বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়

অত্যন্ত সংক্রামক করোনা ভাইরাস (Coronavirus) এবার পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভাতেও (West Bengal Assembly) হানা দিল। বুধবার বিধানসভার অধ্যক্ষ বিমান বন্দ্যোপাধ্যায় (Bengal Speaker Biman Bandyopadhyay) জানিয়েছেন, সেখানকার এক কর্মী করোনা পজিটিভ হিসাবে ধরা পড়ার কারণে আগামী ১০ দিন বন্ধ রাখা হবে সেখানকার সমস্ত রকম কাজকর্ম, করা হবে স্যানিটাইজ।

সোমবার থেকে আন্তঃরাজ্য বিমান পরিষেবা শুরু করার কথা ঘোষণা করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। এই পরিস্থিতিতে মুখ্যমন্ত্রী কেন্দ্রকে অনুরোধ করবেন, ৩০ মে পর্যন্ত যেন কলকাতায় কোনও বিমান না পাঠানো হয়।

রাজ্যে আংশিক লকডাউন ঘোষণা করা হয়েছে সোমবার বিকেল পাঁচটা থেকে। চলবে ২৭ মার্চ মধ্যরাত পর্যন্ত।

"কলকাতা বিমানবন্দরে আন্তর্জাতিক বিমান প্রবেশ থামাতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিজিকে আবেদন করেছি" শুক্রবার এমনই অনুরোধ করলেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এদিন প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) সব অঙ্গরাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধে বৈঠক করেন। ভিডিও কনফারেন্সিংয়ের মাধ্যমে আয়োজিত হয় সেই বৈঠক।

তবে, গত জুলাইয়ের পর এটাই পশ্চিমবঙ্গের প্রশাসনিক প্রধান ও সাংবিধানিক প্রধানের প্রথম বৈঠক। ২০১৯ জুলাই মাসে রাজ্যপাল হিসেবে এ রাজ্যের দায়িত্বভার গ্রহণ করেন জগদীপ ধনখড় (Jagdeep Dhankhar)। তারপর থেকে ক্রমাগত বিভিন্ন ইস্যুতে বেড়েছে নবান্ন-রাজভবন সংঘাত। কিন্তু সাম্প্রতিক বাজেট বক্তৃতায় সেই সংঘাত প্রশমনের ইঙ্গিত দিয়েছিলেন খোদ জগদীপ ধনখড়। প্রাথমিকভাবে বিরোধিতা করলেও পড়ে রাজ্যের লেখা বাজেট খসড়া পাঠ করেন রাজ্যপাল। এরপর বিধানসভার অধ্যক্ষ বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়ের ঘরে চা-সহযোগে খোশমেজাজে দেখা গিয়েছে দুই প্রধানকে।

“কলকাতা ও গঙ্গাসাগর, দিঘা, মালদা ও বালুরঘাটের মধ্যে হেলিকপ্টার পরিষেবা চালু করা হয়েছে। সমস্ত জেলা সদর এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ স্থানে ২৭ টি হেলিপ্যাড তৈরি করা হয়েছে,” বলেন মমতা। ১৯৯৬ সালে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ ৭ ডিসেম্বর দিনটিকে আন্তর্জাতিক অসামরিক বিমান পরিবহন দিবস হিসাবে ঘোষণা করে।

মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়নবিশের পদত্যাগ “গণতন্ত্রের সৌন্দর্য”-এর প্রতিফলন, যখন কয়েকজন রাজ্যপাল সমান্তরাল প্রশাসন চালানোর চেষ্টা করছেন, মঙ্গলবার এমনটই বললেন রাজ্য বিধানসভার অধ্যক্ষ বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়।

এ দেশে সংবিধান গৃহীত হওয়ার ৭০ বছর পূর্তি উপলক্ষে মঙ্গলবার ও বুধবার পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভায় বিশেষ অধিবেশনের আয়োজন করা হয়েছে, জানিয়েছেন বিধানসভার অধ্যক্ষ বিমান বন্দ্যোপাধ্যায় । ওই (West Bengal Assembly) বিশেষ অধিবেশনে বক্তব্য রাখবেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং অধ্যক্ষ বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়। এই বিশেষ অধিবেশন উপলক্ষ্যে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়কেও।

