মুকুল রায়

তৃণমূল শিবির ছেড়ে যাঁরা সম্প্রতি গেরুয়া শিবিরের এসেছেন, তাঁরা দিলীপ ঘোষ গোষ্ঠীর চক্ষুশূল হয়ে উঠেছে। কারণ মুকুল রায় বনাম দিলীপ ঘোষের একটা ঠাণ্ডা লড়াই দলে বহুদিন ধরে বিদ্যমান

বিজেপির (BP) শীর্ষ নেতৃত্বের সঙ্গে তাঁর মতবিরোধ এবং দূরত্ব তৈরি হয়েছে, ফলে আবারও পুরানো দলে ফিরতে চাইছেন বলে জল্পনা রটেছে, এরমধ্যেই মুকুল রায় (Mukul Roy) রবিবার জানালেন, তিনি বিজেপিতে আছেন এবং থাকবেন, পাশাপাশি দলীয় নেতৃত্বের সঙ্গে তাঁক মতবিরোধের যে জল্পনা রটেছে তা ভুল বলেও মন্তব্য করেন। তাঁকে নিয়ে যে খবর রটেছে, তাতে তিনি দুঃখ পেয়েছেন বলেও সাংবাদিক সম্মেলনে জানান মুকুল রায়।

দলের রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ, তাঁর সল্টলেকের বাসভবনে সকাল ১১টা-দুপুর ২টো পর্যন্ত ধর্না দিয়েছেন। পাশাপাশি বিজেপি সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায়, মন্ত্রী বাবুল সুপ্রিয়-সহ মুকুল রায় ছিলেন এই প্রতিবাদের অংশ

এখনও পর্যন্ত এই মামলায় চারজন গ্রেফতার হয়েছে। কলকাতা হাইকোর্ট মুকুল রায়কে গ্রেফতারি থেকে সুরক্ষা দিয়েছে। 

২০১০ সালে বীরভূমে খুন হয়েছিলেন ৩ বামকর্মী। সেই মামলায় অন্যতম অভিযুক্ত বিজেপি নেতা মুকুল রায়। বুধবার সেই মামলায় মুকুল রায়ের অন্তর্বর্তীকালীন জামিন মঞ্জুর করল কলকাতা হাইকোর্ট।

এপ্রিলের মাঝামাঝি রাজ্যে পুরভোটের সম্ভাবনা উসকে দিয়েছে রাজ্য।কিন্তু সেই সময়ে নির্বাচন হলে প্রচারের পর্যাপ্ত সময় পাবে না বিরোধী দলগুলো। তাই পর্যাপ্ত প্রচারের সময়ের দাবিতে বৃহস্পতিবার রাজ্য নির্বাচন কমিশনে দরবার করল গেরুয়া শিবির।

পরবর্তী শুনানি ২৩ এপ্রিল। মুকুলের আইনজীবী বিকাশ ভট্টাচার্য আদালতকে জানান, মুকুলের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ করা হয়েছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে।

ঘুষের বিনিময়ে রেল প্যানেলের সদস্য নির্বাচন সংক্রান্ত মামলার শুনানিতে এদিন এই আদেশ দিলেন বিচারপতি এস মুন্সি আর মহম্মদ নিজমুদ্দিনের ডিভিশন বেঞ্চ।  এদিন শুনানিতে তাঁরা বলেছেন, এই মামলা এখনও আদালতের চূড়ান্ত শুনানির তালিকায় নথিভুক্ত হয়নি। তাই আগে এটা বেঞ্চের সামনে নথিভুক্ত করান। এমন আবেদন সরকারি আইনজীবী ও আবেদনকারীদের কাছে করেছে ডিভিশন বেঞ্চ। পাশাপাশি তদন্তে সহযোগিতা করতে মুকুল রায়কে নির্দেশ দিয়েছে আদালত।

রাজ্যপাল জগদীপ ধনখর (Jagdeep Dhankhar) জানান, তিনি গত সপ্তাহে কার্নিভালে গিয়ে ‘‘অপমানিত, গভীর ভাবে ব্যথিত ও বিরক্ত'' হয়েছেন।

নারদকাণ্ডে  (Narada Scam) ইতিমধ্যেই আইপিএস এসএমএইচ মির্জাকে (SMH Mirza)  গ্রেফতার করেছে সিবিআই, নারদ স্টিং অপারেশনকাণ্ডে তিনিই প্রথম গ্রেফতার। রবিবার তাঁকে সঙ্গে নিয়ে গিয়ে বিজেপি নেতা মুকুল রায়কে  (Mukul Roy) জিজ্ঞাসাবাদ চালাল সিবিআই। রবিবার সকালে, দক্ষিণ কলকাতার বাড়িতে এই বিজেপি নেতাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। সিবিআই আধিকারিকরা জানান, “অপরাধের ধরণ পুনর্গঠন করতে” এদিন মুকুল রায়ের বাড়িতে গিয়ে জিজ্ঞাসাবদ করা হয়।

