Supreme Court: দিল্লি এবং আশেপাশের অঞ্চলের মধ্যে আন্তঃরাজ্য ভ্রমণ সংক্রান্ত একটি আবেদনের শুনানি হয় শীর্ষ আদালতে
হাইলাইটস
- এক রাজ্য থেকে অন্য রাজ্যে করোনা সংক্রমণ ছড়াচ্ছে, আশঙ্কা এটাই
- সেই কারণেই দিল্লি, উত্তরপ্রদেশ ও হরিয়ানা সরকার রাজ্যের সীমারেখা সিল করেছে
- সকলের স্বার্থে আন্তঃরাজ্য চলাচল শুরু করা উচিত, সাফ জানালো শীর্ষ আদালত
নয়া দিল্লি: শুধু নিজেদের কথাই নয়, সকলের স্বার্থে এবার আন্তঃরাজ্য চলাচল (Interstate Movement) শুরুর কথা ভাবুন, দিল্লি, উত্তরপ্রদেশ, হরিয়ানাকে স্পষ্ট করে বলল সুপ্রিম কোর্ট। আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে এবিষয়ে রাজ্য সরকারগুলোর সিদ্ধান্তের কথা আদালতকে (Supreme Court) জানানোর নির্দেশও দেওয়া হল। পাশাপাশি এবিষয়ে কেন্দ্রীয় সরকার ওই ৩ রাজ্যের সরকারের সঙ্গে বৈঠক করুক এবং একটি চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে পৌঁছক, এই পরামর্শও দেয় দেশের শীর্ষ আদালত। এদিকে দিল্লিতে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণকে বাগে আনা যাচ্ছে না কিছুতেই। তাই গত সোমবারই দিল্লি সরকারের তরফ থেকে এক সপ্তাহের জন্য ওই রাজ্যের সীমান্ত এলাকা পুরোপুরি সিল করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। অথচ তার আগেই কেন্দ্রীয় সরকারের জারি করা সংশোধিত লকডাউন নির্দেশিকায় হরিয়ানা-গুরগাঁও-দিল্লি সীমান্ত খোলার সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়। কিন্তু তার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই কেজরিওয়াল সরকার জানায়, দিল্লিবাসীর স্বার্থেই সীমান্ত সিল করে দেওয়া হবে।
কলকাতা বন্দরের নতুন নামকরণ নিয়ে কোনও সমস্যা নেই, জানালেন মুখ্যমন্ত্রী
উত্তরপ্রদেশের নয়ডায় সঙ্গে রাজধানী দিল্লির যে সীমানা আছে তাও গত এপ্রিল মাসেই বন্ধ করে দেয় যোগী সরকার। কোভিড-১৯ ভাইরাসের সংক্রমণ আটকাতেই রাজ্যের সীমান্তবর্তী সমস্ত এলাকা সিল করে দেওয়ার ওই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। গত রবিবারও নয়ডা প্রশাসনের পক্ষ থেকে স্পষ্ট করে জানানো হয় যে, পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত তাদের সীমান্ত এলাকা বন্ধই থাকবে। উত্তরপ্রদেশ সরকারের অভিযোগ নয়ডায় যে করোনা সংক্রমণ ছড়িয়েছে তার মধ্যে ৪২ শতাংশ রোগীর সঙ্গে কোনও না কোনও ভাবে দিল্লির যোগসূত্র আছে। তাই দিল্লি থেকে কোনও ব্যক্তিকে আপাতত উত্তরপ্রদেশে ঢুকতে দেওয়া হবে না।
"এটা ভারতীয় সংস্কৃতি নয়": কেরলের হাতি মৃত্যুর ঘটনায় তদন্তের আশ্বাস দিয়ে বললেন মন্ত্রী
দিল্লি-গুরগাঁও সীমান্তে প্রচুর ট্র্যাফিক জ্যামেরও খবর পাওয়া গেছে। এদিকে হতাশ যাত্রীরাও বলেছেন যে হরিয়ানা সরকারের নির্দেশ থাকা সত্ত্বেও তাদের এখনও ই-পাস দেখানোর জন্যে বলা হচ্ছে।