தமிழில் படிக்க हिंदी में पढ़ें Read in English
This Article is From Sep 05, 2018

Teachers Day 2018: সর্বপ্ললী রাধাকৃষ্ণন সম্পর্কে এই তথ্য গুলি না জানলেই নয়

আজ শিক্ষক দিবস। দেশের প্রথম উপরাষ্ট্রপতি এবং দ্বিতীয় রাষ্ট্রপতি সর্বপ্ললী রাধাকৃষ্ণনের জন্মদিনকে স্মরণ করে 1962 সাল থেকে দেশজুড়ে পালিত হয়  শিক্ষক দিবস।

Advertisement
Education

মোট 27 বার নোবেল পুরস্কারের জন্য মনোনিত হয়েছিলেন রাধাকৃষ্ণন।

নিউ দিল্লি :

আজ শিক্ষক দিবস। দেশের প্রথম উপরাষ্ট্রপতি এবং দ্বিতীয় রাষ্ট্রপতি সর্বপ্ললী রাধাকৃষ্ণনের জন্মদিনকে স্মরণ করে 1962 সাল থেকে দেশজুড়ে পালিত হয়  শিক্ষক দিবস। স্কুল, কলেজ থেকে শুরু করে বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে এদিন নিজেদের শিক্ষক এবং অধ্যাপকদের শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন পড়ুয়ারা। সারা বছর যাঁদের থেকে শিখতে হয় এই একটা দিন তাঁদের সঙ্গেই মেতে ওঠার সুযোগ পাওয়া যায়। তবে উপহারের আলোয়  নয় হৃদয়ের উষ্ণতায়। কিন্তু ঠিক কেমন  ছিলেন  রাধাকৃষ্ণন? অধুনা অন্ধ্র প্রদেশের তিরুপতি 1888, সালে  তাঁর জন্ম হয়। খুব কম বয়সেই নিজের  মেধার পরিচয় দিতে শুরু করেন তিনি।  অধ্যাপনা শুরু করেন খুবই কম বয়সে। ধীরে ধীরে প্রথমে মাইসোর পরে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে শুরু করেন অধ্যাপনা। পরবর্তী সময়ে অন্ধ্র এবং দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হিসেবেও কাজ  করেছিলেন তিনি। সমাজের নানা স্তরে উল্লেখযোগ্য কাজের জন্য দেশের সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মান ভারতরত্নও পেয়েছিলেন । সেটা 1954 সালের ঘটনা। শুধু এইটুকু নয় রাধাকৃষ্ণন মোট 27 বার নোবেল পুরস্কারের জন্য মনোনিত হয়েছিলেন।

সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণনের  সঙ্গেই আজ আরও বহু মানুষের কথা উল্লেখ করা দরকার। এক প্রাক্তন  রাষ্ট্রপতির কথা আগেই হয়েছে। এখানেই বলা যেতে পারে আরেক প্রাক্তন  রাষ্ট্রপতি এপেজি আব্দুল কালামের কথা। নিজের জীবনে  বার বার দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন কালাম। তাঁর বিভিন্ন লেখায় উঠে এসেছে শিক্ষার মাহাত্ম্যের কথা। শুধু তাই নয় ভারতকে এক পরমাণু শক্তিধর রাষ্ট্র হিসেবে বিশ্ব মানচিত্রে স্থান দেওয়ার নেপথ্যেও তাঁর ভূমিকা সবারই জানা। কথা ওঠে শিক্ষার উদ্দেশ কী? মানে কয়েকটি বই মুখস্থ করার নামই কি শিক্ষা? নাকি জ্ঞান, বুদ্ধি এবং চিন্তাভাবনার প্রকৃত বিকাশকেই শিক্ষা বলা হবে। দ্বিতীয়টাই যে সত্য তা বহু বছর আগে বুঝেছিলেন রবিন্দ্রনাথ ঠাকুর। যা হোক করে একটা চাকরি জোগাড় করার শিক্ষা যে শিক্ষা ব্যবস্থা দেয় তা ছিল তাঁর কাছে ‘অসন্তোষের কারণ’। আর তাই তিনি গড়েছিলেন এক ব্যতিক্রমী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, বিশ্বভারতী। তাঁকে ছাড়া শুধু  শিক্ষক দিবস কেন, একটি মুহূর্ত কাটানোও অসম্ভব।      

 

Advertisement

                       

 

Advertisement

                             

Advertisement