Netaji Files: ২০১৫ সালে আজকের দিনেই রাজ্য সরকার নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর (Netaji Subhas Chandra Bose) বিষয়ে কলকাতা পুলিশ ও পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের হেফাজতে থাকা ৬৪টি ফাইল প্রকাশ করে। ফাইল (Netaji Files) প্রকাশের ঠিক চার বছর পর ফের নেতাজির তাইহোকুর বিমান দুর্ঘটনা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)

নেতাজির (Netaji) কী হয়েছিল? দেশের এই বীর সন্তান সম্পর্কে জানার অধিকার ভারতবাসীর রয়েছে। মনে করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (West Bengal Chief Minister Mamata Banerjee)। ৭৪ বছর আগে ১৯৪৫ সালের ১৮ই অগস্ট, তাইহুকু বিমানবন্দর থেকে বিমানে চড়েন সুভাষচন্দ্র বসু। এরপর থেকে তাঁর আর কোনও খোঁজ পাওয়া যায়নি। নেতাজির অন্তর্ধান (disappearance), রহস্য হয়েই রয়ে গিয়েছে। রবিবার মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘১৯৪৫ সালের এই দিনেই তাইওয়ানের তাইহুকু বিমানবন্দর থেকে বিমান ধরেন নেতাজি (Netaji)। সেটা কী কেবল অন্তর্ধানের জন্যই। আমরা জানি না তাঁর কী হয়েছে। ভারতের এই বীর সন্তানের সমন্ধে জানার অধিকার দেশবাসীর রয়েছে।'

সেই দ্বন্দ্বকে কেন্দ্র করেই নয়া ফরমান জারি করলেন রাজ্য বিধানসভার স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়। দুপক্ষকেই তাঁর নির্দেশ, বিধানসভার কোনও অধিবেশনে দেওয়া যাবে না এই ধরনের স্লোগান। কারণ, এই ধরনের বিশেষ স্লোগান সংবিধান বহির্ভূত। এই নিয়ে বিমানবাবু সমস্ত দলের বিধায়ক ও শাসকদলের নেতা-মন্ত্রীদের নিয়ে নিজ কক্ষে বৈঠকও করেন।

সাংবাদিকদের রবিবার বিকেলে ডায়মন্ড হারবারের সাংসদ বলেছেন, গোটাটাই রাজনৈতিক  চক্রান্ত। রাজনৈতিক ভাবে তাঁর মোকাবিলা না করতে পেরে পরিবারকে  হেনস্থা করা হচ্ছে।       

পাকিস্তানে বিমান হামলা চালানোর জন্য ভারতীয় বায়ুসেনার প্রশংসা করলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। খাইবার পাকতুনখোয়ার বালাকোটে জইশ-ই-মহম্মদের ঘাঁটিতে মঙ্গলবার ভোররাতে বিমান চামলা চালিয়ে জঙ্গিঘাঁটি গুঁড়িয়ে দেয় ভারত। মঙ্গলবার সকালেই ট্যুইট করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এদিন সকালে ট্যুইট করে লেখেন, “ভারতীয় বায়ুসেনা মানেই ভারতের অসাধারণ যোদ্ধা, জয় হিন্দ”।

এলাহাবাদ বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়াদের মুখোমুখি হওয়ার জন্য একটি বেসরকারি বিমান চেয়েছিলেন অখিলেশ যাদব। কিন্তু, উত্তরপ্রদেশ সরকারের পদস্থ কর্তারা জানান, তাঁর জন্য ওই ধরণের বিমানের ব্যবস্থা করা যাবে না।

রাজ্যে ২৭টি হেলিপ্যাড তৈরি হয়েছে। সেগুলি এখন ব্যবহারও করা হচ্ছে বলে জানালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা  বন্দ্যোপাধ্যায়।

