সুরাত

ইন্দো-ইউকে প্রত্যর্পণ চুক্তি মেনে ভারত ক্যাটেগরি-২ রাষ্ট্র। এই ক্যাটেগরিতে প্রত্যর্পণের আগে স্বরাষ্ট্র সচিবের চূড়ান্ত অনুমোদন লাগে। পলাতক উদ্যোগপতি বিজয় মাল্যর প্রত্যর্পণ তাই এখন প্রীতি প্যাটেলের অনুমোদনের ওপর ঝুলে

স্থানীয় এক নেতা দাবি করেন, "রাজেশ বার্মা বিজেপির কর্মী-সমর্থক নয়। সমাজকর্মী হিসেবে ওই পরিযায়ী শ্রমিকদের টিকিট জোগাড়ের দায়িত্ব নিয়েছিল।"

এক পরিযায়ী শ্রমিক জানাচ্ছেন, ‘‘আমাদের ৭২৫ টাকা দিতে হয়েছে টিকিট বাবদ। অথচ এর দাম ৭১০ টাকা। আমাদের অতিরিক্ত দাম দিতে হচ্ছে।’’

গুজরাতের (Gujarat) সুরাটে (Surat) পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ বাঁধল পরিযায়ী শ্রমিকদের (Migrant Labourers)। ওই শ্রমিকরা তাঁদের রাজ্যে ফেরার দাবি জানিয়ে পথে নামলে ওই সংঘর্ষের সূচনা হয়। এই নিয়ে এই ধরনের চারটি সংঘর্ষের ঘটনা ঘটল সুরাতে। প্রসঙ্গত, হিরে ও বস্ত্রশিল্পে কাজ করার জন্য বহু শ্রমিক সারা দেশ থেকে সুরাতে আসে। সোমবার বরেলিতে পরিযায়ী শ্রমিকদের একাংশ একটি বাজার অঞ্চলের বাইরে জমায়েত করে। এরপরই পুলিশ সেখানে উপস্থিত হলে শ্রমিকরা পুলিশের উদ্দেশে পাথর ছুড়তে থাকে। পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে কাঁদানে গ্যাস ছোড়ে। এছাড়াও সুরাতের পালানপুর পাটিয়া অঞ্চলেও শ্রমিকরা প্রতিবাদ প্রদর্শন করে বলে জানা গিয়েছে।

ট্রেনে খেলনা বিক্রি করার সময় রাজনীতিবিদদের গলা নকল করতেন একজন হকার। শেষ পর্যন্ত তাঁকে সুরাত স্টেশন থেকে গ্রেফতার করল আরপিএফ। তাঁকে ১০ দিনের জন্য জেল হেফাজতে পাঠানো হয়েছে। আদালত তাঁকে ৩৫০০ টাকা জরিমানা ধার্য করেছে।

লোকসভা নির্বাচনে (Loksabha Election 2019) বিপুলভাবে জিতে দ্বিতীয় বারের জন্য মসনদে ফিরেছেন নরেন্দ্র মোদী (Narendra Modi)। স্বাভাবিক ভাবেই দেশ জুড়ে মোদী-হাওয়া। এই পরিস্থিতিতে বাজারে এল ‘মোদী সীতাফল কুলফি’। গুজরাতের সুরাতে এক আইসক্রিম পার্লারের মালিক বিবেক আজমেরা লোকসভায় মোদীর নেতৃত্বে বিজেপির দুরন্ত জয়কে উদযাপন করতে এই কুলফিকে বাজারে নিয়ে এসেছেন।

দাউদাউ আগুনে তখন জ্বলছে সুরাতের কোচিং সেন্টারটি। ঠিক তখনই এক যুবক নিজের প্রাণের মায়া না করে ঢুকে পড়েন তক্ষশীলা আর্কেডে। উদ্দেশ্য ভিতরে আটকে থাকা ছাত্রদের প্রাণ বাঁচানো। একটি মইয়ের সাহায্যে কমপ্লেক্সটির পিছন দিক দিয়ে ঢুকে পড়েন কেতন জোরাওয়াদিয়া। আর সক্ষম হন অন্তত ১০ জন ছাত্রের প্রাণ বাঁচাতে।

