Read in English
This Article is From Jul 12, 2019

সিকিমের রাস্তায় ধস, অবরুদ্ধ ১০ নম্বর জাতীয় সড়ক, ব্যাপক যানজটে আটকে মানুষ

পশ্চিমবঙ্গের কালিম্পং এবং শিলিগুড়ির সঙ্গে সিকিমের রাজধানী গ্যাংটকের সংযোগস্থাপন করে ১০ নম্বর জাতীয় সড়ক

Advertisement
অল ইন্ডিয়া ,

১০ নম্বর জাতীয় সড়কের অন্তত ৩টি স্থান অবরুদ্ধ হয়ে পড়েছে ভূমিধসের কারণে

নয়া দিল্লি:

জাতীয় সড়কের (National Highway 10) উপর পরপর অনেকগুলি ভূমিধসের (Landslide) কারণে প্রায় বন্ধ পশ্চিমবঙ্গ (West Bengal) ও সিকিমের মধ্যে সড়ক যোগাযোগ ব্য়বস্থা। একের পর এক ধসের ফলে রাস্তা আটকে যাওয়ার কারণে ওই জাতীয় সড়কে ব্যাপক ট্রাফিক জ্যাম। ১০ নম্বর জাতীয় সড়কটিই পশ্চিমবঙ্গের কালিম্পং এবং শিলিগুড়ির (Siliguri West Bengal) সঙ্গে সিকিমের (Sikkim) রাজধানী গ্যাংটকের (Gangtok) সংযোগস্থাপন করে। প্রশাসনের তরফে ধস সরিয়ে রাস্তা পরিষ্কারের কাজ শুরু হয়েছে।কিন্তু এখনও ওই এলাকায় (Gangtok Sikkim) বিভিন্ন জায়গায় ভূমি ধসে পড়ার কারণে রাস্তা পরিস্কারের কাজ খুব একটা দ্রুত সম্পন্ন করা সম্ভব হচ্ছে না। গত তিনদিন ধরেই আসাম,অরুণাচল প্রদেশ এবং সিকিমের মতো উত্তর-পূর্বের রাজ্যগুলিতে লাগাতার বৃষ্টি হয়ে চলেছে। এর ফলেই ওই ভূমি ধসের মতো ঘটনা ঘটেছে বলে জানা গেছে।

রবিবার উত্তরবঙ্গে ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

সকাল থেকে পাওয়া খবর অনুযায়ী জাতীয় সড়কের অন্তত ৩টি স্থান অবরুদ্ধ হয়ে পড়েছে ওই ভূমিধসের কারণে। সেতিঝোরী,কালীমন্দির এবং সেবক পুলিস আউটপোস্টের কাছে নামে ওই ভূমিধস। অরুণাচল প্রদেশ,মেঘালয় এবং আসামেও বেশ কিছু ভূমিধসের ঘটনা ঘটেছে, ফলে ওই সব অঞ্চলেও আটকে পড়েছেন হাজার হাজার মানুষ।

Advertisement

নাগাড়ে চলা বৃষ্টির কারণে ইতিমধ্যেই মেঘালয়ের ৪ জেলার যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। আসামের ৩ জন সহ মৃত্যু হয়েছে ৪ জনের। ১১টি জেলার ২লক্ষেরও বেশি মানুষ জলবন্দি হয়ে পড়েছেন।তবে ৩দিন টানা বৃষ্টির পরেও এখনও সিকিম সহ ওই রাজ্যগুলিতে আগামী ৫দিন ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া দফতর।আসামের রাজ্য বিপর্যয় মোকাবিলা দফতর (ASDMA)  জানিয়েছে লাগাতার বৃষ্টির ফলে রাজ্যের প্রায় ৩,৪৩৫ হেক্টর কৃষিজমি জলের তলায় চলে গেছে।

বদলে যাবে দার্জিলিং বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম? নাম বদল করতে বিল পাস বিধানসভায়

Advertisement

অরুণাচলপ্রদেশে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে আটশোরও বেশি মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, এদের মধ্যে বেশ কয়েকজন এখনও নিখোঁজ বলে জানা গেছে।

আসামের জোড়হাট এলাকায় ব্রহ্মপুত্র নদের জলস্তর বিপদসীমার উপর দিয়ে বইছে। তেজপুরেও ক্রমশ ভয়ঙ্কর হয়ে উঠছে ব্রহ্মপুত্রের গতিবিধি। অন্তত ৫টি জায়গায় ওই নদীর জল বিপদসীমার উপর দিয়ে বইছে বলে খবর মিলেছে।

Advertisement

রাজ্যের উদ্ধারকারী দলগুলির পাশাপাশি ওইসব জলবন্দি এলাকা থেকে মানুষজনকে উদ্ধার করতে হাত লাগিয়েছে জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীও (NDRF) ।

Advertisement



(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদনা করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে।)
Advertisement