স্বাধীনতা সংগ্রামী

দেশের সর্বকনিষ্ঠ স্বাধীনতা সংগ্রামী হিসাবে হাসিমুখে ফাঁসির দড়ি বরণ করে নিয়েছিলেন ক্ষুদিরাম বসু (Khudiram Bose)। ১৯০৮ সালের ১১ অগাস্ট মুজফফরপুর ষড়যন্ত্র মামলায় ফাঁসি হয় ওই মহান বিপ্লবীর, তখন খাতায় কলমে তাঁর বয়স মাত্র ১৮ বছর। তারুণ্যেই যে প্রাণকে ঝরে যেতে হলো, তাঁর শরীরের মৃত্যু হলেও অমর হয়ে থেকে গেলেন প্রতিটি ভারতবাসীর মনের মণিকোঠায়। বিপ্লবী ক্ষুদিরাম বসুর মৃত্যুবার্ষিকীতে (Khudiram Bose death anniversary) তাঁকে স্মরণ করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মঙ্গলবার তিনি টুইট করে দেশের সর্বকনিষ্ঠ বিপ্লবীকে শ্রদ্ধা জানান।

হিন্দুত্বের আইকন ভিডি সাভারকরকে (VD Savarkar) ভারতরত্ন দেওয়ার সুপারিশ নিয়ে চলতি বিতর্কের মধ্যে কংগ্রেস নেতা মণীশ তিওয়ারি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কাছে এক অনুরোধ রাখলেন। ওই কংগ্রেস নেতা (Manish Tewari) প্রধানমন্ত্রীকে স্বাধীনতা সংগ্রামী শহিদ ভগত সিং, রাজগুরু ও সুখদেবকে ভারতের সর্বোচ্চ অসামরিক পুরস্কার (Bharat Ratna) দেওয়ার বিষয়ে অনুরোধ করেন।

বর্ধমান স্টেশনের (Barddhaman Station) নাম বদল করে বটুকেশ্বর দত্ত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে রেল। তা নিয়ে বিভিন্ন জায়গায় শুরু হয়েছে জোরচর্চা। এরমধ্যেই মঙ্গলবার রেলের তরফে জানানো হল বর্ধমান রেলস্টেশনের নাম বদল নিয়ে রেলমন্ত্রকের কোনও চিন্তাভাবনা নেই। স্বাধীনতা সংগ্রামী বটুকেশ্বর দত্তের নামে বর্ধমান রেলস্টেশনের নাম বদল করা হবে বলে জানিয়েছিলেন রেলমন্ত্রকের রাষ্ট্রমন্ত্রী।

বটুকেশ্বর দত্ত আদতে বর্ধমানের ভূমিপুত্র হলেও স্বাধীনোত্তর ভারতে তাঁর স্থায়ী বসতি ছিল বিহারের পাটনায়। সেই কথা স্মরণ করে এবং স্বাধীনতা সংগ্রামীর অবদানকে স্বীকৃতি দিতেই পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান স্টেশনের নাম বদলে রাখা হবে বটুকেশ্বর দত্ত।

তিরুঅন্তপুরমে জেলা কংগ্রেসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়ে প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বলেন,  ‘দেশের কোথাও এত বড় গান্ধি-মূর্তি নেই । সবচেয়ে বড়টি আছে  সংসদে। কিন্তু সর্দার প্যাটেলের এই মূর্তিটি লম্বায় 182 মিটার। আমার প্রশ্ন মহত্মা গান্ধির আগে তাঁর শিস্য সর্দার বল্লভ ভাই প্যাটেলের এত উঁচু মূর্তি তৈরি হল কেন? প্যাটেল অতিসাধারণ ভাবে জীবন অতিবাহিত করেছেন। গান্ধিজির অনুগামি হিসেবেই তাঁর পরিচিতি ছিল। ’ প্রাক্তন মন্ত্রীর দাবি এই সমস্ত  প্রশ্নের কোনও উত্তর বিজেপির কাছে নেই।  আসলে গান্ধিজির দেখানো অহিংসার পথে বিশ্বাস করে না  বলেই বিজেপি তাঁর মূর্তি স্থাপন করছে না বলে মনে  করেন থারুর।                  

ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামী লোকমান্য তিলকের একটি জন আবেদন পর 19 শতাব্দী থেকেই গণেশ চতুর্থী উদযাপন বড় এবং বৃহদায়তন হয়ে ওঠে। পুজোকে কেন্দ্র করে জনগণের বিপুল সমাবেশ ব্রিটিশ কর্তৃপক্ষের কাছে আশঙ্কা হয়ে দেখা দেয়।

