঙ্গ পুলিশের হাতে জর্জ ফ্লয়েড নামের এক কৃষ্ণাঙ্গ যুবকের নির্মমভাবে হত্যার ঘটনার জেরে পুরো আমেরিকা জুড়ে এখন চলছে প্রবল বিক্ষোভ ও আন্দোলন। সেই বিক্ষোভের আঁচ গিয়ে পড়ে হোয়াইট হাউজেও। ওয়াশিংটন ডিসিতে শুক্রবার রাতে হোয়াইট হাউজের বাইরে বিক্ষোভকারীরা উপস্থিত হওয়ার পর যখন পরিস্থিতি ক্রমেই উত্তপ্ত হয়ে ওঠে, তখনই নাকি মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সুরক্ষায় তাঁকে হোয়াইট হাউজের আন্ডারগ্রাউন্ড বাঙ্কারে নিয়ে যাওয়া হয়।

সাইক্লোন আমফানের (Cyclone Amphan) পাঁচদিন পরেও কলকাতার (Kolkata) বেশ কিছু এলাকায় স্বাভাবিক হয়নি পরিস্থিতি, ফেরেনি পানীয় জল ও বিদ্যুৎ পরিষেবা। সেই সমস্ত এলাকায় দ্রুত পরিষেবা ফেরানোর দাবিতে সোমবারও বিক্ষোভে নামলেন স্থানীয় বাসিন্দারা।

সাইক্লোন আমফানে (Cyclone Amphan) ধ্বংসলীলায় বহু এলাকায় ভেঙে পড়েছে গাছ, বিদ্যুৎ এর খুঁটি, ফলে বিভিন্ন জায়গায় এখনও বন্ধ রয়েছে বিদ্যুৎ, পানীয় জল সরবরাহ। ফলে এদিনও কলকাতার বিভিন্ন জায়গায় পানীয় জল সরবরাহ শুরু করা ও বিদ্যুৎ পরিষেবা ফেরানোর দাবিতে বিক্ষোভ দেখালেন স্থানীয় বাসিন্দারা।

মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘‘ওই বিপর্যয়ের পরে দু'দিন কেটেছে। আমরা দিন-রাত কাজ করে চলেছি। দয়া করে ধৈর্য ধরুন। আমরা চেষ্টা করছি যত দ্রুত সম্ভব সব কিছু আবার স্বাভাবিক করতে।''

শ্রমিক স্পেশাল ট্রেনে'(Shramik special') উত্তরপ্রদেশ ও বিহারে বাড়ি রওনা হওয়া শ্রমিকরা (Migrant workers) ট্রেনের অস্বাভাবিক দেরীর অভিযোগ তুললেন, পাশাপাশি ট্রেনে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশের অভিযোগ তুলে রেললাইনে নেমে বিক্ষোভ করে যথাযথ ব্যবস্থারও দাবি তুললেন।

লকডাউনের (Lockdown) সময়ে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে ওঠা রেশন দুর্নীতিকে (PDS System) হাতিয়ার করে রাজ্যজুড়ে প্রতিবাদ বিক্ষোভ কর্মসূচীতে সামিল হল বিজেপি (West Bengal BJP)। গেরুয়া শিবিরের কর্মীদের অভিযোগ, করোনা ভাইরাসের (Coronavirus) বিরুদ্ধে রাজ্যের পদক্ষেপ নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করায় তাঁদের নামে মামলা দায়ের করা হচ্ছে

কে পতাকা তুলবে? সে নিয়ে বচসা, বচসা থেকে হাতাহাতি ও সঙ্ঘর্ষ উত্তপ্ত হয় হুগলির খানাকুল। এই সংঘর্ষের বলি সুদর্শন প্রামাণিক বলে এই প্রৌঢ়

এনইপি'র বিরুদ্ধে স্লোগান তুলে কলকাতার একাধিক কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় ১৫০ জন এসএফআই সমর্থক সুবোধ মল্লিক স্কোয়ার থেকে প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত পদযাত্রা করেন