অত্যন্ত সংক্রামক করোনা ভাইরাস (Coronavirus) এবার পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভাতেও (West Bengal Assembly) হানা দিল। বুধবার বিধানসভার অধ্যক্ষ বিমান বন্দ্যোপাধ্যায় (Bengal Speaker Biman Bandyopadhyay) জানিয়েছেন, সেখানকার এক কর্মী করোনা পজিটিভ হিসাবে ধরা পড়ার কারণে আগামী ১০ দিন বন্ধ রাখা হবে সেখানকার সমস্ত রকম কাজকর্ম, করা হবে স্যানিটাইজ।

সোমবার থেকে আন্তঃরাজ্য বিমান পরিষেবা শুরু করার কথা ঘোষণা করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। এই পরিস্থিতিতে মুখ্যমন্ত্রী কেন্দ্রকে অনুরোধ করবেন, ৩০ মে পর্যন্ত যেন কলকাতায় কোনও বিমান না পাঠানো হয়।

রাজ্যে আংশিক লকডাউন ঘোষণা করা হয়েছে সোমবার বিকেল পাঁচটা থেকে। চলবে ২৭ মার্চ মধ্যরাত পর্যন্ত।

"কলকাতা বিমানবন্দরে আন্তর্জাতিক বিমান প্রবেশ থামাতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিজিকে আবেদন করেছি" শুক্রবার এমনই অনুরোধ করলেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এদিন প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) সব অঙ্গরাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধে বৈঠক করেন। ভিডিও কনফারেন্সিংয়ের মাধ্যমে আয়োজিত হয় সেই বৈঠক।

তবে, গত জুলাইয়ের পর এটাই পশ্চিমবঙ্গের প্রশাসনিক প্রধান ও সাংবিধানিক প্রধানের প্রথম বৈঠক। ২০১৯ জুলাই মাসে রাজ্যপাল হিসেবে এ রাজ্যের দায়িত্বভার গ্রহণ করেন জগদীপ ধনখড় (Jagdeep Dhankhar)। তারপর থেকে ক্রমাগত বিভিন্ন ইস্যুতে বেড়েছে নবান্ন-রাজভবন সংঘাত। কিন্তু সাম্প্রতিক বাজেট বক্তৃতায় সেই সংঘাত প্রশমনের ইঙ্গিত দিয়েছিলেন খোদ জগদীপ ধনখড়। প্রাথমিকভাবে বিরোধিতা করলেও পড়ে রাজ্যের লেখা বাজেট খসড়া পাঠ করেন রাজ্যপাল। এরপর বিধানসভার অধ্যক্ষ বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়ের ঘরে চা-সহযোগে খোশমেজাজে দেখা গিয়েছে দুই প্রধানকে।

“কলকাতা ও গঙ্গাসাগর, দিঘা, মালদা ও বালুরঘাটের মধ্যে হেলিকপ্টার পরিষেবা চালু করা হয়েছে। সমস্ত জেলা সদর এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ স্থানে ২৭ টি হেলিপ্যাড তৈরি করা হয়েছে,” বলেন মমতা। ১৯৯৬ সালে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ ৭ ডিসেম্বর দিনটিকে আন্তর্জাতিক অসামরিক বিমান পরিবহন দিবস হিসাবে ঘোষণা করে।

মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়নবিশের পদত্যাগ “গণতন্ত্রের সৌন্দর্য”-এর প্রতিফলন, যখন কয়েকজন রাজ্যপাল সমান্তরাল প্রশাসন চালানোর চেষ্টা করছেন, মঙ্গলবার এমনটই বললেন রাজ্য বিধানসভার অধ্যক্ষ বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়।

এ দেশে সংবিধান গৃহীত হওয়ার ৭০ বছর পূর্তি উপলক্ষে মঙ্গলবার ও বুধবার পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভায় বিশেষ অধিবেশনের আয়োজন করা হয়েছে, জানিয়েছেন বিধানসভার অধ্যক্ষ বিমান বন্দ্যোপাধ্যায় । ওই (West Bengal Assembly) বিশেষ অধিবেশনে বক্তব্য রাখবেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং অধ্যক্ষ বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়। এই বিশেষ অধিবেশন উপলক্ষ্যে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়কেও।

