বুদ্ধিজীবী

সবাই অবাক হন, চেতনের মতো বুদ্ধিজীবী কী করে কলেজ আর বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে গোলালেন?

নতুন নাগরিকত্ব আইন  (Citizenship Amendment Act) এবং এনআরসি'র (NRC) প্রতিবাদে এবার পথে নামলেন পশ্চমবঙ্গের বিশিষ্ট মানুষেরা। বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পড়ুয়াদের সঙ্গে বিতর্কিত আইনের বিরোধিতায় কলকাতার জনপথে পায়ে পা মেলালেন অপর্ণা সেন, কৌশিক সেন, ঋদ্ধি সেন সহ অন্যান্য বুদ্ধিজীবীরাও। মিছিলে ছিলেন অনেক সমাজ কর্মী সহ রাজ্যের বিভিন্ন স্তরের মানুষ । জাতীয় পতাকাকে সঙ্গী করে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজের শিক্ষার্থীরা মৌলালির রামলীলা ময়দান থেকে শুরু করে ওই প্রতিবাদ মিছিল। বুদ্ধিজীবী, সমাজকর্মী, শিক্ষার্থীরা ছাড়াও মিছিলে পা মেলান রাজ্যের (West Bengal) হাজার হাজার মানুষ।  মিছিলের সমাপ্তি স্থল হলে কলকাতার ডোরিনা ক্রসিং। এই মিছিলে সংশোধিত নাগরিকত্ব আইনের বিরুদ্ধে যেমন স্লোগান দেওয়া হয়, তেমনই স্লোগান দেওয়া হয় নাগরিকপঞ্জিকরণ বা এনআরসি নিয়েও।

নিজের মাতৃভূমির প্রতি যেন কোনও অধিকার নেই তাঁর---রবিবার এই ধরনের মন্তব্য টুইটে করলেন বলিউডের বিশিষ্ট পরিচালক শেখর কাপুর। প্রত্তুত্যরে ক্ষোভে ফেটে পরে তিনটি রি-ট্যুইট করেন বিশিষ্ট সঙ্গীতকার জাভেদ আখতার। প্রশ্ন তোলেন, কারা এই বিষাক্ত বুদ্ধিজীবী? যআঁদের ভয়ে আপনি ভীত! এবং তাঁরা নাকি সাপের মতোই যখনতখন আক্রমণ করছেন আপনাকে? 

বিজেপি রাজ্য সভাপতির এই মন্তব্যে স্বাভাবিকভাবেই ক্ষুব্ধ মেদিনীপুর পৌরসভার নবনির্বাচিত বিধায়ক এবং স্থানীয় মানুষ। একই সঙ্গে কলকাতার মেয়র এবং শাসকদলের প্রথম সারির নেতা ফিরহাদ হাকিমের দাবি, এমন উস্কানিমূলক মন্তব্যের জন্য ক্ষমা চাইতে হবে দিলীপ ঘোষকে। 

কবি সুবোধ সরকার বলেন, 'ধর্মের ভিত্তিতে মানুষের মধ্যে বিভাজন করার উদ্দেশ্য থেকেই অসমের ঘটনার সূত্রপাত। যে কোনও মূল্যে এ ধরনের পরিকল্পনা ব্যর্থ করে দেশকে রক্ষা করতে হবে।'

সবাই অবাক হন, চেতনের মতো বুদ্ধিজীবী কী করে কলেজ আর বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে গোলালেন?

নতুন নাগরিকত্ব আইন  (Citizenship Amendment Act) এবং এনআরসি'র (NRC) প্রতিবাদে এবার পথে নামলেন পশ্চমবঙ্গের বিশিষ্ট মানুষেরা। বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পড়ুয়াদের সঙ্গে বিতর্কিত আইনের বিরোধিতায় কলকাতার জনপথে পায়ে পা মেলালেন অপর্ণা সেন, কৌশিক সেন, ঋদ্ধি সেন সহ অন্যান্য বুদ্ধিজীবীরাও। মিছিলে ছিলেন অনেক সমাজ কর্মী সহ রাজ্যের বিভিন্ন স্তরের মানুষ । জাতীয় পতাকাকে সঙ্গী করে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজের শিক্ষার্থীরা মৌলালির রামলীলা ময়দান থেকে শুরু করে ওই প্রতিবাদ মিছিল। বুদ্ধিজীবী, সমাজকর্মী, শিক্ষার্থীরা ছাড়াও মিছিলে পা মেলান রাজ্যের (West Bengal) হাজার হাজার মানুষ।  মিছিলের সমাপ্তি স্থল হলে কলকাতার ডোরিনা ক্রসিং। এই মিছিলে সংশোধিত নাগরিকত্ব আইনের বিরুদ্ধে যেমন স্লোগান দেওয়া হয়, তেমনই স্লোগান দেওয়া হয় নাগরিকপঞ্জিকরণ বা এনআরসি নিয়েও।

নিজের মাতৃভূমির প্রতি যেন কোনও অধিকার নেই তাঁর---রবিবার এই ধরনের মন্তব্য টুইটে করলেন বলিউডের বিশিষ্ট পরিচালক শেখর কাপুর। প্রত্তুত্যরে ক্ষোভে ফেটে পরে তিনটি রি-ট্যুইট করেন বিশিষ্ট সঙ্গীতকার জাভেদ আখতার। প্রশ্ন তোলেন, কারা এই বিষাক্ত বুদ্ধিজীবী? যআঁদের ভয়ে আপনি ভীত! এবং তাঁরা নাকি সাপের মতোই যখনতখন আক্রমণ করছেন আপনাকে? 

বিজেপি রাজ্য সভাপতির এই মন্তব্যে স্বাভাবিকভাবেই ক্ষুব্ধ মেদিনীপুর পৌরসভার নবনির্বাচিত বিধায়ক এবং স্থানীয় মানুষ। একই সঙ্গে কলকাতার মেয়র এবং শাসকদলের প্রথম সারির নেতা ফিরহাদ হাকিমের দাবি, এমন উস্কানিমূলক মন্তব্যের জন্য ক্ষমা চাইতে হবে দিলীপ ঘোষকে। 

কবি সুবোধ সরকার বলেন, 'ধর্মের ভিত্তিতে মানুষের মধ্যে বিভাজন করার উদ্দেশ্য থেকেই অসমের ঘটনার সূত্রপাত। যে কোনও মূল্যে এ ধরনের পরিকল্পনা ব্যর্থ করে দেশকে রক্ষা করতে হবে।'