ইন্দো-ইউকে প্রত্যর্পণ চুক্তি মেনে ভারত ক্যাটেগরি-২ রাষ্ট্র। এই ক্যাটেগরিতে প্রত্যর্পণের আগে স্বরাষ্ট্র সচিবের চূড়ান্ত অনুমোদন লাগে। পলাতক উদ্যোগপতি বিজয় মাল্যর প্রত্যর্পণ তাই এখন প্রীতি প্যাটেলের অনুমোদনের ওপর ঝুলে

স্থানীয় এক নেতা দাবি করেন, "রাজেশ বার্মা বিজেপির কর্মী-সমর্থক নয়। সমাজকর্মী হিসেবে ওই পরিযায়ী শ্রমিকদের টিকিট জোগাড়ের দায়িত্ব নিয়েছিল।"

এক পরিযায়ী শ্রমিক জানাচ্ছেন, ‘‘আমাদের ৭২৫ টাকা দিতে হয়েছে টিকিট বাবদ। অথচ এর দাম ৭১০ টাকা। আমাদের অতিরিক্ত দাম দিতে হচ্ছে।’’

গুজরাতের (Gujarat) সুরাটে (Surat) পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ বাঁধল পরিযায়ী শ্রমিকদের (Migrant Labourers)। ওই শ্রমিকরা তাঁদের রাজ্যে ফেরার দাবি জানিয়ে পথে নামলে ওই সংঘর্ষের সূচনা হয়। এই নিয়ে এই ধরনের চারটি সংঘর্ষের ঘটনা ঘটল সুরাতে। প্রসঙ্গত, হিরে ও বস্ত্রশিল্পে কাজ করার জন্য বহু শ্রমিক সারা দেশ থেকে সুরাতে আসে। সোমবার বরেলিতে পরিযায়ী শ্রমিকদের একাংশ একটি বাজার অঞ্চলের বাইরে জমায়েত করে। এরপরই পুলিশ সেখানে উপস্থিত হলে শ্রমিকরা পুলিশের উদ্দেশে পাথর ছুড়তে থাকে। পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে কাঁদানে গ্যাস ছোড়ে। এছাড়াও সুরাতের পালানপুর পাটিয়া অঞ্চলেও শ্রমিকরা প্রতিবাদ প্রদর্শন করে বলে জানা গিয়েছে।

ট্রেনে খেলনা বিক্রি করার সময় রাজনীতিবিদদের গলা নকল করতেন একজন হকার। শেষ পর্যন্ত তাঁকে সুরাত স্টেশন থেকে গ্রেফতার করল আরপিএফ। তাঁকে ১০ দিনের জন্য জেল হেফাজতে পাঠানো হয়েছে। আদালত তাঁকে ৩৫০০ টাকা জরিমানা ধার্য করেছে।

লোকসভা নির্বাচনে (Loksabha Election 2019) বিপুলভাবে জিতে দ্বিতীয় বারের জন্য মসনদে ফিরেছেন নরেন্দ্র মোদী (Narendra Modi)। স্বাভাবিক ভাবেই দেশ জুড়ে মোদী-হাওয়া। এই পরিস্থিতিতে বাজারে এল ‘মোদী সীতাফল কুলফি’। গুজরাতের সুরাতে এক আইসক্রিম পার্লারের মালিক বিবেক আজমেরা লোকসভায় মোদীর নেতৃত্বে বিজেপির দুরন্ত জয়কে উদযাপন করতে এই কুলফিকে বাজারে নিয়ে এসেছেন।

দাউদাউ আগুনে তখন জ্বলছে সুরাতের কোচিং সেন্টারটি। ঠিক তখনই এক যুবক নিজের প্রাণের মায়া না করে ঢুকে পড়েন তক্ষশীলা আর্কেডে। উদ্দেশ্য ভিতরে আটকে থাকা ছাত্রদের প্রাণ বাঁচানো। একটি মইয়ের সাহায্যে কমপ্লেক্সটির পিছন দিক দিয়ে ঢুকে পড়েন কেতন জোরাওয়াদিয়া। আর সক্ষম হন অন্তত ১০ জন ছাত্রের প্রাণ বাঁচাতে।