সতর্কবার্তা

হু-কে লেখা চিঠিতে ৩২টা দেশের ২৩৯ জন গবেষক দাবি করেছেন, বায়বীয় সংক্রমণে সক্ষম করোনা ভাইরাস। অর্থাৎ শুধু হাঁচি-কাশির ড্রপলেট কিংবা সংস্পর্শে নয়, বায়ুমণ্ডল মারফতও ছড়াচ্ছে এই ভাইরাস।

করোনা ভাইরাসের (Coronavirus) উপদ্রবে একেই নাজেহাল সারা বিশ্ব, তার মধ্যে আবার করোনা আঁতুরঘর চিনে এক নতুন মারণ রোগের বাড়বাড়ন্ত দেখা গেল। সেদেশের (China) সরকারি সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত খবর অনুসারে, চিনের উত্তরাংশের একটি শহরে বিউবোনিক প্লেগের ফলে মহামারীর আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। শুধু তাই নয়, এই রোগ (Bubonic plague) খুব দ্রুত অন্যদের মধ্য়েও ছড়িয়ে পড়তে পারে সেই আশঙ্কা করে মঙ্গোলিয়ার মতো জায়গাগুলোতে তৃতীয় স্তরের সতর্কবার্তা ঘোষণা করা হয়েছে। 

বৃহস্পতিবার রাজ্যে সম্ভাব্য পঙ্গপালের হানার (Locust Attack) সতর্কতা জারি করল দিল্লি সরকার এবং শষ্য, সবজি, বাগান ও ফুল গাছে কীটনাশক ছড়ানোর জন্য বলা হয়েছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে। সম্প্রতি ভারতে মরু পঙ্গপালের উপদ্রুব দেখা দিয়েছে। প্রথম রাজস্থানে হানা দেয় এই পঙ্গপাল, এখন তারা ছড়িয়েছে পঞ্জাব, গুজরাট মহারাষ্ট্র এবং মধ্যপ্রদেশে।

যেভাবে করোনা সংক্রমণ (Coronavirus) গোটা দেশে ছড়িয়ে পড়ছে তাতে এর থেকে বাঁচতে মাস্ক ব্যবহার করা, মানুষের মধ্যে এক অপরের সঙ্গে দূরত্ব বজায় রাখা, নিয়মিত হাত ধোওয়া সহ অন্যান্য নিয়মগুলো মেনে চলা ছাড়া আর কোনও উপায় নেই। করোনা সতর্কতা এবং সামাজিক বিধিনিষেধের বার্তা সাধারণ মানুষের মধ্যে পৌঁছে দেওয়ার জন্যে নানাভাবে চেষ্টা করছে পুলিশ প্রশাসন। এবার নাগপুর পুলিশও (Nagpur Police) করোনার সতর্কবার্তা আমজনতার মধ্যে ছড়িয়ে দিতে এক অভিনব উপায় (Meme) অবলম্বন করলো।

ওড়িশা সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, যে সমস্ত এলাকা ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে, সেখানে এসএমএসের মাধ্যমে সতর্কবার্তা দেওয়ার ব্যাপারে।

মারাত্মক শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় (Amphan) আরও মারাত্মক রূপ পাচ্ছে ধীরে ধীরে, তাই বিরাট এক ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কায় ভুগছে পশ্চিমবঙ্গ (West Bengal) এবং ওড়িশা (Odisha)। মঙ্গলবার বিকেলের মধ্যেই হয়তো এই দুই রাজ্যের উপকূলবর্তী এলাকাগুলোয় ভয়ঙ্কর ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা। আগে থাকতেই ওড়িশা এবং পশ্চিমবঙ্গকে বিশেষভাবে সতর্ক করেছে দেশের আবহাওয়া দফতর। কেন্দ্রের তরফ থেকেও এই দুই রাজ্যকে সবরকম সহায়তার আশ্বাস দেওয়া হয়েছে। যতটা সম্ভব আমফানের (Cyclone Amphan) ক্ষতি এড়ানো যায় তার জন্যে সচেষ্ট হয়েছে বাংলা এবং ওড়িশা। আমফান প্রথম আছড়ে পড়ার প্রবল সম্ভাবনা ওড়িশা উপকূলে।

করোনা ভাইরাসের বিরুদ্ধে যুঝতে যখন গোটা দেশ ব্যস্ত ঠিক সেই সময়েই প্রকৃতির ভয়ঙ্কর চোখ রাঙানি, আসছে ঘূর্ণিঝড় আমফান। আবহাওয়া দফতরের (India Metrological Department) মতে এই ঘূর্ণিঝড়টি (Cyclone Amphan) নিজের শক্তি ভয়ঙ্করভাবে বাড়িয়েছে। আগামী মঙ্গল-বুধবারের মধ্যেই পশ্চিমবঙ্গ (West Bengal) ও ওড়িশায় রাতারাতি "মারাত্মক শক্তিশালী" হয়ে পড়া ঘূর্ণিঝড়টি (Extremely Severe Cyclone Amphan) আছড়ে পড়তে পারে। ওই দুই রাজ্যেই তাই সতর্কতা জারি করা হয়েছে। যে গতিতে আমফান এগোচ্ছে তাতে মনে হচ্ছে বুধবারই এটি বাংলায় আছড়ে পড়বে।

হ্যাকার টুইট করেন, “হাই আরোগ্য সেতু, আপনার অ্যাপ্লিকেশনটিতে একটি সুরক্ষা সমস্যা পাওয়া গিয়েছে। ৯০ মিলিয়ন ভারতীয়ের গোপন তথ্য ঝুঁকির মুখে। আপনি কি আমার সঙ্গে আলাদা করে যোগাযোগ করতে পারবেন?"

রোহিঙ্গা (Rohingya Muslims) মুসলিমদের নিয়ে এবার বিভিন্ন রাজ্যকে সতর্কবার্তা পাঠালো কেন্দ্রীয় সরকার। গত মার্চ মাসে দিল্লির নিজামুদ্দিনে তাবলিগি জামাতের আয়োজিত ধর্মীয় সমাবেশে অংশ নিয়েছিলেন অনেক রোহিঙ্গা শরণার্থীরাই, তাই এঁদের মধ্যেও করোনা সংক্রমণ (Coronavirus) ছড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক তাই রাজ্যগুলোকে বলেছে, প্রয়োজনে রোহিঙ্গাদের শরণার্থী শিবিরে গিয়ে করোনা সংক্রমণের বিষয়ে খতিয়ে দেখুক তারা।

এর আগে সরকার কোভিড-১৯-এর মোকাবিলায় কী পদক্ষেপ করছে সে বিষয়ে তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করছে না হলে অসন্তোষ প্রকাশ করেছিলেন রাজ্যপাল।

হিন্দু সম্প্রদায়ের মৃত্যুর দেবতা হলেন ''যমরাজ'', তাঁর (Yamraj) কথা ভাবলেই ভয়ে হাত-পা কাঁপতে থাকে অনেকেরই। করোনা ভাইরাস (Coronavirus) যখন রীতিমতো মৃত্যুদূত হয়ে ভারতের সর্বত্র দাপিয়ে বেড়াচ্ছে, সেই সময়েই সাধারণ মানুষকে সতর্ক করতে রাস্তায় নামলেন স্বয়ং ''যমরাজ''। উত্তরপ্রদেশের লখনউ থেকে প্রায় ১২০ কিলোমিটার দূরে বাহরাইচের রাস্তায় ঘোরাঘুরি করতে দেখা গেল তাঁকে। লকডাউনের (Coronavirus Lockdown) সময় যাতে কোনও মানুষ ঘরের বাইরে পা না দেন সেই ব্যাপারে মানুষজনকে সতর্কবার্তা দেন তিনি।

আমাদের সৌভাগ্য বিপদ বুঝে ব্যবস্থা নিতে পেরেছি। সেই ব্যবস্থার জেরেও এখনও সংক্রমণের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে। সেই সতর্কবার্তা মাথায় রেখেই আমাদের কাজ করতে হবে। 

সেই সফরে তিনি প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন, সরকার সংক্রমণ প্রতিরোধ করতে চেষ্টা করছে । আঁতুড়ঘর চিহ্নিত করে নিরাময়ের বন্দোবস্ত করা হয়েছে। দেশবাসীকে নিরাপদ রাখতে বদ্ধপরিকর পাকিস্তান সরকার।

করোনা ভাইরাসের মোকাবিলায় বুধবার শুরু হয়েছে তিন সপ্তাহের দেশজুড়ে লকডাউন, ফলে অত্যাবশকীয় পণ্যসামগ্রি নিয়ে তৈরি হয়েছে উদ্বেগ। ভারতে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৬০৬, সঙ্গে মৃতের সংখ্যা ১০, এমনটাই জানিয়েছে স্বাস্থ্যমন্ত্রক। মঙ্গলবার জাতির উদ্দেশে ভাষণে প্রধানমন্ত্রী মোদি বলেন, “আগামি ২১ দিন বাড়ির বাইরে পা রাখা ভুলে যান”। কঠোর পদক্ষেপ না করলে ব্যাপকভাবে সংক্রমণ ছড়ানোর সতর্কবার্তা দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, করোনা প্রতিরোধে হু, রাষ্ট্রসংঘ ও কেন্দ্রীয় সরকারের সতর্কবার্তা মেনে এই সিদ্ধান্ত। বন্ধ থাকবে রাজ্যের সব সরকারি, বেসরকারি ও সরকার অনুমোদিত স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় ও মাদ্রাসা।

