Read in English
This Article is From Jul 13, 2019

রেকর্ড গড়তে টানা ৫দিন বাথরুমে কমোডে বসেই কাটালেন ইনি!

বেলজিয়ামের জিম্মি ডে ফ্রেন্নেকেই দেখুন। ৪৮ বছর বয়সী জিম্মি হাসিমুখে বাথরুমে কাটিয়ে দিলেন টানা পাঁচদিন! ভাবছেন, এ আর এমন কী ব্যাপার।

Advertisement
ওয়ার্ল্ড

টলয়েটে টানা পাঁচ দিন!

অস্টেন্ড:

বিশ্বরেকর্ড গড়তে আমরা কী না করি! নিজেকে খবরের শিরোনামে আনতে গিয়ে কত আজব কাণ্ডই না করে মানুষ। বেলজিয়ামের (Belgian man) জিম্মি ডে ফ্রেন্নেকেই (Jimmy De Frenne) দেখুন। ৪৮ বছর বয়সী জিম্মি হাসিমুখে বাথরুমে কাটিয়ে দিলেন টানা পাঁচদিন ( toilet for nearly five days)! ভাবছেন, এ আর এমন কী ব্যাপার। বাথটবে শুয়ে শুয়ে আরামসে কাটিয়ে দেওয়া যায় পাঁচ দিন কেন, গোটা একটা সপ্তাহ। আপনার ভাবনা কী ভীষণ ভুল! রেকর্ড গড়তে বাথটবে শুয়ে নয়, জিম্মি ইটালিয়ান টয়লেটে বসে থেকেছেন!  

পেশায় বাস ড্রাইভার জিম্মি নিজেই চ্যালেঞ্জ নিয়েছিলেন, টানা ১৬৫ ঘণ্টা কমোডে বসে থাকবেন তিনি। কিন্তু ১১৬ দিন অর্থাৎ পাঁচদিন পর তিনি নিজেই ক্ষান্ত দিয়েছেন।

বাকি নেই দেহের চুল, পোশাকও! নিজের মালিককেই খেয়ে নিল পোষ্য ১৮ টি সারমেয়

Advertisement

এরপরেই স্থানীয় এক টিভি চ্যানেলকে দেওয়া সাক্ষাকারে জিম্মি জানান, "নিজেকে নিয়ে মজা করার সহ থেকে ভালো উপায় এটাই। দেখুন, সবাই জানার পর কেমন মজা করছে আমাকে নিয়ে। আগামী দিনে ঠিক এভাবেই আমিও সবাইকে নিয়ে মজা করব।" 

বসে থাকতে থাকতে জিম্মি যাতে বোর না হয়ে যান তার জন্য স্টেনের ফিলিপ'স প্লেস বার খুলে দেওয়া হয়েছিল, যাতে ডি ফ্রেনের বন্ধু এবং পরিবার ওঁর সঙ্গে কথা বলতে পারেন।

Advertisement

এছাড়া, ফ্রেন্নেকে প্রতি ঘন্টায় পাঁচ মিনিটের জন্য তাঁকে ঘুমানোর অনুমতিও দেওয়া হয়েছিল। আর টয়লেটে বসেও তিনি টয়লেট করতে পারতেন না। কারণ, তাতে নিকাশি নালার ব্যবস্থা ছিল না। তাই টয়লেট পেলে উঠতে পারতেন তিনি। 

নায়াগ্রা জলপ্রপাতে ১৮৮ ফুট উঁচু থেকে পড়ে গিয়েও অক্ষত অবস্থায় উদ্ধার এক ব্যক্তি

Advertisement

এভাবে দীর্ঘক্ষণ বসে থাকাও যে সহজ নয়, বোঝা গেছে জিম্মির কথায়,  "একটা সময়ের পর খুবই ক্লান্ত হয়ে পড়তাম। ব্যাথ করত পা। তবি রেকর্ড গড়ব বলে সব চ্যালেঞ্জ মেনে নিয়েছি।" 

প্রসঙ্গত,  টয়লেটে দীর্ঘক্ষণ বসে থেকে এর আগে কেউ রেকর্ড গড়েননি। সেই দিক থেকে জিম্মিই অন্যতম। তবে এর আগে নাকি এক ব্যক্তি ১০০ ঘণ্টা টয়লেটে বসে থাকার চ্যালেঞ্জ নিয়েছিলেন। কিন্তু তিনি বোধহয় চ্যালেঞ্জ শেষ করতে পারেননি।  জিম্মি সব নিয়ম ঠিকমতো মানছেন কিনা সেটা দেখতে বারেবারে এসেছেন গিনেস বুকের কর্মকর্তা এবং সদস্যরা। 

Advertisement

দে ফ্রেনেন বলেন, গিনিস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস রেকর্ডের প্রচেষ্টার বিষয়ে সচেতন ছিল এবং স্থানীয় কর্মকর্তা ও সাক্ষিগণ এটি যাচাইয়ের জন্য চেক তৈরি করছিলেন।

গিনিস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে কোনও মন্তব্যের জন্য অবিলম্বে উপলব্ধ ছিল না।



(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদনা করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে।)
Advertisement