খালি চোখে এই গ্রহণ দেখতে বারণ করেছেন বিশেষজ্ঞরা।
নয়াদিল্লি: রিং অফ ফায়ার বা আগুনের গোলা (Ring of Fire in India) বলা হচ্ছে রবিবারের পূর্ণগ্রাস সূর্যগ্রহণকে। বলয়গ্রাস এই মহাজাগতিক ঘটনা (Solar Eclipse) ভারতে সবচেয়ে ভালো চাক্ষুষ করছে কুরুক্ষেত্র। এর পাশাপাশি পশ্চিম ও উত্তর-পশ্চিম ভারতের একাধিক জায়গা থেকে এই বলয়গ্রাস গ্রহণ দেখা যাচ্ছে। জম্মু, বিকানিরের মতো জায়গায় মানুষ এদিন সকাল থেকেই বাড়ির ছাদে কিংবা খোলা মাঠে চলে এসেছিলেন। কিন্তু করোনা সংক্রমণের জন্য সজাগ ছিল প্রশাসনও। মুখে মাস্ক ও সামাজিক দূরত্ব দেখেই প্রকাশ্যে জনগণকে নিয়ন্ত্রিত জমায়েতে অনুমোদন দিয়েছে স্থানীয় প্রশাসন। এদিন সকাল নয়টার কিছু পর থেকে গ্রহণ লাগলে, একের পর এক ছবি ও ভিডিওতে ভরে ওঠে নেটদুনিয়া (Eclipse Photo in social media)। দিনের প্রথম টুইটটা করে জোম্যাটো। "শুধু জানতে চাইছি, আপনারা কি ১০টা-২টোর মধ্যে খাচ্ছেন?" এমন টুইট করেছেন জোম্যাটো (Zomato)।
দেখুন সেই টুইট:
এদিকে, কলকাতা থেকে এই মহাজাগতিক দৃশ্য আংশিক দেখা গেলেও মেঘাচ্ছন্ন আকাশ অনেককে নিরাশ করেছে। ১০.৪৬ আর ১২.৩০ নাগাদ কলকাতায় এই দৃশ্য সবচেয়ে স্বচ্ছ হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু মেঘ কাড়ল সেই উদ্যোগ। রাজ্যের একাধিক ধর্মস্থানে পুজো-অর্চনা সকাল নয়টার আগেই সেরে ফেলা হয়েছে। হয়েছে ভোগ বিতরণ। আবার বেলা চারটের পর খুলবে মন্দিরের দরজা। এমনটাই সূত্রের খবর। একই অবস্থা উত্তরপ্রদেশ, মধ্যপ্রদেশ ও দিল্লিতে। গ্রহণ চলাকালীন বন্ধ মন্দিরের দরজা।
দিল্লিতেও মেঘাচ্ছন্ন আকাশ বাধ সেধেছে গ্রহণ দর্শন।
প্রতি চন্দ্রগ্রহণের দু'সপ্তাহ আগে বা পরে একটা করে সূর্যগ্রহণ হয়।
দেখুন সূর্যগ্রহণ সংক্রান্ত ছবি:
খালি চোখে এই গ্রহণ না দেখার পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের।