রাজ্যের স্পিকার

কর্নাটকের বিদ্রোহী বিধায়কদের সমন পাঠিয়েছেন স্পিকার। ক্ষমতাসীন জোট সরকারের অনুরোধ, এঁদের বহিষ্কার করা হোক। এই বিধায়কদের পদত্যাগের ফলে আচমকাই বিপদে পড়ে যেতে হয়েছে রাজ্যের কংগ্রেস-জনতা দল সরকারকে। তাঁদের সমন পাঠানোর অর্থ আস্থা ভোট সোমবার হবে না। যদি না জোট সরকারের তরফে চাপ সৃষ্টি করা হয় নিজেদের সংখ্যাগরিষ্ঠতা প্রমাণের দাবিতে।

কেন্দ্রের স্বাস্থ্যমন্ত্রী হর্ষ বর্ধন সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়কে আক্রমণ করেন। তিনি বলেন, পশ্চিমবঙ্গের মতো কোনও কোনও রাজ্য সরকার এই ধরনের প্রকল্প চালু করলেও এর অনেক সীমাবদ্ধতা রয়েছে। এর মধ্যে বহনযোগ্যতার অভাবও রয়েছে।

সেই দ্বন্দ্বকে কেন্দ্র করেই নয়া ফরমান জারি করলেন রাজ্য বিধানসভার স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়। দুপক্ষকেই তাঁর নির্দেশ, বিধানসভার কোনও অধিবেশনে দেওয়া যাবে না এই ধরনের স্লোগান। কারণ, এই ধরনের বিশেষ স্লোগান সংবিধান বহির্ভূত। এই নিয়ে বিমানবাবু সমস্ত দলের বিধায়ক ও শাসকদলের নেতা-মন্ত্রীদের নিয়ে নিজ কক্ষে বৈঠকও করেন।

কর্নাটকের বিদ্রোহী বিধায়কদের সমন পাঠিয়েছেন স্পিকার। ক্ষমতাসীন জোট সরকারের অনুরোধ, এঁদের বহিষ্কার করা হোক। এই বিধায়কদের পদত্যাগের ফলে আচমকাই বিপদে পড়ে যেতে হয়েছে রাজ্যের কংগ্রেস-জনতা দল সরকারকে। তাঁদের সমন পাঠানোর অর্থ আস্থা ভোট সোমবার হবে না। যদি না জোট সরকারের তরফে চাপ সৃষ্টি করা হয় নিজেদের সংখ্যাগরিষ্ঠতা প্রমাণের দাবিতে।

কেন্দ্রের স্বাস্থ্যমন্ত্রী হর্ষ বর্ধন সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়কে আক্রমণ করেন। তিনি বলেন, পশ্চিমবঙ্গের মতো কোনও কোনও রাজ্য সরকার এই ধরনের প্রকল্প চালু করলেও এর অনেক সীমাবদ্ধতা রয়েছে। এর মধ্যে বহনযোগ্যতার অভাবও রয়েছে।

সেই দ্বন্দ্বকে কেন্দ্র করেই নয়া ফরমান জারি করলেন রাজ্য বিধানসভার স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়। দুপক্ষকেই তাঁর নির্দেশ, বিধানসভার কোনও অধিবেশনে দেওয়া যাবে না এই ধরনের স্লোগান। কারণ, এই ধরনের বিশেষ স্লোগান সংবিধান বহির্ভূত। এই নিয়ে বিমানবাবু সমস্ত দলের বিধায়ক ও শাসকদলের নেতা-মন্ত্রীদের নিয়ে নিজ কক্ষে বৈঠকও করেন।