This Article is From Jun 07, 2019

দশ হাজারের জন্য উত্তরপ্রদেশের শিশু খুনের ঘটনায় উত্তাল দেশ, দেহ টেনেছিল কুকুর

এরই মধ্যে  মাত্র ২৪ ঘন্টায় ১৭ হাজার টুইট আছড়ে পড়েছে টুইটারে। প্রত্যেকটি টুইটেরই মূলকথা একটিই দোষীদের শাস্তি দিতে হবে।

দশ হাজারের জন্য উত্তরপ্রদেশের শিশু খুনের ঘটনায় উত্তাল দেশ, দেহ টেনেছিল কুকুর

পুলিশের অনুমান, টাকা-পয়সা সংক্রান্ত বিবাদের জেরেই ঘটেছে এই ঘটনা।

হাইলাইটস

  • উত্তরপ্রদেশের শিশু খুনের ঘটনায় ন্যাশনাল সিকিওরিটি অ্যাক্টে মামলা রুজু
  • এই ঘটনাকে ঘিরে গোটা দেশে নিন্দার ঝড় উঠেছে
  • এই ঘটনাকে ঘিরে গোটা দেশে নিন্দার ঝড় উঠেছে দাবি পুলিশের
নিউ দিল্লি:

উত্তরপ্রদেশের আলিগড়ে (Aligarh) দু বছরের শিশু খুনের ঘটনার তদন্ত হবে ন্যাশনাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট (national Security Act)  বা জাতীয় সুরক্ষা আইন অনুযায়ী। এই ঘটনাকে ঘিরে গোটা দেশে নিন্দার ঝড় উঠেছে। প্রথম থেকেই পুলিশের দাবি খুনের  নেপথ্যে শারীরিক নিগ্রহের কোনও বিষয় খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। টাকা  ফেরত না পাওয়ার আক্রোশ থেকেই ঘটনাটি ঘটেছে। এরই মধ্যে  মাত্র ২৪ ঘন্টায় ১৭ হাজার টুইট আছড়ে পড়েছে টুইটারে। প্রত্যেকটি টুইটেরই মূলকথা একটিই দোষীদের শাস্তি দিতে হবে। এখন ন্যাশনাল সিকিউরিটি অ্যাক্টে মামলা শুরু করে সেই কাজ দ্রুত করতে চাই তো যোগী প্রশাসন। এমনিতেই উত্তরপ্রদেশ সরকারের বিরুদ্ধে আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে না পারার অভিযোগ করেছে বিরোধীরা। এর আগেও উত্তর প্রদেশের কয়েকটি জায়গায় শিশুদের নির্মম অত্যাচারের শিকার হতে হয়েছে। সেই ঘটনাই আবার ঘটল দেশের  সবচেয়ে বড় রাজ্যে। এরপর বিরোধীদের সমালোচনা যে  আরও তীক্ষ্ন হবে সেটাই স্বাভাবিক। এমতাবস্থায় দ্রুত  অপরাধীদের চিহ্নিত করে শাস্তির চাইছে যোগী প্রশাসন। ময়নাতদন্তে  জানা গিয়েছে শিশুটিকে  শ্বাসরোধ করে  খুন করা হয়েছে। তবে  যৌন হেনস্থার কোনও প্রমাণ পাওয়া যায়নি।            
 

মর্মান্তিক! ঋণ শোধ না হওয়ায় আড়াই বছরের নাবালিকার চোখ উপড়ে নিল প্রতিবেশি

তিন দিন ধরে নিখোঁজ থাকার পর গত রবিবার মেয়েটির দেহ খুঁজে পাওয়া যায়। বাড়ির কাছে আবর্জনা ফেলার জায়গায় পড়েছিল নিথর দেহ। সারা দেহ আঘাতের অসংখ্য চিহ্ন। চোখ নেই। পা ভাঙা। ছোট্ট শরীরটা কী ভীষণ অত্যাচারের শিকার হয়েছিল তা ভাবলেই  শিউড়ে উঠতে হয়।                 

প্রাথমিক তদন্তে পুলিশের অনুমান, টাকা-পয়সা সংক্রান্ত বিবাদের জেরেই ঘটেছে এই ঘটনা। ধার নিয়ে শোধ করতে না পারায় প্রতিবেশিদের সঙ্গে বচসা বাঁধে শিশুটির মা-বাবার। তারপরেই খুন হয়ে যায় শিশুটি। 

ছিল বিফ হল বিপ, চাপের মুখে নাম বদলাল শহরের গো-মাংস উৎসবের

আলিগড়ের এসপি আকাশ কুলহারি (Senior Superintendent of Police Aligarh, Akash Kulhari.) জানিয়েছেন, "মেয়েকে খুঁজে না পেয়ে ৩১ মে থানায় অভিযোগ করেন শিশুটির অভিভাবক। পরে মেয়েটির দেহ পাওয়া যায় স্থানীয় ভ্যাট থেকে। তিনি প্রথম দিনই জানান পুরোটাই ব্যক্তিগত শত্রুতার জের। ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়েছে দুই অভিযুক্তকে। অপরাধ স্বীকার করেছে তারা। আপাতত দু-জনেই থানায় বন্দি।

.