This Article is From Jan 10, 2020

পশ্চিমবঙ্গ সফরে প্রধানমন্ত্রী মোদি, কথা বলতে রাজভবনে যেতে পারে বিজেপি

কলকাতা সফরে আসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সিএএ'র পক্ষ নিয়ে বিজেপির প্রচারপন্থা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা করতে তাঁর সাক্ষাৎপ্রার্থী রাজ্য বিজেপি।

পশ্চিমবঙ্গ সফরে প্রধানমন্ত্রী মোদি, কথা বলতে রাজভবনে যেতে পারে বিজেপি

প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সিএএ-পন্থী প্রচার কৌশল আলোচনা করতে চায় রাজ্য বিজেপি।

হাইলাইটস

  • দু'দিনের পশ্চিমবঙ্গ সফরে প্রধানমন্ত্রী
  • থাকবেন রাজভবনে
  • তাঁর সঙ্গে একাধিক ইস্যুতে কথা বলতে আগ্রহী রাজ্য বিজেপি

শনিবার দুদিনের কলকাতা সফরে আসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সিএএ'র (CAA) পক্ষ নিয়ে পশ্চিমবঙ্গ বিজেপির প্রচারপন্থা তাঁর সঙ্গে আলোচনা করতে চায় রাজ্য (WB) বিজেপি। সে বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎপ্রার্থী রাজ্য বিজেপির এক প্রতিনিধি দল। শুক্রবার দাবি করেছে সে দলেরই এক সূত্র। তারা জানিয়েছে, রাজ্য জুড়ে চলা তৃণমূল কংগ্রেসের (TMC) সিএএ-বিরোধী ভ্রান্ত আন্দোলনের বিরোধিতা করতে কোন পথে হাঁটছে এ রাজ্যের বিজেপি (BJP) এ বিষয়ে আলোচনার পাশাপাশি রাজ্যের আইনশৃঙ্খলার অবনতি প্রসঙ্গেও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে নালিশ ঠুকতে আগ্রহী দিলীপ ঘোষ-মুকুল রায়রা। জানা গেছে, রাজ্য সফরে এসে রাজভবনে উঠবেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানে গিয়েই বৈঠক করতে আগ্রহী বিজেপির ওই প্রতিনিধি দল। কলকাতা পোর্ট ট্রাস্টের (KPT) ১৫০ বর্ষ উদযাপন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি হিসেবে রাজ্য সফরে আসছেন প্রধানমন্ত্রী।

প্রয়োজনে সিএএ নিয়ে একা লড়ব, বিধানসভায় হুঁশিয়ারি মুখ্যমন্ত্রীর

এদিন রাজ্য বিজেপির এক প্রবীণ নেতা বলেন, "আমরা প্রধানমন্ত্রীজিকে বলতে চাই এ রাজ্যের সরকার কীভাবে অনুপ্রবেশে মদত দিচ্ছে। দিনে-দিনে এ রাজ্যে আইনশৃঙ্খলার পরিস্থিতির অবনতি ঘটছে। এ বিষয়ে তাকে অবগত করতে আমরা পৃথক ভাবে দেখা করতে চাই।" ওই নেতার দাবি, "রাজ্য বিজেপি, তৃণমূল কংগ্রেস ও অন্য বিরোধী দলের সিএএ-বিরোধী ভ্রান্ত আন্দোলনের ব্যাপক বিরোধিতায় নেমেছে। সে কৌশল নিয়েও প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আমরা আলোচনা চাই।"

"রাক্ষুসে শাসন" চালাচ্ছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, বললেন বিজেপি নেতা

সিএএ, আদতে তিন মুসলিম অধ্যুষিত পড়শি রাষ্ট্র থেকে অসহিষ্ণুতার কোপে পড়ে এদেশে আসা সংখ্যালঘুদের নাগরিকত্ব দেবে, এমনই দাবি কেন্দ্রের। তবে, ২০১৫ সালের আগে এ দেশের শরণার্থী হতে হবে ওই সংখ্যালঘুদের।বিরোধীদের অভিযোগ, এই আইন মুসলিমদের প্রতি বৈষম্যমূলক আর সংবিধানের মৌলিক কাঠামোর পরিপন্থী। সেই প্রতিবাদে গত মাসের শেষ দিকে উত্তাল হয়েছিল দেশের সামাজিক স্থিতি। একাধিক বড় শহর থেকে হিংসার খবর মিলেছিল। ওই হিংসার জেরে জনতা-পুলিশ খণ্ডযুদ্ধে মৃত্যুর খবর মিলেছে। জানা গেছে, ওই আন্দোলনের বলি প্রায় ২৫ জন। যাঁদের মধ্যে উত্তর প্রদেশে সংখ্যাটা বেশি। অপরদিকে এই আইনের বিরোধিতা করে ক্রমাগত বিজেপির বিরুদ্ধে তোপ দাগছেন এ রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল কংগ্রেস সুপ্রিমো মমতা বন্দোপাধ্যায়।



(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদনা করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে।)
.