Read in English
This Article is From Feb 06, 2020

Sheena Bora Murder Case: জামিন পেলেন পিটার মুখোপাধ্যায়

শিনা বোরা হত্যাকাণ্ডে (Sheena Bora Murder Case) জামিন পেলেন মামলার অন্যতম অভিযুক্ত প্রাক্তন মিডিয়া ব্যারন পিটার মুখোপাধ্যায়।

Advertisement
অল ইন্ডিয়া Edited by (with inputs from PTI)

বৃহস্পতিবার জামিন পেলেন পিটার মুখোপাধ্যায়।

Highlights

  • বম্বে হাইকোর্টে জামিন পেলেন পিটার মুখোপাধ্যায়
  • শিনা বোরা মামলায় অন্যতম অভিযুক্ত তিনি
  • ২০১৫ সালের ১৯ নভেম্বর গ্রেফতার হন পিটার
মুম্বই:

শিনা বোরা হত্যাকাণ্ডে (Sheena Bora Murder Case) বৃহস্পতিবার বম্বে হাইকোর্টে জামিন পেলেন মামলার অন্যতম অভিযুক্ত প্রাক্তন মিডিয়া ব্যারন পিটার মুখোপাধ্যায় (Bail To Peter Mukerjea )। তাঁর বিরুদ্ধে কোনও প্রমাণ না মেলায় জামিন দেওয়া হল তাঁকে। বিচারপতি নীতিন সামব্রে এদিন পিটারকে জামিন দেন দু'লক্ষ টাকার বিনিময়ে জামিন দেন। সেই সঙ্গে তাঁকে নির্দেশ দেন, পিটার তাঁর দুই সন্তান রাহুল মুখোপাধ্যায় ও বিধি মুখোপাধ্যায় সহ মামলার কোনও সা৭ঈর সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারবেন না। আদালত তাদের নির্দেশ ছ'সপ্তাহের জন্য দিয়েছে, যাতে মামলার তদন্তকারী সংস্থা সিবিআই আপিল করতে পারে।

২০১৫ সালের ১৯ নভেম্বর গ্রেফতার হন পিটার। এই মামলার প্রধান অভিযুক্ত তাঁর স্ত্রী ইন্দ্রাণী মুখোপাধ্যায়।

বিচারপতি জানান, ‘‘যখন ঘটনাটি ঘটে, অভিযুক্ত (পিটার মুখোপাধ্যায়) ভারতে ছিলেন না। এই মামলার তদন্ত চলছে। অভিযুক্ত চার বছরের বেশি সময় ধরে জেলে রয়েছেন। সম্প্রতি তাঁর বাইপাস সার্জারি হয়েছে। মামলার রাজসাক্ষী শ্যাম রাইয়ের বিবৃতি ছাড়া পিটার মুখোপাধ্যায়ের সপক্ষে কোনও প্রমাণ পাওয়া যায়নি। ওই চক্রান্তে তাঁর জড়িত থাকার আর কোনও প্রমাণ নেই।''

Advertisement

আদালত প্রশ্ন তোলে, কেন সিবিআই অন্য অভিযুক্তদের গ্রেফতার হওয়ার ছ'মাস পরে পিটার মুখোপাধ্যায়কে অভিযুক্ত করা হয়।

বিচারপতি আরও বলেন, রাহুলের সঙ্গে অভিযুক্তের ইমেলে কথা চালাচালির কথা আদালতের নজরে এলেও অপরাধের ক্ষেত্রে পিটার মুখোপাধ্যায়ের জড়িত থাকার কোনও চিহ্ন পাওয়া যায়নি।

Advertisement

বিচারপতি বলেন, ‘‘অভিযুক্ত কেবল নিজের ছেলেকে বোঝানোর চেষ্টা করেছেন একজন দায়িত্ববান বাবার মতো।''

আদালত সিবিআইয়ের কাছে তাঁর পাসপোর্ট জমা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে পিটারকে।

Advertisement

২০১৫ সালে সিনার হত্যার বিষয়টি সামনে আসে মামলার অন্যতম অভিযুক্ত শ্যাম রাই একটি অন্য মামলায় গ্রেফতার হওয়ার পর। অভিযোগ, শ্যাম শিনার মৃতদেহ পুড়িয়ে নষ্ট করার চেষ্টা করেন। পরে শ্যাম এই মামলায় রাজসাক্ষী হন। মামলার প্রধান দুই অভিযুক্ত ইন্দ্রাণী মুখোপাধ্যায় ও সঞ্জীব খান্না ২০১৫ সালের এপ্রিল থেকে জেলে আটক রয়েছেন। 

Advertisement