தமிழில் படிக்க Read in English
This Article is From May 11, 2020

পরিযায়ী শ্রমিকদের ফেরাতে আরও বেশি করে "শ্রমিক স্পেশাল" চালানো হবে, বলল রেল

Shramik Special: বিশেষ ট্রেনগুলিতে এতদিন ১,২০০ জনকেই সর্বাধিক যাত্রী হিসাবে বহন করা হচ্ছিল, এখন প্রায় ১,৭০০ জন যাত্রীকে বহন করা হবে ওই ট্রেনগুলোয়

Advertisement
অল ইন্ডিয়া Edited by

Highlights

  • করোনা সংক্রমণ রুখতে দেশে ১৭ মে পর্যন্ত লকডাউন জারি রয়েছে
  • এই লকডাউনে ভিনরাজ্যে আটকে থাকা শ্রমিকদের ফেরাতে বিশেষ ট্রেন চলছে
  • এবার সেই ট্রেনগুলির যাত্রীবহন ক্ষমতা আরও বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হল
নয়া দিল্লি:

করোনা ভাইরাসকে রুখতে জারি লকডাউনের (Coronavirus Lockdown) কারণে নিজের রাজ্য থেকে ভিনরাজ্যে গিয়ে আটকে পড়েছেন বহু মানুষ। সেই সব পরিযায়ী শ্রমিক (Migrants Workers), পর্যটক ও অন্যান্যদের নিজেদের রাজ্যে ফেরাতে এবার পূর্ণশক্তি নিয়ে পরিষেবা দিতে চায় ভারতীয় রেল। ভারতীয় রেল সোমবার সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে এতদিন যেখানে "শ্রমিক স্পেশাল" (Shramik Special) ট্রেনগুলিতে ১,২০০ জনকেই সর্বাধিক যাত্রী হিসাবে বহন করা হচ্ছিল, বর্তমানে তার পরিবর্তে প্রায় ১,৭০০ জন যাত্রীকে বহন করবে ওই বিশেষ ট্রেনগুলো। জারি করা সাম্প্রতিক নির্দেশিকা অনুসারে, বিভিন্ন রাজ্য সরকারের অনুরোধ মেনে চূড়ান্ত গন্তব্য ছাড়াও ওই ট্রেনগুলি যাত্রাপথে পড়া বিভিন্ন রাজ্যে তিনটি স্টেশনে থামবে। ওই নির্দেশিকায় আরও বলা হয়েছে যে, ট্রেনের বহন সক্ষমতা ট্রেনে স্লিপার বার্থের সংখ্যার সমান হওয়া উচিত।

পরিযায়ী শ্রমিকদের ফেরানোর ব্যাপারে উদাসীন রাজ্য সরকার: অধীর চৌধুরী

 "শ্রমিক স্পেশাল" ট্রেনগুলির প্রতিটি কোচে ৭২ জন যাত্রী বহন করার ক্ষমতা রয়েছে এবং এরকম মোট ২৪টি কোচ রয়েছে সেখানে। বর্তমানে সামাজিক দূরত্বের নিয়মের কারণে এই ট্রেনগুলির প্রতিটি কোচে সর্বাধিক ৫৪ জন যাত্রী নিয়ে যাতায়াত চলছে। এখনও পর্যন্ত, ১ মে থেকে গত কয়েকদিনে ভারতীয় রেল ৫ লক্ষেরও বেশি যাত্রী বহন করেছে।

Advertisement

আগামীকাল থেকে চলবে যে ট্রেনগুলো তার তালিকা, স্টেশন ও সময়সূচি

"ভারতীয় রেলের প্রতিদিন ৩০০ টি করে ট্রেন চালানোর ক্ষমতা রয়েছে এবং আমরা এই পরিষেবাকে সর্বাধিক পর্যায়ে নিয়ে যেতে চাই। আমরা পরের কয়েকদিনে যতটা সম্ভব পরিযায়ী মানুষজনকে তাঁদের নিজেদের রাজ্যে ফিরিয়ে নিয়ে যেতে চাই এবং রাজ্যগুলিকে এর জন্যে অনুমোদন প্রেরণের ব্যাপারেও আবেদন জানিয়েছি", এক বিবৃতিতে জানিয়েছেন রেলের এক প্রবীণ আধিকারিক।

Advertisement
Advertisement