தமிழில் படிக்க हिंदी में पढ़ें Read in English
This Article is From Dec 31, 2019

বছরের প্রথম দিনে কাশ্মীরে চালু হচ্ছে এসএমএস পরিষেবা

৫ অগস্ট জম্মু ও কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা প্রত্যাহার এবং রাজ্যটিকে ভেঙে দুটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে পরিণত করার সময়ে এই পদক্ষেপ করা হয়

Advertisement
অল ইন্ডিয়া Edited by

মঙ্গলবার মধ্যরাতে কাশ্মীরে(Kashmir)  মোবাইল মেসেজ বা এসএমএস পরিষেবা (SMS Service)  চালু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্র। প্রায় ৫ মাস কাশ্মীরে বন্ধ ছিল মোবাইল মেসেজ বা এসএমএস পরিষেবা। নতুন বছরে কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের হাসপাতালগুলিতে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট পরিষেবা চালু হবে, তবে সাধারণ মানুষের জন্য বন্ধই থাকবে। ৫ অগস্ট জম্মু ও কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা প্রত্যাহার এবং রাজ্যটিকে ভেঙে দুটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে পরিণত করার সময়ে এই পদক্ষেপ করা হয়। প্রশাসনের বিরুদ্ধে সাধারণ মানুষকে যাতে একত্রিত করতে না পারে “সমস্যা সৃষ্টিকারীরা”, তারজন্যই এই পদক্ষেপ বলে যুক্তি দেওয়া হয় কর্তৃপক্ষের তরফে। 

১৪৫ দিন পরে কেন্দ্রশাসিত লাদাখের কারগিলে ইন্টারনেট পরিষেবা চালু করল সরকার

কাশ্মীরের নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের খবর ঘোষণা করেন কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল বিষয়ক সরকারি মুখপাত্র। তিনি জানান, ১০ ডিসেম্বর নির্দিষ্ট কিছু মোবাইল থেকে মেসেজ বা এসএমএস পরিষেবা চালু করা হয়, ফলে, পড়ুয়া, স্কলারশিপের আবেদনকারী, ব্যবসায়ীদের সুবিধার জন্য এই পরিষেবা চালু করা হয়।

Advertisement

জম্মু ও কাশ্মীরের মুখপাত্র জানান, নতুন বছরের শুরুর দিন থেকে জম্মু ও কাশ্মীরের টোল আইনের সম্বত ১৯৯৫ অনুযায়ী, লখনপুর পোস্টে পণ্য সামগ্রি থেকে টোল ট্যাক্স প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এর আগে টোলের বিরুদ্ধে ধর্মঘট পালন করেছিল অল জম্মু ও কাশ্মীর ট্রান্সপোর্ট ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন, ফলে এই সিদ্ধান্ত যথেষ্ঠ তাৎপর্যপূর্ণ।

জম্মু ও কাশ্মীরের ইন্টারনেট চালু করা ও বন্দিদের মুক্তি নিয়ে আমেরিকার আর্জি ভারতকে

Advertisement

বিদ্রোহ বা কোনও রকম অশান্তি যাতে না হয়, তারজন্য কাশ্মীরে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা হয়েছিল, এবার ধীরে ধীরে তা প্রত্যাহার করা হচ্ছে, তারমধ্যেই এই সিদ্ধান্ত। সোমবার ন্যাশনাল কনফারেন্স ও পিপলস ডেমোক্র্যাটিক পার্টির পাঁচজন নেতাকে ছাড়া হয়, তবে আটক রয়েছেন,  ফারুক আবদুল্লা, ওমর আবদুল্লা, মেহবুবা মুফতি।

অপ্রত্যাশিত পদক্ষেপ করার আগে এলাকার রাজনৈতিক নেতাদের আটক করা হয়েছিল, বলা হয়, তাঁরা যাতে মানুষের মধ্যে অসন্তোষ তৈরি করতে না পারেন, তারজন্যই এই পদক্ষেপ। অক্টোবরে মুক্তি দেওয়া হয় জম্মুর রাজনৈতিক নেতাদের, আটক করার দুমাস পরেই তাঁদের মুক্তি হয়।

Advertisement

Advertisement