স্কুলছাত্রীর মৃত্যুকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত হয়ে উঠল শিলিগুড়ির ৩১ নম্বর জাতীয় সড়ক, রবিবার বিকেলে পথ অবরোধ করে বিক্ষোভে ফেটে পড়েন স্থানীয়রা। চোপরাতেও বিক্ষোভ দেখান স্থানীয় বাসিন্দারা। প্রায় দুঘণ্টা ধরে বিক্ষোভ থামানোর চেষ্টা করে পুলিশ, যদিও তাতে বিক্ষোভ থামেনি, ফলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে লাঠিচার্জ এবং কাঁদানে গ্যাস ছুঁড়তে বাধ্য হয় পুলিশ।

উত্তর দিনাজপুরের হেমতাবাদের (Hemtabad) দলীয় বিধায়ক দেবেন্দ্রনাথ রায়ের (Debendra Nath Roy) মৃত্যুর ঘটনায় সিবিআই তদন্তের দাবিতে রাজ্যজুড়ে থানার সামনে বিক্ষোভ প্রদর্শন করল বিজেপি।

সম্প্রতি পেট্রোপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি (Fuel Price Hike) এবং কেন্দ্রীয় সরকারের রেলের বেসরকারিকরণের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে মঙ্গলবার রাজ্যের বিভিন্নপ্রান্তে প্রতিবাদ, বিক্ষোভের ঝড় তুলল তৃণমূল কংগ্রেস (Trinamool Congress)। কেন্দ্রের বিরুদ্ধে জনবিরোধী নীতি গ্রহণ করার অভিযোগ তুলে বিভিন্ন রেলস্টেশনে সামনে পথসভার আয়োজন করা হয় রাজ্যের শাসদলের তরফে। বিজেপি নেতৃত্বাধীন কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে স্লোগান তুলে রাজ্যে বিভিন্ন জেলা ও ব্লকস্তরে বিক্ষোভ হয়।

বাংলাদেশ (Bangladesh) থেকে কোনও পণ্য ভারতে আমদানি না করা হলে, ভারত (India) থেকেও কোনও পণ্য সেদেশ রফতানি করা যাবে না, এই যুক্তিতে পেট্রাপোল সীমান্তে (Petrapole Border) ট্রাক আটকে দিয়ে দীর্ঘক্ষণ বিক্ষোভ দেখালেন হাসিনার দেশের ব্যবসায়ীরা। পরে দুই দেশের স্টেকহোল্ডালদের মধ্যে আলোচনার পর শেষপর্যন্ত সন্ধের দিকে পশ্চিমবঙ্গের (West Bengal) কিছু ট্রাক বেনাপোল সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করে।

মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের (Amit Shah) দিল্লি থেকে করা এ রাজ্যবাসীর উদ্দেশে জনসভার প্রতিবাদে রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় বিক্ষোভ করল সিপিআইএম(CPIM)। যখন রাজ্যের মানুষের ভোগান্তি চরমে, সেই সময় রাজনীতি করা হচ্ছে বলে অভিযোগ তুলে অমিত শাহের সভার প্রতিবাদে বিক্ষোভ করে তারা। সিপিআইএমের পলিটব্যুরো সদস্য মহম্মদ সেলিম (Mohammad Salim) বলেন, করোনা ভাইরাসের কারণে রাজ্যের মানুষ যখন অসহায় অবস্থায়, অর্থনীতিতে সঙ্কট, সঙ্গে রয়েছে আমফানের বিপর্যয়, সেই সময় ভোট চাইছেন অমিত শাহ।

বিশেষজ্ঞদের দাবি, "করোনা সংক্রমণ, লকডাউনের জেরে ধুঁকতে থাকা অর্থব্যবস্থার জোড়া ফলার মধ্যেই ফের একবার শ্রমিক আন্দোলন সামলাতে কোমর বাঁধতে হবে কেন্দ্রের মোদি সরকারকে।"

লাগাতার বিক্ষোভ-আন্দোলনে রীতিমতো যেন আগুন (US Protest) জ্বলছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে। সেদেশে কিছুদিন আগেই শ্বেতাঙ্গ পুলিশের অত্যাচারে মারা যান কৃষ্ণাঙ্গ যুবক জর্জ ফ্লয়েড। তাঁর (George Floyd) মৃত্যুর পর গত ৬ দিন ধরে একটানা বিক্ষোভ চলছে। রবিবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের (Donald Trump) বাসভবন হোয়াইট হাউজের (White House) সামনে বিপুল সংখ্যক বিক্ষোভকারী জড়ো হয়েছিল। তখন তাঁদের থামানোর চেষ্টা করে পুলিশ। সেই সময়েই বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে পুলিশের রীতিমতো সংঘর্ষ শুরু হয়।