হু-কে লেখা চিঠিতে ৩২টা দেশের ২৩৯ জন গবেষক দাবি করেছেন, বায়বীয় সংক্রমণে সক্ষম করোনা ভাইরাস। অর্থাৎ শুধু হাঁচি-কাশির ড্রপলেট কিংবা সংস্পর্শে নয়, বায়ুমণ্ডল মারফতও ছড়াচ্ছে এই ভাইরাস।

করোনা ভাইরাসের (Coronavirus) উপদ্রবে একেই নাজেহাল সারা বিশ্ব, তার মধ্যে আবার করোনা আঁতুরঘর চিনে এক নতুন মারণ রোগের বাড়বাড়ন্ত দেখা গেল। সেদেশের (China) সরকারি সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত খবর অনুসারে, চিনের উত্তরাংশের একটি শহরে বিউবোনিক প্লেগের ফলে মহামারীর আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। শুধু তাই নয়, এই রোগ (Bubonic plague) খুব দ্রুত অন্যদের মধ্য়েও ছড়িয়ে পড়তে পারে সেই আশঙ্কা করে মঙ্গোলিয়ার মতো জায়গাগুলোতে তৃতীয় স্তরের সতর্কবার্তা ঘোষণা করা হয়েছে। 

বৃহস্পতিবার রাজ্যে সম্ভাব্য পঙ্গপালের হানার (Locust Attack) সতর্কতা জারি করল দিল্লি সরকার এবং শষ্য, সবজি, বাগান ও ফুল গাছে কীটনাশক ছড়ানোর জন্য বলা হয়েছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে। সম্প্রতি ভারতে মরু পঙ্গপালের উপদ্রুব দেখা দিয়েছে। প্রথম রাজস্থানে হানা দেয় এই পঙ্গপাল, এখন তারা ছড়িয়েছে পঞ্জাব, গুজরাট মহারাষ্ট্র এবং মধ্যপ্রদেশে।

যেভাবে করোনা সংক্রমণ (Coronavirus) গোটা দেশে ছড়িয়ে পড়ছে তাতে এর থেকে বাঁচতে মাস্ক ব্যবহার করা, মানুষের মধ্যে এক অপরের সঙ্গে দূরত্ব বজায় রাখা, নিয়মিত হাত ধোওয়া সহ অন্যান্য নিয়মগুলো মেনে চলা ছাড়া আর কোনও উপায় নেই। করোনা সতর্কতা এবং সামাজিক বিধিনিষেধের বার্তা সাধারণ মানুষের মধ্যে পৌঁছে দেওয়ার জন্যে নানাভাবে চেষ্টা করছে পুলিশ প্রশাসন। এবার নাগপুর পুলিশও (Nagpur Police) করোনার সতর্কবার্তা আমজনতার মধ্যে ছড়িয়ে দিতে এক অভিনব উপায় (Meme) অবলম্বন করলো।

ওড়িশা সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, যে সমস্ত এলাকা ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে, সেখানে এসএমএসের মাধ্যমে সতর্কবার্তা দেওয়ার ব্যাপারে।

মারাত্মক শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় (Amphan) আরও মারাত্মক রূপ পাচ্ছে ধীরে ধীরে, তাই বিরাট এক ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কায় ভুগছে পশ্চিমবঙ্গ (West Bengal) এবং ওড়িশা (Odisha)। মঙ্গলবার বিকেলের মধ্যেই হয়তো এই দুই রাজ্যের উপকূলবর্তী এলাকাগুলোয় ভয়ঙ্কর ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা। আগে থাকতেই ওড়িশা এবং পশ্চিমবঙ্গকে বিশেষভাবে সতর্ক করেছে দেশের আবহাওয়া দফতর। কেন্দ্রের তরফ থেকেও এই দুই রাজ্যকে সবরকম সহায়তার আশ্বাস দেওয়া হয়েছে। যতটা সম্ভব আমফানের (Cyclone Amphan) ক্ষতি এড়ানো যায় তার জন্যে সচেষ্ট হয়েছে বাংলা এবং ওড়িশা। আমফান প্রথম আছড়ে পড়ার প্রবল সম্ভাবনা ওড়িশা উপকূলে।

করোনা ভাইরাসের বিরুদ্ধে যুঝতে যখন গোটা দেশ ব্যস্ত ঠিক সেই সময়েই প্রকৃতির ভয়ঙ্কর চোখ রাঙানি, আসছে ঘূর্ণিঝড় আমফান। আবহাওয়া দফতরের (India Metrological Department) মতে এই ঘূর্ণিঝড়টি (Cyclone Amphan) নিজের শক্তি ভয়ঙ্করভাবে বাড়িয়েছে। আগামী মঙ্গল-বুধবারের মধ্যেই পশ্চিমবঙ্গ (West Bengal) ও ওড়িশায় রাতারাতি "মারাত্মক শক্তিশালী" হয়ে পড়া ঘূর্ণিঝড়টি (Extremely Severe Cyclone Amphan) আছড়ে পড়তে পারে। ওই দুই রাজ্যেই তাই সতর্কতা জারি করা হয়েছে। যে গতিতে আমফান এগোচ্ছে তাতে মনে হচ্ছে বুধবারই এটি বাংলায় আছড়ে পড়বে।

