স্বাস্থ্য পরিষেবা

করোনা ভাইরাসের (Bengal Coronavirus) বাড়বাড়ন্তের ফলে তৈরি হওয়া মহামারী রুখতে সবদিক দিয়েই ব্য়র্থ হয়েছে পশ্চিমবঙ্গ সরকার, এমন বিস্ফোরক অভিযোগ করলেন রাজ্য বিজেপি সভাপতি দিলীপ ঘোষ। করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলায় গুরুতর অব্যবস্থার অভিযোগও তুললেন তিনি (BJP Leader Dilip Ghosh)। দিলীপ ঘোষের দাবি, রাজ্যের (West Bengal) স্বাস্থ্য পরিষেবা এই রোগ নিয়ন্ত্রণে প্রয়োজনীয় সমাধান করতে "ব্যর্থ" হয়েছে।

তিনি বলেছেন, "প্রচারমাধ্যম, আর্থিক প্রতিষ্ঠান, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষি, স্মার্ট সিটি, ও উৎপাদন ক্ষেত্রে গতি আনতে এই পরিষেবা কার্যকরী।"

মুখ্যমন্ত্রীর যুক্তি, "উপসর্গ নেই এমন নাগরিক নমুনা পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে দরবার করলে স্বাস্থ্য পরিষেবা ভেঙে পড়বে। তাই একমাত্র যাদের উপসর্গ আছে, তাঁরাই হাসপাতালে আসুন। তাঁদেরকে সেরা চিকিৎসা পরিষেবা দেওয়া হবে।"

গোটা দেশে ক্রমেই বাড়ছে করোনা ভাইরাসের (Coronavirus) সংক্রমণ। এই সংক্রমণকে ঠেকাতে তাই আরও বেশি করে স্বাস্থ্যকর্মী সহ স্বাস্থ্যপরিষেবার সঙ্গে যুক্ত মানুষজনের সহায়তার প্রয়োজন। কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে সোমবার রাজ্য সরকারগুলোকে বলা হয়েছে, দেশে করোনা ভাইরাসের (Coronavirus in India) বিস্তারকে নিয়ন্ত্রণ করতে লকডাউন (Coronavirus Lockdown) চলাকালীন স্বাস্থ্য পরিষেবার সঙ্গে যুক্ত কোনও চিকিৎসক, প্যারামেডিক্যাল কর্মী, সাফাই কর্মী এবং অ্যাম্বুলেন্সের গতিবিধি নিয়ন্ত্রণ করা যাবে না।

লকডাউনে সুস্থ থাকতে এবং ভার্চুয়াল স্বাস্থ্য পরিষেবা সহজেই পেতে গুগল আগামী সপ্তাহের মধ্যে আনছে একমুঠো নতুন ফিচার।

সরকারি সূত্রে আরও খবর, সন্দেহভাজন ৫ হাজার জনকে পর্যবেক্ষণে রেখেছে জম্মু-কাশ্মীরের স্বাস্থ্য দফতর। এদিকে, কোয়ারান্টাইন কেন্দ্রের পরিষেবা নিয়ে ক্ষোভ উগড়ে দিয়েছেন অনেক সন্দেহভাজনের পরিবার। অভিযোগ, "একসঙ্গে ১০-১২ জনকে একটা ঘরে রাখা হচ্ছে। মেটানো হচ্ছে না পানীয় জল ও খাওয়ারের মতো মৌলিক চাহিদা।"   

করোনা ভাইরাসে (Coronavirus) আক্রান্তের সংখ্যা ক্রমাগত বেড়ে চলেছে দেশে। রাজধানী দিল্লিতে সবরকম সতর্কতা অবলম্বন করলেও সেখানে একই অবস্থা। রাজধানীতে অলিতে গলিতে চিকিৎসা পরিষেবা দেয় মহল্লা ক্লিনিকগুলো। চিকিৎসা পরিষেবা পাওয়ার আশায় প্রতিদিন সেখানে ভিড় জমান অসংখ্য রোগী।  কিন্তু এবার সেই মহল্লা ক্লিনিকেরই এক চিকিৎসককে আক্রমণ করল মৃত্যুদূত করোনা (COVID-19)। উত্তর-পূর্ব দিল্লির ওই মহল্লা ক্লিনিকের করোনা-পজিটিভ চিকিৎসকের থেকে ওই ভাইরাস ছড়িয়েছে তাঁর স্ত্রী এবং মেয়ের শরীরেও। স্বাস্থ্য আধিকারিকরা জানিয়েছেন, আক্রান্ত চিকিৎসকের পাশাপাশি তাঁর স্ত্রী-মেয়েকেও হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এদিকে মৌজপুরের (Delhi) ওই ক্লিনিকে ১২ মার্চ থেকে ১৮ মার্চ, যাঁরা ওই চিকিৎসককে দেখাতে এসেছিলেন তাঁদের কোয়ারান্টাইন হয়ে থাকার কথা বলা হয়েছে।