তবে কি ভয় পেলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প (Donald Trump)? মানুষের রোষ থেকে বাঁচতেই কি তাঁকে আশ্রয় নিতে হলো হোয়াইট হাউজের (White House) মাটির তলায়? করোনা ভাইরাসের সংক্রমণের কারণে এমনতিই নাজেহাল আমেরিকা, এরপর আবার মরার উপর খাঁড়ার ঘা শ্বেতাঙ্গ-কৃষ্ণাঙ্গ দ্বন্দ্ব। কিছুদিন আগেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের শ্বেতাঙ্গ পুলিশের হাতে জর্জ ফ্লয়েড নামের এক কৃষ্ণাঙ্গ যুবকের নির্মমভাবে হত্যার ঘটনার জেরে পুরো আমেরিকা জুড়ে এখন চলছে প্রবল বিক্ষোভ ও আন্দোলন। সেই বিক্ষোভের আঁচ গিয়ে পড়ে হোয়াইট হাউজেও। ওয়াশিংটন ডিসিতে শুক্রবার রাতে হোয়াইট হাউজের বাইরে বিক্ষোভকারীরা উপস্থিত হওয়ার পর যখন পরিস্থিতি ক্রমেই উত্তপ্ত হয়ে ওঠে, তখনই নাকি মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সুরক্ষায় তাঁকে হোয়াইট হাউজের আন্ডারগ্রাউন্ড বাঙ্কারে নিয়ে যাওয়া হয়।

সাইক্লোন আমফানের (Cyclone Amphan) পাঁচদিন পরেও কলকাতার (Kolkata) বেশ কিছু এলাকায় স্বাভাবিক হয়নি পরিস্থিতি, ফেরেনি পানীয় জল ও বিদ্যুৎ পরিষেবা। সেই সমস্ত এলাকায় দ্রুত পরিষেবা ফেরানোর দাবিতে সোমবারও বিক্ষোভে নামলেন স্থানীয় বাসিন্দারা।

সাইক্লোন আমফানে (Cyclone Amphan) ধ্বংসলীলায় বহু এলাকায় ভেঙে পড়েছে গাছ, বিদ্যুৎ এর খুঁটি, ফলে বিভিন্ন জায়গায় এখনও বন্ধ রয়েছে বিদ্যুৎ, পানীয় জল সরবরাহ। ফলে এদিনও কলকাতার বিভিন্ন জায়গায় পানীয় জল সরবরাহ শুরু করা ও বিদ্যুৎ পরিষেবা ফেরানোর দাবিতে বিক্ষোভ দেখালেন স্থানীয় বাসিন্দারা।

মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘‘ওই বিপর্যয়ের পরে দু'দিন কেটেছে। আমরা দিন-রাত কাজ করে চলেছি। দয়া করে ধৈর্য ধরুন। আমরা চেষ্টা করছি যত দ্রুত সম্ভব সব কিছু আবার স্বাভাবিক করতে।''

শ্রমিক স্পেশাল ট্রেনে'(Shramik special') উত্তরপ্রদেশ ও বিহারে বাড়ি রওনা হওয়া শ্রমিকরা (Migrant workers) ট্রেনের অস্বাভাবিক দেরীর অভিযোগ তুললেন, পাশাপাশি ট্রেনে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশের অভিযোগ তুলে রেললাইনে নেমে বিক্ষোভ করে যথাযথ ব্যবস্থারও দাবি তুললেন।

লকডাউনের (Lockdown) সময়ে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে ওঠা রেশন দুর্নীতিকে (PDS System) হাতিয়ার করে রাজ্যজুড়ে প্রতিবাদ বিক্ষোভ কর্মসূচীতে সামিল হল বিজেপি (West Bengal BJP)। গেরুয়া শিবিরের কর্মীদের অভিযোগ, করোনা ভাইরাসের (Coronavirus) বিরুদ্ধে রাজ্যের পদক্ষেপ নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করায় তাঁদের নামে মামলা দায়ের করা হচ্ছে