Netaji Files: ২০১৫ সালে আজকের দিনেই রাজ্য সরকার নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর (Netaji Subhas Chandra Bose) বিষয়ে কলকাতা পুলিশ ও পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের হেফাজতে থাকা ৬৪টি ফাইল প্রকাশ করে। ফাইল (Netaji Files) প্রকাশের ঠিক চার বছর পর ফের নেতাজির তাইহোকুর বিমান দুর্ঘটনা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)

নেতাজির (Netaji) কী হয়েছিল? দেশের এই বীর সন্তান সম্পর্কে জানার অধিকার ভারতবাসীর রয়েছে। মনে করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (West Bengal Chief Minister Mamata Banerjee)। ৭৪ বছর আগে ১৯৪৫ সালের ১৮ই অগস্ট, তাইহুকু বিমানবন্দর থেকে বিমানে চড়েন সুভাষচন্দ্র বসু। এরপর থেকে তাঁর আর কোনও খোঁজ পাওয়া যায়নি। নেতাজির অন্তর্ধান (disappearance), রহস্য হয়েই রয়ে গিয়েছে। রবিবার মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘১৯৪৫ সালের এই দিনেই তাইওয়ানের তাইহুকু বিমানবন্দর থেকে বিমান ধরেন নেতাজি (Netaji)। সেটা কী কেবল অন্তর্ধানের জন্যই। আমরা জানি না তাঁর কী হয়েছে। ভারতের এই বীর সন্তানের সমন্ধে জানার অধিকার দেশবাসীর রয়েছে।'

সেই দ্বন্দ্বকে কেন্দ্র করেই নয়া ফরমান জারি করলেন রাজ্য বিধানসভার স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়। দুপক্ষকেই তাঁর নির্দেশ, বিধানসভার কোনও অধিবেশনে দেওয়া যাবে না এই ধরনের স্লোগান। কারণ, এই ধরনের বিশেষ স্লোগান সংবিধান বহির্ভূত। এই নিয়ে বিমানবাবু সমস্ত দলের বিধায়ক ও শাসকদলের নেতা-মন্ত্রীদের নিয়ে নিজ কক্ষে বৈঠকও করেন।

সাংবাদিকদের রবিবার বিকেলে ডায়মন্ড হারবারের সাংসদ বলেছেন, গোটাটাই রাজনৈতিক  চক্রান্ত। রাজনৈতিক ভাবে তাঁর মোকাবিলা না করতে পেরে পরিবারকে  হেনস্থা করা হচ্ছে।       

পাকিস্তানে বিমান হামলা চালানোর জন্য ভারতীয় বায়ুসেনার প্রশংসা করলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। খাইবার পাকতুনখোয়ার বালাকোটে জইশ-ই-মহম্মদের ঘাঁটিতে মঙ্গলবার ভোররাতে বিমান চামলা চালিয়ে জঙ্গিঘাঁটি গুঁড়িয়ে দেয় ভারত। মঙ্গলবার সকালেই ট্যুইট করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এদিন সকালে ট্যুইট করে লেখেন, “ভারতীয় বায়ুসেনা মানেই ভারতের অসাধারণ যোদ্ধা, জয় হিন্দ”।

এলাহাবাদ বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়াদের মুখোমুখি হওয়ার জন্য একটি বেসরকারি বিমান চেয়েছিলেন অখিলেশ যাদব। কিন্তু, উত্তরপ্রদেশ সরকারের পদস্থ কর্তারা জানান, তাঁর জন্য ওই ধরণের বিমানের ব্যবস্থা করা যাবে না।

রাজ্যে ২৭টি হেলিপ্যাড তৈরি হয়েছে। সেগুলি এখন ব্যবহারও করা হচ্ছে বলে জানালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা  বন্দ্যোপাধ্যায়।