নিজের ছাত্রাবস্থায় মার্ক্সবাদী দর্শনে গভীরভাবেই প্রভাবিত হয়েছিলেন ৮৫ বছর বয়সী এই অর্থনীতিবিদ। তিনি জানান, কেরলা, তামিলনাড়ু ও হিমাচল প্রদেশের মতো রাজ্যের সঙ্গে তুলনা করা হলেও দেখা যাবে পশ্চিমবঙ্গ শিক্ষা ও স্বাস্থ্য পরিষেবা প্রদানের ক্ষেত্রে পিছিয়ে রয়েছে।

রাজ্যে সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা তৈরি করার জন্য দলের কর্মীদের উৎসাহ দিচ্ছেন বিজেপি সভাপতি তথা কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, বৃহস্পতিবার এমনই অভিযোগ করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। রাজ্যে সিপিআইএম ও বিজেপির মধ্যে মধুর সম্পর্ক রয়েছে বলে অভিযোগ করে চিকিৎসকদের বিক্ষোভ এবং রাজ্যের স্বাস্থ্য পরিষেবা ব্যহত হওয়ার পিছনে তাদের দায়ী করলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

রাজ্যের সমস্ত সরকারি হাসপাতালে সকাল ৯ টা থেকে রাত ৯ টা পর্যন্ত বহির্বিভাগের চিকিৎসা বন্ধ থাকছে। 

মমতা লেখেন  আজ ইউনিভার্সাল হেলথ কভারেজ ডে। আমাদের সরকার  নাগরিকদের স্বাস্থ্য  পরিষেবা  দিতে দায়বদ্ধ। অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়াতে    সরকারি হাসপাতালে বিনা খরচে চিকিৎসার ব্যবস্থা করা  হয়েছে।

চিকিৎসক রমণ সিংয়ের আমলে রাজ্যের স্বাস্থ্য সঙ্কটজনক হয়ে উঠেছে বলে কটাক্ষ করলেন রাজ। তাঁর মতে  স্বাস্থ্য পরিষেবা দেওয়া রাজ্যগুলির মধ্যে 20 তম স্থানে রয়েছে  ছত্তিশগড়। তাঁর কথায়, এ রাজ্যের মানুষ  আশা করেছিলেন একজন চিকিৎসক মুখ্যমন্ত্রী  হলে  রাজ্যের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার হাল ফিরবে।

এই পরিষেবা প্রকল্প থেকে সুবিধা পাবে এমন অন্তত 50 কোটি মানুষ জানেনই না যে, তাঁরা এই প্রকল্প থেকে আদৌ কোনও সুবিধা পেতে পারেন কি না।

করোনা ভাইরাসের (Bengal Coronavirus) বাড়বাড়ন্তের ফলে তৈরি হওয়া মহামারী রুখতে সবদিক দিয়েই ব্য়র্থ হয়েছে পশ্চিমবঙ্গ সরকার, এমন বিস্ফোরক অভিযোগ করলেন রাজ্য বিজেপি সভাপতি দিলীপ ঘোষ। করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলায় গুরুতর অব্যবস্থার অভিযোগও তুললেন তিনি (BJP Leader Dilip Ghosh)। দিলীপ ঘোষের দাবি, রাজ্যের (West Bengal) স্বাস্থ্য পরিষেবা এই রোগ নিয়ন্ত্রণে প্রয়োজনীয় সমাধান করতে "ব্যর্থ" হয়েছে।

তিনি বলেছেন, "প্রচারমাধ্যম, আর্থিক প্রতিষ্ঠান, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষি, স্মার্ট সিটি, ও উৎপাদন ক্ষেত্রে গতি আনতে এই পরিষেবা কার্যকরী।"

মুখ্যমন্ত্রীর যুক্তি, "উপসর্গ নেই এমন নাগরিক নমুনা পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে দরবার করলে স্বাস্থ্য পরিষেবা ভেঙে পড়বে। তাই একমাত্র যাদের উপসর্গ আছে, তাঁরাই হাসপাতালে আসুন। তাঁদেরকে সেরা চিকিৎসা পরিষেবা দেওয়া হবে।"

গোটা দেশে ক্রমেই বাড়ছে করোনা ভাইরাসের (Coronavirus) সংক্রমণ। এই সংক্রমণকে ঠেকাতে তাই আরও বেশি করে স্বাস্থ্যকর্মী সহ স্বাস্থ্যপরিষেবার সঙ্গে যুক্ত মানুষজনের সহায়তার প্রয়োজন। কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে সোমবার রাজ্য সরকারগুলোকে বলা হয়েছে, দেশে করোনা ভাইরাসের (Coronavirus in India) বিস্তারকে নিয়ন্ত্রণ করতে লকডাউন (Coronavirus Lockdown) চলাকালীন স্বাস্থ্য পরিষেবার সঙ্গে যুক্ত কোনও চিকিৎসক, প্যারামেডিক্যাল কর্মী, সাফাই কর্মী এবং অ্যাম্বুলেন্সের গতিবিধি নিয়ন্ত্রণ করা যাবে না।