হ্যাকার টুইট করেন, “হাই আরোগ্য সেতু, আপনার অ্যাপ্লিকেশনটিতে একটি সুরক্ষা সমস্যা পাওয়া গিয়েছে। ৯০ মিলিয়ন ভারতীয়ের গোপন তথ্য ঝুঁকির মুখে। আপনি কি আমার সঙ্গে আলাদা করে যোগাযোগ করতে পারবেন?"

রোহিঙ্গা (Rohingya Muslims) মুসলিমদের নিয়ে এবার বিভিন্ন রাজ্যকে সতর্কবার্তা পাঠালো কেন্দ্রীয় সরকার। গত মার্চ মাসে দিল্লির নিজামুদ্দিনে তাবলিগি জামাতের আয়োজিত ধর্মীয় সমাবেশে অংশ নিয়েছিলেন অনেক রোহিঙ্গা শরণার্থীরাই, তাই এঁদের মধ্যেও করোনা সংক্রমণ (Coronavirus) ছড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক তাই রাজ্যগুলোকে বলেছে, প্রয়োজনে রোহিঙ্গাদের শরণার্থী শিবিরে গিয়ে করোনা সংক্রমণের বিষয়ে খতিয়ে দেখুক তারা।

এর আগে সরকার কোভিড-১৯-এর মোকাবিলায় কী পদক্ষেপ করছে সে বিষয়ে তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করছে না হলে অসন্তোষ প্রকাশ করেছিলেন রাজ্যপাল।

হিন্দু সম্প্রদায়ের মৃত্যুর দেবতা হলেন ''যমরাজ'', তাঁর (Yamraj) কথা ভাবলেই ভয়ে হাত-পা কাঁপতে থাকে অনেকেরই। করোনা ভাইরাস (Coronavirus) যখন রীতিমতো মৃত্যুদূত হয়ে ভারতের সর্বত্র দাপিয়ে বেড়াচ্ছে, সেই সময়েই সাধারণ মানুষকে সতর্ক করতে রাস্তায় নামলেন স্বয়ং ''যমরাজ''। উত্তরপ্রদেশের লখনউ থেকে প্রায় ১২০ কিলোমিটার দূরে বাহরাইচের রাস্তায় ঘোরাঘুরি করতে দেখা গেল তাঁকে। লকডাউনের (Coronavirus Lockdown) সময় যাতে কোনও মানুষ ঘরের বাইরে পা না দেন সেই ব্যাপারে মানুষজনকে সতর্কবার্তা দেন তিনি।

আমাদের সৌভাগ্য বিপদ বুঝে ব্যবস্থা নিতে পেরেছি। সেই ব্যবস্থার জেরেও এখনও সংক্রমণের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে। সেই সতর্কবার্তা মাথায় রেখেই আমাদের কাজ করতে হবে। 

সেই সফরে তিনি প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন, সরকার সংক্রমণ প্রতিরোধ করতে চেষ্টা করছে । আঁতুড়ঘর চিহ্নিত করে নিরাময়ের বন্দোবস্ত করা হয়েছে। দেশবাসীকে নিরাপদ রাখতে বদ্ধপরিকর পাকিস্তান সরকার।

করোনা ভাইরাসের মোকাবিলায় বুধবার শুরু হয়েছে তিন সপ্তাহের দেশজুড়ে লকডাউন, ফলে অত্যাবশকীয় পণ্যসামগ্রি নিয়ে তৈরি হয়েছে উদ্বেগ। ভারতে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৬০৬, সঙ্গে মৃতের সংখ্যা ১০, এমনটাই জানিয়েছে স্বাস্থ্যমন্ত্রক। মঙ্গলবার জাতির উদ্দেশে ভাষণে প্রধানমন্ত্রী মোদি বলেন, “আগামি ২১ দিন বাড়ির বাইরে পা রাখা ভুলে যান”। কঠোর পদক্ষেপ না করলে ব্যাপকভাবে সংক্রমণ ছড়ানোর সতর্কবার্তা দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, করোনা প্রতিরোধে হু, রাষ্ট্রসংঘ ও কেন্দ্রীয় সরকারের সতর্কবার্তা মেনে এই সিদ্ধান্ত। বন্ধ থাকবে রাজ্যের সব সরকারি, বেসরকারি ও সরকার অনুমোদিত স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় ও মাদ্রাসা।