Narada Sting Case:শুক্রবার ব্যস্ততার কারণে সিবিআই দফতরে (CBI) হাজিরা না দিলেও শনিবার কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার তলবে দুপুর দুপুর হাজিরা দিলেন মুকুল রায়। ২০১৬ সালের নারদ স্টিং অপারেশন মামলার বিষয়ে জবাবদিহি করার জন্যেই তাঁকে (Mukul Roy) সমন পাঠায় সিবিআই।

নারদ মামলায় ডেকে পাঠানো হয়েছে বিজেপি নেতা মুকুল রায়কে। তবে শুক্রবার তদন্তকারীদের সামনে হাজিরা দিতে পারেননি বর্ষীয়ান বিজেপি নেতা। তদন্তকারী সংস্থা সূত্রের খবর, হাজিরা দিতে না পারার জন্য নিজের পূর্বনির্ধারিত কর্মসূচীর কথা তুলে ধরেছেন মুকুল রায়।

Narada Sting Case: আপাতত প্রশ্ন হল, মুকুল কি সিবিআইয়ের ডাকে সাড়া দিয়ে নিজাম প্যালেসে সিবিআই দফতরে যাবেন?

নারদ কেলেঙ্কারিতে বিজেপি নেতা মুকুল রায়কে তলব করল সিবিআই, শুক্রবার হাজিরা দিতে বলা হয়েছে তাঁকে, এমনটাই জানা গিয়েছে সূত্রে। আরও জানা গিয়েছে, শুক্রবার কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার নিজাম প্যালেসের দফতরে মুকুল রায়কে হাজিরা দিতে বলা হয়েছে।

রেলের প্যানেলের সদস্য করে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে টাকা নেওয়া সংক্রান্ত একটি মামলায় বিজেপি নেতা মুকুল রায়ের আগাম জামিনের শুনানি শুক্রবার। ওই দিন বিজেপি নেতার মামলা শুনবে কলকাতা হাইকোর্ট। বৃহস্পতিবার রাতে তাঁর গ্রেফতারি থেকে সুরক্ষার মেয়াদ শেষ হচ্ছে। বৃহস্পতিবার, কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি এস মুন্সি এবং বিচারপতি এস দাশগুপ্তের ডিভিশন বেঞ্চে মামলাটি ওঠে, সেখানেই শুক্রবার মামলাটির শুনানি হবে বলে জানিয়ে দেন বিচারপতিরা।

তৃণমূল শিবির ছেড়ে যাঁরা সম্প্রতি গেরুয়া শিবিরের এসেছেন, তাঁরা দিলীপ ঘোষ গোষ্ঠীর চক্ষুশূল হয়ে উঠেছে। কারণ মুকুল রায় বনাম দিলীপ ঘোষের একটা ঠাণ্ডা লড়াই দলে বহুদিন ধরে বিদ্যমান

বিজেপির (BP) শীর্ষ নেতৃত্বের সঙ্গে তাঁর মতবিরোধ এবং দূরত্ব তৈরি হয়েছে, ফলে আবারও পুরানো দলে ফিরতে চাইছেন বলে জল্পনা রটেছে, এরমধ্যেই মুকুল রায় (Mukul Roy) রবিবার জানালেন, তিনি বিজেপিতে আছেন এবং থাকবেন, পাশাপাশি দলীয় নেতৃত্বের সঙ্গে তাঁক মতবিরোধের যে জল্পনা রটেছে তা ভুল বলেও মন্তব্য করেন। তাঁকে নিয়ে যে খবর রটেছে, তাতে তিনি দুঃখ পেয়েছেন বলেও সাংবাদিক সম্মেলনে জানান মুকুল রায়।

দলের রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ, তাঁর সল্টলেকের বাসভবনে সকাল ১১টা-দুপুর ২টো পর্যন্ত ধর্না দিয়েছেন। পাশাপাশি বিজেপি সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায়, মন্ত্রী বাবুল সুপ্রিয়-সহ মুকুল রায় ছিলেন এই প্রতিবাদের অংশ

এখনও পর্যন্ত এই মামলায় চারজন গ্রেফতার হয়েছে। কলকাতা হাইকোর্ট মুকুল রায়কে গ্রেফতারি থেকে সুরক্ষা দিয়েছে। 

২০১০ সালে বীরভূমে খুন হয়েছিলেন ৩ বামকর্মী। সেই মামলায় অন্যতম অভিযুক্ত বিজেপি নেতা মুকুল রায়। বুধবার সেই মামলায় মুকুল রায়ের অন্তর্বর্তীকালীন জামিন মঞ্জুর করল কলকাতা হাইকোর্ট।

