This Article is From Mar 02, 2020

৩৭০ ধারা বাতিলের সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করে করা আবেদন বৃহত্তর বেঞ্চে পাঠানোর দরকার নেই: সুপ্রিম কোর্ট

Supreme Court: ২৩ জানুয়ারি ৩৭০ ধারা বাতিলের বিরুদ্ধে করা আবেদনগুলিকে বৃহত্তর ৭ বিচারপতির বেঞ্চে পাঠানো হবে কিনা তা নিয়ে রায়দান স্থগিত রাখে আদালত

৩৭০ ধারা বাতিলের সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করে করা আবেদন বৃহত্তর বেঞ্চে পাঠানোর দরকার নেই: সুপ্রিম কোর্ট

Article 370: কেন্দ্রের সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে করা মামলার ৫ বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চে শুনানি চলছে

হাইলাইটস

  • কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করে করা মামলার শুনানি ৫ বিচারপতির বেঞ্চেই
  • সোমবার সাফ জানালো সুপ্রিম কোর্ট
  • ৭ বিচারপতির বেঞ্চে ওই মামলা নেওয়ার আবেদন করা হয়েছিল, তা খারিজ করে আদালত
নয়া দিল্লি:

জম্মু ও কাশ্মীরের (Jammu and Kashmir) ৩৭০ ধারা (Article 370) বাতিলের সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করে করা আবেদন বৃহত্তর বেঞ্চে পাঠানোর দরকার নেই, সাফ জানালো সুপ্রিম কোর্ট। সোমবার শীর্ষ আদালত (Supreme Court) জানায় কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে করা ওই আবেদনগুলিকে ৭ বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চের কাছে পাঠানো নিষ্প্রয়োজন। বর্তমানে এ নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের ৫ বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চে শুনানি চলছে। এর আগে গত ২৩ জানুয়ারি ৩৭০ ধারা বাতিলের বিরুদ্ধে করা আবেদনগুলিকে বৃহত্তর ৭ বিচারপতির বেঞ্চে পাঠানো হবে কিনা তা নিয়ে রায়দান স্থগিত রেখেছিল শীর্ষ আদালত। কিন্তু সোমবার সুপ্রিম কোর্ট স্পষ্ট করেই জানিয়ে দিল এই মামলার শুনানি ৫ বিচারপতির বেঞ্চেই হবে।

‘‘নিষেধাজ্ঞা দ্রুত তোলাটা গুরুত্বপূর্ণ'': কাশ্মীর প্রসঙ্গে ইউরোপীয় ইউনিয়ন

গত বছরের অগাস্টে, কেন্দ্রীয় সরকার জম্মু ও কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা প্রত্যাহার এবং দুটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে বিভক্ত করার সিদ্ধান্ত নেয়।

Jammu and Kashmir: পোস্ট পেডের পর প্রি-পেড মোবাইলেও এসএমএস এবং ভয়েস কল পরিষেবা চালু হচ্ছে

তখন থেকেই সেখানে ইন্টারনেট ও মোবাইল পরিষেবা সহ নানা নানা নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়। আটক করা হয় রাজনৈতিক নেতাদের। তাঁদের মধ্যে জম্মু ও কাশ্মীরের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীরাও রয়েছেন। পরে ওই ৩ প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ফারুক আবদুল্লা, তাঁর ছেলে ওমর আবদুল্লা এবং মেহবুবা মুফতিকে জননিরাপত্তা আইনের আওতায় এনে তাঁদের বন্দিদশার মেয়াদ বাড়ানো হয়। জননিরাপত্তা আইন একটি কড়া আইন, যাতে কমপক্ষে ৩ মাস থেকে আরও বেশি সময় বন্দিদশার মেয়াদ বাড়ানো যায় ও প্রয়োজনে বিনা বিচারে আটক করে রাখা যায়।

দ্বিতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় ফেরার প্রথম ১০০ দিনের মধ্যে বিজেপির দীর্ঘকালীন প্রতিশ্রুতি পূরণ করে নরেন্দ্র মোদি-সরকার ৫ অগাস্ট জম্মু ও কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা সমাপ্ত করার ঘোষণা করে। সরকার যুক্তি দিয়েছিল যে ৩৭০ অনুচ্ছেদ এবং ৩৫ এ ধারা, দুটোই  "সাংবিধানিকভাবে দুর্বল" এবং বৈষম্যমূলক ছিল এবং এটি জম্মু ও কাশ্মীরের বিকাশকে বাধা দিয়েছে।

.