এ বিষয়ে একাধিকবার কেন্দ্রের সঙ্গে বিবাদে জড়িয়েছে টেলিকম সংস্থাগুলো।
বকেয়া না মেটানোর জন্য টেলিকম সংস্থাগুলোকে (Telecom Companies) একহাত নিল সুপ্রিম কোর্ট। পাশাপাশি এই বিষয় নীরব থাকার জন্য শীর্ষ আদালতের (SC to DOT) তোপের মুখে ডট। শীর্ষ আদালত বলেছে, আগের নির্দেশ অমান্য করেছে ডট।
রাষ্ট্রায়ত্ত্ব সংস্থাগুলি থেকে অযথা ৪ লক্ষ কোটি দাবির বিরোধিতা করে এদিন সরব হয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট।
দেখুন ১০টি তথ্য:
"আপনারা রায়ের অপব্যবহার করছেন।" এদিন জানান ৩ বিচারপতির বেঞ্চ
কীভাবে বকেয়া পরিশোধ করবে, কতদিনে পরিশোধ করবে, তা জানতে চেয়ে টেলিকম সংস্থাগুলোকে হলফনামা দাখিল করতে বলা হয়েছে
টেলিকম সংস্থাগুলোর তরফে প্রতিনিধিত্ব করেন সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতা
তিনি বলেছেন, "কেন বকেয়া মেটাতে সরকারই সংস্থার বিরুদ্ধে যাওয়া হয়েছে। সে সংক্রান্ত হলফনামা জমা করবে টেলিকম সংস্থাগুলো।"
আগামী ১৮ জুন এই মামলার পরবর্তী শুনানি
এজিআর-এর ৩-৫% রাজস্ব টেলিকম মন্ত্রককে পরিশোধ করন টেলিকম সংস্থাগুলো। স্পেকট্রাম বাবদ এই ভাড়া
গত অক্টোবরে টেলিকম মন্ত্রককে সংস্থাগুলো থেকে প্রাপ্য ৯২ হাজার কোটি আদায়ে অনুমোদন দিয়েছিল সরকারি সংস্থা গেইল আর ওয়েল ইন্ডিয়া সেই দাবিও নস্যাৎ করেছিল
লাইসেন্স ফি ধরে বিএসএনএল, এমটিএনএল, এয়ারটেল ও ভোদাফোনের ৯২ হাজার কোটির বেশি বকেয়া, কেন্দ্রের তরফে এমনটাই জানানো হয়েছিল
গেইলের থেকে ১ লক্ষ ৮৩ হাজার কোটি টাকা আর ওয়েল ইন্ডিয়া থেকে প্রায় সাড়ে ৪৮ হাজার কোটি টাকা আদায়ে নোটিশ পাঠিয়েছিল ডট
রেল-টেল, দিল্লি মেট্রো রেল কর্পোরেশন, পাওয়ার গ্রিড কর্পোরেশন, গুজরাত নর্মদা ভ্যালি ফার্টিলাইজার থেকেও বকজেয়া আদায়ে উদ্যোগী হয়েছিল ডট
Post a comment