লকডাউনে সুস্থ থাকতে এবং ভার্চুয়াল স্বাস্থ্য পরিষেবা সহজেই পেতে গুগল আগামী সপ্তাহের মধ্যে আনছে একমুঠো নতুন ফিচার।

সরকারি সূত্রে আরও খবর, সন্দেহভাজন ৫ হাজার জনকে পর্যবেক্ষণে রেখেছে জম্মু-কাশ্মীরের স্বাস্থ্য দফতর। এদিকে, কোয়ারান্টাইন কেন্দ্রের পরিষেবা নিয়ে ক্ষোভ উগড়ে দিয়েছেন অনেক সন্দেহভাজনের পরিবার। অভিযোগ, "একসঙ্গে ১০-১২ জনকে একটা ঘরে রাখা হচ্ছে। মেটানো হচ্ছে না পানীয় জল ও খাওয়ারের মতো মৌলিক চাহিদা।"   

করোনা ভাইরাসে (Coronavirus) আক্রান্তের সংখ্যা ক্রমাগত বেড়ে চলেছে দেশে। রাজধানী দিল্লিতে সবরকম সতর্কতা অবলম্বন করলেও সেখানে একই অবস্থা। রাজধানীতে অলিতে গলিতে চিকিৎসা পরিষেবা দেয় মহল্লা ক্লিনিকগুলো। চিকিৎসা পরিষেবা পাওয়ার আশায় প্রতিদিন সেখানে ভিড় জমান অসংখ্য রোগী।  কিন্তু এবার সেই মহল্লা ক্লিনিকেরই এক চিকিৎসককে আক্রমণ করল মৃত্যুদূত করোনা (COVID-19)। উত্তর-পূর্ব দিল্লির ওই মহল্লা ক্লিনিকের করোনা-পজিটিভ চিকিৎসকের থেকে ওই ভাইরাস ছড়িয়েছে তাঁর স্ত্রী এবং মেয়ের শরীরেও। স্বাস্থ্য আধিকারিকরা জানিয়েছেন, আক্রান্ত চিকিৎসকের পাশাপাশি তাঁর স্ত্রী-মেয়েকেও হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এদিকে মৌজপুরের (Delhi) ওই ক্লিনিকে ১২ মার্চ থেকে ১৮ মার্চ, যাঁরা ওই চিকিৎসককে দেখাতে এসেছিলেন তাঁদের কোয়ারান্টাইন হয়ে থাকার কথা বলা হয়েছে।

নিজের ছাত্রাবস্থায় মার্ক্সবাদী দর্শনে গভীরভাবেই প্রভাবিত হয়েছিলেন ৮৫ বছর বয়সী এই অর্থনীতিবিদ। তিনি জানান, কেরলা, তামিলনাড়ু ও হিমাচল প্রদেশের মতো রাজ্যের সঙ্গে তুলনা করা হলেও দেখা যাবে পশ্চিমবঙ্গ শিক্ষা ও স্বাস্থ্য পরিষেবা প্রদানের ক্ষেত্রে পিছিয়ে রয়েছে।

রাজ্যে সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা তৈরি করার জন্য দলের কর্মীদের উৎসাহ দিচ্ছেন বিজেপি সভাপতি তথা কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, বৃহস্পতিবার এমনই অভিযোগ করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। রাজ্যে সিপিআইএম ও বিজেপির মধ্যে মধুর সম্পর্ক রয়েছে বলে অভিযোগ করে চিকিৎসকদের বিক্ষোভ এবং রাজ্যের স্বাস্থ্য পরিষেবা ব্যহত হওয়ার পিছনে তাদের দায়ী করলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

রাজ্যের সমস্ত সরকারি হাসপাতালে সকাল ৯ টা থেকে রাত ৯ টা পর্যন্ত বহির্বিভাগের চিকিৎসা বন্ধ থাকছে। 

মমতা লেখেন  আজ ইউনিভার্সাল হেলথ কভারেজ ডে। আমাদের সরকার  নাগরিকদের স্বাস্থ্য  পরিষেবা  দিতে দায়বদ্ধ। অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়াতে    সরকারি হাসপাতালে বিনা খরচে চিকিৎসার ব্যবস্থা করা  হয়েছে।

চিকিৎসক রমণ সিংয়ের আমলে রাজ্যের স্বাস্থ্য সঙ্কটজনক হয়ে উঠেছে বলে কটাক্ষ করলেন রাজ। তাঁর মতে  স্বাস্থ্য পরিষেবা দেওয়া রাজ্যগুলির মধ্যে 20 তম স্থানে রয়েছে  ছত্তিশগড়। তাঁর কথায়, এ রাজ্যের মানুষ  আশা করেছিলেন একজন চিকিৎসক মুখ্যমন্ত্রী  হলে  রাজ্যের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার হাল ফিরবে।

এই পরিষেবা প্রকল্প থেকে সুবিধা পাবে এমন অন্তত 50 কোটি মানুষ জানেনই না যে, তাঁরা এই প্রকল্প থেকে আদৌ কোনও সুবিধা পেতে পারেন কি না।