দেশের সর্বকনিষ্ঠ স্বাধীনতা সংগ্রামী হিসাবে হাসিমুখে ফাঁসির দড়ি বরণ করে নিয়েছিলেন ক্ষুদিরাম বসু (Khudiram Bose)। ১৯০৮ সালের ১১ অগাস্ট মুজফফরপুর ষড়যন্ত্র মামলায় ফাঁসি হয় ওই মহান বিপ্লবীর, তখন খাতায় কলমে তাঁর বয়স মাত্র ১৮ বছর। তারুণ্যেই যে প্রাণকে ঝরে যেতে হলো, তাঁর শরীরের মৃত্যু হলেও অমর হয়ে থেকে গেলেন প্রতিটি ভারতবাসীর মনের মণিকোঠায়। বিপ্লবী ক্ষুদিরাম বসুর মৃত্যুবার্ষিকীতে (Khudiram Bose death anniversary) তাঁকে স্মরণ করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মঙ্গলবার তিনি টুইট করে দেশের সর্বকনিষ্ঠ বিপ্লবীকে শ্রদ্ধা জানান।

হিন্দুত্বের আইকন ভিডি সাভারকরকে (VD Savarkar) ভারতরত্ন দেওয়ার সুপারিশ নিয়ে চলতি বিতর্কের মধ্যে কংগ্রেস নেতা মণীশ তিওয়ারি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কাছে এক অনুরোধ রাখলেন। ওই কংগ্রেস নেতা (Manish Tewari) প্রধানমন্ত্রীকে স্বাধীনতা সংগ্রামী শহিদ ভগত সিং, রাজগুরু ও সুখদেবকে ভারতের সর্বোচ্চ অসামরিক পুরস্কার (Bharat Ratna) দেওয়ার বিষয়ে অনুরোধ করেন।

বর্ধমান স্টেশনের (Barddhaman Station) নাম বদল করে বটুকেশ্বর দত্ত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে রেল। তা নিয়ে বিভিন্ন জায়গায় শুরু হয়েছে জোরচর্চা। এরমধ্যেই মঙ্গলবার রেলের তরফে জানানো হল বর্ধমান রেলস্টেশনের নাম বদল নিয়ে রেলমন্ত্রকের কোনও চিন্তাভাবনা নেই। স্বাধীনতা সংগ্রামী বটুকেশ্বর দত্তের নামে বর্ধমান রেলস্টেশনের নাম বদল করা হবে বলে জানিয়েছিলেন রেলমন্ত্রকের রাষ্ট্রমন্ত্রী।

বটুকেশ্বর দত্ত আদতে বর্ধমানের ভূমিপুত্র হলেও স্বাধীনোত্তর ভারতে তাঁর স্থায়ী বসতি ছিল বিহারের পাটনায়। সেই কথা স্মরণ করে এবং স্বাধীনতা সংগ্রামীর অবদানকে স্বীকৃতি দিতেই পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান স্টেশনের নাম বদলে রাখা হবে বটুকেশ্বর দত্ত।

তিরুঅন্তপুরমে জেলা কংগ্রেসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়ে প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বলেন,  ‘দেশের কোথাও এত বড় গান্ধি-মূর্তি নেই । সবচেয়ে বড়টি আছে  সংসদে। কিন্তু সর্দার প্যাটেলের এই মূর্তিটি লম্বায় 182 মিটার। আমার প্রশ্ন মহত্মা গান্ধির আগে তাঁর শিস্য সর্দার বল্লভ ভাই প্যাটেলের এত উঁচু মূর্তি তৈরি হল কেন? প্যাটেল অতিসাধারণ ভাবে জীবন অতিবাহিত করেছেন। গান্ধিজির অনুগামি হিসেবেই তাঁর পরিচিতি ছিল। ’ প্রাক্তন মন্ত্রীর দাবি এই সমস্ত  প্রশ্নের কোনও উত্তর বিজেপির কাছে নেই।  আসলে গান্ধিজির দেখানো অহিংসার পথে বিশ্বাস করে না  বলেই বিজেপি তাঁর মূর্তি স্থাপন করছে না বলে মনে  করেন থারুর।                  

ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামী লোকমান্য তিলকের একটি জন আবেদন পর 19 শতাব্দী থেকেই গণেশ চতুর্থী উদযাপন বড় এবং বৃহদায়তন হয়ে ওঠে। পুজোকে কেন্দ্র করে জনগণের বিপুল সমাবেশ ব্রিটিশ কর্তৃপক্ষের কাছে আশঙ্কা হয়ে দেখা দেয়।