এপ্রিলের মাঝামাঝি রাজ্যে পুরভোটের সম্ভাবনা উসকে দিয়েছে রাজ্য।কিন্তু সেই সময়ে নির্বাচন হলে প্রচারের পর্যাপ্ত সময় পাবে না বিরোধী দলগুলো। তাই পর্যাপ্ত প্রচারের সময়ের দাবিতে বৃহস্পতিবার রাজ্য নির্বাচন কমিশনে দরবার করল গেরুয়া শিবির।

পরবর্তী শুনানি ২৩ এপ্রিল। মুকুলের আইনজীবী বিকাশ ভট্টাচার্য আদালতকে জানান, মুকুলের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ করা হয়েছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে।

ঘুষের বিনিময়ে রেল প্যানেলের সদস্য নির্বাচন সংক্রান্ত মামলার শুনানিতে এদিন এই আদেশ দিলেন বিচারপতি এস মুন্সি আর মহম্মদ নিজমুদ্দিনের ডিভিশন বেঞ্চ।  এদিন শুনানিতে তাঁরা বলেছেন, এই মামলা এখনও আদালতের চূড়ান্ত শুনানির তালিকায় নথিভুক্ত হয়নি। তাই আগে এটা বেঞ্চের সামনে নথিভুক্ত করান। এমন আবেদন সরকারি আইনজীবী ও আবেদনকারীদের কাছে করেছে ডিভিশন বেঞ্চ। পাশাপাশি তদন্তে সহযোগিতা করতে মুকুল রায়কে নির্দেশ দিয়েছে আদালত।

রাজ্যপাল জগদীপ ধনখর (Jagdeep Dhankhar) জানান, তিনি গত সপ্তাহে কার্নিভালে গিয়ে ‘‘অপমানিত, গভীর ভাবে ব্যথিত ও বিরক্ত'' হয়েছেন।

নারদকাণ্ডে  (Narada Scam) ইতিমধ্যেই আইপিএস এসএমএইচ মির্জাকে (SMH Mirza)  গ্রেফতার করেছে সিবিআই, নারদ স্টিং অপারেশনকাণ্ডে তিনিই প্রথম গ্রেফতার। রবিবার তাঁকে সঙ্গে নিয়ে গিয়ে বিজেপি নেতা মুকুল রায়কে  (Mukul Roy) জিজ্ঞাসাবাদ চালাল সিবিআই। রবিবার সকালে, দক্ষিণ কলকাতার বাড়িতে এই বিজেপি নেতাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। সিবিআই আধিকারিকরা জানান, “অপরাধের ধরণ পুনর্গঠন করতে” এদিন মুকুল রায়ের বাড়িতে গিয়ে জিজ্ঞাসাবদ করা হয়।

Narada Sting Case:শুক্রবার ব্যস্ততার কারণে সিবিআই দফতরে (CBI) হাজিরা না দিলেও শনিবার কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার তলবে দুপুর দুপুর হাজিরা দিলেন মুকুল রায়। ২০১৬ সালের নারদ স্টিং অপারেশন মামলার বিষয়ে জবাবদিহি করার জন্যেই তাঁকে (Mukul Roy) সমন পাঠায় সিবিআই।

নারদ মামলায় ডেকে পাঠানো হয়েছে বিজেপি নেতা মুকুল রায়কে। তবে শুক্রবার তদন্তকারীদের সামনে হাজিরা দিতে পারেননি বর্ষীয়ান বিজেপি নেতা। তদন্তকারী সংস্থা সূত্রের খবর, হাজিরা দিতে না পারার জন্য নিজের পূর্বনির্ধারিত কর্মসূচীর কথা তুলে ধরেছেন মুকুল রায়।

Narada Sting Case: আপাতত প্রশ্ন হল, মুকুল কি সিবিআইয়ের ডাকে সাড়া দিয়ে নিজাম প্যালেসে সিবিআই দফতরে যাবেন?

নারদ কেলেঙ্কারিতে বিজেপি নেতা মুকুল রায়কে তলব করল সিবিআই, শুক্রবার হাজিরা দিতে বলা হয়েছে তাঁকে, এমনটাই জানা গিয়েছে সূত্রে। আরও জানা গিয়েছে, শুক্রবার কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার নিজাম প্যালেসের দফতরে মুকুল রায়কে হাজিরা দিতে বলা হয়েছে।

রেলের প্যানেলের সদস্য করে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে টাকা নেওয়া সংক্রান্ত একটি মামলায় বিজেপি নেতা মুকুল রায়ের আগাম জামিনের শুনানি শুক্রবার। ওই দিন বিজেপি নেতার মামলা শুনবে কলকাতা হাইকোর্ট। বৃহস্পতিবার রাতে তাঁর গ্রেফতারি থেকে সুরক্ষার মেয়াদ শেষ হচ্ছে। বৃহস্পতিবার, কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি এস মুন্সি এবং বিচারপতি এস দাশগুপ্তের ডিভিশন বেঞ্চে মামলাটি ওঠে, সেখানেই শুক্রবার মামলাটির শুনানি হবে বলে জানিয়ে দেন বিচারপতিরা।