Read in English
This Article is From Dec 06, 2019

“এমন এনকাউন্টার আইনি করে দেওয়া উচিৎ” : বিজেপি সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায়

Telangana encounter: বিজেপি নেত্রী লকেট চট্টোপাধ্যায় বলেন, “সকালে খবরটা পড়েই আমার মন ভালো হয়ে গেল। এ জাতীয় এনকাউন্টারগুলিকে আইনি করে দেওয়া উচিৎ।”

Advertisement
অল ইন্ডিয়া Edited by

Telangana encounter: লকেট চট্টোপাধ্যায় বলেন, “এটি আমাদের দেশের পক্ষে খুবই ভাল পদক্ষেপ।"

Highlights

  • এনকাউন্টারের জন্য আমি হায়দরাবাদ পুলিশকে ধন্যবাদ জানাই; বলেন লকেট
  • লকেটের দাবি, এ জাতীয় এনকাউন্টারগুলিকে আইনি করে দেওয়া উচিৎ।
  • ২৭ নভেম্বর অভিযুক্তরা নিহত পশুচিকিত্সককে নির্মমভাবে ধর্ষণ করে হত্যা করে
নয়াদিল্লি:

তেলঙ্গানা পুলিশের ঢালাও প্রশংসা করলেন বিজেপি সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায় (BJP MP Locket Chatterjee)। শুক্রবার যেভাবে এনকাউন্টারে (Telangana Police encounter) পশুচিকিত্সা ধর্ষণ ও হত্যা মামলার অভিযুক্তদের হত্যা করা হয়েছে সেই ধরনের এনকাউন্টারগুলিকে ‘আইনি' করে দেওয়া উচিৎ বলেও মত প্রকাশ করেছেন তিনি। পুলিশ জানিয়েছে, চারজন অভিযুক্তকেই ওই ঘটনাস্থলে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল যেখানে নিহত চিকিৎসকের দেহাবশেষ পাওয়া যায়। তখন নাকি তারা পালানোর চেষ্টা করে এবং পরে এনকাউন্টারে হত্যা করা হয় তাদের।

আরও পড়ুনঃ তেলেঙ্গানা গণ ধর্ষণ ও খুন: অভিযুক্ত ৪ জনকেই এনকাউন্টার করে হত্যা পুলিশের

বিজেপি নেত্রী লকেট চট্টোপাধ্যায় এএনআইকে বলেন, “এটি আমাদের দেশের পক্ষে খুবই ভাল পদক্ষেপ। সকালে খবরটা পড়েই আমার মন ভালো হয়ে গেল। ধর্ষণের শিকার ওই চিকিৎসকের আত্মা শান্তি পাবে। তার পরিবারও নিশ্চয় শান্তি পেয়েছেব। এ জাতীয় এনকাউন্টারগুলিকে আইনি করে দেওয়া উচিৎ।”

Advertisement

লকেট আরও বলেন, “যদি এই ধরণের কিছু ঘটে থাকে তবে অপরাধীদের সাত থেকে পনেরো দিনের মধ্যে হয় ফাঁসি দেওয়া উচিৎ বা এনকাউন্টারে হত্যা করা উচিৎ। আজকের এনকাউন্টারের জন্য আমি হায়দরাবাদ পুলিশকে ধন্যবাদ জানাই।”

আরও পড়ুনঃ ‘‘আইন তার কর্তব্য করেছে'': তেলেঙ্গানা এনকাউন্টার প্রসঙ্গে তেলেঙ্গানা পুলিশ

Advertisement

এই চার অভিযুক্তকেই গ্রেপ্তার করা হয়েছিল এবং তাদের বিচারাধীন হেফাজতে রাখা হয়েছিল। চারজনকেই হায়দরাবাদের চেরলাপল্লী কেন্দ্রীয় কারাগারের উচ্চ-সুরক্ষা কক্ষে বন্দি রাখা হয়েছিল।

ডিসিপি শামশাবাদ প্রকাশ রেড্ডি বলেন, “সাইবারাবাদ পুলিশ ঘটনার ধারাবাহিকতা পুনর্নির্মাণের জন্য অভিযুক্তদের অপরাধের জায়গায় নিয়ে এসেছিল। তখন অভিযুক্তরা অস্ত্র ছিনিয়ে নিয়ে পুলিশের দিকে গুলি চালায়। আত্মরক্ষায় পুলিশ পাল্টা গুলি চালায়, এতেই মারা যায় অভিযুক্তরা।”

Advertisement

পুলিশ জানিয়েছে, যে ২৭ নভেম্বর অভিযুক্তরা নিহত পশুচিকিত্সককে নির্মমভাবে ধর্ষণ করে হত্যা করে। শামশাবাদ এলাকায় চিকিৎসকের দেহ পুড়িয়েও দেয় এই অভিযুক্তরাই। ২৮ নভেম্বর নিগৃহীতার পুড়ে যাওয়া লাশ উদ্ধার করা হয়েছিল।

Advertisement