Read in English
This Article is From May 19, 2018

নগদ $52হাজার ডলার এবং সিন্দুক ভর্তি গুপ্তধন পেলেন দম্পতি। তারপর...

সোনা, হীরের গয়না, মণিমাণিক্য সমেত নগদ $52 হাজার ডলার নগদ অর্থ সমেত একটা মরচে ধরা সিন্দুক খুঁজে পান

Advertisement
অফবিট

নগদ অর্থ, সোনা, হীরে, মণিমানিক্য ভরা সিন্দুক খুঁজে পেলেন দম্পতি (Representational Image)

নিউ ইয়র্কের স্টেটেন আইল্যান্ডের এক দম্পতি তাঁদের বাড়ির পিছনের উঠোন খুঁড়ে গুপ্তধনের হদিশ পেলেন। তাঁরা সোনা, হীরের গয়না, মণিমাণিক্য সমেত নগদ $52 হাজার ডলার নগদ অর্থ সমেত একটা মরচে ধরা সিন্দুক খুঁজে পান। তাঁরা এটা নিয়ে কি করলেন জানার অপেক্ষা করুন।   

স্টেটেন আইল্যান্ড অ্যাডভান্স অনুসারে, ম্যাথিউ এবং মারিয়া কলোন্না এমানুয়েল বাড়ির পিছনে কিছু গাছ কাটার জন্য স্থানীয় মানুষদের সাহায্য চেয়েছিলেন। ল্যান্ডস্কেপাররা সিন্দুকটা খুঁজে পান এবং প্রাথমিকভাবে একে “মেটাল বক্স” হিসাবে চিহ্নিত করেন।    

স্টেটেন আইল্যান্ড অ্যাডভান্সকে এমানুয়েল জানান, “আমি ভেবেছি বৈদ্যুতিক সরঞ্জামের বা ওই ধরণেরই কোনও বাক্স হবে হয়তো”।

Advertisement
তারপর সেটা টেনে বের করে আনার পর সেটার গায়ের ডায়াল দেখে তাঁরা বুঝতে পারেন সেটা একটা সিন্দুক।

একটা ছোট কুঠার দিয়ে প্রথমে সেটা তাঁরা ভাঙ্গার চেষ্টা করেন, ভিতরে হাজার হাজার ডলারের বান্ডিল দেখে তাঁরা অবাক হয়ে যান। “ভিতরে ব্যাগের মধ্যে প্রচুর গয়না, হীরে, এনগেজমেন্ট রিং, কয়েক ডজন রিং, সোনা এবং মণিমানিক্য ভর্তি ছিল”, মিস্টার এমানুয়েল সিবিএস নিউ ইয়র্ককে জানান। “এটা অত্যন্ত আশ্চর্যজনক ছিল”।

Advertisement
সিন্দুকের ভিতরে একটা কাগজের টুকরোতে তাঁদের প্রতিবেশীর ঠিকানা লেখা ছিল, নিউ ইয়র্ক ডেইলি নিউস-এর রিপোর্টে বলা হয়েছে। “প্রথমে আমি তাঁদের বাড়ির দরজায় টোকা দিয়ে তাঁদের জিজ্ঞাসা করি কোনওদিন তাঁদের বাড়িতে ডাকাতি হয়েছিল কি না এবং তাঁরা ইতিবাচক উত্তর দেন”, মিস্টার এমানুয়েল সিবিএস নিউ ইয়র্ক-কে জানান। তাঁদের বাড়িতে 2011 সালে ডাকাতি হয়েছিল।

চোর যে কেন সিন্দুকটা চুরি করে প্রতিবেশীর বাড়িতে ফেলে গিয়েছিল এবং তা নিতে কখনও কেন ফেরত আসেনি তা ধোঁয়াশাই রয়ে গেছে।

Advertisement
এমানুয়েল সেই টাকা এবং গয়না তার আসল মালিকের হাতে তুলে দিয়েছেন। সিবিএস নিউ ইয়র্ককে তিনি জানান, “অনেকেই আমায় প্রশ্ন করেছেন, ‘তুমি কেন ফেরত দিয়ে দিলে?’, কিন্তু এই প্রশ্নের কোনও মানেই হয় না। ওগুলো কোনওদিন আমাদের ছিলই না”।   
Advertisement